নতুন পাঠ্যক্রমের নতুন বই নিয়ে বিতর্ক শেষ হচ্ছে না। বইগুলোতে সযতেœ এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে ইসলাম এবং মুসলমান প্রসঙ্গ। শুধু এড়িয়েই যাওয়া হয়নি, বরং, ইসলাম এবং মুসলিম ধর্মাচার বিদ্বেষী করে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। মুসলিম ঐতিহ্যকে হেয় করা হয়েছে সুকৌশলে। পাশাপাশি বইগুলোতে অশ্লীলতাকে স্বাভাবিক করে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। বিশেষ করে মাধ্যমিক স্তরে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণিতে চালু হওয়া পাঠ্যপুস্তক নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। প্রতিবাদ জানাচ্ছে, বিক্ষোভ করছে বিভিন্ন সংগঠন। তারা অবিলম্বে ইসলাম বিরোধী বিতর্কিত পা বাকি অংশ পড়ুন...
গত ১ জানুয়ারি তথাকথিত উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে নতুন বই। তবে তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইয়ে ঘটেছে কলঙ্কজনক ঘটনা। মুসলমান শিক্ষার্থীদের জন্য ছাপানো বেশকিছু বইয়ে পাওয়া গেছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দেবী দূর্গার ছবি। সাতক্ষীরার দুটি উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ও ঠাকুরগাঁওয়ের কয়েকটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এসব বই পাওয়ার পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে অভিভাবকরা। ঘটনা আচ করতে পেরে একদিন পরই শিক্ষকদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বইগুলো ফিরিয়ে নিয়েছে সংশ্লিষ্ট উপজেলার শিক্ষা কর্মকর বাকি অংশ পড়ুন...
একজন ‘মুসলমান’ তাঁর সম্মানিত ‘ইসলামী’ জীবন-যাপনের সুযোগ পাবেন।
এজন ‘মুসলমান’, সম্মানিত ‘ইসলামী মূল্যবোধ’ বজায় রেখে স্বতঃস্ফূর্তভাবে চলতে পারবেন; ফিরতে পারবেন।
একজন ‘মুসলমান’ তাঁর চারপাশের আবহে সম্মানিত ‘ইসলামী পরিবেশ’ পাবেন।
একজন মুসলমান- ‘তিনি চলাফেরা করলে কোনো বেপর্দা নারীর মুখোমুখি হবেন না।’ একজন মুসলমান তার কানে- ‘কোনো গান-বাজনার আওয়াজ আসবে না।’ একজন মুসলমান- তিনি ‘সুদমুক্ত অর্থনীতির’ সুযোগ পাবেন। একজন মুসলমান- ‘তিনি শিক্ষায় পবিত্র ইসলামী শিক্ষার গভীরতা পাবেন।’
একজন মুসলমান ‘তিনি সম্মানিত শরীয়তী আইনের সমাহার বাকি অংশ পড়ুন...
গাজায় দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইল গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ বন্ধে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাব আনা হয়েছিল। ৯ ডিসেম্বর সেই প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অথচ একই দিনে বিশ্বের ১৩টি দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে ৩৭ ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মার্কিন প্রশাসন। মানবাধিকার ইস্যুতে দেশটির এমন দ্বিমুখী অবস্থানের সমালোচনায় সরব হয়েছে জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার গোষ্ঠী ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।
শুধু তাই নয়, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনীর সাম্প্রতিক অভিযানে ক বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি প্রকাশিত আন্তর্জাতিক ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্সের রিপোর্টে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রতি বছর যত খাবার উৎপাদন হয়, তারও একটি বড় অংশ ভাগাড়ে নষ্ট হয়। মূলত; যে কোনো খাদ্য উৎপাদনের শুরু থেকে অর্থাৎ মাঠে শস্য উৎপাদন হোক কিংবা সবজি, ফল, গোশত, ডিম বা দুধ যাই হোক না কেন, তা মানুষের খাবারের প্লেটে যদি না পৌঁছায়, অথবা প্লেটে পৌঁছেও নষ্ট হয়; তবে সাধারণভাবে তাকে খাদ্য অপচয় বলা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত ও পাকিস্তানের পর তৃতীয় সর্বোচ্চ খাদ্য অপচয় হয় বাংলাদেশে। বছরে বাংলাদেশিরা মাথাপিছু প্রায় ৬৫ কেজি খাদ্য অপচয় করে। সে হিসেবে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রাপ্ত তথ্য মতে, প্রাপ্তবয়স্ক বাংলাদেশীদের মধ্যে ৩৯ দশমিক ৬ শতাংশের ব্যাংক হিসাব রয়েছে। বাংলাদেশে ঋণ ও আমানতের সুদের হারের ব্যবধান ৫ দশমিক ২ শতাংশ। প্রাপ্তবয়স্ক ২ দশমিক ৩ শতাংশ ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে। তবে প্রাপ্তবয়স্কদের সাড়ে ৪ শতাংশ অর্থাৎ ২৮ লাখ ৪০ হাজার ধর্মপ্রাণ বিত্তশালী লোক দ্বীনি কারণে ব্যাংকে যান না।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ০.২ শতাংশ উপজাতির ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ সংরক্ষণে বাংলাদেশ সরকার শুধু তৎপরই নয়; বরং বদ্ধপরিকর। সেক্ষেত্রে যারা দ্বীনি কারণে ব্যাংক সেবা নিচ্ছে না, তাদের সংখ্যা ৪.৫ শতাংশ হওয়ার পরও তাদের ধর্ বাকি অংশ পড়ুন...
বিষয়গুলো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আলোচিত হচ্ছে না। হচ্ছে ‘পারিবারিক বন্ধন ভঙ্গ’, ‘মূল্যবোধের অবক্ষয়’, সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট ইত্যাদি শিরোনামে। অনেকটা ধর্মনিরপেক্ষ স্টাইলে আলোচনা যা হচ্ছে, তার সমাধান বলতে হাক্বীক্বতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খুব কাছাকাছি যাওয়া হচ্ছে। এক কথায় এসব সমস্যার ক্ষেত্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে বর্ণিত পর্দার প্রচলনের কথা বললে সব সমাধানই এসে যায়।
প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়, ছাপার বক্তব্যে অথবা টকশোতে জোরালোভাবেই আলোচনা এসেছে- মাদক, এনার্জি ড্রিংক, পর্নো- এগুলো নিয়ে জনতার একটা ব বাকি অংশ পড়ুন...
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে। ফলে যারা বাংলাদেশে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ বা বানচাল অথবা বিধিবহির্ভূত পদক্ষেপের মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফল নিজের করে নিতে পদক্ষেপ নেবেন তাদের যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেবে না। এ ছাড়া অন্যান্য পদক্ষেপ নেয়া হতে পারে যেগুলো কেমন হবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। যেকোনো দেশের সরকার সে দেশে কাকে যেতে দেবে এবং কাকে যেতে দেবে না সেটা তাদের সিদ্ধান্ত। কিন্তু দেশটির সঙ্গে বিবদমান নয় এবং ভূরাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, এমন সব দেশের সঙ্গে সমনীতিভিত্তিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা বাঞ্ছনী বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের ২০১৮র নির্বাচন থেকে ভারত কিন্তু সচেতনভাবে একটা দূরত্ব বজায় রাখছিল বেশ কয়েক মাস আগে থেকেই। অন্তত প্রকাশ্যে তো বটেই। নির্বাচনের ঠিক দশ দিন আগে (২০ ডিসেম্বর ২০১৮) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ তার সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বলে, “বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে বলব, এটা একান্তভাবেই সে দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়।”
‘বাংলাদেশ শুধু আমাদের ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী ও দারুণ সহযোগীই নয়, সে দেশে খুব প্রাণবন্ত একটি গণতন্ত্রও রয়েছে। আমরা বাংলাদেশে সেই গণতন্ত্রের কার্যক্রমকে সম্মান করি’, আরও জানায় সে। তবে ভারতের এই ‘আপাত নিস্পৃহ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান হিসাবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের ১৭ শতাংশ ক্রেতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ওই দেশের বাজারে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে প্রবেশ করা বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বড় ক্রেতা সেখানকার বেসরকারি কোম্পানিগুলো, যাদের হাত ধরে তা সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে পৌঁছয়। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরেও এককভাবে ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক বর্তমানে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। এক্ষেত্রে ক্রেতাদের জন্য সবচেয়ে বড় সুবিধার জায়গাটি হচ্ছে শ্রমিকের বেতন বিবেচনায় এদেশ থেকে রপ্তানি করা পোশাকের মূল্য অনেক কম। ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের বাজারে বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা জানি, ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর ভারতের হায়দরাবাদ হাউজে দেশটির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেব গৌড়া এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ নিজ দেশের পক্ষে ৩০ বছর মেয়াদি পানিচুক্তি সই করে। সেই চুক্তি অনুযায়ী প্রতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ভারতের ফারাক্কা পয়েন্টে এবং বাংলাদেশের হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে দুই দেশের যৌথ বিশেষজ্ঞরা পানি প্রবাহ পর্যবেক্ষণ করে থাকে। সে অনুযায়ী বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পানিবণ্টন হয়ে থাকে। কিন্তু শুরু থেকেই চুক্তি অনুযায়ী পানি পায়নি বাংলাদেশ। গত বছরের তুলনায় এবারও পানি কম পাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের রূপ মানেই সবুজে ঘেরা এক শ্যামলিমা। ঢাকা শহরও এর ব্যতিক্রম ছিল না। কিন্তু ইট-পাথরের চাপায় ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে ঢাকার সবুজ রূপ। প্রতিদিন নতুন নতুন বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হচ্ছে আর কেটে ফেলা হচ্ছে পুরনো বাড়ির চারপাশে দিয়ে থাকা গাছ। অপরিকল্পিত নগরায়ণের ফলে ক্রমশই হারিয়ে যাচ্ছে বৃক্ষতলের শীতল ছায়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি জনপদে জনগণের তিনগুণ গাছ থাকা দরকার। কিন্তু প্রায় দুই কোটি মানুষের এই ঢাকা শহরে গাছ আছে কয়টি? সঠিক সংখ্যা কারো কাছে না থাকলেও তা দুই-তিন লাখের বেশি হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তবে ঢাকা শহ বাকি অংশ পড়ুন...












