কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
(১০৮-১০৯)
سوال:- دارمی رکھنی کو نسی ستت ھے اس کے تارک پر کیا حکم شرعا جاری ھوگا وہ جو کھتے ھین کہ اگر ساری دارمی صاف کرے تو کچھ گناہ نھین یہ کیا بات ھے- سیاسۃ اس پر کیا حکم دیا جاویگا؟
الجواب:- دارمی رکھنا واجب اور قبضہ سے زائد کطانا حرام ھے- لقولہ علیہ السلام- خالفوا المشکین او فروا اللحی (متفق علیہ) و فی الدر المختار "یحرم علی الرجل قطع لحیتہ و فیہ وسنۃ فیھا القبضۃ- اور کونی سیاست خاص اس کے بارے مین منصوص نھین دیکھی- مگر مقتضی قواعد کا یہ مے کہ تعزیر دیا جائے
অর্থ: সুওয়াল- দাড়ি রাখা কোন ধরণের সুন্নত? দাড়ি মু-নকারীর উপর শরীয়ত উনার কি হুকুম বর্তাবে? যে ব্যক্তি বলে যে, সমস্ত বাকি অংশ পড়ুন...
কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
(৯৭-৯৯)
وقد اتفقت المذاهب الاربعة على وجوب توفير اللحية وحرمة حلقها ......... ومذهب السادة المالكية حرمة حلق اللحية فكذا قصها اذا كان يحصل بها المثلة= (الابداع فى منار الابتداع وكذا فى جواهر الفقه وحكم للحيه فى الاسلام(
অর্থ: চার মাযহাবের ইমাম উনারা দাড়ি (কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ) লম্বা করা ওয়াজিব এবং মু-ন করা হারাম হওয়ার ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। ......... আর মালেকী মাযহাব উনার মতেও দাড়ি মু-ন করা হারাম। অনুরূপ আকৃতির বিকৃতি ঘটার কারণে দাড়ি (এক মুষ্ঠির কমে) ছোট করাও হারাম। (কিতাবুল ইবদা ফী মানারিল ই বাকি অংশ পড়ুন...
কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
(৮৭)
انه صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كان ....... كث اللحية تملى صدره- الخ.
অর্থ: সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুন নি‘য়ামাহ মুবারক অর্থাৎ দাড়ি মুবারক ঘন ও সীনাপোর বা বুক ভরা ছিলো। (শেফায়ে ক্বাজী আয়াজ)
(৮৮)
الحيهء امير المؤمنين على عليه السلام...ر ميكرد سيتهء او رأ هم ..نين از عمر عليه السلام وعثمان عليه السلام نو شته اند- كان الشيخ محى الدين رحمه الله تعالى طويل اللحية وعريضا:
অর্থ: আমীরুল মু’মিনীন হযরত ইমামুল আউওয়াল ক বাকি অংশ পড়ুন...
কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
(৭৮)
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছে, দাড়ি চার আঙ্গুল তথা একমুষ্ঠি পরিমাণ লম্বা করা ওয়াজিব। এর চেয়ে বেশি লম্বা করাও জায়িয, তবে অধিক লম্বা করা (যেমন সীনার নীচ পর্যন্ত) মাকরূহ। চার আঙ্গুল বা একমুষ্ঠির কমে দাড়ি কাটা ও মু-ন করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ও হারাম। সাথে সাথে হিন্দু ও খৃষ্টানদের তরীক্বা বা আমল। (মিরআতুল মানাজীহ শরহে মিশকাতুল মাছাবীহ ১ম খ- ২৭৬ পৃষ্ঠা)
(৭৯)
দাড়ি মু-ন করা এবং একমুষ্ঠি হওয়ার পূর্বে কাট-ছাট করা হারাম। আর তা ইংরেজ, হিন্দুদের বাকি অংশ পড়ুন...
কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
(৬৮)
ما استخف عقولهم طولوا الشوارب واحفوا اللحى اعكس ما عليه فطرة جميع الامم قدبدلوا فطرة هم نعوذ بِىْ الله. (كرمانى شرح البخارى)
অর্থ: মুসলমানদের সর্বসম্মত নীতি বা ফিতরাত পরিত্যাগ করে, দাড়ি মু-ন করা ও গোঁফ লম্বা রাখা কতইনা নির্বুদ্ধিতা। নাঊযুবিল্লাহি মিন যালিক!” (কিরমানী শরহে ছহীহ বুখারী)
(৬৯)
حلق كردن لحيه حرام است و روش افرنـج وهنود وجولقيان است- كه ايشان را قلندريه كويند (اشعة للـمعات شرح الـمشكوة)
অর্থ: দাড়ি মু-ন করা হারাম। এটা ফিরিঙ্গী, হিন্দু ও যোগী ইত্যাদি সম্প্রদায়ের জাতীয় আমল বা রীতি। কে বাকি অংশ পড়ুন...
কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
(১২-১৩)
وقد قام الدليل على وجوب اعفاء اللحية وقص الشارب وهو ما رواه احمد والنسائى والترمذى وقال حديث صحيح عن زيد بن ارقم رضى الله عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلـم من لـم ياخذ شاربه فليس منا- وعن ابى هريرة رضى الله عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلـم جزوا الشوارب وارخوا اللحى خالفوا الـمجوس رواه احمد ومسلـم وعن ابن عمر رضى الله عنه عن النبى صلى الله عليه وسلـم خالفوا الـمشركين وفروا اللحى واحفوا الشوارب (متفق عليه) زاد البخارى وكان ابن عمر رضى الله عنه اذا حج اواعتمر قبض على الحيته فما فضل اخذ- وكذا فى النيل الاوطار-১-১১১ والامر للوجوب كما تقرر فى الاصول= (تفسير احكام القران للشفيع ج১ صفه৬৫)
অর্থ বাকি অংশ পড়ুন...
কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয-ওয়াজিব, আর এর চেয়ে কমে কাটা ও মু-ন করা হারাম হওয়ার অকাট্য দলীলসমূহ:
মহান আল্লাহ পাক তিনি “পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ” উনার ৭৪নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَنَجَّيْنَاهُ مِنَ الْقَرْيَةِ الَّتِي كَانَتْ تَعْمَلُ الْخَبَائِثَ - الخ-
অর্থ: আমি হযরত লূত আলাইহিস সালাম উনাকে অসৎকাজে লিপ্ত ক্বওম থেকে মুক্তি দিয়েছি। আর অসৎকাজে লিপ্ত ক্বওমকে ধ্বংস করে দিয়েছি।
“পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ” উনার উক্ত আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে মুফাসসিরীনে কিরাম উনারা বলেন-
(৮)
فقد اخرج اسحاق بن بشر والخطيب وابن عساكر عن الحسن قال رسول الله صلى ال বাকি অংশ পড়ুন...
দাড়ি ও গোঁফে খেযাব ব্যবহারের গুরুত্বপূর্ণ ফায়সালা:
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে যে-
عَنْ حَضْرَتْ ابْنِ سِيرِينَ قَالَ سَأَلْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ هَلْ كَانَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَضَبَ فَقَالَ لَمْ يَبْلُغِ الْخِضَابَ كَانَ فِى لِحْيَتِهِ شَعَرَاتٌ بِيضٌ. قَالَ قُلْتُ لَهُ أَكَانَ أَبُو بَكْرٍ يَخْضِبُ قَالَ فَقَالَ نَعَمْ بِالْحِنَّاءِ وَالْكَتَمِ.
অর্থ: হযরত ইবনে শীরীন রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, আমি হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে জিজ্ঞেস করলাম, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...
গোঁফ ভিজা পানি পান করার হুকুম:
অনেকের ধারণা গোঁফ বা মোঁছ ভিজা পানি পান করা মাকরূহ বা নিষেধ, যার কারণে অনেকে মোঁছ সম্পূর্ণ চেছে ফেলে। অথচ তাদের এ ধারণা সম্পূর্ণই ভুল। কারণ শরীয়ত তথা ফিক্বাহ্র নির্ভরযোগ্য কোন কিতাবেই এ ধরনের কথা উল্লেখ নেই। বরং মোঁছ ভিজা পানি পান করা সম্পূর্ণ জায়িয ও হালাল। তাছাড়া মোঁছ যতই চেছে ফেলা হোক না কেন তার চিহ্ন অবশ্যই কিছু না কিছু অবশিষ্ট থাকবে। কাজেই কোন অবস্থাতেই মোঁছ ভিজানো ছাড়া পানি পান করা সম্ভব নয়। অতএব, এরূপ ভুল ধারণা বা রসমের বশবর্তী হয়ে মোঁছ চেছে ফেলা জায়িয নয় বরং মোঁছ সম্পূর্ণ চেছে ফেল বাকি অংশ পড়ুন...
গোঁফ বা মোঁছের শরয়ী পরিমাপ ও আহকাম:
এখন প্রশ্ন হচ্ছে- পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে গোঁফ খাটো বা ছোট করার যে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, তার পরিমাণ কতটুকু? নিম্নে গোঁফ বা মোঁছের শরয়ী পরিমাপ ও তার আহকাম উল্লেখ করা হলো-
এ প্রসঙ্গে মিশকাত শরীফ উনার বিখ্যাত ফার্সী শরাহ আশয়াতুল লুময়াত, ১ম খ- ২২৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে যে, হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের দশটি সুন্নতের মধ্যে একটি হলো- মোঁছ বা গোঁফ কাটা। উপরের ঠোঁটের উপরিভাগে যে লোম বা কেশ উঠে, উহাকে মোঁছ বা গোঁফ বলে।
গ্রহণযোগ্য বা মুখতার মত হলো- মোঁছ বা গোঁফ খাটো বা ছোট করে রাখবে, উহা বাকি অংশ পড়ুন...
গোঁফ বা মোঁছের শরয়ী পরিমাপ ও আহকাম:
এখন প্রশ্ন হচ্ছে- পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে গোঁফ খাটো বা ছোট করার যে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, তার পরিমাণ কতটুকু? নিম্নে গোঁফ বা মোঁছের শরয়ী পরিমাপ ও তার আহকাম উল্লেখ করা হলো-
এ প্রসঙ্গে মিশকাত শরীফ উনার বিখ্যাত ফার্সী শরাহ আশয়াতুল লুময়াত, ১ম খ- ২২৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে যে, হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের দশটি সুন্নতের মধ্যে একটি হলো- মোঁছ বা গোঁফ কাটা। উপরের ঠোঁটের উপরিভাগে যে লোম বা কেশ উঠে, উহাকে মোঁছ বা গোঁফ বলে।
গ্রহণযোগ্য বা মুখতার মত হলো- মোঁছ বা গোঁফ খাটো বা ছোট করে রাখবে, উহা বাকি অংশ পড়ুন...
গোঁফ বা মোঁছের শরয়ী পরিমাপ ও আহকাম:
এখন প্রশ্ন হচ্ছে- পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে গোঁফ খাটো বা ছোট করার যে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, তার পরিমাণ কতটুকু? নিম্নে গোঁফ বা মোঁছের শরয়ী পরিমাপ ও তার আহকাম উল্লেখ করা হলো-
এ প্রসঙ্গে মিশকাত শরীফ উনার বিখ্যাত ফার্সী শরাহ আশয়াতুল লুময়াত, ১ম খ- ২২৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে যে, হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের দশটি সুন্নতের মধ্যে একটি হলো- মোঁছ বা গোঁফ কাটা। উপরের ঠোঁটের উপরিভাগে যে লোম বা কেশ উঠে, উহাকে মোঁছ বা গোঁফ বলে।
গ্রহণযোগ্য বা মুখতার মত হলো- মোঁছ বা গোঁফ খাটো বা ছোট করে রাখবে, উহা বাকি অংশ পড়ুন...












