(১) আল্লামা হযরত ইমাম আবুল আব্বাস শিহাবুদ্দীন আহমদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে আবী বকর ইবনে আব্দুল মালিক কুস্ত¡লানী মিশরী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৯২৩ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
فَرَحِمَ اللهُ اِمْرَاً اِتَّخَذَ لَيَالِىْ شَهْرِ مَوْلِدِهِ الْمُبَارَكِ اَعْيَادًا
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি ঐ ব্যক্তির উপর সম্মানিত রহমত মুবারক বর্ষণ করুন, যেই ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাস মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফে আরো বর্ণিত রয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ مُغِيْرَةَ بْنِ اَبِىْ رَزِيْنٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَ قِيْلَ لِحَضْرَتْ عَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَيُّمَا اَكْبَرُ اَنْتَ اَمْ اَلنَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ هُوَ اَكْبَرُ مِنِّىْ وَ اَنَا وُلِدْتُ قَبْلَه
অর্থ: “হযরত মুগীরা ইবনে আবী রযিন রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত খাতিমুল মুহাজিরীন আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম) উনাকে জিজ্ঞাসা করা হলো; নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
فِىْ عَامٍ ১৯৫৩ م وَفِىْ مَدِيْنَةِ صَيْدًا جُنُوْبِ لِبْنَانَ كَالْعَادَةِ فِىْ يَوْمِ مِيْلَادِ الرَّسُوْلِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَحْتَفِلُ الْمُسْلِمُوْنَ وَمِنْ شَعَائِرِ الْاِحْتِفَالَاتِ فِىْ لِبْنَانَ اِطْلَاقُ النَّارِ فِى الْهَوَاءِ وَهِىَ عَادَةٌ مُتَعَارَفَةٌ وَقَدِيْمَةٌ فِىْ ذٰلِكَ الْوَقْتِ سَقَطَتْ رُصَاصَةٌ طَائِشَةٌ عَلٰى رَأْسِ فَتَاةٍ نَّصْرَانِيَّةٍ مِنْ عَائِلَةِ غِطَاسٍ وَهِىَ عَائِلَةٌ مَّعْرُوْفَةٌ فِىْ تِلْكَ الْمَدِيْنَةِ سَارَعَ اَهَالِى الْمِنْطَقَةِ بِاَخْذِ الْفَتَاةِ اِلٰى مَشْفَى الدُّكْتُوْرِ غَسَّانَ حَمُّوْدٍ وَلٰكِنَّ الْاَطِبَّاءَ عَجَزُوْا عَنْ شِفَاءِ هٰذِهِ الْفَتَاةِ وَقَالُوْا لِاَهْلِهَا اُنْقُلُوْهَا فَوْرًا اِلٰى مُسْتَشْفَى الْجَامِعَةِ الْا বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
فِىْ عَامٍ ১৯৫৩ م وَفِىْ مَدِيْنَةِ صَيْدًا جُنُوْبِ لِبْنَانَ كَالْعَادَةِ فِىْ يَوْمِ مِيْلَادِ الرَّسُوْلِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَحْتَفِلُ الْمُسْلِمُوْنَ وَمِنْ شَعَائِرِ الْاِحْتِفَالَاتِ فِىْ لِبْنَانَ اِطْلَاقُ النَّارِ فِى الْهَوَاءِ وَهِىَ عَادَةٌ مُتَعَارَفَةٌ وَقَدِيْمَةٌ فِىْ ذٰلِكَ الْوَقْتِ سَقَطَتْ رُصَاصَةٌ طَائِشَةٌ عَلٰى رَأْسِ فَتَاةٍ نَّصْرَانِيَّةٍ مِنْ عَائِلَةِ غِطَاسٍ وَهِىَ عَائِلَةٌ مَّعْرُوْفَةٌ فِىْ تِلْكَ الْمَدِيْنَةِ سَارَعَ اَهَالِى الْمِنْطَقَةِ بِاَخْذِ الْفَتَاةِ اِلٰى مَشْفَى الدُّكْتُوْرِ غَسَّانَ حَمُّوْدٍ وَلٰكِنَّ الْاَطِبَّاءَ عَجَزُوْا عَنْ شِفَاءِ هٰذِهِ الْفَتَاةِ وَقَالُوْا لِاَهْلِهَا اُنْقُلُوْهَا فَوْرًا اِلٰى مُسْتَشْفَى الْجَامِعَةِ الْا বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
فِىْ عَامٍ ১৯৫৩ م وَفِىْ مَدِيْنَةِ صَيْدًا جُنُوْبِ لِبْنَانَ كَالْعَادَةِ فِىْ يَوْمِ مِيْلَادِ الرَّسُوْلِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَحْتَفِلُ الْمُسْلِمُوْنَ وَمِنْ شَعَائِرِ الْاِحْتِفَالَاتِ فِىْ لِبْنَانَ اِطْلَاقُ النَّارِ فِى الْهَوَاءِ وَهِىَ عَادَةٌ مُتَعَارَفَةٌ وَقَدِيْمَةٌ فِىْ ذٰلِكَ الْوَقْتِ سَقَطَتْ رُصَاصَةٌ طَائِشَةٌ عَلٰى رَأْسِ فَتَاةٍ نَّصْرَانِيَّةٍ مِنْ عَائِلَةِ غِطَاسٍ وَهِىَ عَائِلَةٌ مَّعْرُوْفَةٌ فِىْ تِلْكَ الْمَدِيْنَةِ سَارَعَ اَهَالِى الْمِنْطَقَةِ بِاَخْذِ الْفَتَاةِ اِلٰى مَشْفَى الدُّكْتُوْرِ غَسَّانَ حَمُّوْدٍ وَلٰكِنَّ الْاَطِبَّاءَ عَجَزُوْا عَنْ شِفَاءِ هٰذِهِ الْفَتَاةِ وَقَالُوْا لِاَهْلِهَا اُنْقُلُوْهَا فَوْرًا اِلٰى مُسْتَشْفَى الْجَامِعَةِ الْا বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَلَا وَرَبِّكَ لَا یُؤۡمِنُونَ حَتَّىٰ یُحَكِّمُوكَ فِیمَا شَجَرَ بَیۡنَهُمۡ ثُمَّ لَا یَجِدُوا۟ فِیۤ أَنفُسِهِمۡ حَرَجࣰا مِّمَّا قَضَیۡتَ وَیُسَلِّمُوا۟ تَسۡلِیمࣰا.
অর্থ: আপনার মহান রব তায়ালা উনার কসম! তারা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান্দার হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত তারা নিজেদের সকল বিষয়ে আপনাকে ফায়সালাকারী হিসেবে মেনে না নিবে। অতঃপর আপনার ফায়সালা মুবারক সম্পর্কে তাদের মনে কোন দ্বিধা/ সংশয় থাকে না এবং পরিপূর্ণ আত্মসমর্পণ করে তা মেনে নেয়। (সূরা নিসা শরীফ : আয়াত শরীফ : ৬৫)
বাকি অংশ পড়ুন...
আরো বর্ণিত রয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ لَقَدْ رَاَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَالْحَلَّاقُ يَحْلِقُهٗ وَاَطَافَ بِهِ اَصْحَابُهٗ فَمَا يُرِيْدُوْنَ اَنْ تَقَعَ شَعْرَةٌ اِلَّا فِىْ يَدِ رَجُلٍ
অর্থ: “হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এমন অবস্থায় দেখেছি যে, ক্ষৌরকার উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ্ মুবারক (চুল মুবারক) হলক্ব (মু-ণ) করছেন আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা উনার চারদি বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ্ শরীফ চতুর্থ তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খানকাহ্ শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “গত রাত্রে অর্থাৎ মহাসম্ম বাকি অংশ পড়ুন...












