اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) অর্থ হচ্ছেন মূল নবী। এখানে اَلْاُمِّىِّ (আল উম্মিয়্যি) শব্দ মুবারকখানা নির্গত হয়েছেন اُمٌّ (উম্মুন) শব্দ থেকে। اُمٌّ (উম্মুন) উনার অর্থ হচ্ছেন মূল। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনাকে اُمُّ الْكِتَابِ ‘উম্মুল কিতাব বা কিতাব উনার মূল’ এবং اُمُّ الْقُرْانِ ‘উম্মুল কুরআন বা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল’ বলা হয়েছে। কাজেই, اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি উনার অর্থ হচ্ছেন ‘মূল নবী, সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই দুনিয়ার জমিনে অবশ্যই অবশ্যই লিখেছেন এবং পড়েছেন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত দুনিয়ার জীবনে অবস্থানরত সময়ে লিখেছেন তা স্পষ্ট হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কিতাবে বর্ণিত আছে-
حدثنا بكر بن سهل حدثنا عبد الخالق بن منصور القشيري النيسابوري حدثنا أبوالنضر هاشم بن القاسم حدثنا أبوعقيل يحيى بن المتوكل حدثنا مُجَالِدُ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنِي عَوْنُ بْنُ عَبْدِ اللهِ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: "مَا مَاتَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتَّى كَتَبَ وَ বাকি অংশ পড়ুন...
اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) অর্থ হচ্ছেন মূল নবী। এখানে اَلْاُمِّىِّ (আল উম্মিয়্যি) শব্দ মুবারকখানা নির্গত হয়েছেন اُمٌّ (উম্মুন) শব্দ থেকে। اُمٌّ (উম্মুন) উনার অর্থ হচ্ছেন মূল। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনাকে اُمُّ الْكِتَابِ ‘উম্মুল কিতাব বা কিতাব উনার মূল’ এবং اُمُّ الْقُرْانِ ‘উম্মুল কুরআন বা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল’ বলা হয়েছে। কাজেই, اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি উনার অর্থ হচ্ছেন ‘মূল নবী, সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) অর্থ হচ্ছেন মূল নবী। এখানে اَلْاُمِّىِّ (আল উম্মিয়্যি) শব্দ মুবারকখানা নির্গত হয়েছেন اُمٌّ (উম্মুন) শব্দ থেকে। اُمٌّ (উম্মুন) উনার অর্থ হচ্ছেন মূল। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনাকে اُمُّ الْكِتَابِ ‘উম্মুল কিতাব বা কিতাব উনার মূল’ এবং اُمُّ الْقُرْانِ ‘উম্মুল কুরআন বা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল’ বলা হয়েছে। কাজেই, اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি উনার অর্থ হচ্ছেন ‘মূল নবী, সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে এভাবেই সুন্দর সুন্দর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লক্বব মুবারক দ্বারা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অত্যন্ত মুহব্বত, তা’যীম-তাকরীম এবং সম্মানের সাথে সম্বোধন মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
কিন্তু বর্তমান সময়ে দেখা যাচ্ছে- নামধারী আলিম, বক্তা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সকলেই তাদের আলোচনায়, লিখনীতে, কথা-বার্তায় সব স্থানেই বারবার সরাসরি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর প বাকি অংশ পড়ুন...
উম্মী অর্থ নিরক্ষর হলে হযরত মুসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম কি নিরক্ষর ছিলেন? কাল কিয়ামতের ময়দানে নিরক্ষর বলে সবার সামনে কি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী করা হবে? নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
হযরত সাইয়্যিদুনা মুসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক যখন তাওরাত শরীফ দান করেন তখন বলেন-
وَكَتَبْنَا لَهُ فِي الْأَلْوَاحِ مِن كُلِّ شَيْءٍ مَّوْعِظَةً وَتَفْصِيلًا لِّكُلِّ شَيْءٍ فَخُذْهَا بِقُوَّةٍ وَأْمُرْ قَوْمَكَ يَأْخُذُوا بِأَحْسَنِهَا ۚ سَأُرِيكُمْ دَارَ الْفَاسِقِينَ
অর্থ: আর আমি আপনাকে ফলকে লিখে দ বাকি অংশ পড়ুন...












