১) গত পবিত্র ২৭ শে রজবুল হারাম শরীফ দৈনিক আল ইহসান শরীফে তা’লীমুস সুন্নাহ বা পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার তা’লীম বিভাগে “পবিত্র ছলাতুত তাসবীহ আদায় করার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নতী তারতীব মুবারক”-এর প্রথম কলামে ছলাতুত তাসবীর নিয়তেرَكْعَتَىْ এর স্থলেأَرْبَعَ رَكَعَاتِ বলতে হবে। নি¤েœ পুরো নিয়তটি উল্লেখ করা হলো-
نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى أَرْبَعَ رَكَعَاتِ صَلٰوةِ التَّسْبِيْحِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللّٰهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُتَوَجِّهًا إِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَكْبَرُ.
২) গত ২৯ শে রজবুল হারাম শরীফে তা’লীমুস সুন্নাহ বা পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেসব খাবার মুবারক গ্রহণ করেছেন অর্থাৎ খেয়েছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং সেই মহাসম্মানিত খাবার মুবারক গুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর উপকারীতা ও প্রয়োজনীয়তা অতুলনীয়।
সুন্নতী খাবারের মধ্যে অন্যতম একটি সুন্নতী খাবার হচ্ছে, খরগোশের গোশত।
কেউ যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত খিদমত মুবারকে খরগোশের গোশত হাদিয়া নিয়ে আসত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি কোন মৃতব্যাক্তির শোকে দুর্বল হয়ে পড়াদের তালবীনা খাওয়ার জন্য নছিহত মুবারক করেছেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি- তালবীনা রোগাক্রান্ত ব্যক্তির হৃদপিন্ডের জন্য আরামদায়ক, হৃদপি-কে সক্রিয় করে এবং ব্যাথা ও দুঃখকষ্ট দূর করে।” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আশূরা মিনাল মুহররম তথা ১০ই মুহররম শরীফ উনার দিন মেশক মিশ্রিত সুরমা চোখে দিবে, তার পরবর্তী এক বছর চোখে কোনো রোগ হবে না। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ করেন, তোমরা ‘ইসমিদ সুরমা’ ব্যবহার কর, এতে তোমাদের চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি পাবে।
চোখে ‘সুরমা’ দেয়ার সুন্নতী নিয়ম: একটি সুন্নতী নিয়ম হলো, প্রথমে বাকি অংশ পড়ুন...
সন্তান ভূমিষ্ট হবার পর সন্তানের কানে পবিত্র আযান-ইক্বামত দেয়া মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। ছেলে সন্তান ও মেয়ে সন্তান প্রত্যেকের জন্মগ্রহণের পর নাড়ী কেটে, গোসল করিয়ে তারপর ডান কানে পবিত্র আযান ও বাম কানে পবিত্র ইক্বামত দেয়া খাছ সুন্নত মুবারক।
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ سَيِّدِنَا حَضْرَتِ الْاِمَامِ الثَّالِثِ مِنْ أَهْلِ بَيْتِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ (سَيِّدِنَا حَضْرَتْ حُسَيْنٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ) قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ وُلِدَ لَهٗ فَأَذَّنَ فِيْ أُذُنِهِ الْيُمْنٰى وَأَقَامَ فِيْ أُذُنِهِ الْيُسْ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতায়াত (অনুসরণ-অনুকরণ) করা, আর কাফির-মুশরিক, ইহুদী, নাছারা, মজুসী, অর্থাৎ তাবৎ বিধর্মীদের খিলাফ করা ফরয।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বক্ষেত্রে, সবসময় কাফির-মুশরিকদের খিলাফ বা বিপরীত আমল মুবারক করেছেন এবং উম্মতকে সেভাবে আমল করতে মহাসম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন।
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্য বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক: ছারীদ হলো গোশতের শুরুয়াতে ভেজানো টুকরো টুকরো রুটি দিয়ে তৈরি এক প্রকার বিশেষ খাদ্য। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার খাদ্য সামগ্রীর উপর ছারীদকে প্রাধান্য দিয়েছেন।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুই প্রকার ছারীদ গ্রহণ করেছেন বলে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বর্ণনায় পাওয়া যায়। যেমন- ১. রুটির ছারীদ ও ২. হাইসের ছারীদ।
ছারীদসহ বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী খাদ্যসামগ্রী তৈরির পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে রাজারবাগ দরবার শরীফ থ বাকি অংশ পড়ুন...
এখানে সম্মানিত হানাফী মাযহাব অনুযায়ী “পবিত্র ছলাতুত তাসবীহ” আদায় করার নিয়মটিই উল্লেখ করা হলো।
প্রথমতঃ এই বলে নিয়ত করতে হবে-
نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوةِ التَّسْبِيحِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللّٰهِ تَعَالٰى مُتَوَجِهَا إلى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ اللهُ أَكْبَرُ.
অতঃপর পবিত্র তাকবীরে তাহরীমা বেঁধে পবিত্র ছানা শরীফ পাঠ করবে, পবিত্র ছানা শরীফ পাঠ করে পবিত্র সূরা-ক্বিরাআত পাঠ করার পূর্বেই ১৫ বার নিম্নোক্ত তাসবীহ মুবারক পাঠ করবে।
سُبْحَانَ اللهِ وَالْحَمْدُ لِلّٰهِ وَلَا اِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَاللهُ أَكْبَرُ.
উচ্চারণ: “সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদু লিল্লাহি ওয়া লা-ইলাহা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ سَلْمَانَ الْفَارِسِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي رَجَبٍ يَوْمٌ وَلَيْلَةٌ مَنْ صَامَ ذَلِكَ الْيَوْمَ، وَقَامَ تِلْكَ اللَّيْلَةَ كَانَ كَمَنْ صَامَ مِنَ الدَّهْرِ مِائَةَ سَنَةٍ، وَقَامَ مِائَةَ سَنَةٍ وَهُوَ ثَلَاثٌ بَقَيْنَ مِنْ رَجَبٍ.
অর্থ: হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাসে এমন একটি দিন ও একটি রাত রয়েছে, যে এদিন রোযা রাখবে, আর বাকি অংশ পড়ুন...












