আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করলেন, তিনি মূলতঃ আমাকেই মুহব্বত করলেন, আর যিনি আমাকে মুহব্বত করবেন, তিনি আমার সাথে সম্মানিত জান্নাতে অবস্থান করবে।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ঘরে খেজুর নেই, সেই ঘরে যেন কোন খাবারই নেই।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন চিশ্তী আজমেরী সানজেরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার “আনিসুল আরওয়াহ্” নামক বিশ্ববিখ্যাত কিতাবের ৮ম মজলিসের মধ্যে চামড়ার খয়েরী রঙের দস্তরখানায় আহার করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক উল্লেখ করেছেন। নি¤েœ তা উল্লেখ করা হলো-
১. দস্তরখানায় খাবার খেলে প্রতি লোকমার ফযীলত মুবারক: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি খয়েরী রঙের চামড়ার দস্তরখানায় এক লোকমা খাবার খাবে, তার প্রতিটি লোকমার প্রতিদানে তাকে ১০০টি করে ছওয়াব দেয়া হবে। সুবহানাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ওযূ করার মহাসম্মানিত সুন্নতী তারতীব মুবারক:
প্রথমে ওযূর নিয়ত করতঃ ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম’ পাঠ করে ওযূ শুরু করতে হবে। ওযূর শুরুতে ডান হাত ও বাম হাত তিনবার খিলালের মাধমে কব্জি পর্যন্ত ভালোভাবে ধৌত করতে হবে। অতঃপর ডান হাতে পানি নিয়ে তা মুখে দিয়ে ভালোভাবে গড়গড়াসহ তিনবার কুলি করতে হবে। এরপর ডান হাতে পানি নিয়ে নাকের নরম হাড় পর্যন্ত পানি পৌঁছাতে হবে এবং বাম হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলি দ্বারা নাকের ভিতর ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে যেন শুকনো না থাকে। নাকের ভিতর কিছু থাকলে নাক ঝেড়ে নিতে হবে। মহিলাদের ক্ষেত্রে যদ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মহান আল্লাহ্ পাক পবিত্র কালামে পাকে এরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ্ পাক ও উনার রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করলো, সে ব্যক্তি বিরাট সফলতা অর্জন করলো।” সুবহানাল্লাহ! (সূরা আহযাব/৭১)
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মৃত্যু ছাড়া এমন কোন রোগ নেই কালোজিরায় যার আরোগ্যতা নেই।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ মুবারক করেন, যখন রোগ-যন্ত্রণা খুব বেশী কষ্টদায়ক হয় তখন এক চিমটি পর বাকি অংশ পড়ুন...
ওযূ (وُضُوْءٌ) আরবী শব্দ। অর্থ হচ্ছে পবিত্রতা, স্বচ্ছতা ও পরিচ্ছন্নতা অর্জন করা ইত্যাদি।
সম্মানিত শরীয়ত উনার পরিভাষায়, পবিত্র পানি দ্বারা শরয়ী পদ্ধতিতে হাত, মুখ, পা ধৌত করা ও (ভিজা হাতে) মাথা মাসেহ করাকে ‘ওযূ’ বলে।
নামায পড়ার জন্য ওযূ করা ফরয। সব সময় ওযূ অবস্থায় থাকা মুস্তাহাব। ঘুমানোর সময় ওযূ করা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। এতে হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে হাশর-নাশর হয়।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا إِذَا قُمْتُمْ إِلَى الصَّلَاةِ فَاغْسِلُوا وُجُوهَكُمْ وَأَيْدِيَكُمْ إِلَى الْمَرَافِقِ وَامْسَحُوا بِرُءُوسِكُم বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সুতরাং যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক ইত্তিবা’ তথা অনুসরণ-অনুকরণ করবেন, তিনি অবশ্যই সম্মানিত হিদায়াত মুবারক লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ!
জুব্বা পরিধান করা খাছ সুন্নত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জুমুয়া, ঈদ এবং বিশেষ বিশেষ সময়ে কামীছ বা কোর্তা মুবারকের উপরে জুব্বা মুবারক পরিধান করতেন। জুব্বা কালো, গন্ধম ইত্যাদি রং-এর হওয়া সুন্নত মুবারক। জুব্বা হচ্ছ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং সম্মানিত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারা সকলেই যব খেয়েছেন। বিশেষ করে উনারা যবের রুটি, যবের তৈরি খাবার তালবীনা, যবের ছাতু ইত্যাদিসহ আরও অনেক ধরণের খাবারে যবের ব্যবহার করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
যদিও পবিত্র সুন্নতী সকল ধরণের খাবারের মধ্যেই রয়ে গেছে ব্যাপক বরকত ও সাকিনা, পাশাপাশি বৈজ্ বাকি অংশ পড়ুন...
গোসল (غسل) অর্থ- ধৌত করা, প্রক্ষালন, গোসল করা, পরিষ্কার করা।
সম্মানিত শরীয়ত উনার পরিভাষায়, পবিত্রতা হাছিলের জন্য সমস্ত শরীর পবিত্র পানি দ্বারা ধৌত করাকে গোসল বলে। গোসল হলো সমস্ত দেহ ধৌত করার মাধ্যমে পূর্ণ পবিত্রতা অর্জনের একটি পন্থা।
গোসলের ফরয:
গোসলের ফরয ৩টি: যথা- ১. গড়গড়াসহ কুলি করা
২. নাকে পানি দেয়া ৩. সমস্ত শরীর এমনভাবে ধৌত করা যেন একটি পশমও শুকনা না থাকে।
ফরয গোসলের নিয়ম:
প্রথমে কুলি করতে হবে। অতঃপর নাকে পনি দিতে হবে এবং সমস্ত শরীরে পানি পৌঁছিয়ে ভালোভাবে ধৌত করতে হবে।
জ্ঞাতব্য বিষয় : গড়গড়ার সাথে কুলি করা আবশ্যক, তবে রোযাদার বাকি অংশ পড়ুন...












