আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খাসীর গোশত খেয়েছেন। এবং উহা পছন্দও করতেন। এমনকি তিনি গরু কুরবানী দিয়েছেন এবং গরুর গোশতও খেয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! অর্থ্যাৎ গরুর গোশত এবং খাসীর গোশত খাওয়া খাছ সুন্নতে হাবীবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ!
সকল ধরণের সুন্নতী খাদ্য সামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী সামগ্রী পেতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ গেট, ৫ আউটার সার্কুলার রোড, রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা বাকি অংশ পড়ুন...
গোঁফ খাটো করা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক:
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرتْ أَبي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ اَلْفِطْرَةُ خَمْسٌ أَوْ خَمْسٌ مِنَ الْفِطْرَةِ ـ الْخِتَانُ، وَالاِسْتِحْدَادُ، وَنَتْفُ الإِبْطِ، وَتَقْلِيمُ الأَظْفَارِ، وَقَصُّ الشَّارِبِ
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ফিতরাত অর্থাৎ মানুষের জন্মগত স্বভাব পাঁচটি- (পুরুষের জন্য) খাৎনা করা, (নাভীর নিচের পশম কাটার জন্য) ক্ষুর ব্যবহার করা, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা ও গোঁফ খাটো করা। (মুসলিম শরীফ, মুসনাদে আহমদ শরীফ)
ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أم المؤمنين الثالثة الصّديقة عليها السّلام أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُحِبُّ التَّيَمُّنَ فِي طُهُورِهِ إِذَا تَطَهَّرَ وَفِي تَرَجُّلِهِ إِذَا تَرَجَّلَ وَفِي انْتِعَالِهِ إِذَا انْتَعَلَ .
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ত্বহারাত গ্রহণ, মহাসম্মানিত নূরুল হুদা মুবারক (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র মাথা মুবারক) আঁচড়ানো এবং মহাসম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...
‘তাইয়াম্মুম’ (تَيَمُّمْ) শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো- ইচ্ছা করা, নিয়ত করা, মনস্থ করা।
সম্মানিত শরীয়ত উনার পরিভাষায়, পবিত্রতার নিয়তে পবিত্র মাটির ওপর হাত মেরে চেহারা ও কনুই পর্যন্ত হাত মাসেহ করাকে তাইয়াম্মুম বলে।
ওযূ বা গোসল করার প্রয়োজন হলে পানি পাওয়া না গেলে অথবা পানি আছে কিন্তু উহা ব্যবহার করলে কঠিন রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকলে অথবা রোগ বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকলে অথবা কুয়া থেকে পানি উঠানোর প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র না থাকলে অথবা শত্রুর ভয় থাকলে অথবা পুকুর নদী এক মাইল দূরবর্তীতে অবস্থিত ইত্যাদি কারণে ওযূ ও গোসলের পরিবর্তে তাইয়াম্মুম করতে হবে। মহা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করলেন, তিনি মূলতঃ আমাকেই মুহব্বত করলেন, আর যিনি আমাকে মুহব্বত করবেন, তিনি আমার সাথে সম্মানিত জান্নাতে অবস্থান করবে।” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ঘরে খেজুর নেই, সেই ঘরে যেন কোন খাবারই নেই।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন চিশ্তী আজমেরী সানজেরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার “আনিসুল আরওয়াহ্” নামক বিশ্ববিখ্যাত কিতাবের ৮ম মজলিসের মধ্যে চামড়ার খয়েরী রঙের দস্তরখানায় আহার করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক উল্লেখ করেছেন। নি¤েœ তা উল্লেখ করা হলো-
১. দস্তরখানায় খাবার খেলে প্রতি লোকমার ফযীলত মুবারক: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি খয়েরী রঙের চামড়ার দস্তরখানায় এক লোকমা খাবার খাবে, তার প্রতিটি লোকমার প্রতিদানে তাকে ১০০টি করে ছওয়াব দেয়া হবে। সুবহানাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...












