স্বীয় অবস্থানস্থলে, বাড়িতে, প্রয়োজনে রাস্তায় সম্মানিত কুরবানী করা খাছ সুন্নত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ اُمِّ الْـمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَمَرَ بِكَبْشٍ اَقْرَنَ يَطَاُ فِىْ سَوَادٍ وَيَبْرُكُ فِىْ سَوَادٍ وَيَنْظُرُ فِىْ سَوَادٍ فَاُتِـىَ بِهٖ لِيُضَحِّىَ بِهٖ فَقَالَ لَـهَا يَا اُمَّ الْـمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةَ سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ هَلُمِّى الْمُدْيَةَ ثُـمَّ قَالَ اِشْحَذِيْهَا بِـحَجَرٍ فَفَعَلْتُ ثُـمَّ اَخَذَهَا বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সরাসরি মহাসম্মানিত নির্দেশ মুবারকে খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, রঊফুর রহীম, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ক্বমীছ শব্দটির শাব্দিক অর্থ হলো- কোর্তা, জামা, ক্বমীছ ইত্যাদি। আর ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় ক্বমীছ বা কোর্তা হলো, যার গেরেবান আছে যা বন্ধ করার জন্য কাপড়ের গুটলী লাগানো হয় যা নিছফুস্ সাক্ব। অর্থাৎ হাটু ও পায়ের গিরার মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত বিলম্বিত। গোল যা কোনা ফাঁড়া নয়, যার আস্তিন আছে, যা অতি সহজেই মানুষের সতর ও ইজ্জত আবরু ঢাকে। ক্বমীছ বা কোর্তা অধিকাংশ সময় সাদা রংয়ের হওয়াই খাছ সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার মহান উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা বাকি অংশ পড়ুন...
যেসকল সুগন্ধি বেশি ব্যবহার করা খাছ সুন্নত মুবারক
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে সকল সুগন্ধি মুবারক ব্যবহার করেছেন তা থেকে নি¤েœ কিছু তুলে ধরা হলো।
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার কাছে যেসব সুগন্ধি মুবারক থাকত, তার থেকে উত্তম সুগন্ধি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنْ حَضْرَتْ اَلْفَضْلِ بْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اَنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَرْدَفَهٗ غَدَاةَ جَمْعٍ خَلْفَهٗ فَلَمْ يَزَلْ يُلَبِّىْ حَتّٰى رَمٰى جَمْرَةَ الْعَقَبَةِ قَالَ رَمَاهَا مِنْ تَحْتِهَا بِسَبْعِ حَصَيَاتٍ يُكَبِّرُ مَعَ كُلِّ حَصَاةٍ تَكْبِيْرَةً ثُمَّ نَحَرَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ نَحَرْتُ هَاهُنَا وَمِنٰى كُلُّهَا مَنْحَرٌ فَانْحَرُوْا فِىْ مَنَازِلِكُمْ
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি হযরত ফযল ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ اللهَ فَاتَّبِعُونِي يُحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ .
অর্থ: “আয় আমার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত করো বা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত হাছিল করতে চাও, তবে তোমরা আমার অনুসরণ করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত করবেন এবং তোমাদের গুনাহখাতা ক্ষমা করে দিবেন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যধিক ক্ষমাশীল ও দয়া বাকি অংশ পড়ুন...
হাশরের ময়দানে ও সম্মানিত জান্নাতেও সুগন্ধির ব্যবস্থা থাকবে
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ " أَوَّلُ زُمْرَةٍ تَلِجُ الْجَنَّةَ صُوْرَتُهُمْ عَلٰى صُوْرَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ، لَا يَبْصُقُوْنَ فِيْهَا وَلَا يَمْتَخِطُوْنَ وَلَا يَتَغَوَّطُوْنَ، آنِيَتُهُمْ فِيْهَا الذَّهَبُ، أَمْشَاطُهُمْ مِنَ الذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ، وَمَجَامِرُهُمُ الْأَلُوَّةُ، وَرَشْحُهُمُ الْمِسْكُ، وَلِكُلِّ وَاحِدٍ مِنْهُمْ زَوْجَتَانِ يُرٰى مُخُّ سُوْقِهِمَا مِنْ وَرَاءِ اللَّحْمِ مِنَ الْحُسْنِ لَا اخْتِلاَفَ بَيْنَهُمْ وَلاَ تَبَاغُضَ قُلُوْ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করলেন, তিনি মূলতঃ আমাকেই মুহব্বত করলেন, আর যিনি আমাকে মুহব্বত করবেন, তিনি আমার সাথে সম্মানিত জান্নাতে অবস্থান করবে। ” সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ঘরে খেজুর নেই, সেই ঘরে যেন কোন খাবারই নেই। ”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّاۤ اَعْطَيْـنٰكَ الْكَوْثَـرَ. فَصَلِّ لِرَبّكَ وَانْـحَرْ
অর্থ: “(আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) নিশ্চয়ই আমি আপনাকে কাওছার বা সমস্ত কল্যাণ মুবারক হাদিয়া করেছি। অতএব (এর শুকরিয়া স্বরূপ) আপনি সম্মানিত ছলাত মুবারক আদায় করুন অর্থাৎ উম্মতদেরকে ছলাত মুবারক আদায় করতে বলুন এবং সম্মানিত কুরবানী করুন অর্থাৎ উম্মতদেরকে কুরবানী করতে বলুন। ” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১- বাকি অংশ পড়ুন...
জান্নাতী হওয়া যায়:
বাযযার ও তবারানী কিতাবে বর্ণিত আছে, একদিন সাইয়্যিদু শাবাবী আহলিল জান্নাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম তিনি অযুখানায় প্রবেশ করলেন। দেখতে পেলেন, (ফল জাতীয়) কোন খাবার কিংবা তার কিছু অংশ ড্রেনে বা পানি চলাচলের স্থানে পরে আছে। তিনি তা তুলে ভালোভাবে ধৌত করলেন। অতঃপর খাদিমকে দিয়ে বললেন, আপনার কাছে রাখুন। আমার অযু শেষ হলে আমাকে স্মরণ করিয়ে দিবেন।
তিনি অজু শেষ করে, খাদিমকে বললেন, খাবারটি দিন। খাদিম বললেন, হে আমার মনিব! আমি তা খেয়েছি। তিনি উনাকে বললেন, যান! আমি আপনাকে আযাদ বা মুক্ত করে দিলাম। খাদিম বললে বাকি অংশ পড়ুন...












