পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرة عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ رضى الله تعالي عنه ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ثَلَاثَةٌ لَا يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ أَبَدًا: الدَّيُّوثُ مِنَ الرِّجَالِ، وَالرَّجُلَةُ مِنَ النِّسَاءِ، وَمُدْمِنُ الْخَمْرِ.
অর্থ: হযরত আম্মার বিন ইয়াসার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিন ব্যক্তি কখনই জান্নাতে প্রবেশ করবে না
(১) দাইয়ূছ (যে পুরুষ নিজে পর্দা করে না এবং তার অধীনস্থ মহিলাদের পর্দা করায় না)
(২) ঐ সকল মহিলা যে পুরুষ বেশ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আসলাম তূসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছিলেন অত্যন্ত দানশীল। এমনকি তিনি ঋণ করেও দান করেছেন। একবার এক ইহুদী মহাজন এসে বিনয়ের সাথে বললো, “হুযূর আমি আপনার নিকট কিছু পাওনা ছিলাম। ” উত্তরে হযরত আসলাম তূসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, “আপাততঃ আমার কাছে কিছুই নেই। ” এর কিছুক্ষণ পূর্বে তিনি একটি কলম কেটেছিলেন, সেটার কাটা টুকরাগুলো সেখানেই পড়েছিলো, তিনি ইহুদীকে বললেন, “এগুলি কুড়িয়ে লও। ” ইহুদী ব্যক্তিটি কাঠের টুকরাগুলো কুড়িয়ে নিতেই, সেগুলো খাঁটি স্বর্ণখন্ডে পরিণত হয়ে গেলো। ইহুদী এটা দেখে তাজ্জব হয়ে গেল এবং সম্ম বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক ফরমান, “তোমরা তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে ইহুদীদেরকে, অতঃপর মুশরিকদের। ” (পবিত্র সূরা মায়িদা : আয়াত শরীফ ৮২)
অন্যত্র আরো ইরশাদ মুবারক ফরমান, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইহুদী-নাছারাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি তাদেরকে মুহব্বত করবে সে তাদেরই দলভুক্ত হবে। ” (পবিত্র সূরা মায়িদা : আয়াত শরীফ ৫১)
উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফদ্বয় উনাদের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি সকল ঈমানদার মুসলমান উনাদের সবেচেয়ে বড় শত্রু সম্পর্কে অবহিত করেছেন, ইহুদী মুশ বাকি অংশ পড়ুন...
স্বাধীনা মেয়েদেরকে প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়ার সময় চেহারা ঢাকার নির্দেশ মুবারক দিয়ে যিনি খ¦ালিক, যিনি মালিক, যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِأَزواجِكَ وَبَناتِكَ وَنِساءِ المُؤمِنينَ يُدنينَ عَلَيهِنَّ مِن جَلابيبِهِنَّ ذلِكَ أَدنى أَن يُعرَفنَ فَلا يُؤذَينَ -
অর্থ: মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মহাসম্মানিতা মহাপবিত্রা হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, মহাসম্মানিতা মহাপবিত্রা আপনার হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম এবং মুমিনগণ উনাদের বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِى الدَّرْدَاءِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّهٗ مَرَّ مَعَ النَّبِىّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِلٰى بَيْتِ عَامِرِ الاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَكَانَ يُعَلِّمُ وَقَائِعَ وِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِاَبْنَائِهٖ وَعَشِيْرَتِهٖ وَيَقُوْلُ هٰذَا الْيَوْمَ هٰذَا الْيَوْمَ فَقَالَ عَلَيْهِ الصَّلٰوةُ وَالسَّلامُ اِنَّ اللهَ فَتَحَ لَكَ اَبْوَابَ الرَّحْـمَةِ وَالْمَلائِكَةُ كُلُّهُمْ يَسْتَغْفِرُوْنَ لَكَ مَنْ فَعَلَ فِعْلَكَ نَـجٰى نَـجٰتَكَ.
অর্থ : হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্ বাকি অংশ পড়ুন...
আখেরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মদীনা শরীফে হিজরত করে যাওয়ার পর দেখতে পেলেন, সেখানকার অধিবাসীরা জাহেলী যুগ হতে দুটি দিন খেলাধূলা ও তামাশায় মেতে উঠে। আখেরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেই দুই দিনের পরিবর্তে দুটি ঈদের প্রবর্তন করেন। অর্থাৎ ঈদের মূল কনসেপ্ট হচ্ছে খেলাধূলার বিরুদ্ধে। [সূত্র: সুনান আবূ দাউদ: ১১৩৪]।
কিন্তু আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, বর্তমান সময়ে এক শ্রেণীর ‘ভাইরাল হুযূর’ সেই জাহেলী যুগের মত ঈদের দিন খেলাধূলায় মত বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের মধ্যে এখন ভাত-কাপড় আর বউ-বাচ্চার চিন্তা খুব প্রবল। দিনের বেশিরভাগ সময় সেই কাজে ব্যয় হয় তার। যদিও সে কাজে তার পুরো সময় লাগে না। আরো কিছু সময় অবশিষ্ট থাকে। সেই অবশিষ্ট সময়টা সে নফসকে পরিতৃপ্ত বা এন্টারটেইনমেন্ট দেয়ার জন্য ব্যয় করে। এজন্য দ্বীন ইসলাম বা মুসলিম উম্মাহের স্বার্থে কাজ করার জন্য তার আর সময় অবশিষ্ট থাকে না।
বর্তমানে দৃশ্যত প্রাকটিসিং মুসলিমের সংখ্যা কম নয়, কিন্তু ইসলাম ও মুসলমানের স্বার্থে কাজ করার লোকের বড্ড অভাব। অনেকের চিন্তা-চেতনা পুরোটাই ব্যক্তি কেন্দ্রীক, সামষ্টিক বা কালেকটিভ নেই বললেই চলে। অন বাকি অংশ পড়ুন...
স্বাধীনা মেয়েদেরকে প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়ার সময় চেহারা ঢাকার নির্দেশ মুবারক দিয়ে যিনি খ¦ালিক, যিনি মালিক, যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِأَزواجِكَ وَبَناتِكَ وَنِساءِ المُؤمِنينَ يُدنينَ عَلَيهِنَّ مِن جَلابيبِهِنَّ ذلِكَ أَدنى أَن يُعرَفنَ فَلا يُؤذَينَ
অর্থ: মহাসম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, আপনার হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম এবং মু’মিনগণ উনাদের আহলিয়াগণকে বলে দিন, উনারা যেন উনাদের চাদরের কিয়দংশ মাথার উপর থেকে টেন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِى الدَّرْدَاءِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّهٗ مَرَّ مَعَ النَّبِىّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِلٰى بَيْتِ عَامِرِ الاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَكَانَ يُعَلِّمُ وَقَائِعَ وِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِاَبْنَائِهٖ وَعَشِيْرَتِهٖ وَيَقُوْلُ هٰذَا الْيَوْمَ هٰذَا الْيَوْمَ فَقَالَ عَلَيْهِ الصَّلٰوةُ وَالسَّلامُ اِنَّ اللهَ فَتَحَ لَكَ اَبْوَابَ الرَّحْـمَةِ وَالْمَلائِكَةُ كُلُّهُمْ يَسْتَغْفِرُوْنَ لَكَ مَنْ فَعَلَ فِعْلَكَ نَـجٰى نَـجٰتَكَ.
অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্ বাকি অংশ পড়ুন...












