যাকাত প্রদান করার ক্ষেত্রেও শরয়ী খুঁতমুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে প্রদান করতে হয়, নতুবা যাকাত আদায় হবে না। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি নির্দেশ মুবারক প্রদান করেন-
تَعَاوَنُوْا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوٰى . وَلَا تَعَاوَنُوْا عَلَى الْاِثْـمِ وَالْعُدْوَانِ. وَاتَّقُوا اللهَ . اِنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعِقَابِ.
অর্থ : তোমরা নেক কাজে ও পরহেযগারীতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো। বদ কাজে ও শত্রুতাতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না। আর এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। (পবিত্র সূরা মায়িদা : আয়াত শরীফ ২)
সুতরাং সম্মানিত যাকাত ক বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পছন্দনীয় ফল খেজুর। পবিত্র কুরআন শরীফে ২৬ বার খেজুরের কথা উল্লেখ রয়েছে। পবিত্র কুরআন শরীফে বৃক্ষ-তরুলতার বিবরণ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি জমিনে উৎপন্ন করেছি শস্য-আঙুর, শাক-সবজি, জয়তুন ও খেজুর বৃক্ষ। ’ (সূরা আবাসা, আয়াত শরীফ ২৭)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, ‘খেজুর ও আঙুর থেকে তোমরা সাকার ও উত্তম খাদ্য তৈরি করো। নিঃসন্দেহে জ্ঞানী লোকদের জন্য এতে নিদর্শন আছে। ’ (পবিত্র সূরা নাহল, আয়াত শরীফ ৬৭)
পবিত্র সূরা আনআম শরীফের ৯৯ নাম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনাদের সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَـٰكِنَّ اللَّـهَ حَبَّبَ إِلَيْكُمُ الْإِيمَانَ وَزَيَّنَهُ فِي قُلُوبِكُمْ وَكَرَّهَ إِلَيْكُمُ الْكُفْرَ وَالْفُسُوقَ وَالْعِصْيَانَ ۚ أُولَـٰئِكَ هُمُ الرَّاشِدُونَ
অর্থ : মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের প্রতি পবিত্র ঈমানকে প্রিয় করেছেন এবং পবিত্র ঈমান দ্বারা আপনাদের অন্তর মুবারক সৌন্দর্যমন্ডিত করেছেন এবং আপনাদের কাছে কুফরী, ফাসিকী, নাফরমানীমূলক বিষয়গুলোকে অপ্রিয়, অপছন্দনীয় করেছেন। উনারাই হচ্ছেন প্রকৃত হিদায়েতপ্রাপ্ত। (পবিত্র সূরা হুযুরাত: আ বাকি অংশ পড়ুন...
ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার শান মুবারকে হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনার নিকট গেলেন।
তখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার জুদায়ী বাকি অংশ পড়ুন...
মাহে রমাদ্বান মাসটি উম্মতে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্য ফযীলত হাছিলের মাস। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِيْنَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُوْنَ ◌
অর্থ : হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর (সম্মানিত রমাদ্বান শরীফ উনার) রোযা ফরয করা হয়েছে; যেরূপ ফরয করা হয়েছিলো তোমাদের পূর্ববর্তী উম্মতদের উপর। উনার মাধ্যমে অবশ্যই তোমরা তাক্বওয়া হাছিল করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারা : আয়াত শরীফ ১৮৩)
স্মরণীয়, ‘তাক্বওয়া’ হচ্ছে সমস্ত আমলের মূল। তাই মহান আল্লাহ পা বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا اَيُّهَا الَّذِينَ اٰمَنُوا ادْخُلُوْا فِى السِّلْمِ كَافَّةً. وَلَا تَتَّبِعُوْا خُطُوٰتِ الشَّيْطٰنِ اِنَّهٗ لَكُمْ عَدُوٌّ مُّبِيْنٌ
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমরা সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণরূপে দাখিল হও (প্রবেশ করো)। তোমরা কখনও শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয়ই শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ: আয়াত শরীফ ২০৮)
বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
ডা. জাকির নায়েক এক প্রশ্নের উত্তরে বলেছে যে, কুরআনে এমন কোন দলীল নেই যা মহিলাদের মসজিদে যেতে নিষেধ করে। এমনকি কোন হাদীছও এমন নেই যেখানে বলা হয়েছে যে, মহিলারা মসজিদে যেতে পারবে না। বরং এর বিপরীতে অনেক হাদীছ আছে। সহীহ বুখারী শরীফ-এ আছে যখন তোমার স্ত্রী মসজিদে যাওয়ার অনুমতি চায় তখন তাদের নিষেধ কর না। (হাদীছ নং ৮৩২)
এমনকি সহীহ বুখারীতে আছে, যদি তোমার স্ত্রী রাতের বেলায়ও মসজিদে যেতে চায় তাহলে তাকে অনুমতি দাও। হাদীছ নং ৮২৪। মুসলিম শরীফ-এ আরও আছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। মহিলাদের জন্য মসজি বাকি অংশ পড়ুন...
যাকাত প্রদান করার ক্ষেত্রেও শরয়ী খুঁতমুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে প্রদান করতে হয়, নতুবা যাকাত আদায় হবে না। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি নির্দেশ মুবারক প্রদান করেন-
تَعَاوَنُوْا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوٰى . وَلَا تَعَاوَنُوْا عَلَى الْاِثْـمِ وَالْعُدْوَانِ. وَاتَّقُوا اللهَ . اِنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعِقَابِ.
অর্থ : তোমরা নেক কাজে ও পরহেযগারীতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো। বদ কাজে ও শত্রুতাতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না। আর এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। (পবিত্র সূরা মায়িদা : আয়াত শরীফ ২)
সুতরাং সম্মানিত যাকাত ক বাকি অংশ পড়ুন...
‘কুফর’ শব্দের আভিধানিক বা শাব্দিক অর্থ হচ্ছে অস্বীকার করা। পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা নিয়ে এসেছেন তা অস্বীকার করাই হচ্ছে কুফর বা কুফরী। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হিদায়েতসহ পবিত্র দ্বীন ইসলাম অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ নিয়ে এসেছেন। যেমন- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
هُوَ ٱلَّذِىٓ أَرْسَلَ رَسُولَهُۥ بِٱلْهُد বাকি অংশ পড়ুন...












