মন্তব্য কলাম
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতি গভীর সংকটে শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩.৩৫ শতাংশ দেশের অর্থনীতি তলানী তথা বারোটা বাজার খবর এখন সর্বত্রই ব্যাপক সমালোচিত হচ্ছে
, ১৯ই রবিউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৩ খমীছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ১২ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রি:, ২৮ আশ্বিন, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
অন্তর্বর্তী সরকার দেশ চালাতে হিমশিম খাচ্ছে। ব্যাংক খাতে যে শোচনীয় পরিস্থিতি চলছে, তা স্বাভাবিক করতে সক্ষম হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর পশ্চিমা বিশ্বসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা হাতে পায়নি। উল্টো আইএমএফ, বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে চলতে হচ্ছে।
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর শত শত গার্মেন্ট ও শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। অর্থনীতিতে ‘সোনার ডিম পাড়া’ আবাসন খাত বসে পড়েছে। এ সরকারের সময় অসংখ্য শিল্পকারখানা বন্ধ ও অর্থনৈতিক খাত স্থবির হয়ে পড়েছে। সরকার বন্ধ হয়ে যাওয়া কলকারখানা চালু রাখতে সক্ষম হয়নি।
আমদানি-রপ্তানি, ব্যবসা-বাণিজ্যে এমন স্থবিরতা নিকট অতীতে দেখা যায়নি। দিন দিন দেশের অর্থনীতি এখন তলানির দিকে যাচ্ছে।
পতিত স্বৈরাচার দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে মারাত্মক ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিয়ে পালিয়ে গেলেও অন্তর্বর্তী সরকার গত ১৪ মাসেও অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে কোনই সাফল্য দেখাতে পারেনি। অর্থনীতিসহ নানা খাতে গৃহীত সংস্কার উদ্যোগের নামে কালক্ষেপণে অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে আরও নাজুক করে তুলেছে। গত আগস্ট মাসে দেশের বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে আসে ২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে। দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা, ব্যবসায়িক অনিশ্চয়তা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, জ্বালানিসংকট এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কড়াকড়ি মুদ্রানীতির কারণে বিনিয়োগ চাহিদা মারাত্মকভাবে কমে গেছে। ফলে ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ বিতরণে আগ্রহ হারাচ্ছে, আবার উদ্যোক্তারাও নতুন বিনিয়োগে ঝুঁকি নিতে চায় না।
সরকার পরিবর্তনের পর ব্যবসায়িক পরিবেশে যে অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে, তা বিনিয়োগ সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করছে। দেশের অনেক প্রভাবশালী উদ্যোক্তা ও বড় ঋণগ্রহীতা বর্তমানে অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে, কেউ কেউ বিদেশে অবস্থান করছে। ফলে বাজারে নতুন প্রকল্পে ঋণের চাহিদা কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে। পাশাপাশি উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রা সরবরাহ সীমিত করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাড়ানো হয়েছে ঋণের সুদহার। এতে একদিকে ঋণ নেওয়া ব্যয়বহুল হয়েছে, অন্যদিকে ব্যাংকগুলোর ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাও কঠোর হয়েছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহেও ঘাটতি থাকায় শিল্প খাতের উৎপাদন সম্প্রসারণে উদ্যোক্তারা এখন পিছিয়ে আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগস্ট শেষে বেসরকারি খাতে ঋণের মোট স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা, যা জুলাই মাসের ১৭ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার তুলনায় সামান্য বেশি। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির হার নামমাত্র পর্যায়ে নেমে এসেছে। এ বছরের ফেব্রুয়ারিতেই ঋণ প্রবৃদ্ধি কমে ৬ দশমিক ৮২ শতাংশে নেমেছিল, যা তখনো ছিল নিম্নতম স্তর। তবে আগস্টে তা আরও কমে নতুন রেকর্ড গড়েছে।
গেল বছর ঢাকায় আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সামিটে বিশ্বের নামিদামি বহু কোম্পানির বিনিয়োগকারীদের সমাবেশ ঘটানো হয়েছিল। অনেকে শত শত মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাবও দিয়েছে। অতীতেও বড় বড় কোম্পানির কারখানা স্থানান্তরসহ নতুন নতুন প্রকল্প প্রস্তাব এসেছিল, এসব প্রস্তাব বাস্তবায়নের বাস্তবসম্মত উদ্যোগ, নীতিকৌশল ও পরিবেশ না থাকায় বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারিয়ে অন্যত্র সরে গেছে। দেশিবিদেশি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীরা চলমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় স্বল্পমেয়াদি অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না। অর্থনীতির বর্তমান অবস্থাকে আস্থার সংকট থেকে উৎসারিত একটি বড় সমস্যা বলেই চিহ্নিত করা যায়।
গত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এর মানে হলো, গত এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় দেশের অর্থনীতি বেড়েছে মাত্র ৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ হারে। গতকাল বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) গত অর্থবছরের জিডিপির প্রান্তিকভিত্তিক হিসাব প্রকাশ করেছে। সেখানে এপ্রিল-জুন প্রান্তিকের প্রবৃদ্ধির এই চিত্র পাওয়া গেছে। চলতি অর্থবছরের কোনো প্রান্তিকের জিডিপির হিসাব দেয়নি বিবিএস।
বিবিএসের হিসাব অনুসারে, গত অর্থবছরের চার প্রান্তিকের মধ্যে সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২০২৪ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে। ওই প্রান্তিকে মাত্র ১ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। বিগত অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক অর্থাৎ অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ এবং তৃতীয় প্রান্তি বা জানুয়ারি-মার্চ সময়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
বিবিএসের একাধিক কর্মকর্তা জানান, অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তথা ২০২৪ সালের জুলাই মাসে দেশে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়, যা শেষ পর্যন্ত সরকার পতন আন্দোলনে রূপ নেই। টানা এক মাসের বেশি সময় ধরে চলা আন্দোলন এবং এরপর চলতে থাকা নানা বিশৃঙ্খলা ও অস্থিরতার কারণে ওই সময়ে অর্থনৈতিক কর্মকা- সংকুচিত হয়ে পড়ে। যার প্রভাবে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাস পায়। সংশ্লিষ্টরা জানান, অভ্যুত্থানের সময় স্বাভাবিক ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালিত হয়নি। এ ছাড়া আগস্টের শুরুতে নতুন অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পরও অর্থনীতি স্বাভাবিক হতে সময় লেগেছে। এসব কারণে প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে এবং শেষ প্রান্তিকেও ব্যবসা-বাণিজ্যে শ্লথগতি ছিল।
বিবিএসের তথ্য থেকে জানা যায়, কৃষি, শিল্প ও সেবা খাত মিলে জিডিপি প্রকাশ করা হয়। গত বছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি হয়েছে সেবা খাতে। এই খাতের প্রবৃদ্ধি মাত্র ২ দশমিক ৯৬ শতাংশ। এরপর শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ১০ শতাংশ এবং কৃষি খাতে ৩ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। অথচ স্বাভাবিক সময়ে শিল্প খাতে ১০ থেকে ১২ শতাংশ বা তার চেয়েও বেশি প্রবৃদ্ধি হয়। আর সেবা খাতে সাধারণত ৭ থেকে ৮ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধি হয়। কিন্তু এসব খাতে নতুন বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় প্রবৃদ্ধিও হ্রাস পেয়েছে। মূলত কৃষি খাতে বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি এখন আর হওয়ার সুযোগ নেই। বড় প্রবৃদ্ধি হওয়ার সুযোগ রয়েছে শিল্প খাতে; বিশেষ করে ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে। কিন্তু বর্তমানে এসব খাতে প্রবৃদ্ধি সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
‘উচ্চ মূল্যস্ফীতি সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রাকে কঠিন করে তুলেছে। বিনিয়োগ না হওয়ায় নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না, যা শ্রমবাজারকে বিপর্যস্ত করছে। ’ বিজিএমইএ এবং বিটিএমএর মতো শিল্প সংগঠনের নেতাদের বক্তব্যেও এই সংকটের গভীরতা স্পষ্ট। তাদের মতে, করহার বৃদ্ধি এবং গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটের কারণে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, যা শিল্পোৎপাদন এবং কর্মসংস্থানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
মনে রাখতে হবে, মূল্যস্ফীতি এখনও ৮ শতাংশের ওপরে, যা মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের মানুষের জীবনযাত্রায় সরাসরি চাপ সৃষ্টি করছে। ‘নিশ্চিত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া এখনই কেউ বিনিয়োগে আগ্রহী হবে এমন প্রত্যাশা পুরোপুরি কাল্পনিক। ’
সেবা খাতেও মন্দাভাব বিরাজ করেছে, বিশেষ করে বাণিজ্য, পরিবহন ও আবাসন খাতে কর্মসংস্থান হ্রাস পেয়েছে। শ্রমবাজারে সংকট আরো প্রকট; ২০২৪ সালে শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার ছিল ৬০.৯ শতাংশ, যা ২০২৫ সালে নেমে দাঁড়িয়েছে ৫৮.৯ শতাংশে।
এর ফলে বেকারত্বের হার বেড়ে ৩.৭ শতাংশে পৌঁছেছে।
এদিকে ব্যাংক খাতে অস্থিতিশীলতা অর্থনীতির দুর্বলতাকে আরো স্পষ্ট করেছে। আন্তর্জাতিক মানদ- অনুযায়ী হিসাব করলে মার্চ ২০২৫ নাগাদ ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের হার দাঁড়ায় ২৪.১ শতাংশে, যা দক্ষিণ এশিয়ার গড়ের তিন গুণেরও বেশি। মূলধনঝুঁকি অনুপাত কমে ৬.৩ শতাংশে এসেছে, যা ন্যূনতম নিয়ন্ত্রক মান ১০ শতাংশের নিচে।
কর আদায় জিডিপির অনুপাতে ৭.৪ শতাংশ থেকে কমে ৬.৮ শতাংশে নেমে এসেছে। অন্যদিকে ভর্তুকি ও সুদের ব্যয় বেড়ে বর্তমান ব্যয় জিডিপির ৯.২ শতাংশে পৌঁছেছে, আর উন্নয়ন ব্যয় কমে দাঁড়িয়েছে ৩.৩ শতাংশে। ফলে বাজেট ঘাটতি বেড়ে হয়েছে জিডিপির ৪.৭ শতাংশ।
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর অতিবাহিত হলেও দেশের অর্থনীতি তলানী তথা বারোটা বাজার খবর এখন সর্বত্রই ব্যাপক সমালোচিত হচ্ছে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আলুর কেজি ৯ টাকা, লোকসানে কাঁদছে কৃষক ও ব্যবসায়ী ২৫০ মিলি লিটার পানির দামে এক কেজি আলু, আলুচাষির কান্নার আওয়াজ কে শুনবে?
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শুধু অব্যাহতভাবেই নয় জঘণ্য থেকে জঘণ্যতরভাবে দিন দিন বেড়েই চলছে ভারতীয় গান, টিভি সিরিয়াল, ইন্টারনেট কনটেন্ট তথা সিনেমায় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মহা অপবাদ, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানোর নিকৃষ্ট তৎপরতা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ। শুধু সেই নয়, সমকামী পার্টনার সহই তারা ঢাকায় আসতে চাইছে।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
গত ৩ই নভেম্বর সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে দেশে অনলাইন জুয়ারীর সংখ্যা ৫০ লাখ বাস্তবে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিকার প্রশাসনের ব্যর্থতায় অনলাইন জুয়ায় দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ জড়িত মারাত্মক অপরাধে জড়াচ্ছে অনলাইন জুয়ায় আসক্তরা
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












