মন্তব্য কলাম
আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী তথা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ আর দেশীয় প্রথম আলো গং প্রচারণা চালাচ্ছে এবং প্রেক্ষাপট তৈরীর চেষ্টা করছে- “আরাকান আর্মির সাথে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতে এবং তথাকথিত মানবিক করিডোর দিতে” বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, মুসলমান তথা রোহিঙ্গাদের স্বার্থ তাদের কাছে তুচ্ছ, ফেলনা।
, ১৫ই রবিউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৯ খমীছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৮ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রি:, ২৪ আশ্বিন, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশে ইয়াবার সয়লাব এবং সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তৈরীর আরাকান আর্মির জঘন্য ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ওদের কোনো প্রচারণা নাই।
পাশাপাশি টেকনাফের হাজার হাজার জেলে আরাকান আর্মির ভয়ে সাগরে যেতে না পেরে, মাছ ধরতে না পেরে বর্তমানে সীমাহীন সংকটে ভুগছে, হাটবাজারগুলোও মাছ শুন্যতায় ভুগছে, এরপরেও আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে ওদের প্রতিক্রিয়া নেই।
অপরদিকে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে অন্তবর্তী সরকারের নিস্ক্রীয় ভূমিকা শপথ ভঙ্গের শামিল।
মিথ্যাবাদী প্রতিপন্ন হওয়ার দলিল।
বাংলাদেশের মালিক জনগণের সাথে প্রতারণার প্রমাণ।
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে মøান করার মার্কিনী এজেন্ডার বাস্তবায়ন।
কোন কারণে গণমাধ্যমে টেকনাফের জেলে তথা দেশ ও জনগণের উপর আরাকান আর্মির আঘাতের কথা জোড়ালোভাবে আসে না
সে বিষয়ে গণভাবনা এবং গণজাগরণ দরকার
(৩য় পর্ব)
বাংলাদেশের ওপর শুধুই চাপ বাড়ানোই নয়
আরাকান আর্মি বাংলাদেশের ভূখ- বিচ্ছিন্ন করার ভয়ঙ্কর ছক কষছে
নাফ নদী এবং স্থল সীমান্তের পুরো এলাকাতেই রয়েছে আরাকান আর্মির সদস্যদের অবস্থান। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে পরবর্তী অভিযানের জন্য অর্থ ও অস্ত্র সংগ্রহের জন্য মরিয়া সশস্ত্র সংগঠনটি।
মিয়ানমারের বাংলাদেশ সীমান্তের অংশ এখন পুরোটাই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে দেশটির বিদ্রোহী আরাকান আর্মি। ফলে এখন বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষেই নানা ধরণের তৎপরতা চালাচ্ছে আরাকান আর্মি।
সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির নতুন পরিকল্পনা বাংলাদেশের ভূখ- বিচ্ছিন্ন করা। বান্দরবানের বিভিন্ন সীমান্তপথ ও টেকনাফে আরাকান আর্মির সদস্যদের চলাচল বহুগুণ বেড়েছে। পাহাড়ে আত্তীকরণ, অবাধ যাতায়াত এবং অস্ত্র আদান-প্রদানের মতো কর্মকা- তাদের কৌশলের অংশ হয়ে উঠেছে।
রাখাইন রাজ্যের সীমান্তে মিয়ানমার সেনা ও বর্ডার গার্ড পুলিশের ব্যাটালিয়ন দখলের পর বাংলাদেশের সীমান্তের ওপারে আধিপত্য বিস্তার করছে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। অস্ত্র মজুদ, মাদক পাচার থেকে শুরু করে রোহিঙ্গাদের উপর নৃশংস নির্যাতন- এসবই তাদের নিত্যদিনের কার্যক্রম। কিন্তু এবার তাদের নতুন পরিকল্পনা বাংলাদেশের ভূখ- বিচ্ছিন্ন করা। বান্দরবানের বিভিন্ন সীমান্তপথ ও টেকনাফে আরাকান আর্মির সদস্যদের চলাচল বহুগুণ বেড়েছে। পাহাড়ে আত্তীকরণ, অবাধ যাতায়াত এবং অস্ত্র আদান-প্রদানের মতো কর্মকা- তাদের কৌশলের অংশ হয়ে উঠেছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তবর্তী পাহাড়ি উপজাতিদের আরাকান আর্মি মিয়ানমারে নিয়ে গিয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। পরে তারা আবার সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো জানিয়েছে, এই সব কার্যক্রমের পেছনে রয়েছে একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। প্রভাবশালী দু’টি দেশ মিয়ানমারের রাখাইন ও বাংলাদেশের পার্বত্যাঞ্চলের সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে নিতে আরাকান আর্মিকে সহযোগিতা করছে। সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে নিলে বৃহত্তর ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করা সহজ হবে- এমন ধারণা থেকেই তাদের এই পরিকল্পনা।
পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত ম্রো ও মারমা সম্প্রদায়ের সাথে আরাকান আর্মি তথা রাখাইনদের সাংস্কৃতিক ও জাতিগত সাদৃশ্য রয়েছে, যা অত্যন্ত সংবেদনশীল। সম্প্রতি আরাকান আর্মির সদস্যরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বান্দরবানে বেশ কয়েকটি কিয়াং ঘর বসবাসের জন্য বাসস্থান এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছে। সম্প্রতি লে. কর্নেল লাজেকে বেশ কিছু সামাজিক কর্মসূচিতে যোগ দিতে দেখা গেছে যেখানে সে মারমাদের অভিবাসন ও আরাকান আর্মিতে যোগদানের জন্য উদ্বুদ্ধ করেছে। অভিযোগ রয়েছে, একটি প্রভাবশালী রাষ্ট্র্র পাহাড়ে আধিপত্য বিস্তার ও নিয়ন্ত্রণে নিতে ধর্ম পরিবর্তনসহ আগ্নেয়াস্ত্র বৃদ্ধি এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এর সব কিছুর নেপথ্যে রয়েছে আরাকান আর্মি ও ইউপিডিএফ।
গত ১১ আগস্ট মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রনি তঞ্চঙ্গ্যা একটি রাইফেল এবং ৫২ রাউন্ড অ্যামোনিশনসহ ৬৪ বিজিবির অধীনস্থ বিএসপি পোস্টে আত্মসমর্পণ করে। মংডু টাউনশিপের সীমান্তবর্তী চার মাইল এলাকায় আরাকান আর্মির ক্যাম্পে রনি তঞ্চঙ্গ্যাকে তিন মাস মেয়াদি সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এ সময়ে রনি তঞ্চঙ্গ্যা একে-৪৭, পিস্তল, স্নাইপার ও আরপিজি অস্ত্রের ব্যবহার ও বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। আরাকান আর্মিতে যোগদানের জন্য তাকে অর্ধ লক্ষ কিয়াত (মিয়ানমারের মুদ্রা) বেতন প্রদান করা হতো এবং রনি তঞ্চঙ্গ্যা অফিসার ছিলো বলে জানায়। তার ভাষ্যমতে, আরাকান আর্মি বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিভিন্ন জায়গায় আরসা ও আরএসও যাতায়াত রোধের জন্য মাইন স্থাপন করেছে।
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিভিন্ন অংশে রবি সিমের নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় এবং অধিকাংশ আরাকান আর্মির সদস্য রবি সিম ব্যবহার করে। আরাকান আর্মির সদস্যদের নিকট হতে উখিয়ার কোর্টবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের রোহিঙ্গারা, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু এলাকা এবং সীমান্ত পিলার এলাকা ব্যবহার করে অস্ত্র ও ইয়াবা পাচার করে নিয়ে যায়। এ ছাড়াও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংডু টাউনশিপে বর্তমানে প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ বাংলাদেশি উপজাতি বিশেষ করে চাকমা, মারমা ও তঞ্চঙ্গ্যা সম্প্রদায়ের নাগরিক আরাকান আর্মি সদস্য হিসেবে কাজ করছে। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার আনুমানিক ১৫০ থেকে ২০০ জন, বান্দরবান সদরের আনুমানিক ৮০ থেকে ১০০ জন, রুমার ১০ থেকে ২০ জন ও নাইক্ষ্যংছড়ির ২০ থেকে ৪০ জন আরাকান আর্মির সদস্য হিসেবে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে দায়িত্ব পালন করছে।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে রাখাইনে মিয়ানমার সেনা ও বিজিপির সাথে আরাকান আর্মির রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ শুরু হয়। একের পর এক আক্রমণে মিয়ানমার সেনার দু’টি ডিভিশন ও বিজিপির ১০টি ব্যাটালিয়ন ধ্বংস হয়ে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। তাদের বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, মর্টার, গোলাবারুদ এবং কিছু সাঁজোয়া যান এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। বর্তমানে রাখাইনের ২৭১ কিলোমিটার এলাকা তাদের দখলে।
সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি নাইক্ষ্যংছড়ির ইয়াংনী পাড়ায় ২০ জন মুরং উপজাতি সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। থানচি উপজেলার রেমাক্রি, তিন্দু ও বড় মদক বাজার হয়ে তারা যাতায়াত করছে। আলীকদম সীমান্তেও মেনচংপাড়া হয়ে প্রবেশ করছে আরাকান আর্মির সদস্যরা।
আরাকান আর্মির শক্তি বর্তমানে প্রায় ৪৫ হাজার, যার মধ্যে ১৫ হাজার রাখাইন ও চিন প্রদেশে অবস্থান করছে। তাদের ক্ষুদ্রাস্ত্র উৎপাদন কারখানাও রয়েছে। ফলে সীমান্ত এলাকায় তাদের অবাধ যাতায়াত বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি। তা ছাড়া উপজাতি সম্প্রদায়ের সাথে সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত মিল থাকায় আত্মীয়তার বন্ধনে তাদের অবস্থান আরো মজবুত হচ্ছে। অনেক আরাকান যোদ্ধা স্থানীয় উপজাতি নারীদের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে স্থায়ী আশ্রয় নিচ্ছে। ইউপিডিএফ (মূল) সম্প্রতি রকেট লঞ্চারসহ ভারী অস্ত্র সংগ্রহ করেছে বলেও গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে।
গত এপ্রিল বান্দরবানের থানচিতে মাহা সাংগ্রাই উৎসবে তিন শতাধিক আরাকান আর্মি সদস্য প্রকাশ্যে অংশ নেয়। রাজনৈতিক শাখা ‘ইউনাইটেড লিগ অফ আরাকান’-এর নেতাও সেখানে উপস্থিত ছিলো। তারা স্থানীয় পর্যায়ে কিয়াং ঘর নির্মাণ, বসতি স্থাপন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু করে দীর্ঘমেয়াদি অবস্থান নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে।
আরাকান আর্মি সীমান্ত দিয়ে অবাধে অস্ত্র ও মাদক পাচার করছে। মেনচং পাড়া-আলীকদম-চকরিয়া এবং চন্দক পাড়া-থানচি সড়ককে তারা পাচারের রুট হিসেবে ব্যবহার করছে। একইসাথে রোহিঙ্গাদের মাধ্যমে ইয়াবা ও অস্ত্র পাচারও চালাচ্ছে।
গত ছয় মাসে অন্তত দেড় লাখ রোহিঙ্গাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে আরাকান আর্মি। এদের কেউ শরণার্থী শিবিরে নিবন্ধিত হয়েছে, কেউ আত্মীয়স্বজনদের ঘরে আশ্রয় নিয়েছে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা মনে করছেন- গোটা পরিস্থিতি এক ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দিচ্ছে। আন্তর্জাতিক শক্তির মদদে আরাকান আর্মি সীমান্তবর্তী পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রভাব বিস্তার করছে। অস্ত্র, মাদক, মানবপাচার ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের মাধ্যমে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নষ্ট করা তাদের মূল লক্ষ্য। সীমান্ত সুরক্ষায় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ এখন সময়ের দাবি।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আলুর কেজি ৯ টাকা, লোকসানে কাঁদছে কৃষক ও ব্যবসায়ী ২৫০ মিলি লিটার পানির দামে এক কেজি আলু, আলুচাষির কান্নার আওয়াজ কে শুনবে?
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শুধু অব্যাহতভাবেই নয় জঘণ্য থেকে জঘণ্যতরভাবে দিন দিন বেড়েই চলছে ভারতীয় গান, টিভি সিরিয়াল, ইন্টারনেট কনটেন্ট তথা সিনেমায় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মহা অপবাদ, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানোর নিকৃষ্ট তৎপরতা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ। শুধু সেই নয়, সমকামী পার্টনার সহই তারা ঢাকায় আসতে চাইছে।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
গত ৩ই নভেম্বর সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে দেশে অনলাইন জুয়ারীর সংখ্যা ৫০ লাখ বাস্তবে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিকার প্রশাসনের ব্যর্থতায় অনলাইন জুয়ায় দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ জড়িত মারাত্মক অপরাধে জড়াচ্ছে অনলাইন জুয়ায় আসক্তরা
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












