আসন্ন নির্বাচনে ভারতের হস্তক্ষেপ তথা বাংলাদেশের রাজনীতিতে আমেরিকা, রাশিয়া তথা বিদেশীদের সক্রিয় তৎপরতা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণহীণতার নেপথ্যে কি? এ অপতৎপরতার শুরু স্বাধীনতার পর থেকেই
জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাওয়া বৈদেশিক প্রভাব ও চাপে পিষ্ট হচ্ছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব দোষের ভার নিতে হবে দেশের মালিক জনগণকেই কারণ ক্ষমতালিপ্সু ও ক্ষমতাসীন উভয়ের কাছে এখন জনস্বার্থের চেয়ে মসনদের মোহই বড়। নাউযুবিল্লাহ! (পর্ব-১)
, ১১ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৬ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১০ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
১৯৭৩ সালের অক্টোবরে মস্কোতে বিশ্ব শান্তি কংগ্রেসে অংশগ্রহণের সময়ে তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদের কাছে এই পরিকল্পনার একটি খসড়া দেওয়া হয় বলে লিখেছেন অটোয়ার কার্লটন ইউনিভার্সিটির গোলাম মোস্তফা তার ন্যাশনাল ইন্টারেস্ট অ্যান্ড ফরেন পলিসি বইটিতে। বইটি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ও তার উত্তরাধিকারী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের একটি নিবিড় পর্যালোচনা। সেখানে লেখা হয়েছে, পরিকল্পনাটি ভারতের সমর্থন পায়নি এবং বাংলাদেশও তাতে কোনো উৎসাহ দেখায়নি।
তখন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে নতুন গড়ে ওঠা সম্পর্কের আলোকে এশিয়ায় নিজেদের প্রভাব ক্ষুণœ হওয়ার বিষয়ে রাশিয়ার উদ্বিগ্ন হওয়ারই কথা। রুশ রাষ্ট্রদূতের ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল-সম্পর্কিত বক্তব্যে বোঝা যায়, এ অঞ্চল নিয়ে রাশিয়ার রাজনৈতিক দুর্ভাবনা এখনো রয়েই গেছে। তবে পার্থক্যটি হচ্ছে, এখন তার নতুন মিত্র চীন।
মূল প্রসঙ্গে ফিরে আসি। গোলাম মোস্তফার বইয়ে দেখা যাচ্ছে, ১৯৭৩ সালে প্রাভদা পত্রিকায় নিয়মিত বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে মতামত ছাপা হতো। এসব লেখায় বাংলাদেশ-সোভিয়েত সম্পর্ক নষ্ট করার চেষ্টার জন্য অভিযোগ করা হতো প্রতিক্রিয়াশীল ডানপন্থী ও বাম চরমপন্থীদের (পিকিংপন্থী হিসেবে অধিক পরিচিত)।
নতুন তৈরি হওয়া দল জাসদ এবং ভারতবিরোধী ও চীনপন্থী বামপন্থী দলগুলোর তৎপরতার মুখে ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগ মস্কোপন্থী কমিউনিস্ট পার্টি সিপিবি ও মোজাফফর আহমদের নেতৃত্বাধীন ন্যাপের সঙ্গে গণ ঐক্যফ্রন্ট গঠন করলে সোভিয়েত পত্রপত্রিকায় তাকে ব্যাপকভাবে স্বাগত জানানো হয়।
তবে এরই মধ্যে দুটি ঘটনা ঘটে। মন্ত্রিসভা রদবদলে মস্কোপন্থী হিসেবে পরিচিত আবদুস সামাদ আজাদকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে সেখানে দায়িত্ব দেওয়া হয় যুক্তরাষ্ট্রপন্থী হিসেবে পরিচিত ড. কামাল হোসেনকে। আরেক ঘটনায় ঢাকা থেকে রাষ্ট্রদূত ভ্যালেন্টিন পপোভকে মস্কো প্রত্যাহার করে বাংলাদেশের অনুরোধে। বইটিতে লেখক বলেছে, অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে অত্যধিক নাক গলানোর কারণেই বাংলাদেশ ওই অনুরোধ জানিয়েছিল।
১৯৭৫ সালে রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু সপরিবার নিহত হওয়ার পর খোন্দকার মোশতাক পররাষ্ট্রনীতির গতিমুখ অনেকটাই বদলে ফেলেন। এরপর সামরিক শাসক হিসেবে জেনারেল জিয়াউর রহমানও চীন ও আরব দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে সচেষ্ট হয়। চীনের প্রতি ঢাকার ঝুঁকে পড়া মস্কো ভালো চোখে দেখেনি।
ইতিমধ্যে বিশ্বপরিসরেও রাজনৈতিক পটভূমি বদলে যায় আফগানিস্তানে সোভিয়েত আগ্রাসনের কারণে। বাংলাদেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখলেও ইসলামি সম্মেলন সংস্থার পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলন ডেকে আফগানিস্তান থেকে বিদেশি সৈন্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানায়।
এ রকম পটভূমিতে চট্টগ্রামে সোভিয়েত ইউনিয়নের কনস্যুলেট খোলা এবং ঢাকায় দূতাবাসে অতিরিক্তসংখ্যক কূটনীতিক ও কর্মী নিয়োগ নিয়ে কিছুটা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। আওয়ামী লীগের শাসনকালেই ঢাকায় বড় আকারে রুশ দূতাবাস নির্মিত হয়, যেখানে ৪০ জন কূটনীতিক ও ১০০ অকূটনীতিক কর্মী ছিলো।
বিপরীতে মস্কোতে বাংলাদেশের কূটনীতিক ছিলেন মাত্র চারজন। গোলাম মোস্তফা লিখেছেন, ১৯৭৯ সালের সেপ্টেম্বরের আগে জিয়ার সরকার তখন ঢাকায় রুশ কূটনীতিকের সংখ্যা কমানোর অনুরোধ জানালেও মস্কো তা উপেক্ষা করে। সে সময় সরকারের পক্ষ থেকে প্রায়ই অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগ করা হতো। ১৯৮১ সালে সম্পর্কের এতটাই অবনতি ঘটে যে তখনকার তথ্যমন্ত্রী অভিযোগ করে, রাশিয়া কূটনৈতিক নীতি না মেনেই চট্টগ্রামে কনস্যুলেট চালু করেছে।
সম্পর্কে আরও জটিলতা তৈরি হয় জিয়া নিহত হওয়ার পরপরই ঢাকায় এরোফ্লোটের বিমানে দূতাবাসের জন্য আসা ‘নির্মাণসামগ্রী’ লেবেল আঁটা বাক্সে নিষিদ্ধ যোগাযোগ সরঞ্জামের একটি চালান শুল্ক কর্তৃপক্ষ আটকে দেওয়ায়। খবরটি প্রকাশের পর ব্যাপক জনপ্রতিক্রিয়ার মুখে সংসদে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে একটি বিবৃতি দিতে হয়েছিল।
এরপর দেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের আরও শক্ত অভিযোগ ওঠে ১৯৮৩ সালে ক্ষমতা নেওয়া আরেক সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদের আমলে। জেনারেল এরশাদের সরকার একসঙ্গে ১৪ জন রুশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করে, যা বাংলাদেশ থেকে কূটনীতিক বহিষ্কারের ক্ষেত্রে একটি রেকর্ড।
যদিও এরশাদের ক্ষমতা গ্রহণের পর লিওনিদ ব্রেজনেভ তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বার্তা পাঠিয়েছিল বলে বার্তা সংস্থা তাস খবর দিয়েছিল। রাশিয়ার নিউ টাইমস পত্রিকায় তাদের দিল্লি সংবাদদাতা এস ইদরভ লিখেছিলেন, ওয়াশিংটনের ইন্ধনে যে ষড়যন্ত্র হচ্ছিল, এরশাদ তা নস্যাৎ করে ক্ষমতা নিজের হাতে নিয়েছেন।
কিন্তু হঠাৎ ১৯৮৩ সালের ২৯ নভেম্বর সোভিয়েত রাষ্ট্রদূতকে দূতাবাসের কূটনীতিকের সংখ্যা অর্ধেকে নামিয়ে আনা এবং চট্টগ্রামের কনস্যুলেট বন্ধের জন্য বলা হয়। এরপর ১৯৮৪ সালের জানুয়ারিতে ১৪ জনকে বহিষ্কারের পাশাপাশি মস্কো থেকে বাংলাদেশের দূতকেও ঢাকায় ফেরত আনা হয়। এসব ব্যবস্থার কোনো সরকারি ব্যাখ্যা না পাওয়া গেলেও তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে রাজনীতির যোগসূত্র থাকার ধারণা করা হয়।
গত দুই বছরে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের যত প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফর করেছে, কিংবা বাংলাদেশ সরকারের যত প্রতিনিধি সরকারিভাবে ওয়াশিংটন সফর করেছেন, তাদের আলোচনার অন্যতম বিষয় হয়েছে আসন্ন নির্বাচন। যদিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে বাংলাদেশ সরকারের সবাই এবং ক্ষমতাসীন দলের নেতারা বারবার বলছেন যে আগামী নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এবং অধিকাংশ পশ্চিমা দেশ যে তাতে আস্থা রাখতে পারছে না, তা তাদের কথাতেই সুস্পষ্ট। এ ঘটনাপ্রবাহের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা প্রায়ই এ অভিযোগ করছে যে বিদেশি শক্তিগুলো, যা আসলে প্রকারান্তরে পশ্চিমা দেশগুলোকে বোঝায়, তারা হস্তক্ষেপ করছে। যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য এবং পদক্ষেপকে ‘প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ’ বলার ক্ষেত্রে ভারতের গণমাধ্যমের বিশ্লেষকেরা এগিয়ে আছে। এটা ধরে নেয়া যায় যে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে গুমের শিকার এক ব্যক্তির বাড়িতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে নতুন করে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে বিদেশিদের আগ্রহ এবং কথিত হস্তক্ষেপের আলোচনার সূত্রপাত ঘটে।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












