ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৯)
, ১৬ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৯ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেননি এবং কোনো কিছু সমর্থন মুবারকও করেননি। উনার হাটা-চলা মুবারক, নড়া-চড়া মুবারক, খাওয়া-দাওয়া মুবারক, শ্বাস-প্রশ্বাস মুবারক, চোখ মুবারক উনার পলক মুবারক, দৃষ্টি মুবারক, ঘুম মুবারক এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র স্বপ্ন মুবারকও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
ইজতিহাদ সংক্রান্ত ১নং মওযূ হাদীছের মতন যাচাই:
হাদীছ শরীফ ছহীহ হওয়ার জন্য অন্যতম শর্ত হচ্ছে- মতনে (মূল ভাষ্যে) কোনো ত্রুটি থাকতে পারবে না। মতনে ত্রুটি থাকলে হাদীছ ছহীহ হবে না। অথচ ইজতিহাদ সংক্রান্ত ১নং মওযূ হাদীছের মতনে শুধু ত্রুটিই নয়; বরং অনেক বড় কাট্টা কুফরী বক্তব্য রয়েছে। না‘ঊযুবিল্লাহ! সেখানে বলা হয়েছে-
হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, যখন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমগণ উনারা (বদরের জিহাদের) যুদ্ধবন্দীদেরকে আটক করলেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করেন- ঐ সমস্ত যুদ্ধবন্দীদের বিষয়ে আপনাদের অভিমত কি? তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তারা চাচার গোষ্ঠী এবং স্বগোত্রীয়। আমার অভিমত হচ্ছে- দয়া করে আপনি তাদের থেকে ফিদিয়া গ্রহণ করবেন। তাতে কাফিরদের উপর আমাদের শক্তি অর্জিত হবে। অতঃপর অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দিকে হেদায়াত দান করবেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম! আপনার অভিমত কি? (সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন,) আমি বললাম- ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! না; মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি যেই অভিমত ব্যক্ত করেছেন, আমার অভিমত তেমন না। বরং আমার অভিমত হচ্ছে- দয়া করে আপনি আমাদেরকে অনুমতি মুবারক দান করুন, আমরা তাদেরকে হত্যা করবো। দয়া করে আপনি হযরত আক্বীল রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু (তখনও তিনি ঈমান গ্রহণ করেননি) উনাকে ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার হস্তগত করুন, তিনি উনাকে হত্যা করবেন। আমার বংশের অমুক ব্যক্তিকে আমার হস্তগত করুন, আমি উনাকে হত্যা করবো। কেননা তারা কাফিরদের নেতা এবং তাদের শক্তিধর ব্যক্তিবর্গ।
فَهَوِىَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا قَالَ حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَلَمْ يَهْوَ مَا قُلْتُ فَلَمَّا كَانَ مِنَ الْغَدِ جِئْتُ فَاِذَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَحَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَاعِدَيْنِ يَبْكِيَانِ قُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَخْبِرْنِىْ مِنْ اَىِّ شَىْءٍ تَبْكِىْ اَنْتَ وَصَاحِبُكَ فَاِنْ وَجَدْتُّ بُكَاءً بَكَيْتُ وَاِنْ لَمْ اَجِدْ بُكَاءً تَبَاكَيْتُ لِبُكَائِكُمَا فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَبْكِىْ لِلَّذِىْ عَرَضَ عَلَىَّ اَصْحَابُكَ مِنْ اَخْذِهِمِ الْفِدَاءَ لَقَدْ عُرِضَ عَلَىَّ عَذَابُهُمْ اَدْنٰى مِنْ هٰذِهِ الشَّجَرَةِ شَجَرَةٍ قَرِيْبَةٍ مِّنْ نَّبِىِّ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার কথা মুবারক পছন্দ করেছেন। আর (সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন,) আমি যা বলেছি, সেটা পছন্দ করেননি। অতঃপর যখন পরের দিন আমি এসে দেখলাম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবার আলাইহিস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা বসে কান্না মুবারক করছেন, তখন আমি বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! দয়া করে আমাকে সংবাদ দিন কি কারণে আপনি এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি অর্থাৎ আপনারা কান্না মুবারক করছেন? আমার কান্না আসলে আমিও কান্না করবো, আর কান্না না আসলে কান্নার ভান করবো। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রকাশ করছি (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কান্না মুবারক করছি) এই জন্য যে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমগণ উনারা আমার নিকট (বদর জিহাদের) যুদ্ধবন্দীদের ব্যাপারে ফিদিয়া গ্রহণ করার বিষয় পেশ করেছিলেন, তা গ্রহণ করার কারণে উনাদের উপর যেই আযাব নাযিল হয়েছে সেটা আমার নিকট উপস্থাপন করা হয়েছে। (রাবী বলেন,) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকটেই একটি গাছের দিকে ইশারা মুবারক করে তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সেই আযাব এই গাছের থেকেও নিকটবর্তী হয়েছে। তারপর সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আনফাল শরীফ উনার ৬৭-৬৯ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হন। ” না‘ঊযুবিল্লাহ! (মুসলিম শরীফ, ইবনে হিব্বান, নূরুল আনওয়ার, রদ্দুর রওয়াফিদ্ব, তাফসীরে জীলানী ইত্যাদি)
এখানে যেই কুফরী বক্তব্যগুলো রয়েছে, সংক্ষেপে হচ্ছে-
(১) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নন; উনি কখনও কখনও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক বা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক ব্যতীত নিজ থেকে কিছু করতেন, ইজতিহাদ করতেন এবং সেটা ভুল হতো। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ!
(২) প্রথমত সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ভুল করেছেন। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক বা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক ব্যতীত নিজ থেকে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার অভিমত অনুযায়ী আমল করার কারণে ভুল করেছেন। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ!
(৩) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ভুল সিদ্ধান্তের কারণে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা ফিদিয়া গ্রহণ করেছেন। ফলে আযাব সমাগত হয়েছিলো এবং আযাব অতি নিকটবর্তী হয়েছিলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! তাই তিনি উনার এই ভুল সিদ্ধান্তের করুণ পরিণতি অবলোকন করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রকাশ করছিলেন (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কান্না মুবারক করছিলেন)। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ!
কিতাবাদিতে এই মওযূ হাদীছটি দিয়ে উপরোক্ত কুফরী বক্তব্যগুলো ছাবিত করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে। যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের খিলাফ। না‘ঊযুবিল্লাহ! কাজেই এই হাদীছটি নিঃসন্দেহে মওযূ অর্থাৎ মিথ্যা ও বাতিল।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩৪)
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩৩)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৮)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল উনার ইন্তিজামকারী বিনা হিসাবে সম্মানিত জান্নাতে প্রবেশ করবেন
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩২)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৭)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৬)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ব্যবহৃত একখানা শব্দ মুবারক পবিত্র “নূরুন নাজাত” মুবারক উনার ব্যাপকতা ও বিশালতা
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












