মন্তব্য কলাম
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
, ২৭ জুন, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
অথচ সৌদি তথা আরব শাসকরাই ট্রাম্পকে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার সহায়তা দিচ্ছে।
আর তা দিয়েই ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের ঋণী দেশ- আমেরিকা নিজে বাঁচে
কুখ্যাত ট্রাম্প মুসলমানদের শহীদ করার অস্ত্র নিজে বানায় আর ইসরাইলকেও দেয়
বিশ্ব মুসলমানের তাই শুধু কুখ্যাত ট্রাম্প আর নিয়াহুর বিদ্বেষী হলেই হবে না
পাশাপাশি সৌদি তথা আরবের ইহুদী শাসক সহ
সালাফী লা মাযহাবী, ওহাবী মালানাদেরও মূলোৎপাটন করতে হবে ইনশাআল্লাহ
ইরান, ইসরাইলের সাথে যুদ্ধ স্থগিতে- যেন হাফ ছেড়ে বেঁচেছে বিশ্ব মুসলিম। কিছু দিন পূর্বে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ বন্ধেও মুসলমান যেন স্বস্তির নিস্বাস ফেলেছিলো। বিষয়টা কি তাই?
মুহাক্বিকগণ মনে করেন, এক্ষেত্রে অনুশোচনা বা তওবার দিকটি বহুমাত্রিক।
ভারতের সাথে যুদ্ধ বন্ধে এবং ইসরাইলের সাথেও যুদ্ধ স্থগিতে পাকিস্তান এবং ইরান (মিশর মুসলিম রাষ্ট্র) দুটি রাষ্ট্রই কিন্তু বিশ্বসন্ত্রাসী, ইসলাম ও মুসলমান বিদ্বেষী আমেরিকা মোড়লী পানায়ই প্রভাবিত হয়। অপরদিকে মুসলিম উম্মাহর প্রাণ কেন্দ্র সৌদি আরবের প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমান ৩০শে মে ২০২৫ (সৌদি রাজ পরিবারের কোন প্রভাবশালী সদস্য হিসাবে দুই দশকেরও বেশী সময় পর যিনি সফর করেন) ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনীকে সতর্ক করে বলেন, ট্রাম্পের সাথে চুক্তি করুন নইলে ইসরাইলী হামলার ঝুকি নেন।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির কাছে এই বিশেষ বার্তা পৌঁছে দিতে সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ ছেলে প্রিন্স খালিদ বিন সালমানকে তেহরান সফরে পাঠান।
ট্রাম্পকে সিজদা দিয়ে (নাউযুবিল্লাহ) ক্ষমতায় থাকতে হবে- এ শিরকী চেতনা বাস্তবেই যে মধ্যপ্রাচ্যের আমীর-বাদশাহর মধ্যে প্রবলভাবে বিরাজমান তা ট্রাম্পের সাম্প্রতিক সফরেও খুব কলঙ্কজনক নির্লজ্জতার মাঝে প্রকাশ পেয়েছে। (নাউযুবিল্লাহ)
বার্তাসংস্থা বলছে, ট্রাম্পের বিমান যখন সৌদির আকাশসীমায় প্রবেশ করে ঠিক তারপরই দেশটির বিমানবাহিনীর এফ-১৫ যুদ্ধবিমান তার বিমানকে এস্কোর্ট দিয়ে রিয়াদ বিমানবন্দর পর্যন্ত নিয়ে আসে। শুরুতে তাকে সাদা আরব ঘোড়ার মাধ্যমে অভ্যর্থনা জানানো হয় এবং তার চলার পথে বিছানো হয় বিখ্যাত বেগুনি গালিচা।
চুক্তির অর্থসীমা ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করার আহ্বান জানায় ট্রাম্প। সৌদি তা গ্রহণ করে।
ট্রাম্পের সাথে চুক্তির মধ্যে রয়েছে সৌদি মহাকাশ সংস্থা এবং নাসার মধ্যে এবং আরব চিতাবাঘের জন্য একটি নিবেদিত প্রদর্শনী স্থাপনের জন্য চুক্তি এবং ক্রীড়া উন্নয়নের জন্য ৪ বিলিয়ন ডলারের মত সব ফালতু ও হারাম কাজের চুক্তি।
সৌদি আরব থেকে কাতার গিয়েছে ট্রাম্প। হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে, ট্রাম্প ও কাতারের আমির শেখ তামিমের মধ্যে অন্তত ১.২ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনৈতিক বিনিময়ের চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
এছাড়া কাতার সরকারের পক্ষ থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ৪০০ মিলিয়ন ডলারের একটি বোয়িং-৭৪৭ বিমান উপহার দেওয়া হয়েছে।
এরপর বড় ধরনের চমক দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। যুক্তরাষ্ট্রে ১.৪ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছে দেশটির প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান।
ট্রাম্প সংযুক্ত আরব আমিরাতে পৌঁছার পর দুই সারিতে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েরা তাদের লম্বা চুল দুলিয়ে তাকে স্বাগত জানায় ও সে মাঝখান দিয়ে হেঁটে যায়।
প্রশ্ন উঠে আরব ভূমির মত পবিত্র স্থানে মেয়েদের চুল নাচিয়ে, এফ ১৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে অভ্যর্থনা, ৪০০ মিলিয়ন ডলারের বিমান উপহার দেয়া এবং ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশী বিনিয়োগ দেয়া। এই শীর্ষ সন্ত্রাসী ট্রাম্প যে কত নিষ্ঠুর, নির্মম, নির্দয় মুসলমান ও ইসলাম বিদ্বেষী তা কী সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশী প্রচারিত নয়? পাখির মত গুলি করে শহীদ করছে, ক্ষুধায় শহীদ করছে, ইতিহাসের নিষ্ঠুর নিপীড়ন করছে, তাও কী সৌদি শাসকরা অবগত নয়?
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বুশ বলেছে, নানা ত্রুটি সত্ত্বেও মুসলিম বিশ্বের মোকাবেলায় ট্রাম্প হচ্ছে সেরা প্রেসিডেন্ট।
উল্লেখ্য, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর আমেরিকায় কথিত সন্ত্রাসী হামলার পর সে বলেছিলো, ‘ক্রুসেড শুরু হয়ে গেছে। ’ এরপর সে তালেবান উৎখাতের নামে আফগানিস্তানে হামলা চালায় এবং ২০০৩ সালে সন্ত্রাসবাদের অজুহাত তুলে ইরাকে সামরিক আগ্রাসন চালায়। এসব আগ্রাসনে লাখ লাখ মুসলমান নিহত হয়েছে এবং আহত হয়েছে অগণিত মানুষ।
এছাড়া, এ দুটি দেশ অনেকটা চিরতরে পঙ্গু হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থায় পড়েছে। পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে সারাবিশ্বকে অস্থির করে তুলেছিলো বুশ। এরপরও সে ট্রাম্পকে মুসলমানদের মোকাবেলায় সেরা প্রেসিডেন্ট মনে করছে! প্রশ্ন উঠছে তাহলে ট্রাম্পের নেয়া পদক্ষেপগুলো কতটা ভয়াবহ ও ঘৃণিত?
নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন এই ট্রাম্পই বলেছিলো- ‘পৃথিবীতে শান্তি ফিরিয়ে আনতে মুসলিম সম্প্রদায়কে মঙ্গল গ্রহে পাঠিয়ে দেয়া উচিত’।
প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরেই ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশ জারি করে সাতটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নাগরিকদের আমেরিকাতে প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে।
চরম দু:খজনক বিষয় যে শীর্ষ সন্ত্রাসী ও ইসলাম বিদ্বেষী ট্রাম্প কেন মধ্যপ্রাচ্য সফরে আসলো তাও বাদশাহ আমীররা অনুধাবনে ব্যার্থ।
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ঋণগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। তাদের স্বীকৃত সংবাদ সংস্থা মতে, দেশটির জাতীয় ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৬.২ ট্রিলিয়ন (৩৬ হাজার ২০০ বিলিয়ন) ডলারে, যা প্রতি তিন মাসে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার করে বাড়ছে। কিন্তু প্রকৃত হিসেব এর চেয়ে অনেক বেশী।
এমন অবস্থায় সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেসের একটি গুরুত্বপূর্ণ কমিটি ট্রাম্পের ২০১৭ সালের করছাড় বিল দীর্ঘায়নের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এতে করে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ঋণে আরও ৫ ট্রিলিয়ন ডলার যুক্ত হতে পারে, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে।
বিবিসির উত্তর আমেরিকা বিষয়ক সংবাদদাতা অ্যান্থনি তার প্রতিবেদনে লেখে, ট্রাম্প বাঁচার জন্য নতুন অর্থনৈতিক চুক্তির দিকে মনোযোগ দিচ্ছে। যদিও তার প্রশাসনে জাতীয় এবং ব্যক্তিগত চুক্তির মধ্যে সীমারেখা কিছুটা অস্পষ্ট, তবুও সে সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরের মাধ্যমে মার্কিন অর্থনীতিতে আরব বিনিয়োগ আরও বাড়াতে চায়।
মূলত: নিজের দেশকে বাঁচাতে মুসলিম দেশ থেকে অর্থ লুটতেই মূলত: ট্রাম্পের এ সফর।
৩ ট্রিলিয়ন ডলারে হয় ৩ কোটি ৬৪ লাখ, ৭৪ হাজার, ৯০০ কোটি টাকা মাত্র! এক কোটি- দুই কোটি- একশো কোটি এভাবে যেতে যেতে ৩ কোটি কোটি!
আমাদের বর্তমান রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন এর মতো। সে হিসাবে ধরলে আমাদের দেশের ১৫০ গুণ রিজার্ভের সমান!
এতগুলো টাকার বিনিময়ে, ট্রাম্পের রিকন্ডিশন অস্ত্র ক্রয়ের বিপরীতে কাতার, আমিরাত এবং সৌদির একটাই শান্তি- নিরাপত্তা।
অথচ পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি মক্কা শরীফ, মদীনা শরীফ বলাদুল আমীন বা নিরাপদ নগরী বর্ণনা করেছেন।
কিন্তু আরব শাসকদের মহান আল্লাহ পাক ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি ঈমান নেই। সেদিকে মনোনিবেশ ও তাওয়াক্কুল নেই।
আসলে ওরা ইহুদীদের বংশধর। কাজেই ইসরাইলের সাথে ওদের সখ্যতা এবং ওদের গুরু ট্রাম্পের প্রতিই ওদের নির্ভরতা। (নাউযুবিল্লাহ)
কাজেই মুসলিম বিশ্বকে শুধু ট্রাম্প আর নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধেই গর্জে উঠলে হবে না। সৌদি শাসক এবং তাদের পৃষ্ঠপোষক সালাফী লা-মাযহাবীদের মালানাদের বিরুদ্ধেও চরম প্রতিবাদ ও প্রতিহতের প্রত্যয় প্রকাশ করতে হবে ইনশাআল্লাহ। কারণ তারাই এদেশে সৌদি আরবের প্রশংসা, সৌদি শাসকের গুণগাথা প্রচারে এবং প্রতিষ্ঠায় আকণ্ঠ নিমজ্জিত। যে কারণে সৌদি তথা আরব শাসকরা যে নাটের গুরু সে চেতনা সাধারণ মুসলমানের কম। এর পরিবর্তন করতে হবে। এই অপরাধীদের চিহ্নিত করতে হবে।
পাশাপাশি বলার অপেক্ষা রাখে না- বাংলাদেশ, সৌদি আরব, ইরান, মিসর, তুরস্ক, পাকিস্তান এই দেশগুলো যদি মুসলিম বিশ্বের সমস্যা সমাধানে এক সাথে কাজ করে তাহলে কাফের বিশ্বের সব শক্তি চূর্ণ বিচূর্ণ হবে অর্থাৎ তারা পূর্ণ মাত্রায় নাস্তানুবাদ হবে ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












