কৃষির টেকসই উন্নয়নে আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার ব্যাপক ও সুলভ করতে হবে। কৃষি যান্ত্রিকীকরণে কোনো সমস্যা যুক্ত করা যাবে না।
কৃষি যান্ত্রিকীকরণে বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে ইনশাআল্লাহ।
, ২৯ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৫ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশের জিডিপি প্রায় এক-চতুর্থাংশই বর্তমানে কৃষি সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত। কৃষি সেক্টরের মধ্যে শুধুমাত্র শস্য ক্ষেত্রে এর অবদান কৃষি জিডিপির প্রায় ৬০ শতাংশ। কৃষি প্রযুক্তি কৃষি সেক্টরের উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বীজ, সার ও কীটনাশক, পানি ব্যবস্থাপনা এবং কৃষি যন্ত্রপাতিই মূলত দেশে ব্যবহৃত কৃষি প্রযুক্তি। এর মধ্যে কৃষি যন্ত্রপাতি তথা কৃষি যান্ত্রিকীকরণ অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি। বাংলাদেশে প্রায় ৬২ শতাংশ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা রয়েছে কৃষি সম্পর্কিত বিভিন্ন সেক্টরে, যার মধ্যে শস্য সেক্টরেই প্রায় ৫৫ শতাংশ।
ফসল উৎপাদনের ও প্রক্রিয়াজাতকরণের কর্তনপূর্ব, কর্তনকালীন ও কর্তনোত্তর সময়ে ফসলের ক্ষতি হয়। বাংলাদেশে দানাশস্যে ফসল কর্তনোত্তর ক্ষতির পরিমাণ মোট উৎপাদনের ১২-১৫ ভাগ, যা ফল ও শাকসবজির ক্ষেত্রে প্রায় ২৫-৪০ ভাগ। এ ছাড়া অন্য আর একটি গবেষণায় জানা যায় যে, বাংলাদেশের মোট উৎপাদনের প্রায় ৭ ভাগ গম, ১২.০৫ ভাগ তেল বীজ, ২৫ ভাগ শাকসবজি এবং আলু, ১২.০৫ ভাগ ডাল ফসল এবং ১০.০৫ ভাগ মরিচ ফসলে কর্তনোত্তর ক্ষতি হয় শুধু দক্ষ যন্ত্রপাতি ব্যবহারের না করার ফলে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কৃষি প্রকৌশলীদের মতে, ধান ফসল যদি যান্ত্রিক উপায়ে কর্তন বা রিপার দ্বারা কর্তন করা সম্ভব হয়, তবে কৃষকদের প্রায় ৮৪৫০০০ মে. টন ধান সাশ্রয় হবে। এক গবেষণায় জানা যায়, দেশে প্রতি বছর প্রায় ৩০,০০০ কোটি টাকার খাদ্য শস্য নষ্ট হয় শুধুমাত্র পরিকল্পিতভাবে ফসল কর্তন, ফসল কর্তনোত্তর ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণ ব্যবস্থার ত্রুটির কারণে। কৃষি প্রকৌশলীদের গবেষণায় আরো জানা যায় যে, বিগত দশকে দেশে ফসল কর্তনোত্তর ক্ষতির পরিমাণ ছিল প্রায় ২,৫০,০০০ কোটি টাকা।
কৃষি সেক্টরের প্রতি স্তরে রোপণ থেকে শুরু করে শস্য ঘরে উঠানো পর্যন্ত কৃষি যান্ত্রিকীকরণের বিপুল সম্ভাবনা আজ দেখা দিয়েছে। কিন্তু এ সব কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রযুক্তি মাঠপর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এখন প্রয়োজন সরকারি অবকাঠামো, কারিগরি জনবল ও সরকারি বেসরকারি সম্মিলিত উদ্যোগ।
প্রেক্ষাপট বলছে দুর্বল অর্থনৈতিক অবস্থা এবং প্রযুক্তিগত স্বল্প জ্ঞানের কারনে প্রান্তিক কৃষকদের উচ্চ মূল্যের ও জ্ঞান ভিত্তিক যন্ত্রপাতি ক্রয়ের সামর্থ্য ও আগ্রহ নেই। তারা বেসরকারি কৃষি যান্ত্রিকীকরণ উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে একর প্রতি হারে এই যন্ত্রপাতি ভাড়া নিবে। সেক্ষেত্রে প্রান্তিক কৃষকদের ভর্তুকির সুবিধা নিশ্চিতকরণে ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহকৃত যন্ত্রের একর প্রতি ভাড়া নির্ধারণ প্রয়োজন।
দ্বিতীয়ত কোনো উপজেলায় উদ্যোক্তা পর্যায়ে উচ্চ মূল্যের কৃষিযন্ত্র ক্রয়কারী না পেলে ওই উপজেলায় যন্ত্র ব্যবহারে আগ্রহী কৃষকদের যন্ত্র ব্যবহারের সুবিধা নিশ্চিতকরণে উপজেলাভিত্তিক মাটির গঠন, প্রকৃতি, ফসল উৎপাদনে কৃষক সংস্কৃতি ও যন্ত্র ব্যবহারে কৃষকের আগ্রহের ওপর ভিত্তি করে যন্ত্রের চাহিদা নিরূপণ এবং সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ প্রয়োজন।
তৃতীয়ত কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রেতা ভর্তুকি মূল্যে যন্ত্র ক্রয়ের পরে যন্ত্রের দ্বারা প্রতি বছর প্রত্যাশিত মুনাফা অর্জন নিশ্চিতকরণে সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী কৃষককে ফসল উৎপাদনে বাধ্য করতে যৌথ জমি ব্যবহারকারী কৃষক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি কৃষকের জমি ব্যবহারের বিধিমালা তৈরি প্রয়োজন।
চতুর্থত কিছু মুনফালোভী অসৎ ব্যবসায়ী ভর্তুকি মূল্যে কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয় করে বর্তমানে বাজার মূল্যে যন্ত্রটি অন্যত্র বিক্রি করে দিতে পারে যা ভর্তুকির উদ্দেশ্য ব্যাহত করবে। প্রতিটি যন্ত্র ক্রেতাকে তার যন্ত্রটি প্রত্যাশিত জীবনকাল অবধি যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। তাই দুর্নীতি রোধ, সঠিক যন্ত্র ক্রেতা নির্বাচন, নির্ধারিত ভাড়ায় যন্ত্র সরবরাহ ও যন্ত্রটি প্রত্যাশিত জীবনকাল অবধি ব্যবহার নিশ্চিতকরণে যন্ত্র ক্রেতা আইন তৈরি এবং আইনের সঠিক প্রয়োগ প্রয়োজন।
পাশাপাশি যেহেতু যন্ত্রগুলো বছরের নির্দিষ্ট সময় ব্যতীত অন্য সময় অব্যবহৃত অবস্থায় থাকবে তাই যন্ত্র যথাযথ রক্ষনাবেক্ষণ নিশ্চিতকরণ, মাঠে সৃষ্ট বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তাৎক্ষণিক কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ, দক্ষ যন্ত্রচালক তৈরিকরণ, যন্ত্র ব্যবহারের উপযোগী করে গ্রামীণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন, যে কোন যান্ত্রিক সমস্যায় বিক্রয় পরবর্তী সেবা ও খুচরা যন্ত্রাংশের প্রাপ্যতা নিশ্চিতকরণ, কৃষি যন্ত্র আমদানি ও প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ভর্তুকি মূল্যে পূর্বের সরবরাহকৃত যন্ত্রগুলোর যথাযথ ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ে সরকারের বিশেষ দৃষ্টি থাকলেও তার সফল বাস্তবায়নে প্রয়োজন সার্বক্ষণিক তদারকি।
সেচ ব্যবস্থাপনা, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নকে একসূত্রে বেঁধে কৃষি প্রকৌশল অধিদপ্তর গঠন এবং সকল বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা ও আইন তৈরির মাধ্যমে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করে মাঠ পর্যায়ে কাজ বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবি। তাই টেকসই কৃষি যান্ত্রিকীকরণ তথা কৃষির প্রকৌশল বিদ্যা সম্প্রসারনের লক্ষ্যে সরকারের সু-দৃষ্টি ও দ্রুততম পদক্ষেপ গ্রহণ জরূরী ভিত্তিতে প্রয়োজন।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












