খাবারে এমনকী মায়ের দুধেও ঢুকছে প্লাষ্টিক কণা পাশাপাশি বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর গবেষণায় জানা গেছে, মানুষের শ্বাসনালিতেও জমছে মাইক্রোপ্লাস্টিক
স্থায়ী বিকলাঙ্গতা ও ক্যান্সার বৃদ্ধির শঙ্কায় দেশের জনগন। বিষয়টি ভয়াবহ- সত্ত্বর গুরুত্বের সাথে নজর দিন
, ২৮ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৩ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১১ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২৭ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
চিকিৎসকদের মতে, মায়ের দুধ সন্তানের পুষ্টি এবং ভবিষ্যৎ সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্যাকেটবন্দি বা আলাদা করে পরীক্ষাগারে বানানো কোনও খাবার বা পানীয়ই এর বিকল্প হতে পারে না। আর সেই কারণেই চিকিৎসকরা অধিকাংশ মাকে স্তন্যপান করানোর পরামর্শ দেন।
কিন্তু হালে যে তথ্য বিজ্ঞানীদের হাতে এল, তা রীতিমতো আতঙ্কিত করেছে তাদের। তাহলে কি আর মায়ের দুধও নিরাপদ থাকছে না! দূষণ এবং প্লাস্টিকের ব্যবহার বৃদ্ধির কারণে পরিস্থিতি সেদিকেই এগিয়ে চলেছে- এমনই মত বিজ্ঞানীদের।
খাবারে এবং মানুষের রক্তে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়ার তথ্য বেশ কিছুদিন আগেই জানা গেছে। এ নিয়ে একাধিক গবেষণা হয়েছে। তবে শ্বাসনালিতে বা ফুসফুসের উপরিভাগের বায়ু চলাচলের অংশে মাইক্রোপ্লাস্টিক কীভাবে আটকে যায় এবং স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে তা নুতন গবেষনায় প্রমানিত হয়েছে।
মাইক্রোপ্লাস্টিকে হলো প্লাস্টিকের অতিক্ষুদ্র কণা যা সূক্ষ¥ ধূলিকণার মতো বাতাসে মিশে থাকে। মূলত শিল্পকারখানা, বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য এবং শিল্পবর্জ্য ভেঙে মাইক্রোপ্লাস্টিক অবমুক্ত হয়, যা বাতাসে মিশে যায়। এটিই শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে মানুষের ফুসফুসে প্রবেশ করছে, যার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব শ্বাসতন্ত্রের মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে-গবেষণায় এটিই দেখিয়েছে বিজ্ঞানীরা।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ড. সাইদুল ইসলামের নেতৃত্বে এই গবেষণা হয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রকৃতিতে যে পরিমাণ মাইক্রোপ্লাস্টিক রয়েছে, সে হিসাবে মানুষ প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১৬ দশমিক ২ বিট (কণা) মাইক্রোপ্লাস্টিক শ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করে। সে হিসাবে এক সপ্তাহে মানুষ যে পরিমাণ মাইক্রোপ্লাস্টিক গ্রহণ করে, তা একটি ক্রেডিট কার্ড তৈরিতে প্রয়োজনীয় প্লাস্টিকের সমান।
উল্লেখ্য, গবেষণা মতে, প্লাষ্টিক এর অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে প্রতিদিন দেশের মানুষের পেটে যাচ্ছে ৬৮৬৫০০ প্লাস্টিক ফাইবার। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের একটি মিল খাওয়ার সময়ে, কম করে ১০০টি ছোট ছোট প্লাস্টিক ‘পার্টিকল’ পেটে যায়। ঘরের চারপাশের ‘সফট ফার্নিশিং’ ও ‘সিন্থেটিক ফাইবার’-এ যে পলিমার থাকে, তা থেকেই সৃষ্ট এই ‘পার্টিকল’।
শপিং ব্যাগের পাশাপাশি আসবাব, গৃহস্থালি, বোতলজাত এবং বাণিজ্যিক কাজে বল্গাহীনভাবে বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার। এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য ২০০২ সালে বাংলাদেশে পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে আইন করা হয়। কিন্তু সেই আইনের তোয়াক্কা আর কেউ এখন করছে না। ঢাকায় একটি পরিবার প্রতিদিন চারটি পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করে। সেই হিসাবে শুধু রাজধানীতে প্রতিদিনই দুই কোটির বেশি পলিথিন ব্যাগ একবার ব্যবহার করে ফেলে দেয়া হয়। ১৯৯০ সালে যেখানে দিনে ৬ হাজার ৫০০ টন প্লাস্টিক ব্যবহৃত হতো, সেখানে ২০২৫ সালে বাংলাদেশে প্লাস্টিকের ব্যবহার দাঁড়াবে প্রতিদিন ৫০ হাজার টন। এই চিত্র খুবই বিপজ্জনক। পলিথিনের বিকল্প হিসাবে টিস্যু ব্যাগ নামে যে ব্যাগের ব্যবহার শুরু হয় সেটার উপাদানও মূলত প্লাস্টিক। পলিথিন ব্যাগের পাশাপাশি বাংলাদেশে বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন ৩০ লাখেরও বেশি টিস্যু-ব্যাগ ব্যবহার হয়। রাস্তায় বেরিয়ে মিনারেল পানির বোতল কেনার অভ্যাস অনেকেরই। মনে করা হয় ওই পানি সবচেয়ে নিরাপদ। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন, সেখানেও লুকিয়ে আছে মাইক্রোপ্লাস্টিক। নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বাজারে বিক্রি করা ৯০ শতাংশ পানির বোতলে প্লাস্টিকের কণা রয়েছে। বাংলাদেশের নামীদামী বোতলজাত পানিতে ব্যাপকভাবে প্লাস্টিকের কণার অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৯৩ শতাংশ ক্ষেত্রে পানির মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্লাস্টিক কণার অস্তিত্ব রয়েছে। বোতলজাত পানিতে পাওয়া ওই সকল প্লাস্টিকের মধ্যে রয়েছে নাইলন, পলিপ্রপিলেন ও পলিথাইলিন টেরেপথালেটের মতো রাসায়নিক উপাদান।
উল্লেখ্য, প্লাস্টিক দূষনের সবচেয়ে বেশি শিকার শিশুরা। বাজারের চিপস, ওয়েফার, চকোলেট ও জুসে কার্বোহাইড্রেড, মেলামিন অতিমাত্রায় থাকায় শিশুদের জন্য ক্ষতিকর হলেও এসব খাবারের প্রতি তাদের আকৃষ্ট করে তোলা হচ্ছে। অথচ খাবারের সঙ্গে প্লাস্টিক মিশিয়ে সেগুলোকে করা হচ্ছে আরো বিষাক্ত। কৌশলগতভাবে বিভিন্ন চিপস কোম্পানিগুলো তাদের বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য এবং শিশুদের আকৃষ্ট করার জন্য চিপসের মধ্যে গিফট হিসেবে দেয়া হচ্ছে প্লাস্টিকের নানা রকম খেলনা। ওইসব খেলনার কারণে অভিভাবকরা এবং শিশুরা এসব চিপস কিনে খাচ্ছে। ফলে চিপসের সাথে প্লাস্টিকের কণা শিশুদের শরীরে ঢুকে যাচ্ছে।
প্লাস্টিক কণা তথা প্লাস্টিক দূষণ মানবদেহের জন্য অতি ভয়ানক একটি বিষয়। গবেষকদের মতে, বিসফেনল-এ নামের টক্সিক এ ক্ষেত্রে বড় ঘাতক। গরম খাবার প্লাস্টিকের সংস্পর্শে এলে ওই রাসায়নিক প্লাস্টিক কণা খাবারের সঙ্গে মেশে। এটি নিয়মিত শরীরে ঢুকলে মহিলাদের ইস্ট্রোজেন হরমোনের স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয়। পুরুষদের ক্ষেত্রে শুক্রাণু কমে যায়। হার্ট, কিডনি, লিভার, ফুসফুস এবং ত্বকও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এমনকী, ব্রেস্ট ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। অন্যদিকে এই প্লাষ্টিকের কণা শিশুদের শরীরে ঢোকার ফলে শিশুদের স্খুলতা বৃদ্ধি পায় এবং শিশুরা উচ্চরক্তচাপে ভোগে। স্থুলতা ও উচ্চরক্তচাপসহ কিডনি, লিভার, ফুসফুসসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। সেইসাথে ডায়রিয়া, পেটের পীড়া, হৃদরোগ এমনকি কিডনী বিকলও হয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ এই প্লাস্টিক দুষণের কারণে তারা মারাত্মকভাবে স্বাস্থ্য হুমকিতে পড়ছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, প্লাস্টিকের এই কণার দূষণের পরিণতির ইতিহাস অতি ভয়ানক। ইংল্যান্ড, জার্মানি, ইতালি, অস্ট্রেলিয়ার পিভিসি কারখানার কর্মীদের মধ্যে এক সময়ে ক্যানসারের প্রকোপ দেখা গিয়েছিল। যার কারণ ছিলো এই প্লাস্টিকের কণার দূষণ। কর্মীদের পাশাপাশি ওইসব দেশের একটি বিশাল জনগোষ্ঠী প্লাস্টিক দূষণের শিকার হয়েছিলো। তারা এখন সচেতন হয়েছে। প্লাস্টিক পন্য বর্জন করছে। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন সরকার এখনও এই প্লাস্টিকের দূষণ নিয়ে কোনো প্রকার কার্যকরী ব্যবস্থা নিচ্ছেনা। আর তার খেসারত দিচ্ছে হচ্ছে দেশের শিশু প্রজন্ম ও জনগণকে।
সরকারের জন্য তাই ফরয- অবিলম্বে এই প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ করা। দেশের ভবিষ্যৎ- শিশু প্রজন্মসহ দেশের নাগরিকদের স্বাস্থ্য রক্ষা করা।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












