মন্তব্য কলাম
ছাত্ররা চেয়েছিলো ‘কোটা’ আর জনতা চেয়েছিলো ‘তাগুত হাসিনা’র পতন। এই চেতনায়ই হয়েছিলো জুলাই গণঅভ্যূথান। ৫ই আগষ্টের আগে ছাত্র-জনতার দাবীতে কোন সংস্কারের কথা ছিল না। সংস্কারের কোনো প্রচারণা বা ঘোষণা ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকার গণমানুষের গণসমর্থন ছাড়াই সংস্কারের নামে মরীয়া। কিন্তু কেনো?
, ২৪ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৪ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২৩ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ১০ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
জালিম তাগুত, ফ্যাসিস্ট ইসলাম বিদ্বেষী, ভারতীয় সেবাদাস ‘হাসিনা সরকার’ ইসলাম ও মুসলমানের যে ক্ষতির কল্পনাও করতে পারেনি
অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় নারী সংস্কার কমিশন তারচেয়েও ভয়ানক ক্ষতির নীল নকশা তৈরী করেছে
তারা ইনছাফের দ্বীন পবিত্র ইসলামকে বৈষম্যের জীবন ব্যবস্থা বলে তোহমত দিয়েছে।
* বিশ্বের ৩০০ কোটি মুসলমানের দ্বীনি অনুভূতিতে চরম আঘাত দিয়েছে।
ইসলাম এবং গোটা মুসলিম সংস্কৃতিকে নির্মূল করে পুরো আমেরিকান কালচারের বাংলাদেশ গড়ার সংস্কারের ষড়যন্ত্রে নেমেছে।
* পতিতাবৃত্তির সম্মানজনক স্বীকৃতি এবং অবাধ পতিতাবৃত্তির প্রসারের ব্যবস্থা করতে চাইছে।
* নিজ স্ত্রীর অসম্মতিতে স্বামীর সহবাস ধর্ষণতুল্য অপরাধ ঘোষণা করেছে।
* বর্তমানে বাল্য বিয়ের যে নূন্যতম বিশেষ বিধান রয়েছে তাও বাতিল করতে চাচ্ছে।
* বিদেশী বিধর্মীদের সাথে এদেশের মুসলিম নারীদের বিবাহের অবাধ সুযোগের ব্যবস্থা চাচ্ছে।
* কুরআন শরীফ - সুন্নাহ শরীফ অস্বীকার করে সম্পত্তিতে ভাই-বোনের সমান অংশ করতে চাচ্ছে।
* বিবাহ, তালাক, ভরণ পোষণ ইত্যাদি মুসলিম পারিবারিক আইন বাতিল করতে চাচ্ছে।
* নারীর প্রতি ইসলামী মূল্যবোধের আলোকে শব্দ চয়ন ও বিবৃতিকে- নারী বিদ্বেষী ও অবমাননাকর সাব্যস্ত করে শাস্তি প্রদান করতে চায়।
* পেশাগত জীবনে ৩৩% আলাদা সুবিধা এবং সংসদে নারীর জন্য আলাদা ৩০০ আসন সহ সর্বত্র নারী শাসন অধিকতর পাকাপোক্ত করতে চায়।
* আমেরিকান ষ্টাইলে এদেশেও তারা পরিবার ব্যবস্থা ও পারিবারিক বন্ধন পুরোটাই ধ্বংস করতে চাচ্ছে।
* মূলত: প্রধান উপদেষ্টার মানসিকতার আলোকেই তারা ইসলাম ও মুসলমান এবং বাংলাদেশ ও বাঙ্গালী সমাজ বিরোধী- আমেরিকান সংস্কৃতির ছয়লাব চাচ্ছে।
* এরপরও কী ইসলাম মুহব্বতকারী ছাত্র সমন্বয়ক, ছাত্র অধিকার, এনসিপি এবং ইসলামপন্থী দাবীদার দলগুলো চুপ করে বসে থাকবে?
ইতোমধ্যে হিন্দুয়ানী চৈত্র সংক্রান্তিকে জাতীয় দিবস ঘোষণা করে তা মাদরাসায় চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। নারিকেল দ্বীপ বন্ধ করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদা করার ষড়যন্ত্র হিসেবে উপজাতিদের অনেক বেশী হাইলাইট করে চরম বৈষম্য করা হচ্ছে। উপজাতি সন্ত্রাসী বান্ধব ষ্টার লিঙ্ক চালু করা হচ্ছে। এসব তৎপরতা জুলাই অভূত্থানের চেতনা নয় বরং চরম সাংঘর্ষিক।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ন্যায় এখন জুলাইয়ের চেতনারও বিকৃতি ঘটানো হচ্ছে। জুলাই চেতনার নামে দেশী-বিদেশী তথা ইসলাম বিরোধী সংস্কৃতি ও সাম্রাজ্যবাদী বাণিজ্য চলছে।
অতএব মুসলমান; জুলাই শহীদদের সম্মানের নামে ইসলাম ও মুসলমানকে অসম্মানিত হওয়ার প্রতিরোধ করুন ইনশাআল্লাহ
১১ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন “মন খুলে সমালোচনা করুন”। অনেকেই উচ্ছসিত হয়েছিলেন। সমালোচক মহল বলছেন, প্রধান উপদেষ্টা সাহেব যে ব্রাহ্মণ প-িতের ভয়ানক শিষ্য রুপেই একথা বলেছিলেন, তা অনেকে তখন বুঝতে পারেন নি। হক্ব বিষয়ে যতই বোঝানো হোক গুরুর দীক্ষা অনুযায়ী তিনি বলেন- ‘বুঝি নাই’। নারিকেল দ্বীপবাসীদের যতই অসুবিধার কথা বলা হোক তার সরকার বলেই যাচ্ছে যে নারিকেল দ্বীপ চালু রাখার বিষয়ে তারা কিছুই বুঝেন না।
আবার ইসলাম বিরোধী কর্মকা-ের বিষয়ে যতই তাকে না করা হোক তার সরকার বলে যাচ্ছে তালগাছটা তাদের।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে শনিবার প্রতিবেদন জমা দিয়েছে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন।
নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে গঠিত নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন শনিবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে এই প্রতিবেদন তুলে দেন কমিশনের সদস্যরা। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর জানিয়েছে, এর পরপরই মন্ত্রণলায় ও বিভাগকে সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশনা দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
নারী সংস্কার কমিশনের চরম ইসলাম বিরোধী বক্তব্য ইতোমধ্যে তীব্র ক্ষোভের সঞ্চার করেছে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা সে কুফরী বক্তব্যের সমর্থনই শুধু না বরং রীতিমত উদ্ধত সাফাই ও বীরত্বগাথা বিবৃত করে চলছেন।
ড. ইউনুস বলেন, আমরা যেন এই কাজের মাধ্যমে বিশ্বের অন্যান্য দেশের জন্য উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারি। পৃথিবীর মেয়েরা এটার দিকে তাকিয়ে আছে। তারা এটা নিয়ে পর্যালোচনা করবে। অনুপ্রাণিত হবে। অন্য দেশের নারীরাও এটা নিয়ে সিরিয়াস।
এসময় এই প্রতিবেদন পাঠ্যবইয়ের মতো বই আকারে ছাপা করে বিলি করা হবে বলেও জানান তিনি। ইউনুস বলেন, “এটা দলিল হিসেবে অফিসে রেখে দিলে হবে না, মানুষের কাছে উন্মুক্ত করে দিতে হবে।”
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের এই প্রস্তাবগুলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছেও নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানান অধ্যাপক ইউনূস।”
উল্লেখ্য, ড: ইউনুস সাহেব বলছেন যে তিনি ছাত্র-জনতার সমর্থনে সরকারে এসেছেন এবং ছাত্র জনতার সমর্থনকে সম্মান করার জন্যই ক্ষমতায় আছেন। জুলাই শহীদদের তিনি সম্মান করেন।
কিন্তু উপরোক্ত বক্তব্য দ্বারা তিনি জুলাই শহীদদের প্রতি চরম ঘৃণা ব্যক্ত করলেন।
কারণ ‘শহীদ’ পরিপূর্ণ ইসলামী জজবাপ্লূত একটা শব্দ। আর প্রধান উপদেষ্টার গঠিত নারী সংস্কার কমিশন বলেছে ‘ইসলাম’ বৈষম্য তৈরি করে। এবং ইসলামকে বৈষম্যকারী দাবীদারদের সাথে তিনি সহমত ব্যক্ত করে পবিত্র ইসলাম এবং ইসলামী চেতনা ম-িত সম্মানজনক সব শব্দ তথা শহীদকেও তিনি ঘৃণার সাথে উচ্চারণকারীদের অন্তর্ভূক্ত হয়েছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অন্তর্ভূক্ত করেছেন।
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- “সংবিধানের ২৮ অনুচ্ছেদের অধীনে নারী ও পুরুষের মধ্যে বৈষম্যমূলক বিধান বিদ্যমান, বিশেষ করে বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ ও ভরণপোষণের ক্ষেত্রে ধর্মীয় আইন (অর্থাৎ মুসলিম পারিবারিক অধ্যদেশ বা ইসলাম শরীয়া আইন) অনুসরণ বাধ্যতামূলক হওয়ায় নারীরা বৈষম্যের শিকার হন। যার ফলে পুরুষ ও নারীর মধ্যে বিদ্যমান অসমতা তাদের সামাজিকভাবে পশ্চাৎপদ করে রাখছে।”
‘নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন নারী ও পুরুষের বৈষম্যের কারণ চিহ্নিত করার নামে দ্বীন ইসলামকে নিশানা করে সুস্পষ্টভাবে পবিত্র ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে আক্রমণ ও অবমাননা করেছে। এতে সহজে বোঝা যায়, তারা সংস্কারের আড়ালে ৯৮ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশ থেকে ইসলাম উৎখাতের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা তাদের এই অপকর্মের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। একই সাথে এর সাথে জড়িতদেরকে কমিশন থেকে বহিষ্কারসহ কঠোর শাস্তির দাবি জানাই। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












