মন্তব্য কলাম
ছাত্র জনতার সরকার দাবী করে- আপনাদের বহুল উচ্চারিত সংস্কারের জন্য আপনারা গুটি কতক রাজনৈতিক দলগুলোর উপরই আবদ্ধ আছেন কেন?
, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
সংস্কারের জন্য জনতার এবং জনমতের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি নেই কেনো?
জনতার ভাষা, আবেগ-অনুভুতি আশা-আকাঙ্খা, চাওয়া-পাওয়া, উপলব্ধি করতে আপনাদের এত অক্ষমতা কেনো?
মন খুলে সমালোচনা করলে কী হবে? গন্ডারের চেয়েও মোটা চামড়ায় কী সূরসূরি লাগে?
দেশের পনের লাখ মসজিদ, লাখ লাখ মাদরাসা, হেফজ খানা, মক্তব, কোটি কোটি নামাজী, রোযাদার, হাজী, পর্দানশীন নারী, তালিব-ইলম, হাফেজ, ক্বারী, মুফতি, মাওলানা, মুহাদ্দিস, খতীব ওয়ায়েজ তথা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানই সংস্কারের অনিবার্য অনুষঙ্গ
তাই সব জারিজুরি বাদ দিয়ে পরিপূর্ণ ইসলাম বাস্তবায়নের সংস্কার করেই- ছাত্র জনতার সরকার বলে প্রমাণ করুন
সংস্কার না গণধোকার কারবার?
কে দিয়েছে এই সংস্কার করার অধিকার?
কিছু রাজনৈতিক দলের কিছু নেতা সম্মতি দিলেই কথিত বা তথাকথিত সংস্কার হয়ে যাবে? সরকার পক্ষীয় লোকেরাই সমালোচনা করছে যে রাজনৈতিক দলগুলোতে গণতন্ত্র নেই। রয়েছে পরিবার তন্ত্র। দেখা যাচ্ছে রাজনৈতিক দলের কিছু প্রভাবশালী নেতা কোন বিষয়ে মত দিলেও তা ঐ রাজনৈতিক দলের সব নেতাকর্মীরই সমর্থন থাকে না। সবার মত প্রতিফলিত হয় না। তাই কিছু রাজনৈতিক দলের কিছু বার্তা কোন বিষয়ে টিক চিহ্ন দিল আর- তাই সংস্কারের পক্ষে ভিত্তি স্থাপন করল- এই কার্যক্রম পুরোটাই ভূয়া।
জন্মমুহুর্ত থেকেই প্রচার করা হচ্ছে ছাত্র-জনতার সরকার। কিন্তু সরকার সংস্কারের জন্য শুধু দু’তিনটি চিহ্নিত রাজনৈতিক দলের শীর্ষনেতাদের খেয়াল খুশীর উপর নির্ভর করছে।
সংস্কারের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কেন শুধু রাজনৈতিক দলের মুখাপেক্ষী? অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বার বার বলছে রাজনৈতিক দলগুলো বড় সংস্কার চাইলে নির্বাচন দেরীতে হবে। আর শর্টকার্ট সংস্কার চাইলে নির্বাচন আগামী জুনে হবে। স্পষ্ট প্রমাণিত অন্তর্বর্তী সরকার জনতাকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে কেবলমাত্র দুতিনটি রাজনৈতিক দলের কতিপয় নেতার মর্জির বৃত্তেই পুরো আবদ্ধ।
সঙ্গতকারণেই সরকার এখন পুরোটাই জনতা থেকে বিচ্যুত হয়েছে এবং বিধিগতভাবে ক্ষমতায় থাকার অধিকারেও হারিয়েছে। এ হারানোটা আরো বেশী বলবৎ হয়েছে এই কারণে যে আন্দোলনকারী ছাত্রদের সিংহভাগও এখন সরকারকে জুলাই শহীদ ও জুলাই আহতদের সাথে উপহাসকারীর ভূমিকায় দেখছে। ঘৃণা করছে।
বিডিআর হত্যাকা-, গুম-খুনের বিচারে অনীহার মনোভাব প্রতক্ষ্য করছে। ক্ষমতাশীন ছাত্র সমন্বয়ক নামধারীদের চাঁদাবাজি, তদবিরবাজী, নিয়োগ-বানিজ্য সহ বিবিধ দুর্ণীতি বিস্মিতভাবে দেখছে। ক্ষমতার পট পরিবর্তন চেয়ে তারও যে ক্ষমতার স্বাদে মোহগ্রস্থ হয়ে পড়ছে তা এখন ব্যাপক সমালোচিত হচ্ছে। সব মিলিয়ে ক্ষমতায় থাকার বৈধতাই যেখানে সমাহিত সংস্কারের কথা সেখানে কতটুকু যুক্তিসঙ্গত?
আর সংস্কারের ভূতের ভয়ানক রুপ দেখে জাতিইতো মধ্যে ভীষণ শঙ্কিত হয়েছে। “ইসলাম পালন বৈষম্য তৈরী করে”;- এ মন্তব্য। “পতিতাবৃত্তির সম্মানজনক স্বীকৃতি, স্ত্রীর অনীহায় তার সাথে একান্তবাস ধর্ষণতুল্য অপরাধ, সম্পত্তিতে ভাই-বোনের সমান অংশ, মুসলিম শরীয়াহ আইন বাতিল- সহ আরো অনেক ইসলাম বিদ্বেষী ও মুসলিম বিরোধী- সংস্কার চেয়েছে ইউনুস সরকারের নারী সংস্কার কমিশন। ইউনুস সাহেব মন খুলে তার সমালোচনা করতে বলেছেন। পতিত জালেম সরকার তাকে সুদখোর বলে অনেক সমালোচনা করতো। আসলে পতিত জালেমশাহী গ্রামে বেড়ে উঠা বাঙ্গালী নারী। তাই তিনি শুধু মনের ঝাল মিটিয়ে সুদখোর বলেই ক্ষ্যান্ত ছিলেন। বিচক্ষণ হলে তিনি বলতে পারতেন ইউনুস সাহেব শুধু সুদখোর নন বরং সারাদেশে মুসলমান নারীদেরকে সুদের কারবারী বানাবার কারিগর। সুদ খেলে পর্দানশীন নারী পর্দা ছেড়ে দেয়। সন্তানদের ইসলামী তালীম দেয়া ছেড়ে দেয়। স্বামীর আনুগত্যতা ছেড়ে দেয়। পরিবার ইসলাম থেকে বিচ্যুত হয়। সমালোচনা নতুন করে করার কী আছে? সাম্রাজ্যবাদীদের এজেন্ট এবং ইসলাম তুলে দেয়ার সোল- এজেন্ট হিসেবে তীব্র সমালোচনা আগে থেকেই আছে।
এবং এসব কারণেই নারীদের প্রতিই তার মনোযোগ, দৃষ্টি, আকর্ষণ, কর্মতৎপরতা অনেক বেশী।
এতদিন সুদ দ্বারা, গ্রামীণ ব্যাংকের দ্বারা নিম্নবিত্ত নারীদের ইসলাম বিমুখ করা হয়েছে।
এবার সুযোগ পেয়ে নিম্ন মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত ও ধনী মুসলিম নারীদের ইসলাম বিচ্যূত করার কঠিন নীল নকশা করা হয়েছে। সবই করা হয়েছে সংস্কারের নামে। নতুন সমালোচনা করতে গেলে বলতে হয় ইউনুস সাহেব কী কোন প্রাজ্ঞ লোকের পর্যায়ে পড়ে? কারণ প্রাজ্ঞ হলে নারী কমিশনের সুপারিশ আগে পড়তেন। আর পড়ে থাকলে
“নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়ন করা যায়, সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়নে” সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিতেন না। অর্থাৎ কোনটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা যায়।
আর তা তিনি মন্ত্রনালয়ের উপর চাপিয়ে দিয়েছেন। সুপারিশগুলো নিজে পড়েন নি বলেই নিজে বলতে পারেননি।
তবে ইউনুস সাহেব যে সাম্রাজ্যবাদীদের সোল এজেন্ট হিসেবে কাজগুলো করিয়েছেন সমালোচক মহল তা বলার যথেষ্ট কারণ খুজে পেয়েছেন। সমালোচক মহল বলেছেন ছাত্র-জনতার সরকার দাবী করা ইউনুস সরকারের সংস্কারের লক্ষ্য হবে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কৃষ্টি-কালচার বাংলাদেশী জনগণের ধর্ম-বিশ্বাস, আবেগ-অনুভূতি, ঐতিহ্য।
কিন্তু ইউনুস সাহেব বলেছেন “পৃথিবীর মেয়েরা এটার দিকে তাকিয়ে আছে। তারা এটা নিয়ে পর্যালোচনা করবে। অন্য দেশের নারীরাও এটা নিয়ে আগ্রহী। ” সমালোচক মহল বলছেন ইউনুস সাহেব কথিত অন্য দেশের মেয়েরা বলতে যাদের কথা বলতে চাইছেন তারা আসলে সাম্রাজ্যবাদী নারীবাদী। তারাই পর্যালোচনা করবে যে ইউনুস সাহেব সংস্কারের নামে বাংলাদেশের নারীদের নারীবাদী প্রচারণায় ফেলে কতটুকু ইসলাম বিচ্ছিন্ন করতে পারলেন। কতটুকু ইসলাম বৈরী ও বিরোধী করতে পারলেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সমালোচক মহল বলেছেন, ইউনুস সাহেব বাংলাদেশের এজে- নিয়ে কাজ করবেন। পৃথিবীর অন্য দেশের মেয়েদের তাকানোর উছীলা দেয়ায় বিষয়টা মোটেই সাদা-মাটা না। শুধুই সংস্কার না ।
বরং সংস্কারের নামে পাশ্চাত্য কৃষ্টি কালচার তথা ইসলাম বাদ দেয়ার ষড়যন্ত্রের স্মৃতিবাগার।
‘মন খুলে সমালোচনা করুন’- এটাই আসার জায়গা নয়। তৃপ্তির বিষয় নয়। স্বস্তির কারণ নয়। শান্তি এবং পরিসমাপ্তির বানী নয়। আপনি প্রাণ খুলো। ইসলাম বিরোধী, দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র করে কারণ আর মন খুলে সমালোচনা করলেই সমাধান হয়ে যায় না।
দেশবাসী এত বোকা নয়। চামড়া যদি গন্ডারের চেয়েও পুরু হয় তাতে সমালোচনায় কি আসে যায়?
বামপন্থীরা বলতো- “ইয়ে আজাদী ঝুটা হায়। জনতার ভাষায় বলতে হয় এই সংস্কার- জনতার সংস্কার নয়। এই সংস্কারের সাথে জনগণ সম্পৃক্ত নয়। এই সংস্কারে জনমত প্রতিফলিত নয়।
এই সংস্কার জনগণের চেতনা নয়। এই সংস্কার জনগণের আবেগ অনুভূতি নয়। এই সংস্কার জনগণের আশা আকাঙ্খা নয়। এই সংস্কার গণ মানুষের কথা নয়। এই সংস্কার গণমানুষের চাওয়া-পাওয়া নয়। এটা গণমানুষের সাথে গণ প্রতারণা। গণ ধোকা।
জনতার সংস্কার চাইলে জনতার মতামত নিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, প্রাধণ্যযুক্ত সংবিধান সংস্কার কমিশনে জনগণের মতামত গ্রহণ করেছে মাত্র ৪৬ হাজার। এই হচ্ছে জনতার সরকারের জন বিচ্ছিন্নতার জ্বলন্ত উদাহারণ। আর এই ৪৬ হাজারের মধ্যে কয়েক হাজার মতামত এসেছে ইসলাম অনুযায়ী রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু করার। কিন্তু সেই মতামত গ্রহণ হচ্ছে কৈ?
তারপরও যখন বলা হয় জনতার জন্য সংস্কার? তাহলে তার চেয়ে জঘণ্য প্রতারণায় ধোকা আর কী হতে পারে।
আমরা আবারো বলতে চাই গুটি কত রাজনৈতিক দলের ক্ষমতার অভিপ্রায়ের প্রতিফলন কখনই সংস্কার উপাদান হতে পারে না। সংস্কারের ভাষা-অভিব্যক্তি আবেগ-অনুভূতি, পরিক্রমা আশা-আকাঙ্খার হলো দেশের পনের লাখ মসজিদ। দেশের লাখ লাখ মাদরাসা। লাখ লাখ হেফজখানা। কোটি কোটি নামাজী, মুছুল্লী। কোটি কোটি পর্দানশীন নারী। কোটি কোটি মক্তবের ছাত্র-ছাত্রী। কোটি কোটি রোযাদার। লাখ লাখ হাজী। কোটি কোটি শাহাদাত প্রেমী। । যারা কোটার জন্য নয় ইসলামের জন্য আরো হাজারবার জান দিতে প্রস্তুত ইনশাআল্লাহ।
দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। যারা ইসলাম বিমুখ হওয়ার কারণে হাসিনা সরকারকে তাগুত সরকার বলতো। যারা হাসিনার - মোদী ভক্তিকে যেমন ঘৃণা করতো। তেমনি আমেরিকান - প্রীতিকেও প্রত্যাখ্যান করেছে। যাদের কাছে ভারত যেমন ঘৃণার পাত্র আমেরিকাও ধিক্কারের পাত্র। তাদের কাছে ভারত যেমন পরিহারযোগ্য, আমেরিকাও তেমনি পরিত্যাজ্য।
সংস্কার মূলত একটাই। সব পাশ্চাত্য বাচার অনৈসলামী অনুকরণ, অনুশাসন বাদ দিয়ে পূর্ণ ইসলামের প্রতিফলনও বাস্তবায়ন। দেশে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলামানের অবস্থানই তার অকাট্ট প্রমাণ।
সংস্কার বা নতূন সরকার অথবা বর্তমান সরকার সবারই এই অমোঘ সত্য অনিবার্য অনুধারণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ। শুধু সেই নয়, সমকামী পার্টনার সহই তারা ঢাকায় আসতে চাইছে।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
গত ৩ই নভেম্বর সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে দেশে অনলাইন জুয়ারীর সংখ্যা ৫০ লাখ বাস্তবে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিকার প্রশাসনের ব্যর্থতায় অনলাইন জুয়ায় দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ জড়িত মারাত্মক অপরাধে জড়াচ্ছে অনলাইন জুয়ায় আসক্তরা
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদীদের বন্ধুও বড় শত্রুই বটে! ইহুদীরাই আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট বানায়, নামায় তথা আমেরিকা চালায়।
০৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
শীর্ষ বিশ্ব সন্ত্রাসী বর্বর ইসরাইল ফিলিস্তিনে জাতিগত নিধন প্রায় শেষ করে আবারো আন্তর্জাতিক আইন লংঘন করে এখন ইরানে সন্ত্রাসী হামলা করে যাচ্ছে জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘ কাফিরদের মুখপাত্র হিসেবেই তাদের মুখ বন্ধ করে আছে
০২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
শুধু চট্টগ্রাম বন্দর, করিডোর অথবা পার্বত্য চট্টগ্রামকে জুমল্যান্ড নামে আলাদা খ্রিস্টান রাজ্য বানানোর গভীর ষড়যন্ত্রই শেষ নয়- বরং অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্বলতা তথা আতাতের কারণে বাংলাদেশে নতুন নতুন ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী বসানোর পাকাপোক্ত ব্যবস্থা করছে সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা। বাংলাদেশের কৃষি-বাণিজ্য সবই তারা জবর দখল করতে চাইছে।
০১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
চিকিৎসকের ভুল নির্ধারণ এবং শাস্তি প্রয়োগে বাংলাদেশের প্রচলিত আইন সম্পূর্ণই ব্যর্থ তন্ত্র-মন্ত্রের ভাবধারায় আইন প্রণয়ন যেমন সঠিক ও ভারসাম্যপূর্ণ হয়নি তেমনি প্রয়োগও স্বচ্ছ হয় না কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায়ই রোগী-চিকিৎসক সুসম্পর্ক এবং উত্তম চিকিৎসা সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
৩১ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বিগত রাজনৈতিক সরকারগুলোর চেয়ে অনেক বেশী বাগড়ম্বর করছে অন্তর্বর্তী সরকার সার সংকটকে তারা জাদুঘরে পাঠাবে বললেও দেশের সর্বত্র সার সংকট প্রকট।
৩০ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












