নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক নন; এ ছাড়া সকল মর্যাদা ও মাক্বাম উনার অধিকারী
, ২০ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৫ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাকে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আমি আপনার আলোচনা মুবারক বুলন্দ করেছি। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা ইনশিরাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ لَوْ كَانَ الْبَحْرُ مِدَادًا لِكَلِمَاتِ رَبِّي لَنَفِدَ الْبَحْرُ قَبْلَ أَنْ تَنْفَدَ كَلِمَاتُ رَبِّي وَلَوْ جِئْنَا بِمِثْلِهِ مَدَدًا
অর্থ: হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি কায়িনাতবাসীকে জানিয়ে দিন, তারা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাপবিত্র কালাম মুবারক উনার একটি শব্দের ব্যাখ্যা করার জন্য সাগরের পানিসমূহকে যদি কালি বানিয়ে ব্যাখ্যা লিখা শুরু করে; সাগরের সকল পানি শেষ হয়ে যাবে; পূণরায় সমপরিমান পানি দেয়া হলে তাও শেষ হয়ে যাবে তবুও মহাপবিত্র কুরআনুল কারীম উনার একটি শব্দের তাফসীর করে শেষ করতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৯)
তাহলে জ্বিন ও ইনসানের ফিকির করা দরকার, যেখানে মহান আল্লাহ পাক স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান-মান মুবারক সমুন্নত করেছেন, সেখানে মানুষ কতটুকু করবে সেটা চিন্তা ফিকিরের বাইরে। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত আরশে আযীম উনার সত্তর হাজার ভাগের একভাগ নূর মুবারক মহাপবিত্র তূর পাহাড়ে যাহির হওয়ার কারণে জলিলুল ক্বদর নবী ও রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে না’লাইন শরীফ খুলে আসার জন্য সম্মানিত ওহী মুবারক করা হয়, অথচ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহিমান্বিত পবিত্র মি’রাজ শরীফ গমনের সময় মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ না খোলার জন্য সম্মানিত ওহী মুবারক করা হয়। সুবহানাল্লাহ!
মহাপবিত্র আয়াত শরীফ وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَ উনার পবিত্র ব্যাখ্যায় সকল তাফসীরের কিতাবে এসেছে-
عَنْ أَبِيْ سَعِيْدِ الْخُدْرِيِّ رَضِيَ اللهُ تَعَالَي عَنْهُ عَنْ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَّهُ قَالَ أَتَانِيْ جِبْرِيْلُ عَلَيْهِ الَّسَلَامُ فَقَالَ إِنَّ رَبِّيْ وَرَبَّكَ يَقُوْلُ كَيْفَ رَفَعْتُ لَكَ ذِكْرَكَ قُلْتُ اَللهُ أَعْلَمُ قَالَ إِذَا ذُكِرْتُ ذُكِرْتَ َمَعِيَ
অর্থ: বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আবু সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণনা করেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার নিকট হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি আসলেন অতঃপর বলেন, নিশ্চয়ই আপনার রব এবং আমার রব তায়ালা তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি কিভাবে আপনার আলোচনা, শান-মান বুলন্দ করেছি? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ভাল জানেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যেখানে আমার আলোচনা মুবারক হয় সেখানে আপনার আলোচনা মুবারক হবে। সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে তাবারী, তাফসীরে কাছীর, তাফসীরে বাগবী, তাফসীরে রুহুল মায়ানী ইত্যাদি)
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এত সম্মান দান করেছেন যে, মহাসম্মানিত কুরআন শরীফ উনার কোথাও সরাসরি নাম মুবারক বলে সম্মোধন করেননি। বরং লক্বব মুবারক দিয়ে সম্মোধন করেছেন। যেমন ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
يَا اَيُّهَا النَّبِيُّ, يَا اَيُّهَا الرَّسُوْلُ, يس, حم
ইত্যাদি লক্বব মুবারক দিয়ে আহবান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! অথচ ওহাবী লা মাযহাবী ওলামায়ে সূ! বাতিল বাহাত্তর দল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নাম মুবারক উচ্চারনের সময় আগে হযরত এবং পরে ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উচ্চারণ করে না। এমনকি লিখার ক্ষেত্রেও অনুরুপ কৃপণতা করে থাকে। যা ঈমান নষ্ট হওয়ার কারণ। নাঊযুবিল্লাহ! অনুরুপভাবে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম এবং হযরত আহলু বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নাম মুবারক উচ্চারণ করার ক্ষেত্রেও সামনে হযরত এবং পরে আলাইহিস সালাম বা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু কিছুই ব্যবহার করে না। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের উপর সন্তুষ্ট এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক অর্জন করেছেন। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৯)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে মহাসম্মানিত লক্বব মুবারক দিয়ে সম্বোধন করাই প্রকৃত ঈমান উনার দাবি।
অথচ যারা খারেজী, ওহাবী, মওদূদী, লা মাযহাবী, ওলামায়ে সূ! তথা বাতিল (৭২) বাহাত্তর দল তারা মনে করে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান-মান, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম এবং হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মর্যাদা-মর্তবা মুবারক আলোচনা করলে মহান আল্লাহ পাক উনার সমান হয়ে যায় এমন কি তারা শিরক পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দেয়। নাঊযুবিল্লাহ! তারা কিতাব সম্পর্কে বেমালুম, একেবারেই অজ্ঞ। যে কারণেই এ কথাগুলো তারা বলতে পারে। আসলে এরাই হচ্ছে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শত্রু এবং মুসলমানদের শত্রু। তারা জানে না নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সংস্পর্শে যা কিছু এসেছে সবকিছুই মহাসম্মানিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
এক কথায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক নন এ ছাড়া যত শান-মান, মাক্বাম, ফাযায়িল-ফযীলত রয়েছে সকল কিছুর মালিক হচ্ছেন তিনি। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَيُّكُمْ مِثْلِيْ
অর্থ: কে আছো আমার মত? (বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ) অথাৎ আমার মত কেউ নেই। আমার তুলনা আমি নিজেই। সুবহানাল্লাহ!
-মুহম্মদ আবুল হাসান
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হামিলু লিওয়ায়িল হামদ, আকরামুল আউওয়ালীন ওয়াল আখিরীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুল মাগফিরাত মুবারক তথা হাত মুবারক উনার স্পর্শ মুবারকে খাদ্যদ্রব্যে অভাবনীয় বরকত (১ম পর্ব)
২১ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনার মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (৫)
২১ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
২১ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনার মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (৪)
২০ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
২০ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনার মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (৩)
১৯ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
১৯ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনার মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (২)
১৮ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
১৮ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনার মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (১)
১৭ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বতামুন নাবিয়্যীন, নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
১৭ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
১৬ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)