প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনার মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (৬)
, ২৭ জুন, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
ইস্তাওয়া সর্ম্পকে হযরত ইমাম মুজতাহদি রহমতুল্লাহি আলাইহমি উনাদরে অভমিত
আল্লামা হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে আবূ বকর ইবনে ফাররাহ্ আনছারী খাযরাজী শামসুদ্দীন কুরতুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৬৭১ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘তাফসীরে কুরতুবী শরীফ’ উনার মধ্যে বলেন,
وَلَـمْ يُـنْكِـرْ اَحَدٌ مِنَ السَّلَفِ الصَّالِحِ اَنَّهٗ اسْتَـوٰى عَلـٰـى عَرْشِهٖ حَقِيْـقَةً. وَخُصَّ الْعَرْشُ بِذٰلِكَ لِاَنَّهٗ اَعْظَمُ مَـخْلُوْقَاتِهٖ وَاِنَّـمَا جَهِلُوْا كَيْفِيَّةَ الِاسْتِوَاءِ فَإِنَّهٗ لَا تُـعْلَمُ حَقِيْـقَتُهٗ
অর্থ: “সালফে ছালেহীন অর্থাৎ পূর্ববর্তী সমস্ত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা প্রত্যেকেই এ বিষয়ে স্বীকৃতি দিয়েছেন যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার আরশে আযীম মুবারক-এ হাক্বীক্বীভাবে ইস্তাওয়া হয়েছেন। এর মাধ্যমে আরশে আযীম বৈশিষ্ট্যম-িত হয়েছে। কেননা আরশে আযীম হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার মাখলূকাতের মধ্যে সবচেয়ে সুমহান। ইস্তাওয়ার কাইফিয়্যাত সম্পর্কে ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা প্রত্যেকেই অজ্ঞ অর্থাৎ উনাদের কারো এ বিষয়ে কোনো ইলিম নেই। কেননা এটার হাক্বীক্বত অজানা। ” (তাফসীরে কুরতুবী শরীফ ৭/২১৯)
এ সম্পর্কে আল্লামা হযরত ইমাম মুহইউস সুন্নাহ আবূ মুহম্মদ হুসাইন ইবনে মাস‘ঊদ বাগভী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৫১০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
﴿ثُـمَّ اسْتَـوٰى عَلَى الْعَرْشِ﴾ قَالَ الْكَلْبِـىُّ وَمُقَاتِلٌ اِسْتَـقَرَّ وَقَالَ اَبُـوْ عُـبَـيْدَةَ صَعِدَ. وَاَوَّلَتِ الْمُعْتَزِلَةُ الْاِسْتَـوَاءَ بِالْاِسْتِيْلَاءِ فَاَمَّا اَهْلُ السُّنَّةِ يَـقُوْلُوْنَ اَلْاِسْتِوَاءُ عَلَى الْعَرْشِ صِفَةٌ لِلَّهِ تَـعَالـٰـى بِلَا كَيْفٍ يَـجِبُ عَلَى الرَّجُلِ الْاِيْـمَانُ بِهٖ وَيَكِلُ الْعِلْمَ فِيْهِ اِلَـى اللهِ عَزَّ وَجَلَّ
অর্থ: “(ছুম্মাস্তাওয়া ‘আলাল ‘আরশ এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অর্থ) হযরত ইমাম কালবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং হযরত ইমাম মুক্বাতিল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ উনারা বলেছেন, ‘অবস্থান করেছেন, স্থির হয়েছেন। আর হযরত আবূ উবাইদাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ‘তিনি আরোহণ করেছেন, উপরে উঠেছেন’। বাতিল ফেরক্বা মু’তাযিলারা ইস্তাওয়া শব্দের ব্যাখ্যা করে, ইস্তীলা’ শব্দ দ্বারা। যার অর্থ হচ্ছে- প্রাধান্য ও বিজয় প্রতিষ্ঠা করা, কর্তৃত্ব করা ইত্যাদি’। আর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনারা বলেন, ‘(আল ইস্তাওয়া ‘আলাল ‘আরশ) এটা হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার একখানা ছিফত মুবারক। যার কাইফিয়াত বা ধরণ অজানা। প্রত্যেক ব্যক্তির উপর এ বিষয়ে ঈমান রাখা এবং এ ব্যাপারে ইলিমকে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকটে ন্যস্ত করা বা অর্পণ করা ওয়াজিব। ” (তাফসীরে বাগবী শরীফ ২/১৯৭)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারককালে সম্মানিত মুসলমান উনাদের প্রাচুর্যতা
জীবন চরিত ও ইতিহাস গ্রন্থ যারা অধ্যয়ন করেছেন, তারা খুব ভালোভাবেই জানেন যে, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার কার্যাবলী অত্যন্ত চমৎকারভাবে আঞ্জাম দিয়েছেন। হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার ঘোষককে এ ঘোষণা করতে শুনেছি, হে লোক সকল! তোমাদের দৈনিক ভাতা সকালে এসে নিয়ে যাও। লোকেরা দলে দলে এসে প্রচুর পরিমাণ সম্পদ নিয়ে যেত। খোদার ক্বসম! আমি নিজ কানে শুনেছি, ঘোষক কখনো ডেকে বলতো, তোমাদের কাপড়-চোপড় নিতে আসো। তারা গিয়ে দামী পোশাক-পরিচ্ছেদ নিয়ে আসতো। কখনো ঘোষক ডেকে বলতো, তোমাদের মধু ও অন্যান্য দ্রব্য নিতে আসো। তারা এসে তা নিয়ে যেতো। সুবহানাল্লাহ!
তিনি বলেন, উনার যামানায় ঘরে ঘরে রুযীর ব্যবস্থা ছিলো। সম্পদের প্রাচুর্য ছিলো। লোকদের অবস্থা ছিলো যথেষ্ট সচ্ছল। সুবহানাল্লাহ!
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার তৃতীয় খলীফা, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারককালে সম্মানিত মুসলমান উনারা এতোটাই অধিক সুখ, শান্তি, আরাম, আয়েশ, সচ্ছলতা ও প্রাচুর্যতার মধ্যে ছিলেন যে, তখন যাকাত নেয়ার মতো কোনো লোক খুঁজে পাওয়া যেতো না। অর্থাৎ সবাই এতো অধিক ধনী ছিলেন যে, সবাই যাকাত প্রদান করতেন। যাকাত গ্রহণ করার মতো কেউ ছিলেন না। সুবহানাল্লাহ!
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
كَثُرَ الْمَالُ فِي زَمَنِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ ذِى النُّوْرَيْنِ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدِنَا حَضْرَتْ عُثْمَانَ عَلَيْهِ السَّلَامُ) حَتَّى بِيعَتْ جَارِيَةٌ بِوَزْنِهَا وَفَرَسٌ بِمِائَةِ أَلْفِ دِرْهَمٍ وَنَخْلَةٌ بِأَلْفِ دِرْهَمٍ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার যামানায় ধন-সম্পদের এতো অধিক প্রাচুর্যতা বৃদ্ধি পেয়েছিলো যে, দাস-দাসী বিক্রি করা হতো স্বর্ণ-রৌপ্যের ওজনে, একটি ঘোড়া বিক্রি করা হতো এক লক্ষ দিরহামের বিনিময়ে (৩ থেকে ৪ কোটি টাকার বিনিময়ে) এবং একটি খেজুর বৃক্ষ বিক্রি করা হতো এক হাজার দিরহামের বিনিময়ে (৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকার বিনিময়ে)। ” সুবহানাল্লাহ! (আল ইস্তিয়াব ফী মা’রিফাতিল আছহাব ১/৩২০, আল আওয়াছিম মিনাল ক্বাওয়াছিম ১/৭০, আর রিয়াদুন নাদ্বরাহ ফী মানাক্বিবে আশারাহ লিমুহিব্বে ত্ববারী ১/২১৭, তারীখু মাদীনাতিল মুনাওওয়ারাহ ২/১৩৪, নিহায়াতুল আরব ১৯/৩১৭)
হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন যে, ‘তখন সম্মানিত মুসলমানদের এতো অধিক সচ্ছলতা ছিলো যে, উনারা পৃথিবীর সবচেয়ে দামী কাপড়, কাত্তানের কাপড় দিয়ে নাক মুবারক পরিষ্কার করতেন। ’ সুবহানাল্লাহ!
এতো দামী কাপড় দিয়ে যদি নাক মুবারক পরিষ্কার করা হয়, তাহলে সম্মানিত মুসলমান উনারা কত অধিক সচ্ছলতা ও সুখ-শান্তির মধ্যে ছিলেন, তা চিন্তা-ফিকিরের বিষয়। সুবহানাল্লাহ! তখন হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনিসহ আরো অনেক হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা কান্নাকাটি করতেন যে, এতো অধিক সুখ, শান্তি যে, উনাদের সমস্ত বদলা দুনিয়াতেই দেয়া হয়ে গেলো কিনা! সুবহানাল্লাহ!
তাহলে তখন সম্মানিত মুসলমান উনারা কত অধিক সুখ-শান্তিতে ছিলেন, তা ফিক্বিরের বিষয়। মূলত তখন দুনিয়াটা হয়েছিলো সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার একখানা অংশ মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
যার কারণে উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারককালে জগতবাসী দুনিয়ার যমীনে থেকেই সম্মানিত জান্নাতী অমীয় সুখ-শান্তি উপভোগ করেছিলেন। সম্মানিত মুসলমান উনাদের মাঝে প্রাচুর্যতার সাগর উথলিয়ে পড়েছিলো। পৃথিবীর সবচাইতে দামী কাপড়, কাত্তানের কাপড় দিয়ে উনারা নাক মুবারক পরিষ্কার করতেন। দাস-দাসী বিক্রি করা হতো স্বর্ণ-রৌপ্যের ওজনে। যাকাত নেয়ার মতো লোক খুঁজে পাওয়া যেতো না। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম ছড়িয়ে পড়েছিলো বিশ্বময়। সমগ্র পৃথিবীর বুকে ছিলো সম্মানিত মুসলমান উনাদের একক আধিপত্য। সম্মানিত মুসলমান উনাদের নাম মুবারক শুনলে কাফির-মুশরিকদের অন্তর-আত্মা কেঁপে উঠতো। কাফির-মুশরিকরা সম্মানিত মুসলমানগণ উনাদের গোলামে পরিণত হয়েছিলো। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আবূ আহমাদ ছিদ্দীক্বাহ্।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৬)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ব্যবহৃত একখানা শব্দ মুবারক পবিত্র “নূরুন নাজাত” মুবারক উনার ব্যাপকতা ও বিশালতা
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তিনজন উনাদের মুহব্বত ফরয করে দিয়েছেন-
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩০)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৪)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইত্তিবা বা অনুসরণ করার ক্ষেত্রে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কোন মেছাল নেই
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (২৯)
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












