মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আনকাবুত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার পরিবর্তে যাদের ইবাদত বা আনুগত্য করো, তারা তোমাদেরকে রিযিক দিতে সক্ষম নয়। তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট রিযিক তালাশ করো, উনার ইবাদত করো এবং উনার শুকরিয়া জ্ঞাপন করো। উনার নিকটই তোমরা প্রত্যাবর্তন করবে”।
বান্দা-বান্দী যদি মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করে, উনার প্রতি তাওয়াক্কুল করে, উনার শোকরগুজারী করে এবং তাক্বওয়া অবলম্বন করে, তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে ইতমিনান দান করবেন এবং এমন কুদরতী রিযিক দান করবেন, যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। ..
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- খালিছভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করে, উনার প্রতি তাওয়াক্কুল করে, উনার শোকরগুজারী করে এবং তাক্বওয়া অবলম্বন করে হাক্বীক্বী মু’মিন-মুত্ত্বাক্বী হওয়া।
, ২৩ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২১ আউওয়াল, ১৩৯৩ শামসী সন , ২০ জুন, ২০২৫ খ্রি:, ০৬ আষাঢ়, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২

ছাহিবাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট বান্দার জন্য যে রিযিক নির্ধারিত আছে তা মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য ব্যতীত পাওয়া যাবে না। এজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আনকাবুত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার পরিবর্তে যাদের ইবাদত বা আনুগত্য করো, তারা তোমাদেরকে রিযিক দিতে সক্ষম নয়। তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট রিযিক তালাশ করো, উনার ইবাদত করো এবং উনার শুকরিয়া জ্ঞাপন করো। উনার নিকটই তোমরা প্রত্যাবর্তন করবে”।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে লোক সকল! যা আমি তোমাদেরকে আদেশ করেছি তা ব্যতীত এমন কিছু নেই যা জান্নাতের নিকটবর্তী করে দেয় এবং জাহান্নাম থেকে দূরে রাখে। যা আমি তোমাদেরকে নিষেধ করেছি তা ব্যতীত এমন কিছু নেই যা জাহান্নামের নিকটবর্তী করে দেয় এবং জান্নাত থেকে দূরে রাখে। নিশ্চয়ই রুহুল আমিন, অন্য বর্ণনায় এসেছে রুহুল কুদুস অর্থাৎ হযরত জীবরাঈল আলাইহিস সালাম তিনি আমার অন্তরে ঢেলে দিয়েছেন যে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোন ব্যক্তি মারা যাবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তার রিযিক পরিপূর্ণভাবে ভোগ করবে। সাবধান! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো এবং উপার্জনে উত্তম নীতি অবলম্বন করো আর কাক্সিক্ষত রিযিক পৌঁছার বিলম্বতা যেন তোমাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার নাফরমানির পথে উহা (রিযিক) অন্বেষণ করতে উদ্বুদ্ধ না করে। মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট যা নির্ধারিত আছে তা উনার আনুগত্য ব্যতীত লাভ করা যায় না। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করলে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট যে রিযিক নির্ধারিত রয়েছে সেটাই লাভ করা যাবে। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে দু’টি বিষয় বলা হয়েছে। ১. জান্নাতের নিকটবর্তী ২. জাহান্নাম থেকে দূরবর্তী। মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ-নির্দেশ মুবারকই জান্নাতের নিকটবর্তী করে দেয় এবং জাহান্নাম থেকে দূরে রাখে। এজন্য মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ-নির্দেশ মুবারক পালন করা ফরয, ওয়াজিব। আর মহান আল্লাহ পাক উনার নিষেধাজ্ঞা জাহান্নামের নিকটবর্তী করে দেয় এবং জান্নাত থেকে দূরে রাখে। তাই নিষেধকৃত বিষয় থেকে বেঁচে থাকা সকলের জন্য ফরজ, ওয়াজিবের অন্তর্ভূক্ত। নামায-কালাম, যিকির-ফিকির, সুন্নত উনার ইত্তেবা, পর্দা, হালাল পন্থায় রিযিক উপার্জন করা, এক কথায় আদেশ-নিষেধ যা করা হয়েছে সেটা পালন করলে বান্দার পক্ষে জান্নাত উনার নিকটবর্তী হওয়া এবং জাহান্নাম থেকে দূরে থাকা সম্ভব হবে। ইনশাআল্লাহ! আর আমাদের শরীয়ত উনার নিষেধাজ্ঞাগুলো মেনে চলতে হবে। যেমন: ছবি তোলা, বেপর্দা হওয়া, গান-বাজনা করা, কাফেরদের মুহাব্বত করা, কাফেরদের তর্জ-তরীক্বার অনুসরণ করা যাবে না। এখন এই কাজগুলো যারা করবে তারা জাহান্নামের নিকবর্তী হবে এবং জান্নাত থেকে দূরে থাকবে। নাঊযুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছে কুদছী শরীফ উনার মধ্যে এসেছে, “হযরত মা’ক্বিল ইবনে ইয়াসার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের রব তিনি বলেন, হে আদম সন্তান! তুমি আমার ইবাদতের জন্য অবসর হও অর্থাৎ সময় বের করে ইবাদত কর, তাহলে আমি তোমার অন্তরকে বেনিয়াজ করে দিবো (কারো কোনো মুখাপেক্ষী হতে হবে না) আর তোমার হাতকে রিজিকে পরিপূর্ণ করে দিব (রিযিকের অভাব হবে না)। হে আদম সন্তান! তুমি আমার ইবাদত বা আনুগত্য করা থেকে দূরে সরে যেওনা, তাহলে আমি তোমার অন্তরকে অভাবগ্রস্ত করে দিব (অন্তর সবসময় হয়রান-পেরেশানীর মধ্যে থাকবে) এবং তোমার হাতকে ব্যতিব্যস্ত করে দিব। অর্থাৎ রিযিকের জন্য হন্যে হয়ে ঘুরবে, রিযিক পাবেনা আবার পেলেও তাতে বরকত লাভ করতে পারবে না। তুমি নানা রকম ঝামেলায় সবসময় পর্যুদস্ত হবে। ” অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য না করলে অন্তর সবসময় হয়রান-পেরেশানীর মধ্যে থাকবে, রিযিকের জন্য হন্যে হয়ে ঘুরবে- রিযিক লাভ করতে পারবে না। আবার রিযিক পেলেও তাতে বরকত লাভ করতে পারবে না। নানা রকম ঝামেলায় সবসময় পর্যুদস্ত থাকবে। এজন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন, তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট রিযিক তালাশ করো, উনার আনুগত্য করো, তাহলে কারো মুখাপেক্ষী হতে হবে না।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যারা ধৈর্য্য ধারণ করবে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার উপর তাওয়াক্কুল তথা ভরসা করবে। এমন অনেক প্রাণী আছে যারা রিযিক সংগ্রহ করতে পারে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই প্রাণীকেও রিযিক দেন এবং তোমাদেরকেও দেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি সব শোনেন, জানেন”। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি, “যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার উপর তাওয়াক্কুল করার মত তাওয়াক্কুল করতে অর্থাৎ যথাযথ তাওয়াক্কুল করতে, অবশ্যই আমি তোমাদেরকে রিযিক দান করতাম যেমন পাখিকে রিযিক দিয়ে থাকি। তারা ভোরে খালি পেটে বের হয় এবং দিনের শেষে ভরা পেটে বাসায় ফিরে”। এখন যারা হাক্বীক্বীভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার উপর তাওয়াক্কুল এবং সবর করবে তাদেরকেই মহান আল্লাহ পাক তিনি কুদরতী রিযিক দান করবেন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- বান্দা-বান্দী যদি মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করে, উনার প্রতি তাওয়াক্কুল করে, উনার শোকরগুজারী করে এবং তাক্বওয়া অবলম্বন করে, তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে ইতমিনান দান করবেন এবং এমন কুদরতী রিযিক দান করবেন, যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- খালিছভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার আনুগত্য করে, উনার প্রতি তাওয়াক্কুল করে, উনার শোকরগুজারী করে এবং তাক্বওয়া অবলম্বন করে হাক্বীক্বী মু’মিন-মুত্ত্বাক্বী হওয়া।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
উত্তম কথা উত্তম গাছরে ন্যায় ফলদায়ক।
১৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
উত্তম কথা উত্তম গাছের ন্যায় ফলদায়ক। উত্তম কথা ব্যতীত অতিরিক্ত কথা বলার দ্বারা মানুষের অন্তর কঠিন হয়ে যায় এবং মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যায়। তাই কথা বললে উত্তম কথা বলতে হবে, যে কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক রয়েছে; অন্যথায় মহান আল্লাহ পাক উনার যিকিরে মশগুল থাকতে হবে।
১৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
রঊফুর রহীম, হারীছুন আলাল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন,নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কায়িনাতবাসীর সমস্ত আরজী পূরণ করেন।
১৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুবাশশিরাও ওয়া নাযীরা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “অবশ্যই হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”।
১৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুসারে- ‘যে পুরুষ ও মহিলা নিজে পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ!
১৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হাক্বীক্বীভাবে পালন করা হলো সন্তুষ্টিপূর্ণ সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম আমল মুবারক। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ শুধু একটি বরকতময় আমলই নয় বরং এটা হলো নাজাতের সনদপত্র অর্থাৎ চূড়ান্ত কামিয়াবীর দলীল। সুবহানাল্লাহ! যা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ ও পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।
১৩ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রত্যেক ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের জন্য ফরয হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার সম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি বিশুদ্ধ আক্বীদা রেখে উনাদের প্রতিটি আদেশ-নিষেধ মুবারক পরিপূর্ণরূপে পালন করা।
১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
১১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হারাম বা সম্মানিত মাসসমূহের মধ্যে পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ অন্যতম। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- খ্বালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক হাছিলে পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার হক্ব যথাযথভাবে আদায় করা।
১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোচ্চ রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
০৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক ঈমানের ভিত্তি বা মূল। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনার প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা এবং উনাকে হাক্বীক্বীভাবে অনুসরন-অনুকরন করা।
০৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)