মহাকাশ থেকে সূর্যাস্ত দেখতে ঠিক কেমন লাগে?

, ১৫ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৩ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) পাঁচ মিশালী

সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের সময় আকাশ জুড়ে যে রঙের আভা ছড়িয়ে পড়ে, তা দেখতে কেউই হাতছাড়া করতে চান না। সমুদ্রে কিংবা পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে সূর্যোদয় কিংবা সূর্যাস্ত দেখা একপ্রকার সৌভাগ্যেরই বিষয়। এমনকি কংক্রিটের জঙ্গলেও ব্যস্ত জীবনে অনেক সময় সূর্যাস্ত কিংবা সূর্যোদয় দেখলে মনটা সত্যিই ভাল হয়ে যায়। এমনকি খানিক সময় বার করে অনেকেই সূর্যাস্ত কিংবা সূর্যোদয়ের সেই আলোর আভা মুঠোফোনে বন্দি করে নেন। আসলে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত প্রকৃতির এক অপরূপ সৌন্দর্য। তবে কখনও মনে হয়েছে, মহাকাশ থেকে পৃথিবীর সূর্যোদয় কিংবা সূর্যাস্ত কেমন দেখতে লাগে? সম্প্রতি এমনই একটি তথ্য ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে মহাকাশ থেকে সূর্যাস্তের অপূর্ব এক ঝলক।

ইতিমধ্যেই ইসরোর চন্দ্রযান ৩-এর সাফল্যের কথা অবশ্য সকলেই জেনে গিয়েছেন। কিন্তু এরই মাঝে টুইটারে মহাকাশ থেকে দেখা যাওয়া পৃথিবীর দিন-রাত্রির ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, এই ভিডিওটি আসলে মার্কিন স্পেস এজেন্সি নাসার। যেখানে দেখা গিয়েছে যে, সূর্যের আলো পৃথিবীর থেকে ধীরে ধীরে সরে যাচ্ছে। এর ফলে পৃথিবীর একটি দিক পুরোপুরি অন্ধকারে ঢেকে যাচ্ছে। আর এই দৃশ্যই ধারণ করেছে নাসা। তবে কবে এই ভিডিও তোলা হয়েছে, সেটা অবশ্য নিশ্চিত করে জানা যায়নি।

তবে টুইটারে ছড়িয়ে পড়া এই ভিডিওটি ভাইরাল হতেই দেখা যায় প্রচুর মানুষ এটিকে পছন্দ করেছে। যেমন, এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী তো লিখেছেন যে, “আগে কখনও এমন দেখিনি! কী শান্ত!” আবার আর এক নেটিজেনের মন্তব্য, “মহাকাশে মোট ৭৭০২টি স্যাটেলাইট সক্রিয়। অথচ একটাকেও তো দেখা যাচ্ছে না।” এটাই প্রথম নয়, এর আগেও অবশ্য মহাকাশ থেকে পৃথিবীর দিন-রাত্রির বিস্ময়কর ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। দিন কয়েক আগেই ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (আইএসএস)-এর অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে উদীয়মান সূর্যের দৃশ্য শেয়ার করা হয়েছিল।

ট্যাগসমূহঃ