শত শত বছর ধরে আর্জেন্টিনায় চলছে মুসলিম নির্যাতন বর্তমানে সন্ত্রাসী দখলদার ইহুদীদের দ্বারা ফিলিস্তীনীদের উপরে চরম যুদ্ধাপরাধ করার পরও আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টের প্রকাশ্য ইহুদী ধর্ম গ্রহণ করার পরও কী এদেশের মুসলমানরা আর্জেন্টিনা উন্মাদনায় উন্মত্ত থাকবে?
আর তাহলে কী তারা ফিলিস্তীনীদের প্রতি তাদের নূন্যতম মুহব্বতের দাবী করতে পারবে? নিজেদের মুসলমান ভাবতে পারবে?
, ১৯ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৫ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম
পঞ্চদশ শতাব্দীতে স্পেন থেকে মুর ও মরিস্কো মুসলিমরা স্পেনের নাবিকদের সঙ্গে আর্জেন্টিনায় এসেছিল। তাদের অধিকাংশই আর্জেন্টিনায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছিল। এদের অনেকে নির্যাতন-নিপীড়ন থেকে রক্ষা পেতে বাধ্যতামূলক খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করে। আবার অনেকে নিজেদের মুসলিম পরিচয় গোপন করে খ্রিস্টান বলে পরিচয় দেয়। নাউযুবিল্লাহ!
উনিশ শতাব্দীতে আর্জেন্টিনায় আরব বংশোদ্ভূত অধিবাসীদের আগমন ঘটে। এদের অধিকাংশই ছিল সিরীয় ও লেবানিজ বংশোদ্ভূত। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মুসলিম ছিল। বর্তমানে আর্জেন্টিনায় আরব বংশোদ্ভূত প্রায় ৩৫ লাখ মানুষ বাস করে। কিন্তু তারা সবাই মুসলমান নয়। আর্জেন্টিনার অধিবাসী খ্রীষ্টান ও প্রশাসনের অত্যাচারে অনেকেই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
অবশ্য পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপ মতে, ২০১০ সালে দেশটিতে ১০ লাখের মতো মুসলিমের বাস ছিল।
কিন্তু বর্তমানে তাও কমছে মুসলিমদের মৌলিক ইসলামী জ্ঞানের অভাব ও মূল্যবোধ চর্চার অবারিত সুযোগ না থাকায় দ্বীন ইসলামের বিকাশ ও মুসলিম সংস্কৃতির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ছে।
পৃথিবীতে দ্বীন ইসলামে অনুসারীর সংখ্যা সবচেয়ে দ্রুত হারে বাড়ার কারণে চলতি শতাব্দী শেষ হওয়ার আগেই মুসলমানরা সংখ্যায় খ্রিস্টানদের ছাড়িয়ে যাবে।
আর্জেন্টিনায় মুসলমানদের সংখ্যা অন্যান্য দেশের মতো খুব বেশী বাড়বে বলে মনে হচ্ছে না।
পরিস্কার করে এটাই বলা যায়, ২০৫০ সাল নাগাদ আর্জেন্টিনায় জনসংখ্যা বৃদ্ধির যে হার হবে, মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির হার হবে তারচেয়ে কম।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক পিউ রিসার্চ সেন্টারের সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বলা হয়েছে যে ২০১০ সালের তুলনায় ল্যাটিন আমেরিকা অঞ্চলে ২০৫০ সাল নাগাদ জনসংখ্যার বৃদ্ধি ঘটবে ২৭ শতাংশ, তবে দ্বীন ইসলামে অনুসারীদের সংখ্যা বৃদ্ধির হার হবে মাত্র ১৩ শতাংশ।
ঠিক একই সময়ে, দুনিয়া জুড়ে মুসলমানদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হবে ৭৩ শতাংশ, যদিও জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাধারণ হার হবে ৩৫ শতাংশ।
আর্জেন্টিনার স্থানীয় সংগঠনের মধ্যে ‘ইসলামিক সেন্টার অফ দ্যা আর্জেন্টাইন রিপাবলিক (সিআইআরএ) সবচেয়ে প্রভাবশালী। ১৯৩১ সালে আর্জেন্টিনায় বসবাসকারী আরব-মুসলিমদের দ্বারা এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রখ্যাত আল-আহমাদ মসজিদটিও এই সংগঠনের অবদানে প্রতিষ্ঠিত হয়।
আর্জেন্টিনার মুসলমানেরা এখন কেমন আছেন এই অনুসন্ধানে ‘দ্যা আর্জেন্টাইন ইন্ডিপেনডেন্ট’ পত্রিকার এক নিবন্ধে বলা হয়, আর্জেন্টাইন মুসলিমরা কোন ধরনের বৈষম্যের শিকার হন না। আরো বলা হয়, একজন আর্জেন্টাইন মুসলিম কোন ধরনের বাধা ছাড়াই তার দ্বীনি বিশ্বাস পালন ও অনুশীলন করতে পারেন।
আলেক্সিস বলেন, নাইন ইলেভেনের বিপর্যয়ের পরে অনেক মুসলিম নিজেদেরকে মুসলিম হিসাবে পরিচয়ই দিতে পারতনা।
আর্জেন্টাইন মুসলিমদের চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে আলেক্সিস বলেন, মুসলমানরা কর্মক্ষেত্রে থাকার কারণে সবসময়ে ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের সুযোগ পান না। রমজান মাসে সবাই রোজা রাখার সুযোগ পান না।
বর্তমানে আর্জেন্টাইন মুসলমানদের সবচেয়ে বড় সংকট হচ্ছে, খ্রীষ্টান সরকারের বিরোধিতায় দ্বীনি শিক্ষার অভাব। স্প্যানিশ ভাষায় ইসলামি উপকরণের অভাব। স্থানীয় মুসলিম নেতারা সরকারের বিরোধিতার কারণে স্প্যানিশ ভাষায় ইসলামি বইপত্র অনুবাদ করাকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন। জ্ঞানের অভাবে অনেক মুসলিম তাদের আত্মপরিচয় ভুলে যাচ্ছেন।
‘কাউন্সিল অন হেমসিগ্রিক অ্যাফেয়ার্স’-এর গবেষণা সহযোগী ভিনসেন্ট লোফাসোর মতে, আর্জেন্টাইন মুসলিমদের সমস্যা হচ্ছে, সরকারের বিরোধিতায় প্রথমত ‘তারা তাদের ইবাদাত ভুলে গেছে। তারা তাদের দ্বীন সম্পর্কে জানে না। আরবি ভাষাও তারা জানে না। এমন অনেক মুসলিম পরিবার আছে যেখানে একজন মাত্র আরবি পারেন (তিনি দাদা/দাদি হবেন), বাকিরা শুধুমাত্র স্প্যানিশ পারেন।
দ্বিতীয় কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সরকারের বিরোধিতার কারণে মাতৃভাষা স্প্যানিশে খুব কম ইসলামি বইপত্র পাওয়া যায়, বিশেষত কুরআন শরীফ পাওয়া যায় না (কুরআন শরীফ উনার স্প্যানিশ অনুবাদ সহজলভ্য নয়)।
প্রসঙ্গত বর্তমানে মুসলিম বিশ্বের পাশাপাশি অমুসলিম বিশ্বের অনেকেই স্পেনে ইহুদীদের বিরুদ্ধে অকাট্ট। যেখানে আর্জেন্টিনা একমাত্র দেশ সে দেশের প্রেসিডেন্ট প্রকাশ্যে গোষণা দিয়ে ইহুদী হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ।
সংবাদে প্রকাশ হয়েছে, “ইহুদি ধর্ম গ্রহণ করছে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের : ব্লুমবার্গ”।
আর্জেন্টিনার নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেই ইহুদি ধর্ম গ্রহণ করেছে। সে ক্যাথলিক খ্রিস্টান পরিবারে জন্ম নিয়েছে। তবে রাজনীতিতে সে কট্টর ইসরায়েলপন্থী হিসেবে পরিচিত। প্রায়ই তাকে দখলদার, সান্ত্রাসী ইসরায়েলের পতাকা নিয়ে বিভিন্ন সমাবেশে যোগ দিতে দেখা গেছে। এবার সে নিজের ধর্ম বদলে ইহুদি হয়ে গেছে।
গত ২৫শে নভেম্বর সে রাজধানী বুয়েনস এয়ার্সে ইহুদিদের প্রার্থনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ইহুদি রাব্বির কাছ থেকে আশীর্বাদ নেয়। এরপর সে নিউ ইয়র্ক সফর করে এবং সেখানে বিখ্যাত ইহুদি ধর্মনেতা মেনাশেম মেন্দেল শনিয়ারসনের সমাধিতে শ্রদ্ধা অর্পন করে। এতে ইহুদি ধর্মের প্রতি সে কতখানি বিশ্বস্ত তা প্রকাশ পায়।
লাতিন আমেরিকার অন্য দেশগুলোর সঙ্গে ইসরায়েলের দূরত্ব যখন বাড়ছে তখন নতুন প্রেসিডেন্টের আমলে আর্জেন্টিনার সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হতে যাচ্ছে। সে প্রায়ই ইসরায়েল সফর করতে চায়। একইসঙ্গে আর্জেন্টিনার দূতাবাস তেল-আবিব থেকে সরিয়ে জেরুজালেমে নেয়ার ঘোষণাও দিয়েছে সে।
গত ১৯শে নভেম্বর আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয় কট্টর ডানপন্থি হাভিয়ের মিলেই। সে পুরোপুরি যুক্তরাষ্ট্রপন্থী বলে দাবি করে নিজেকে। সে প্রতিবেশী ব্রাজিলসহ রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে আর্জেন্টিনার সম্পর্ক আর বৃদ্ধি না করার ইঙ্গিত দিয়েছে। পাশাপাশি আর্জেন্টিনার ব্রিকস জোটে যোগ না দেয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে সে। মিলেই বলে, আর্জেন্টিনার বন্ধু শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল।
দু:খজনক হলেও সত্য এরকম কট্টর ইসলাম ও মুসলমান বিদ্বেষী আর্জেন্টিনার সাপোর্টার এদেশে কোটি কোটি হয় কী করে? জরিপে জানা যায়, খোদ আর্জেন্টিনায় যতটা না তাদের সাপোর্টার রয়েছে তার চেয়ে বেশি সম্পর্ক ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে। নাউযুবিল্লাহ! আর্জেন্টিনার পতাকা, আর্জেন্টিনার পক্ষে মিছিল, শোভাযাত্রা, বিভিন্ন কর্মসূচীতে একাকার হয় এদেশের মুসলমান। নাউযুবিল্লাহ! এমনকী জমি বিক্রী করে বিশাল পতাকা বানানো থেকে অনেকে বিভিন্ন দুর্ঘটনায় অঙ্গহানির পরেও এখন আর্জেন্টিনার মুহব্বতে বিভোর। নাউযুবিল্লাহ।
এ কথা ঠিক বর্তমানে দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইলের বর্বর হত্যাকান্ডে অনেক মুসলমানেরই ফিলিস্তীনিদের প্রতি খানিকটা হলেও দরদবোধ মুহব্বত জেগে উঠেছে। দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইল ও ইহুদীদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ, ঘৃনার উদ্রেক হয়েছে। কিন্তু এরপরেও কী মুসলিম দেশ তথা বাংলাদেশ বা এদেশবাসীর উচিৎ হবে আর্জেন্টিনা বা হারাম খেলাধুলার উন্মাদনায় উন্মত্ত হওয়া? মহান খ¦ালিক মালিক আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমীন!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












