শহরমুখী জনস্রোত বন্ধ করতে হলে গ্রামেই কর্মসংস্থান করতে হবে।
যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে গ্রামীন অর্থনীতিই হতে পারে উন্নয়নের চালিকা শক্তি। চাই সরকারের সযত্ন দৃষ্টি ও সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতা।
, ০৬ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২১ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সম্প্রতি প্রকাশিত এক সমীক্ষামতে- দেশের প্রতি ১০ জন লোকের একজনের বাস এখন ঢাকায়। তারা সবাই যে প্রয়োজনে ঢাকা এসে ভিড় করে এমন নয়, অনেকে বাধ্য হয় শহরে আসতে। গ্রামে আয় রোজগারের ব্যবস্থা থাকলে তাদের অনেকেই গ্রামে ফিরে যাবে। কিন্তু রোজগারের সব পথ শহরে সীমাবদ্ধ থাকায় গ্রামে ফিরে কী করবে- এ আশঙ্কায় অনেকেই অস্বাস্থ্যকর ও মানবেতর পরিবেশে দিনের পর দিন অতিবাহিত করে।
বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর অর্থনীতির দেশ হলেও কৃষির অন্যতম উপাদান কৃষি জমি অনেকের নেই। বেশিরভাগই বর্গা ও প্রান্তিক চাষী। এ বর্গা ও প্রান্তিক চাষীরা যা উৎপাদন করে তা থেকে জমির মালিকের অংশ দেয়ার পর যা থাকে তার সঠিক দাম পায় না বলে পরবর্তী বছর আর বর্গায় জমি চাষ না করে শহরমুখো হয়।
অথচ এরা যদি উৎপাদিত কৃষিপণ্যের সঠিক দাম পেত, তাহলে শহরমুখো হওয়ার চিন্তা করতো না। কৃষক যাতে উৎপাদিত পণ্যের সঠিক দাম পায়- তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মহলের। কিন্তু দুঃখের বিষয় ইতোপূর্বে এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। ফলে কৃষক প্রতিবছরই প্রতারিত হয়েছে এবং বছর বছর শহরে তাদের ভিড় বেড়েছে।
কৃষকের উন্নতি ছাড়া দেশের উন্নতি সম্ভব নয়। এ চিন্তারই প্রতিফলন সরকারের ঘরে ফেরা কর্মসূচি। এ কর্মসূচি এবং একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পসহ কৃষিবান্ধব নিত্য নতুন প্রকল্প গ্রহণ করলে গ্রামীণ অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। আর তখনই গ্রাম থেকে বানের পানির মতো শহরে মানুষ আসার স্রোত বন্ধ হবে।
কর্মহীন মানুষের কর্মের সন্ধানে শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা বন্ধ করতে হলে নিত্য নতুন প্রকল্প গ্রহণ করলেই হবে না; সবার আগে কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের দাম নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য যেখানে যে কৃষিপণ্য বেশি হয় সেখানে সে ধরনের কৃষিনির্ভর শিল্প গড়ে তুললে একদিকে বেকার সমস্যা দূর হবে, কৃষক পণ্যের সঠিক দাম পাবে এবং শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। তাই গ্রামে ফিরে যাওয়ার মতো প্রকল্প গ্রহণের পাশাপাশি গ্রামে কৃষিনির্ভর শিল্প গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। পাশাপাশি প্রয়োজনে ভর্তুকির ব্যবস্থা করতে হবে।
অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩-এর তথ্য বলছে, দেশের অর্থনৈতিক কর্মকা-ের ৮০ শতাংশের বেশি অকৃষি খাতের হলেও এর ৭১ শতাংশই এখন গ্রাম বা পল্লীনির্ভর। ৭৮ লাখ ১৮ হাজার অকৃষিনির্ভর অর্থনৈতিক ইউনিট বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭১.৪৮ শতাংশই গ্রামভিত্তিক। গ্রামীণ চাহিদা মেটাতে স্থানীয় অনেক পণ্য তৈরি হচ্ছে গ্রামে। এতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ছে। বিকশিত হচ্ছে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধির সুযোগ। দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি হয়ে উঠছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা। ছোট পরিসরে গড়ে ওঠা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অন্যের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছে। এখন গ্রামীণ অর্থনীতিতে পেশা বাছাইয়ে বহুমুখিতা তৈরি হয়েছে। এটিই এখন এর প্রধান বৈশিষ্ট্য। সন্দেহ নেই, গ্রামীণ অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে রেমিট্যান্স অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির পাশাপাশি বিনামূল্যে প্রদানকৃত শিক্ষারও রয়েছে বড় অবদান। সেলফোন ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণের ফলে তথ্যপ্রবাহ বেড়েছে। এতে গ্রামীণ জনগোষ্ঠী এখন সব ধরনের তথ্য জানতে পারছে, যা তাদের আয়বর্ধনমূলক বিভিন্ন কর্মকা-ে জড়িত হতে উৎসাহিত করছে। এসব সুবিধা কাজে লাগিয়ে চাহিদামতো ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছে অনেকে।
উল্লেখ্য, দেশের অর্থনীতির স্বস্তির জায়গা হলো, সার্বিক সক্ষমতা অর্জন। এটি ছোট অর্থনৈতিক ইউনিট বিকাশের মধ্য দিয়েই সম্ভব হয়েছে। এখন সময় এসেছে গ্রামভিত্তিক শিল্প ইউনিটগুলোর উপর বাড়তি নজর দেয়ার। পাশাপাশি বাজারের সঙ্গে এর সংযোগ বাড়াতে হবে।
মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) কৃষির অবদান কমে আসায় অনেকে ধারণা করেছিলো, অর্থনীতিতে গ্রামের অবদান বোধ হয় কমে আসবে। সে ধারণা ভুল প্রমাণ করে অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে গ্রামই থেকে গেছে। বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন আসছে। কৃষিবহির্ভূত খাতগুলোয় নানাভাবে অগ্রগতি ঘটেছে, যাতে গ্রামীণ অনেক মানুষ অংশগ্রহণ করে তাদের আয় বৃদ্ধি করার সুযোগ পেয়েছে।
এক্ষেত্রে দেখা যায়, ঝিনুক থেকে শুরু করে ফুল উৎপাদন, বাঁশ ও বেতের আসবাব, লোহার তৈজসপত্র তৈরি থেকে গাড়ির বডি বিল্ডিং পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিকাশ লাভ করেছে। গ্রামীণ অর্থনীতির এই বিকাশ- অর্থনীতির সার্বিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে। তা একই সঙ্গে দারিদ্র্য নিরসনে, বৈষম্য হ্রাস ও প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখছে। এ অবস্থায় গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নে গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের ব্যবস্থা করতে হবে। বাড়াতে হবে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার। গবেষণা জোরদার করতে হবে। বিনা সুদে ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। গ্রামীণ অর্থনীতিকে আরো চাঙ্গা করতে হলে অর্থায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
শুধু ভূমির দক্ষ ব্যবহার ও সুষম বণ্টনই নয়, পুঁজিরও সুষম বণ্টন ও সদ্ব্যবহার প্রয়োজন। দরিদ্রদের পুঁজি আর জমি দিলেই হবে না। পাশাপাশি, শিক্ষার ব্যবস্থাও করতে হবে। প্রয়োজনীয় শিক্ষা ও দক্ষতা না থাকলে প্রদত্ত জমির সদ্ব্যবহার হবে না। গ্রামীণ অর্থনীতির গতি বাড়াতে, ব্যবসা ও শিল্পের বিকাশ আরো ত্বরান্বিত করতে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকেও শক্তিশালী করতে হবে। আর এগুলো করতে সরকারের আরো গভীর এবং ত্বরিৎ মনোযোগ দরকার।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












