সম্পাদকীয়-১
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
, ২০ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৩ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ২৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সম্পাদকীয়
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গত পরশু গণমাধ্যমে খবর শিরোনাম হয়েছে, ‘দিনাজপুরে ‘নকল রোগী’ বানিয়ে সরকারি ওষুধ লুটের চক্র ভেঙে দিল প্রশাসন’।
খবরে জানা যায়, দিনাজপুর শহরের ৮ নম্বর নিউ টাউন হাউজিং মোড়। বাইরের দিক থেকে সাধারণ একটি বেসরকারি যক্ষা রোগ নির্ণয় কেন্দ্র। দরজায় ব্রাকের লোগো, ভেতরে রোগ খোঁজার ল্যাব-সবকিছুই যেন নিয়মিত স্বাস্থ্যসেবারই অংশ। কিন্তু পর্দার আড়ালে চলছিল একটি ভয়ংকর প্রতারণা, যা শুধু সরকারি ওষুধ নয়- হামলা করছিল মানুষের বিশ্বাসের ওপর।
ছোটবেলায় অনেকেই শুনেছেন- “যক্ষ¥া হলে রক্ষা নেই। ” কিন্তু এখন বাস্তবতা আরও কঠিন- যক্ষ¥া রোগ নির্ণয়ের নামে সুস্থ মানুষকে অসুস্থ বানানো, আর সরকারি ওষুধ দিয়ে নতুন ব্যবসা। এই যক্ষা রোগ নির্ণয় কেন্দ্রটিকে ঘিরেই দীর্ঘদিন ধরে উঠছিল গুঞ্জন।
অভিযোগের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশের টিম এসে কেন্দ্রের ভেতর তল্লাশি শুরু করে।
গোপন কক্ষে মিলল ‘ওষুধের পাহাড়’ আর ফ্রিজে জমাট বাধা কফ। তল্লাশিতে বেরিয়ে আসে একের পর এক চাঞ্চল্য-পরিত্যক্ত কক্ষ থেকে বিপুল পরিমাণ সরকারি যক্ষা নিরাময়ের ওষুধ, ফ্রিজে সংরক্ষিত কফের স্টক,
যেসব কফ স্যাম্পলে আগে থেকেই যক্ষ¥ার ব্যাকটেরিয়া ছিল, সেগুলো নাকি নতুন রোগীর কফের সঙ্গে মিশিয়ে দেয়া হতো। অর্থাৎ যারা সুস্থ, তাদের কফে যক্ষ¥ার জীবাণু মিশিয়ে তৈরি করা হতো ‘পজিটিভ’ রিপোর্ট। কারণ- যত রোগী, তত প্রকল্পের অর্থ; আর যত ওষুধ, তত অবৈধ বাজার।
কর্মকর্তারা নিশ্চিত হন, একদল কর্মকর্তা-কর্মচারী দীর্ঘদিন ধরে সুস্থ মানুষের কফে ইচ্ছাকৃতভাবে রোগ মিশিয়ে যক্ষ¥া বানিয়ে দিচ্ছিল।
স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশন (২০২৫) এবং ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সরবরাহ চেইনের প্রতিটি স্তরে দুর্বল নিয়ন্ত্রণ। সরকারি ক্রয়ে অতিরিক্ত ওষুধ কেনা হয়, যা মজুত বাড়িয়ে পাচারের সুযোগ তৈরি করে।
(২)
একটি বেসরকারি সংস্থার নিরীক্ষা দেখায়, সরকারি ওষুধ ক্রয়ের প্রায় ১৫ শতাংশ অপচয় হয়। হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীরা যেমন নার্স, ওয়ার্ডবয়, এমনকি কিছু চিকিৎসকও ব্যক্তিগত লাভের আশায় সরাসরি পাচারে যুক্ত হন। সরকারি ওষুধের লেবেলিং বা চিহ্ন দেওয়ার দুর্বলতা আছে, যার ফলে খোলাবাজারে সহজেই তা মিশে যায়।
স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের (২০২৫) তথ্য অনুসারে, সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে সার্ভিস চার্টার না থাকার হার প্রায় ৭০ শতাংশ, যা জবাবদিহির অভাবকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
স্থানীয় ফার্মেসিগুলোর সঙ্গে হাসপাতাল কর্মীদের অলিখিত গোপন চুক্তি থাকে, আর সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বা ডিলারেরা বাড়তি ওষুধ দিয়ে কালোবাজার তৈরি করে। বিতরণ রেজিস্ট্রারে ভুয়া রোগীর নাম ব্যবহার করে ওষুধ বের করে নেওয়া হয়।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (ঞওই) একটি রিপোর্ট বলছে, স্বাস্থ্যখাতে মোট দুর্নীতির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ওষুধ সরবরাহ সংক্রান্ত।
এই পাচার হওয়া ওষুধ যখন সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছায়, তখন তা অজ্ঞতা, দারিদ্র্য ও ভুল চিকিৎসা অভ্যাসের সাথে মিশে এক বহুগুণিত ভয়াবহতার জন্ম দেয়। বাংলাদেশের জনমিতি ও স্বাস্থ্য জরিপ (ইউঐঝ) দেখায়, অসুস্থ হওয়ার পর প্রায় ৩৩ শতাংশ মানুষই উচ্চ ফি-এর ভয়ে চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে সরাসরি ফার্মেসির কাউন্টারে দাঁড়ায়। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যশিক্ষার ঘাটতি এই সংকটকে আরও গভীর করে; অনেকেই জানেন না জীবাণুনাশক ওষুধ পূর্ণ কোর্সে না খেলে শরীর নয়, বরং জীবাণুই শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
(৩)
আন্তর্জাতিক চিকিৎসা জার্নাল ঞযব খধহপবঃ-এর গবেষণা তুলে ধরে আরও ভয়াবহ সত্য-বাংলাদেশে ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে ৬৭ শতাংশের বেশি ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়, যার উল্লেখযোগ্য অংশই অপ্রয়োজনীয় বা ভুলভাবে ব্যবহৃত। অর্থাৎ, একটি দেশ যেখানে দরিদ্রের জন্য বরাদ্দ ওষুধ চুরি হয়ে যায়, সেখানে সেই চুরি হওয়া ওষুধই আবার অজ্ঞতার বাজারে বিক্রি হয়ে ভবিষ্যতের রোগপ্রতিরোধকে আরও দুর্বল করে তোলে- একটি পরিসংখ্যান, একটি ট্র্যাজেডি, আর একটি জাতীয় বিপদের গণিত একসাথে দাঁড়িয়ে থাকে।
ফার্মেসির কর্মীরা রোগ ও লক্ষণ শুনে জীবাণুনাশক ওষুধ খেতে দেন। বিএমডিসি (ইগউঈ) প্রতিবেদনে ৪৩ শতাংশ হাসপাতালে অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহারের কথা উল্লেখ আছে। দ্রুত আরোগ্যের প্রত্যাশায় রোগীরা নিজেরাই ডোজ বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেয়। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের জনবল অপ্রতুলতা এবং আইনি কাঠামোর দুর্বলতা এই অবৈধ কারবারকে উৎসাহিত করে।
ওয়াটারএইড (২০২৫)-এর তথ্য অনুযায়ী, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধির অভাব ঘন ঘন সংক্রমণ ঘটায় এবং জীবাণুনাশকের চাহিদা বাড়িয়ে তোলে। বিবিএসের তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে মাথাপিছু সরকারি ব্যয় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন, যা এ খাতের নিয়ন্ত্রণকে দুর্বল করে।
(৪)
চুরি করা ওষুধের যথেচ্ছ ব্যবহার বাংলাদেশের জন্য এক নিঃশব্দ মহামারি বয়ে আনছে। ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের (ওঐগঊ) তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ২০২১ সালে জীবাণু-প্রতিরোধ ক্ষমতার সাথে সম্পর্কিত মৃত্যু হয়েছিল ৯৬ হাজার ৯০০ জনের। এটি কেবল একটি সংখ্যা নয়, এটি হাজারো মায়ের কান্না, পরিবারের প্রধানের অস্বাভাবিক মৃত্যু এবং দেশের অর্থনৈতিক ক্ষতির এক হিমবাহ। এই সংকটের ভবিষ্যতের চিত্র আমাদের গভীরভাবে স্পর্শ করে: এরূপ সংবেদনশীল বিষয়ের প্রতি সরকারের নীরবতা এবং নিস্ক্রিয়তা চরম দু:খজনক। এর জোর প্রতিকার হওয়া প্রয়োজন ইনশাআল্লাহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












