সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু মুজাদ্দিদে আযম আলাইহাস সালাম উনার মুবারক শানে: কুল কায়িনাতের সকলের জন্য তিনি উসওয়াতুন হাসানাহ
, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহিলাদের পাতা

মহিলা আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিন্না উনাদের সম্পর্কে আলোচনা আসলে মানুষ দু’একজনের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু এই আখিরী যামানাতেও এমন অনেক মহান ব্যক্তিত্বা রয়েছেন, উনাদের সম্পর্কে খুব কম মানুষের অবগতি রয়েছে। হ্যাঁ, তবে খুব কম সংখ্যক লোক উনাদের সম্পর্কে জানলেও উনাদের হাক্বীক্বত সম্পর্কে অবহিত মানুষের সংখ্যা খুবই নগণ্য। আর এমনি একজন মহান ওলীআল্লাহ সম্পর্কে এই পর্যালোচনা।
রাজারবাগ শরীফ উনার মহাসম্মানিত মুুর্শিদ ক্বিবলা মুজাদ্দিদে আযম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ক্বিবলায়ে ক্বুলূব। সালিকদের তিনি মহাসম্মানিত রূহানী পিতা। সঙ্গতকারণেই মুজাদ্দিদে আযম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মুহতারামা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি মুরীদকুলের মহাসম্মানিতা দাদী। যদিও উনার পবিত্র নাম মুবারক সাইয়্যিদা হযরত জাহানারা রহমান আলাইহাস সালাম। তথাপি উনাকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম বলে সম্বোধন করাই অতিউত্তম বা আদব।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ ক্বায়িম-মাক্বাম তথা পরিপূর্ণ হুবহু নকশা মুবারক। জাহিরী-বাতিনী, প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ বিভিন্ন বিষয় ও ঘটনা তারই বাস্তব নমুনা। মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মুহতারামা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি সঙ্গতকারণেই নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহতারামা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার পরিপূর্ণ ক্বায়িম-মাক্বাম তথা পরিপূর্ণ হুবহু নকশা মুবারক। এ বিষয়ে জাহিরী-বাতিনী, প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ অনেক ঘটনা সুস্পষ্ট প্রমাণস্বরূপ রয়েছে। তবে দু’একটি বিষয় আলোচনা বোধগম্যের জন্য যথেষ্ট।
কিতাবে উল্লেখ করা হয়, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনার হুসনুল খুলক্ব মুবারক, হুসনিয়াত মুবারকসহ সার্বিক বিষয়গুলোর কারণে আরবের অভিজাত পরিবারসমূহ হতে উনার ব্যাপারে অনেক প্রস্তাবনা আসে। এমনকি তৎকালীন তথাকথিত পরাশক্তি কিসরা কায়সারদের পক্ষ হতেও উনার ব্যাপারে আরজি পেশ করা হয়। কিন্তু সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত পিতা সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহাব আলাইহিস সালাম তিনি অদৃশ্য কারণে সমস্ত প্রস্তাবনাই নাকচ করে দেন। বারবার উনাকে মুবারক স্বপ্নে বলা হয়েছে, আপনার সম্মানিতা লখতে জিগার তিনি কেবল সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার জন্য মনোনীত। কিন্তু তিনি কোথায়? কিভাবে উনাদের নিসবাতুল আযীম মুবারক সুসম্পন্ন হবে? সত্যিই মহান আল্লাহ পাক তিনি যথাসময়ে যথাযথ তারতীবে উনাদের পবিত্র নিসবাতুল আযীম মুবারক সুসম্পন্ন করেছেন।
এ কথা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে, মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত পিতা-মাতা আলাইহিমাস সালাম উনাদের ঊর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ আলাইহিমুস সালাম উনারা সুলত্বানুল হিন্দ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে পবিত্র মদীনা শরীফ হতে আজমীর শরীফে তাশরীফ মুবারক আনেন। পরবর্তীতে সেখান থেকে নৌপথে চট্টগ্রাম হয়ে মেঘনা নদীর তীরবর্তী নূরানীগঞ্জ জেলায় এবং বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবর্তী ঢাকা জেলার বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়েন।
প্রাচীন বাংলার বারো ভূঁইয়াদের নেতা ঈশা খাঁর রাজধানী সোনারগাঁও। যা বর্তমান নূরানীগঞ্জ জেলার একটি থানা। বর্তমান ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাঁচপুর সেতু পেরিয়ে মেঘনা সেতুর কিছু আগে মোগড়াপাড়া মোড়। প্রাচীনকালে এ মোড় সোনারগাঁও মোড় নামে পরিচিত ছিল। এই মোগড়াপাড়া মোড়ের বামের রাস্তায় কিছুদূর গেলেই ‘বাড়ি মজলিস’ গ্রাম। মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত ঊর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাজার শরীফ এই ‘বাড়ি মজলিস’ গ্রামে অবস্থিত। সেখানে উনাদের রূহানী শান-শওকত মুবারক অদ্যাবধি বহমান। সেখানে গেলে মানুষের অন্তর বিগলিত হয়, প্রকম্পিত হয়। উনারা যে পাথরসমূহে চড়ে পানিপথে সফর করেছিলেন, আজমীর শরীফ হতে এতদূর এসেছিলেন, সেই পাথরগুলো এখনো সেখানে মজুদ রয়েছে। আরো অনেক খাছ বিষয় মানুষের নজর কাড়ে। যা লিখে শেষ করা সম্ভব নয়।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার মুহতারাম পিতা সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুস সবূর আলাইহিস সালাম। বাড়ি মজলিস গ্রামে উনার মুবারক বিলাদত শরীফ। মুবারক হায়াতের অনেক সময় এ গ্রামেই তিনি অতিবাহিত করেন। পরবর্তী সময়ে নূরানীগঞ্জ জেলার বৈদ্যের বাজার থানাধীন পাকু-া বা পাকুন্দা গ্রামে তিনি পাড়ি জমান। এই গ্রাম তিনিই আবাদ করেন। এখানেই উনার পবিত্র মাজার শরীফ রয়েছে।
ঘটনাবহুল পাকুন্দা গ্রামে ১৩৩৩ হিজরী সনের রজব মাস মুতাবিক ১৯১৫ খৃ. সনে সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম তিনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। এ পবিত্র ভূমিতেই উনার বেড়ে উঠা। পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনার পরিপূর্ণ ক্বায়িম-মাক্বাম তথা পরিপূর্ণ হুবহু নকশা মুবারক। উনার সাওয়ানেহ উমরী মুবারকের বিভিন্ন ঘটনায় এই খুছুছিয়ত মুবারক বারবার প্রকাশিত হয়েছে।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার হুসনিয়াত মুবারক, হুসনুল খুলক্ব মুবারক, উসওয়াতুন হাসানাহ মুবারক প্রভৃতি সকলকে মুগ্ধ করে। যদিও কোনো গাইরে মাহরাম কখনোই উনাকে দেখেনি। তারপরেও অনেক অভিজাত পরিবার হতে উনার ব্যাপারে প্রস্তাবনা আসে। কিন্তু প্রতিটি প্রস্তাবনাই অজানা কারণে বাতিল করা হয়। সময় যাচ্ছে দুনিয়াবী হায়াত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এদিকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার মুহতারাম পিতা সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুস সবূর আলাইহিস সালাম তিনি আপন লখতে জিগার উনাকে নিয়ে বেশ চিন্তিত। বারবার রূহানীভাবে উনাকে জানানো হচ্ছে যে, সুযোগ্য পাত্র যথাসময়ে যথানিয়মে পাওয়া যাবে। আর এভাবেই কাটছে অপেক্ষার প্রহর।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার মুহতারাম চাচা আলাইহিস সালাম তিনি বাণিজ্যিক সফরে একবার মায়ানমারে গমন করেন। সেখানে একজন বুযুর্গ ব্যক্তির সাথে সাক্ষাৎ হয়। সেই বুযুর্গ ব্যক্তি নিজ থেকেই কয়েকটি বিষয় জিজ্ঞাসা করেন। তিনি বলেন, আপনার একজন দুহিতা রয়েছেন। উনার ব্যাপারে অনেক প্রস্তাবনা এসেছে। সমস্ত প্রস্তাবনা নাকচ করে দেয়া হয়েছে। আপনাকে একজন সুযোগ্য ব্যক্তির কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এখনো উনার সাক্ষাৎ মুবারক পাননি। হযরত চাচা আলাইহিস সালাম তিনি হ্যাঁ বোধক জবাব দিলেন। তখন মায়ানমারের সেই বুযুর্গ ব্যক্তি বলেন, আপনার এই দুহিতা অন্যান্যদের মতো নন। উনার মাধ্যমে একজন মহান এবং লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ তথা একজন মুজাদ্দিদ তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করবেন। তাই, মহান আল্লাহ পাক আপনার এই দুহিতা উনার জন্য একজন সুযোগ্য ব্যক্তিকে মনোনীত করে রেখেছেন। আর আপনার এই দুহিতা যেহেতু মহান আল্লাহ পাক কর্তৃক খাছভাবে মনোনীত, সেহেতু শয়তান প্রকৃতির কিছু লোক উনার ক্ষতি করার চেষ্টা করে। তারই ধারাবাহিকতায় তারা জাদু টোনা তথা বান মারারও অপচেষ্টা করেছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি কুদরতীভাবে আপনার এই দুহিতাকে হিফাযত করবেন। অতঃপর একখানা ঠিকানা দিয়ে মায়ানমারের সেই বুযুর্গ ব্যক্তি বললেন, আপনি অতিশীঘ্রই দেশে ফিরে যান। আপনি আপনার কাঙ্খিত ব্যক্তিকে পেয়ে যাবেন।
বলাবাহুল্য যে, আমাদের সম্মানিত দাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার দুনিয়াবী হায়াত মুবারক যখন পাঁচ বৎসর তখন উনার সম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, অত:পর কিছুদিন পর উনার সম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। তাই, তিনি উনার বড় ভাইয়ের অভিভাবকত্বে বেড়ে উঠেন। মায়ানমারের সেই বুযুর্গ ব্যক্তি প্রদত্ত ঠিকানাটি ছিল আমাদের সম্মানিত দাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার বড় ভাইয়ের ঠিকানা। হযরত চাচা আলাইহিস সালাম তিনি যথা সময়ে দেশে ফিরেন। প্রাপ্ত ঠিকানা অনুযায়ী যোগাযোগ করেন। এবং সত্যিই তিনি উনার কাঙ্খিত ব্যক্তিকে খুঁজে পান। আর এমনিভাবে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনার সুন্নতসমূহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার পালিত হয়। বহু ঘটনার পরিক্রমায় ১৩৫৩ হিজরী সনে উনাদের আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীম মুবারক সুসম্পাদিত হয়।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম তিনি দুনিয়ার যমীনে প্রায় ৯৯ বছর ৩ মাস অবস্থান করেন। এ সুদীর্ঘ সময়ে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম পুঙ্খানুপুঙ্খ সুন্নতে নববী অনুসরণ অনুকরণ অনুশীলন করেন। উনার পর্দা পালন সম্পর্কে আলোচনা করলেই এ বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনাকে কখনো কোনো গাইরে মাহরাম দেখেনি। তিনিও কখনোও কোনো গাইরে মাহরামের দিকে তাকাননি। উনার কণ্ঠস্বর মুবারক কখনো কোনো গাইরে মাহরাম শুনেনি। পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের সময় তিনি পর্দার ব্যাপারে কঠোর অসীয়ত মুবারক করেন। তিনি বলেন, আমি সর্বদা হাক্বীক্বী শরয়ী পর্দা করার সর্বোচ্চ কোশেশ করেছি। তাই পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পরও আমার পর্দার যেন খিলাফ না হয়। আমার কাফন মুবারকও যেন কেউ দেখতে না পায়। সত্যিই পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পরও উনার পর্দা যথার্থই ছিল।
পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের কিছুদিন পর খরা মৌসুমে সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার মাজার শরীফে ফাটল পরিলক্ষিত হয়। এহেন পরিস্থিতিতে কিছূ ফাসিক শয়তান প্রকৃতির লোক উনাকে দেখার জন্য উঁকি মারে। কিন্তু তারা কিছুই দেখতে পায়নি। মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমাকে জানানো হয়েছে যে, উনার পর্দার খিলাফ যেন না হয় এজন্য উনাকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনাকে কুদরতীভাবে সর্বদা হিফাযত করেছেন এবং করছেন। তাই সকলের উচিত উনার সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে ইবরত নসীহত গ্রহণ করত তা আমলে বাস্তবায়ন করা। মহান আল্লাহ পাক সকলকে তাওফীক্ব দান করুন। আমীন।
-আহমদ নুছাইর।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পুরুষ ও মহিলাদের নামাযে পদ্ধতিগত পার্থক্য (১)
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দুনিয়ার লোভ মানুষকে ধ্বংস করে দেয়
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিলাদের জন্য হাত, পা ও চেহারা আবৃত করে ঘর থেকে বের হওয়া ফরজ। খোলা রেখে বের হওয়া হারাম, জায়েয বলা কুফরী (১২)
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত মীলাদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দ্বীন ইসলাম উনার সোনালী যুগে ঘরে ঘরে বাল্যবিবাহ হতো, তখন একজন দাদী বা নানীর বয়স হতো ২১ বছর
১৬ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পবিত্র দরুদ শরীফ পাঠকারীর জন্য রয়েছে বেমেছাল নিয়ামত মুবারক
১৬ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহিলাদের জন্য মসজিদে গিয়ে জামায়াতে নামায পড়া জায়িয নয়
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
তিন ধরনের লোক বেহেশতে প্রবেশ করবে না
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নারীবাদের বিকৃত বয়ান সমাচার ও কিছু কথা
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যে ৪ শ্রেণীর লোকদের জন্য ক্বিয়ামতের দিন সুপারিশ ওয়াজিব হবে
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি তওবাকারীকে পছন্দ করেন (৩)
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হাশরের ময়দানে যে ৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতেই হবে
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)