ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদাদতা:
নবীনগর উপজেলার লাউর ফতেহপুর ইউনিয়নের বাড়িখলা গ্রামের মধ্যপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার আলমারিতে রাখা পবিত্র কুরআন শরীফে আগুন ধরিয়ে দেয়ার ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। দ্বীনি অনুভূতিতে আঘাত হানার এই জঘন্য অভিযোগে বাইজিদ নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। গত জুমুয়াবার (২৮ নভেম্বর) বিকেলে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটে এবং গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) অভিযুক্ত যুবকের সর্বোচ্চ শাস্তি (ফাঁসি) নিশ্চিতের দাবিতে নবীনগরে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয়রা জানায়, সে সম্প্রতি পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
বরিশাল সংবাদদাতা:
ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম খালেদ হুসাইন বলেছেন, বাংলাদেশে কেউ ইসলাম অবমাননা করলে তাদেরকে দ্রুততার সাথে আইনের আওতায় নেওয়া হবে। আপনারা কেউ দয়া করে আইন হাতে নিবেন না।
গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাই মাঠে তিন দিনব্যাপী মাহফিলের দ্বিতীয় দিন ওলামায়ে কিরামদের নিয়ে ওলামা সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেছেন।
ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা খালেদ আরও বলেছেন, আমি আশ্বস্ত করতে পারি, বাংলাদেশে কেউ কোনভাবেই ইসলামের অবমাননা করতে পারবে না। আমার বিষয়ে আপনাদের প্রত্যাশা অনেক বেশি কিন্তু আমার সীমাবদ্ধতা আছে। স বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
১৯২৯ সালের ৩১ অক্টোবর গাজী ইলমুদ্দীনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তিনি এখন গাজী থেকে শহীদের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। মিয়ানওয়ালিতে উনাকে দাফন করা হয় যদিও মুসলমানগণ উনার লাশকে লাহোরে দাফন করতে চেয়েছিলেন। ব্রিটিশ বেনিয়ারা ভয় পেয়েছিলো যে, এটা একধরনের উত্তেজনা তৈরি করবে যা হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা তৈরি করতে পারে। আল্লামা মুহম্মদ ইকবাল এবং মিয়া আবদুল আযীয লাশ লাহোরে নিয়ে যাওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন।
এরপর তার দেহ কবর থেকে ১৫ দিন পর তুলে আনা হয়। কিন্তু লাশে কোনো পচন ধরেনি; বরং চাঁদের আলোর ন্যায় জ্বলজ্বল করছিলো। দুই বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সৃষ্টিকর্তা দয়াময় আল্লাহতায়ালার অবমাননাপূর্বক মুসলমানদের দ্বীনি অনুভূতিতে আঘাতের অপরাধে অভিযুক্ত বাউল আবুলের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেছে হেফাজতের মহাসচিব মাও. সাজেদুর রহমান।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাউল আবুল সরকার প্রকাশ্যে আল্লাহ পাক উনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য ও মিথ্যাচার করে স্থানীয় সচেতন মুসলমানদের প্রতিবাদের মুখে গ্রেফতার হয়েছে, যা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তাকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি কাম্য নয়। বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সৃষ্টিকর্তা দয়াময় আল্লাহতায়ালার অবমাননাপূর্বক মুসলমানদের দ্বীনি অনুভূতিতে আঘাতের অপরাধে অভিযুক্ত বাউল আবুলের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেছে হেফাজতের মহাসচিব মাও. সাজেদুর রহমান।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাউল আবুল সরকার প্রকাশ্যে আল্লাহ পাক উনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য ও মিথ্যাচার করে স্থানীয় সচেতন মুসলমানদের প্রতিবাদের মুখে গ্রেফতার হয়েছে, যা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তাকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি কাম্য নয়। বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
ভারতীয় চলচ্চিত্রে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অবমাননা এবং মুসলিমবিদ্বেষ তথা মুসলমানদের উগ্রবাদী, দেশবিরোধী এবং সন্ত্রাসবাদী হিসেবে প্রদর্শন করা নতুন কোনো বিষয় নয়। ভারতের বর্তমান সরকার এবং ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রি টিকেই আছে মুসলিমবিদ্বেষের প্রচার-প্রসার করে। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের বাকি অংশ পড়ুন...
অত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারাও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের চূড়ান্ত কবুলিয়াতে বিষয়টি পরিস্ফুটিত হয়েছে। যার কারণে উনাদের ইখতিলাফও হিদায়েতের কারণ এবং তা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট গ্রহণযোগ্য হিসেবে সাব্যস্ত হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে উনাদের যে কাউকে, যে কোন ব্যক্তি, যে কোন বিষয়ে অনুসরণ করবে, সে ব্যক্তি হিদায়েত লাভ করবে বা হিদায়েতের উপর থাকবে। সুবহানাল্লাহ!
সুতরাং, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের দোষ-ত্রুটি বা উনাদের প্রতি মিথ্যারোপ করা (যদিও উনাদের কোন দোষ-ত্রুটি নেই), উনাদের বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসঙ্গ: সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও সেনাপ্রধানকে ‘সেনাবাহিনী পদক’ প্রদান-
সেনাবাহিনীর সম্মান- দেশ জনতার সম্মান
কিন্তু পিনাকী-ইলিয়াস-এনসিপি গংরা ভারত বিরোধিতার নামে
মিথ্যাচারিতা ও অপবাদ যুক্ত করে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবমাননা করতে চায়
তা মূলত: ভারতের কূট উদ্দেশ্যই সফল করে (নাউযুবিল্লাহ)
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার এবং ক্যান্টনমেন্ট, ডি.জি.এফ.আই অফিস ঘেরাও করার ঘোষণা
একদিকে চরম দেশদ্রোহী
পাশাপাশি বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে অপদস্থ করার হীণ ষড়যন্ত্র।
সেনাবাহিনীকে দক্ষ ও সমৃদ্ধ করার জন্য সেনাপ্রধানের প্রয়াস প্রশ বাকি অংশ পড়ুন...
মানিকগঞ্জ সংবাদাদতা:
বাউল আবুল সরকারকে দ্বীন ইসলাম নিয়ে কটূক্তির অপরাধে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) মাদারীপুরে এক অনুষ্ঠানে তাকে আটক করা হয়।
জানা যায়, গত ৪ জেলার অক্টোবর ঘিওর উপজেলার একটি গানের অনুষ্ঠানে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করে ব আবুল সরকার। ওই অনুষ্ঠানে আবুল আসমানি কিতাব মুবারক ও মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টি সম্পর্কে এমন সব কটূক্তি করে যা উপস্থিত মুসল্লিদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সঞ্চার হয়। ওই ঘটনার পর থেকেই এলাকাজুড়ে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।
তার এ ধরণের কটূক্তির প্রতিব বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
পরদিন সকালে (৬ এপ্রিল ১৯২৯ খৃষ্টাব্দ) তারিখে ইলমুদ্দীন ঘর থেকে বের হয়ে বাজারে গিয়ে কামারের দোকান থেকে এক রুপি মূল্যের একটি ছুরি ক্রয় করে নেন! এবং যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করার মাধ্যমে ছুরিটিকে জামার ভিতরে লুকিয়ে ফেলেন! কাঠমিস্ত্রি হওয়ার সুবাদে ছুরি-কাঁচির ব্যাপারে ভালো ধারনা ছিলো ইলমুদ্দীনের। ছুরি কেনার পর থেকেই মনের মধ্যে এক অস্থিরতা অনুভব করতে থাকেন এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলার উপক্রম হয়। তৎক্ষণাৎ তিনি হাসপাতাল রোডে পৌঁছান! আনারকলি হাসপাতাল রোডে ইশরত পাবলিশিং হাউজ এর সামনেই মালউন রাজপালের পাঠাগার ছিল বাকি অংশ পড়ুন...
মালউনটাকে হত্যার পরবর্তী ঘটনা:
মুহম্মদ কা’ব শরীফ লিখেন, গাজী মুরীদ হুসাইন উনাকে শাহাদাতের সিংহাসনে হাজির করার পর তিনি পবিত্র দুরূদ শরীফ পড়ছিলেন। উনাকে বলা হলো, যবান বন্ধ করুন। তিনি উত্তর দিলেন, আমার কাজ আমি করছি। তোমাদের কাজ তোমরা করো। কয়েক মুহূর্ত পরেই তিনি ফাঁসির কাষ্ঠে চড়লেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক হিফাযতের জন্য নিজের জীবন কুরবান করে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...
বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক
মানহানিকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, সম্মানিত ইজমা’ শরীফ এবং সম্মানিত ক্বিয়াস শরীফ উনাদের আলোকে সম্মানিত ফতওয়া মুবারক হচ্ছেন- ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যারা মানহানি করবে, তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যেকোনো ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। এমনকি যারা তাদেরক বাকি অংশ পড়ুন...












