আমেরিকা শুধু সামরিক ঘাটি স্থাপনের জন্যই নয়
বঙ্গোপসাগরের তেল-গ্যাসের পাশাপাশি
দ্বীপগুলোর দুর্লভ খনিজ লুণ্ঠনের জন্যও মরিয়া হয়ে উঠছে।
আমেরিকার ছোবল ও লুটতরাজ এবং
বাংলাদেশকে বিপর্যস্থ ও বাংলাদেশ থেকে
ইসলামী চেতনা উঠিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্রের কারণে
আমেরিকার বিরুদ্ধে জিহাদী প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য
আলেম সমাজ থেকে দ্বীনদার মুসলমান দিন দিন জেগে উঠছেন ইনশাআল্লাহ।
চীনের ওপর নজরদারির জন্যই যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত মালাক্কা প্রণালীর নিয়ন্ত্রণ রাখতে চায় এবং সেজন্যই যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মধ্যকার জোট কোয়াড গঠন ক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের ফ্যাক্ট চেক করে প্রতিবেদনটির দাবিকে ‘সম্পূর্ণ অসত্য এবং কল্পনাপ্রসূত’ আখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বাংলাদেশ সফররত পাকিস্তানের যৌথ বাহিনীর চেয়ারম্যানের সাথে দেশটির অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের একটি ছবি ঘিরে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে নানা আলোচনা দেখা যাচ্ছে।
সাক্ষাতের সময়ের ইউনূস পাকস্তানি জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার হাতে একটি স্মারক তুলে দিচ্ছেন, যাতে একটি মানচিত্র দেখা যাচ্ছে - আর সে মানচিত্রে ‘ভারতীয় ভূখ-ের একটি অংশকে বাংলা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি ঢাকার একটি মসজিদে নামাযের জন্য যাওয়া হলো। মসজিদে প্রবেশ করতেই আমি অত্যন্ত বিস্মিত হয়ে থমকে দাঁড়ালাম। কিন্তু মসজিদে আসা যাওয়া করা বহু মানুষের কারো মধ্যেই সামান্যতম অস্বাভাবিকতা দেখলাম না। এমনকি মসজিদে দাঁড়ি টুপি এবং লম্বা জামা পরিধান করা লোকদেরও নির্বিঘেœ ও নিশ্চিন্ত মনে আসা-যাওয়া দেখলাম।
হ্যাঁ পাঠক! সবার স্বাভাবিক চলাচলের মাঝেও আমার থমকে যাওয়ার কারণ ছিলো- মসজিদের প্রবেশমুখেই বসানো সিসি ক্যামেরা। কিছুুদিন আগে সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানতে পেরেছিলাম- প্রশাসন কথিত সন্ত্রাসবাদ ঠেকানোর অজুহাতে মসজিদে মসজিদে সিসি ক বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানায় ভিডিও, ক্যামেরা ছিলো না; কিন্তু সেই সময় চবি অঙ্কন করা হতো। ওগুলো থেকেই ইহুদী-খ্রিস্টান তারা মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আক্বীদা ধ্বংস করার জন্যই মূলত এই ভিডিও ক্যামেরা তৈরি করেছে। ওই সময়ে ছবি অঙ্কন করা হারাম ছিলো। আর সেগুলোর থেকেই মূলত ভিডিও ক্যামেরা তৈরি করা হয়েছে। এইজন্য ভিডিও ক্যামেরা বা স্টিল ক্যামেরা দ্বারা ছবি তোলা হারাম।
আবার দেখুন সেগুলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময়ে জায়িয ছিলো সেগুলো বর্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘তোমরা নেকী ও পরহেযগারীতে সহায়তা করো। ’ আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ও বাকি অংশ পড়ুন...
১। সৌদি আরব:
সৌদি আরবের বর্তমান ভূখন্ডকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হবে।
এর কিছু অংশ জর্দানের সাথে যোগ করে Greater Jordan,
কিছু অংশ ইয়েমেনকে দেয়া হবে,
কিছু অংশ কুয়েতকে দিয়ে
অবশিষ্ট অংশে দুইটি দেশ গঠন করা হবে।
একটি হলো মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ নিয়ে Islamic Sacred State.
অপরটির নাম হলো Soudi Homeland Independent Territory.
২। সিরিয়া:
সিরিয়ার পশ্চিমাঞ্চল ও তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল যোগ করে গঠন করা হবে Greater Lebanan.
তবে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের বিরাট এলাকা ও সিরিয়ার বেকা উপত্যকার মালিক হবে ইসরাইল।
ফিলিস্তিন-মিশরের সীমানা তুলে দিয়ে ফিলিস্তিনিদেরকে মিশরের দিকে ঠেলে দেয়া হবে।
৩। পাকিস্তান:
পা বাকি অংশ পড়ুন...
মহিলাদের কাছে সোনার গহনার কদর অন্য যে কোনো ধাতুর চেয়ে আলাদা। প্রাচীনকাল থেকে আজ পর্যন্ত সোনা শুধু সাজসজ্জার অংশ নয়, বরং আভিজাত্য, মর্যাদা আর আর্থিক নিরাপত্তার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। অনেকে সোনাকে রাখেন ভবিষ্যতের ‘সঞ্চয়’ বা ‘বিপদের বন্ধু’ ভেবে। আবার কেউ কেউ গহনা কেনাকে বিনিয়োগের মতো গুরুত্ব দেন। তাই দাম যেভাবেই উঠুক, সোনার বাজারে সবসময় ভিড় থাকে।
তবে ক্রেতাদের বড় দ্বিধা হলো, কত ক্যারেট সোনা নেবেন? বিশেষ করে ২১ আর ২২ ক্যারেট সোনা নিয়ে বেশি প্রশ্ন ওঠে। দামেও পার্থক্য আছে। তাহলে কোনটা ভালো? আর আসল-নকল বুঝবেন কিভাবে?
২১ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রচলিত সমাজ, পরিবেশ, পরিস্থিতি ইত্যাদির সাথে তাল মেলাতে গিয়ে মুসলমানগণ অনেকগুলো বিষয় এমনভাবেই ভুলে গেছে যে- কখনো সে তার বিপরীতটা ভাবতেও পারে না, কল্পনাও করতে পারে না। যেমন ইদানীং অনেক মানুষকে যখন বলি- ‘প্রাণীর ছবি তোলাতো হারাম। ’ আমার কথা শুনে- লোকগুলো এমনভাবে তাকায়, মনে হয়- আমি বুঝি অন্য কোনো গ্রহ থেকে এসেছি, এসে এমন অদ্ভুত কথা বলছি। তাদের এমন আচরণে প্রথম প্রথম আমি বিব্রত হলেও এখন সেটা অনেকটা সয়ে নিয়েছি। যখন তাদেরকে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের রেফারেন্স দিয়ে বুঝিয়ে বলি, তখন তারা কিছুটা আশ্বস্ত হলেও তাদের ঘোর যেন কাটে না। তারা বল বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে এখনো জমি রেজিস্ট্রি করতে গেলে বা পাসপোর্ট করতে গেলে স্ট্যামপ্যাডের কালি আঙুলে লাগিয়ে ছাপ দিতে হয়। এক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় হাতের বৃদ্ধা আঙুল (
Thumb
finger
)। কিন্তু আমেরিকার ইমিগ্রেশন প্রথমবারের মতো অতিক্রম করতে হলে (ইমিগ্র্যান্টদের জন্য) একটি নয়, দুটি নয়, পুরো দশ আঙুলের ছাপ দিতে হয়। কারণ এরা ফিঙ্গারপ্রিন্টের প্রয়োজনীয়তা টের পেয়েছে ভালোভাবে। অথচ ইতিহাস বলে- এই ভারত উপমহাদেশে ব্রিটিশ আমলে প্রথম আঙুলের ছাপের ব্যবহার হয়। আর এই পথ প্রথম দেখিয়েছিলেন একজন মুসলমান। কিন্তু দুঃখের বিষয়, কাফিরদের অন্ধ রীতিগুলো আজ বাকি অংশ পড়ুন...
২৮. প্রসঙ্গ: ইসলাম উনার নামে কুশপুত্তলিকা দাহ করা হারাম
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: সরকারকে ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যে কুশপুত্তলিকা দাহ করা জায়িয। কেননা, নবীজি কাফিরদের ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যে খেজুর গাছ পুড়িয়েছেন বা দাহ করেছেন। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: কুশপুত্তলিকা বানানো ও দাহ করা উভয়টিই হারাম ও নাজায়িয। কেননা, এটা সম্পূর্ণই বিধর্মীদের আমল ও পদ্ধতি। কুশপুত্তলিকা দাহ করাকে খেজুর গাছ পোড়ানোর সাথে ক্বিয়াস করা সুস্পষ্ট কুফরী। কেননা, খেজুর গাছ মূর্তি নয়। পক্ষান্তরে কুশপুত্তলিকা দাহ হচ্ছে মূর্তি তৈরী করা ও তা পোড়ানো যা হিন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এবং এর মালিক রুপার্ট মারডকসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ১০ বিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ২১ হাজার ৫৪ হাজার কোটি টাকা) ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করেছে।
গত জুমুয়াবার ফ্লোরিডার মিয়ামির একটি ফেডারেল কোর্টে এ মামলা করা হয়েছে।
মামলার দাবি অনুযায়ী, ২০০৩ সালের একটি জন্মদিনের শুভেচ্ছাবার্তায় ট্রাম্পের নাম ছিলো, যেখানে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ একটি আঁকা ছবি এবং ‘তাদের ভাগ করা গোপন তথ্য’ উল্লেখ করা হয়। এই প্রতিবেদন প্রকাশের ফলে ট্রাম্পের আর্থিক ও সামাজিকভাবে ‘অত্যন্ত ক্ বাকি অংশ পড়ুন...












