যেটা ছহীহ সনদেই বর্ণিত রয়েছে-
وَرُوِىَ عَنْ حضرت عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّى قَبْلَ الْجُمُعَةِ أَرْبَعًا وَبَعْدَهَا أَرْبَعًا
অর্থ: “হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি পবিত্র জুমুয়ার নামাযের পূর্বে এবং পরে চার রাকায়াত নামায পড়তেন।” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, মুছান্নাফে আব্দির রায্যাক ৩/২৪৭; মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ্ ১/৪৬৩ এবং ২/১৩১, শরহুস সুন্নাহ ৩/৪৫০, উমদাতুল ক্বারী ১১/৪০৯, তুহফাতুল আহওয়াজী ২/৬২, শরহু আবী দাঊদ লিল আইনী ৪/৪৭১, আওনুল মা’বূদ ৩/৪৭৭, মুখতাছারুল আহকাম ৩/৪৩ বাকি অংশ পড়ুন...
আইনী কাঠামোর দুর্বলতায় মাদক কারবারীরা সহজেই জামিনে বেরিয়ে আরো বেশী করে মাদক কারবার চালিয়ে যাচ্ছে
রাজধানী ঢাকাসহ গ্রামে গঞ্জে অলিতে গলিতে- নব্য রাজনৈতিক সংগঠনে ছড়িয়ে পড়ছে মাদক
জটিল রোগ থেকে ভয়ঙ্কর অপরাধে জড়াচ্ছে মাদকাসক্তরা
কর্মক্ষম প্রজন্ম, যুব সমাজ ধ্বংস হওয়ার উপক্রম হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের অক্ষমতা দেশের ভবিষ্যত অন্ধকার করে দিচ্ছে (নাউযুবিল্লাহ)
দেশে মাদক কারবার ও সেবন নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাকি অংশ পড়ুন...
রসূলে মাদানী
অশেষ মেহেরবানী
আরবের আধার যুগে
শোনালেন সত্যের বাণী
শান্তি সুখের পয়গাম নিয়ে
রিসালতের ধারা দিয়ে
রুবুবিয়াত রাখলেন জিয়ে
কুররতু আইনী.....
তেষট্টি বৎসর হায়াতে
প্রতিটি দিন প্রতি রাতে
ছিলেন দাওয়াতি মেহনতে
দোস্তে রব্বানী.....
বদর উহুদ হুনাইনে
জিহাদ করেন মহা শানে
নাস্তানাবুদ সেই ময়দানে
কাফের বাহিনী.....
মুছে দিয়ে কষ্টের কান্না
হাদিয়া দেন কুরআন সুন্নাহ
বাটেন হেদায়েতের বন্যা
ঘুচান হয়রানী.....
সেরা নবী কামলিওয়ালা
আপন রোবে সব উজ্বালা
উম্মতের-ই মায়ায় মাওলা
দিলেন কুরবানী.....
-মুহম্মদ মাসউদুর রহমান ফাহীম
বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُصَلِّىْ قَبْلَ الْجُمُعَةِ اَرْبَعًا وَبَعْدَهَا اَرْبَعًا
অর্থ: “ফক্বীহুল উম্মত হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাস‘ঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি (পবিত্র জুমুআর দিন) পবিত্র ছলাতুল জুমু‘আহ্ আদায় করার পূর্বে ৪ রাকাত এবং পরে ৪ রাকাত নামায আদায় করতেন।” সুবহানাল্লাহ! (মু’জা বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বাংলাদেশে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় স্থাপনের বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদ হয়েছে তা নগন্য। তবে উপদেষ্টা সরকার যে কূটকৌশলে ও মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে কার্যালয় অনুমোদন করেছে তাতে জনমনে বিশেষত দ্বীনদার মুসলমানের বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
অনিশ্চয়তা, উৎকন্ঠা, হামলা ও সংঘর্ষের পথ পেরিয়ে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হয়েছে। তবে সংলাপে অংশ নেয়া ৩৩ দলের মধ্যে ২৪টি দল সনদে স্বাক্ষর করেছে। সনদে বাস্তবায়নের আইনী ভিত্তি না থাকায় গণঅভুত্থানের নেতৃত্বদানকারী ছাত্র নেতাদের দল এনসিপি অনুষ্ঠানে যায়নি। আর স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র সনদে না থাকায় বামপন্থী চার দল অনুষ্ঠান বর্জন করে। আবার অনুষ্ঠানে থাকলেও গণফোরাম সনদে স্বাক্ষর করেনি।
তবে এই সনদ নতুন বাংলাদেশ গড়ার কার্যক্রমকে কতটা এগিয়ে নেবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক বলেছে বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৬৪. প্রসঙ্গ : দোয়াল্লীনকে যোয়াল্লীন পড়লে নামায ফাসেদ হয়ে যায়
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : আরবী ‘দোয়াদ’ অক্ষরটিকে ‘যোয়াদ’ উচ্চারণ করতে হবে। সূরা ফাতিহা-এর ‘দোয়াল্লীন’কে ‘যোয়াল্লীন’ পড়তে হবে। নচেৎ নামায হবে না। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : আমাদের হানাফী ক্বারী এবং রাবীগণ উনাদের মতে এবং আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ফতওয়া মতে ‘দোয়াদ’কে ‘যোয়াদ’ আর ‘দোয়াল্লীন’কে ‘যোয়াল্লীন’ পড়া নাজায়িয ও হারাম এবং নামায ফাসিদ হওয়ার কারণ। এটার উপরই ফতওয়া। এর বিপরীত মত পোষণকারীরা বাতিল ও গোমরাহ্।
[এ সম্পর্কে বিস্তারিত বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৬১. প্রসঙ্গ : নিয়ত করে মাযার শরীফ যিয়ারত করা সুন্নত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : নিয়ত করে রওজা শরীফ ও কোন ওলীর মাযার শরীফ যিয়ারত করা নাজায়িয ও বিদায়াত। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : নিয়ত করে নবীয়ে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রওজা শরীফ ও ওলীগণ উনার মাযার শরীফ যিয়ারত করা জায়িয তো অবশ্যই বরং খাছ সুন্নত। এটাকে বিদ্য়াত বলা কুফরী। কেননা, স্বয়ং আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রতি বছর উহুদ এবং বদরে অবস্থানরত শহীদগণ উনাদের মাযার শরীফ নিয়ত করে যিয়ারত করতেন বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...












