আল ইহসান ডেস্ক:
শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় বহুল ব্যবহৃত ইনহেলারগুলো বৈশ্বিক পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে বলে এক নতুন গবেষণায় দাবি করা হয়েছে।
অ্যাজমা (হাঁপানি) এবং দীর্ঘস্থায়ী অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজের (সিওপিডি) চিকিৎসায় ব্যবহৃত এই জীবনদায়ী সরঞ্জামটি থেকে বিপুল পরিমাণে কার্বন নিঃসারণ হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য তথ্যভান্ডারের ভিত্তিতে পরিচালিত এই গবেষণাটি ইনহেলারজনিত পরিবেশগত প্রভাবের ওপর পরিচালিত এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় বিশ্লেষণ, যা সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ বিজ্ঞান সাময়িকী জেএএমএতে প্রকাশিত বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
রফতানি বাজারে দেশীয় ওষুধ শিল্প একটি ভালো অবস্থান দখল করে আছে। এর মূলে আছে ওষুধের মান, আধুনিক যন্ত্রপাতি, সুদক্ষ জনবল এবং তাদের প্রজ্ঞা ও জ্ঞানসমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা। এটি গর্বের বিষয় যে বাংলাদেশ প্রস্তুতকৃত ওষুধগুলো মা বাকি অংশ পড়ুন...
৪৯. প্রসঙ্গ : রোযা অবস্থায় ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন, ইনহেলার নিলে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যায়
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : রোযা অবস্থায় ইনজেকশন নেয়া জায়িয। তাতে রোযা ভঙ্গ হয়না। কারণ ইনজেকশন মগজ ও পাকস্থলীতে পৌঁছেনা। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার বক্তব্য : এ কথাটি সম্পূর্ণ ভুল ও দলীলবিহীন। কারণ চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে ইনজেকশন অবশ্যই ব্রেইন বা মগজে ক্রিয়া করে। সুতরাং ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন, ইনহেলার নিলে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে।
[এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর ২১, ২২, ২৩, ২৬, ৪০, ৪১, ৪৩, ৪৬, ৪৭, ৪৮, ৫৩ ও ৬৪তম সং বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
রফতানি বাজারে দেশীয় ওষুধ শিল্প একটি ভালো অবস্থান দখল করে আছে। এর মূলে আছে ওষুধের মান, আধুনিক যন্ত্রপাতি, সুদক্ষ জনবল এবং তাদের প্রজ্ঞা ও জ্ঞানসমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা। এটি গর্বের বিষয় যে বাংলাদেশ প্রস্তুতকৃত ওষুধগুলো মা বাকি অংশ পড়ুন...
অসুস্থতার কারণে রোযা না রাখার হুকুম:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এখন প্রশ্ন হচ্ছে- যে সকল মেয়েরা অসুস্থতার কারণে নামায পড়তে পারে না এবং পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মধ্যে কিছু সংখ্যক রোযা রাখতে পারলো না, তবে কি তারা উক্ত নামাযের ফযীলত ও পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার রোযার ফযীলত হতে মাহ্রূম থাকবে? জবাবে বলা যায়- কখনোই নয় বরং সে নামায ও রোযার পরিপূর্ণ ফযীলতই লাভ করবে। কারণ সে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে মাজূর।
অনুরূপ কারো যদি ওযূ অথবা গোসলের প্রয়োজন হয় কিন্তু যদি পানি পাওয়া না যায়, তবে তায়াম্মুম করে নামায আদায় করবে, এখানে পান বাকি অংশ পড়ুন...
অসুস্থতার কারণে রোযা না রাখার হুকুম:এখানে একটি বিষয় খুবই লক্ষনীয়, তাহলো- কারো যদি রোযা অবস্থায় দিনের বেলায় ইনজেকশন নেওয়ার খুব বেশী প্রয়োজন হয়ে যায়, তবে তার জন্যে রোযা না রাখার হুকুম তো শরীয়তে রয়েই গেছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ كَانَ مَرِيْضًا اَوْ عَلٰى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ اَيَّامٍ اُخَرَ ۗ
অর্থ: “আর যদি কেউ অসুস্থ বা মুসাফির হয়, তবে অন্য সময় রোযাগুলো আদায় করবে। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৮৫)
এখন কেউ প্রশ্ন করতে পারেন যে, অসুস্থতার কারণে, মুসাফির সফরের কারণে অথবা কারো রোযা অবস্থায় ইন্জেকশন নেওয়ার বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যান্য বিষয়ের ফায়ছালা:
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
নাক, কান ছিদ্র করা:
রোযা রেখে কেউ যদি গহনা পরিধানের জন্য নাক, কান ছিদ্র করে, তবে রক্ত বের হলেও রোযা ভঙ্গ হবে না কিন্তু তাতে যদি মলম লাগনো হয়, (ointment - যেগুলোতে ওষুধ রয়েছে) তবে রোযা ভঙ্গ হবে।
দাঁত তোলা:
রোযা রেখে, স্থানিক চেতনানাশক (local anesthesia) ছাড়া দাঁত তুললে রোযা ভঙ্গ হবে না। তবে যদি কিছু পরিমাণ রক্ত ভিতরে চলে যায়, রোযা ভঙ্গ হবে। কিন্তু স্থানিক চেতনানশক দিয়ে দাঁত তুললে রোযা ভঙ্গ হবে।
ইনসুলিন গ্রহণ:
এমন অনেক রোগী আছেন, যারা রোযা না রাখার মত অসুস্থ নন কিন্তু রোযা রাখার সামর্ বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যান্য বিষয়ের ফায়ছালা:
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
চেতনানাশক (Anesthesia):
চেতনানাশক সাধারণতঃ গ্রহণ করা হয় শ্বাসের মাধ্যমে, শিরার মধ্য দিয়ে বা কখনও পেশীর মধ্য দিয়ে। যেগুলো শ্বাসের মাধ্যমে নেয়া হয় তাতে রয়েছে- ক্লোরফরম, সাইক্লোপ্রোপেন, এনফ্লুরেন, ইথার, নাইট্রাসঅক্সাইড ইত্যাদি। ক্লোরফরমের কথাই ধরা যাক। ক্লোরফরম খুব সহজেই শোষিত হয়। রক্তে এবং মস্তিষ্কে ওষুধের মাত্রা খুব অল্প সময়েই পৌঁছে যায়।
রাসায়নিকভাবে স্থানিক চেতনানাশক আবার দুই প্রকার।
১. পুরনো উপাদানসমূহ, যেমন এষ্টার।
২. সাম্প্রতিক উপাদানসমূহ, যেমন এমাইডস।
এ বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যান্য বিষয়ের ফায়ছালা:
আমরা জেনেছি কি করে ইন্জেকশন প্রয়োগে রোযা ভাঙ্গে। মলম লাগালেও রোযা ভাঙ্গতে পারে সে ব্যাপারে আমরা বিস্তৃত আলোচনা করেছি। এ দু’টো ক্ষেত্রেই রোযা ভাঙ্গার মূল কারণ হচ্ছে- প্রথমতঃ রক্তে ওষুধের শোষণ এবং দ্বিতীয়তঃ মস্তিষ্কে বা পাকস্থলীতে প্রবেশ করা।
মূলত “রক্ত প্রবাহ” বা Blood circulation যার মাধ্যমে মস্তিষ্কে সকল প্রকার প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান, O2 ইত্যাদি পৌঁছে থাকে। আবার মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে প্রস্তুত অতীব প্রয়োজনীয় বিভিন্ন হরমোন (পিটুইটারী গ্রন্থি থেকে) এবং বিবিধ বর্জ্যদ্রব্য (CO2, ইত্যাদি) মস্ বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মলমের বর্ণনা:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ الله بْنِ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ مِنْ قَوْلِهٖ اِنَّـمَا الْوُضُوْءُ مِـمَّا خَرَجَ وَلَيْسَ مِـمَّا دَخَلَ وَالْفَطْرُ فِى الصَّوْمِ مِـمَّا دَخَلَ وَلَيْسَ مِـمَّا خَرَجَ.
অর্থ: “হযরত ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে- ওযূর ব্যাপারে নিয়ম হলো- শরীর হতে কিছু বের হলে ওযূ ভঙ্গ হবে, প্রবেশ করলে ভঙ্গ হবেনা। আর রোযার ব্যাপারে নিয়ম হলো- শরীরের ভিতর কিছু প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হবে, বের হলে নয়। ” (বায়হাক্বী শরীফ, ত্ববারানী শর বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মলমের বর্ণনা:
এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ফার্মাসিউটিক্যাল সেমিসলিড (semisolid) প্রিপারেশন্সসমূহের মধ্যে রয়েছে, মলম (ointments), পেষ্ট (paste), ক্রীম (cream), ইমালশন (emulsion), জেল (gel) ইত্যাদি। এ সবগুলো মাধ্যমই ত্বকে ওষুধ প্রয়োগের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে খুব অল্পসংখ্যক মাধ্যম দ্বারা মিউকাস মেমব্রেনে, যেমন রেকটাল টিস্যূ (recral tissue), বাক্কাল টিস্যূ (buccal tissue), ইউরিথ্রাল মেমব্রেন (urethral membrane), কানের বাইরের ত্বকে, নাকের মিউকোসাতে এবং চোখের কর্ণিয়াতে ওষুধ দেয়া হয়। মিউকাস মেমব্রেনে ওষুধ প্রবেশ করলে, তা রক্তে ছড়িয়ে যায় কিন্তু শরীরের সাধারণ ত্বক তুল বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে রগের বর্ণনা:
বলা হয়ে থাকে, রগে টান পড়া, রগ কেটে দেয়া, রগ ফুলে যাওয়া, রগ ছিড়ে যাওয়া, রগ টনটন করা, রগ দপদপ করা। এক্ষেত্রে সব রগ এক নয়। কোনটি শিরা (াবরহ), কোনটা ধমনী (ধৎবঃবৎু), কোনটা বা টেনডন (ঞবহফড়হ) কিন্তু আমরা সবগুলোকেই রগ বলছি। এভাবে রগ ১০ প্রকার।
১. ধমনী (অৎবঃবৎু) : এটা এক প্রকার রক্তনালী যা সাধারণতঃ পরিশোধিত রক্ত বহন করে।
২. শিরা (ঠবরহ) : দূষিত রক্ত বহনকারী রক্তনালী।
৩. লসিকা নালী (খুসঢ়য ঠবংংবষ)ঃ লসিকা (খুসঢ়য) বহনকারী নালী, লসিকা মানবদেহের জন্য রক্তের মতই একটি অতীব প্রয়োজনীয় দুধের মত সাদা পানীয় পদার্থ। লসিকা ন বাকি অংশ পড়ুন...












