আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা শাসক ত্রিদিব এবং বোমাং শাসক অং শৈ প্রু র নাম বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে তৈরি যুদ্ধপরাধীর তালিকায় রয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রর বই ‘যুদ্ধাপরাধ’-এর (ফেব্রু ২০০৮) ৮১ পৃষ্ঠায় এই দুই শাসকের নাম জ্বলজ্বল করছে তাদের সেই সময়ের সহযোগী গো-আযম, আলী আহসান মুজাহিদ বা ফকা চৌধুরীর নামের পাশে। অন্যদিকে ডা. এম এ হাসানের বই ‘যুদ্ধাপরাধীর তালিকা ও বিচার প্রসঙ্গ’তেও (ফেব্রু ২০০৯, তাম্রলিপি, পৃষ্ঠা ১৫২) আছে দুই রাজাকার শাসকের নাম। তাদের রাজাকার নম্বর ৯৪৮ এবং ৯৫২ :
948. Mr. Raja Tridiv Roy, Father Late Raja Nalinakhya Roy, Village Rajbari Rangamati, Thana Kotwali, Chittagong.
952. Mr. Aung Shwe Prue Chowdhury, Father Thwi Aung Prue, Village Ban বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী উপজাতি রাজাকারদের কথা আমাদের নতুন প্রজন্ম জানেই না। এ সুযোগে উপজাতি রাজাকাররা এবং তাদের বংশধররা স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারী নানা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে এবং প্রতিনিধি হিসেবে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও পৌঁছে গেছে, যা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জাজনক।
উপজাতি যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের বিচার না করে উল্টো তাদের পুরস্কৃত করে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিনিধি করা, তাদেরকে সরকারী সুযোগ-সুবিধা দেয়া কি দেশের জন্য অপমানের নয়?
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পার্বত্য চট বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
আফসান চৌধুরী লিখেছেন (বাংলাদেশ ১৯৭১ : প্রথম খ-, ফেব্রু. ২০০৭, মাওলা ব্রাদার্স, পৃষ্ঠা ৪৩২) : ‘উপজাতি অধ্যুষিত পার্বত্য চট্টগ্রামে মিজো এবং চাকমা উপজাতি পাকসৈন্যদের সাহায্য করে’।
অনেকে এসব উপজাতিদের পক্ষে দালালি করে বলে থাকে, তারা মুক্তিযোদ্ধাদের সহচর্য না পেয়ে অথবা অর্থের লোভে পড়ে রাজাকারদের সাথে যোগ দিয়েছে।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, দেশ স্বাধীন করতে আসা কোনো মুক্তিসেনা কি হতাশ হয়ে শক্রপক্ষের থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজ দলের উপর সশস্ত্র হামলা চালাতে পারে বা প্রশিক্ষণও কি নিতে পারে? যদি পারেও তাহলে তাদের সবারই কি স্ব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শুধু শুধু নেতা বা শাসকরাই নয়, চাকমা যুবকরাও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নেয় এবং সিভিল আর্মড ফোর্স (বা সিএএফ) অথবা রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন।
চাকমা যুবকদের রাজাকার বাহিনীতে প্রশিক্ষণ নেওয়া প্রসঙ্গে মে. জে. (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম বীর প্রতীক তার ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি প্রক্রিয়া ও পরিবেশ পরিস্থিতি মূল্যায়ন’ বইয়ের ৭৭ পৃষ্ঠায় লেখেন : ‘উপজাতীয় যুবকদের কিছুসংখ্যক মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলেও অধিকাংশই পকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক গঠিত সিভিল আর্মড ফোর্স বা সিএএফ (রাজাকার বাহিনী হিসেবে পরিচিত)-এ যোগ দিয়ে মুক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতি নেতা ত্রিদিব মুক্তিযুদ্ধের প্রথম থেকে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছে। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বের হওয়া হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র’ (সশস্ত্র সংগ্রাম-১) নবম খ-ের (জুন ২০০৯) ৯৩ পৃষ্ঠায় মে. জে. মীর শওকত আলী (বীর উত্তম) লেখেন : ‘চাকমা উপজাতিদের হয়ত আমাদের সাহায্যে পেতাম। কিন্তু রাজা ত্রিদিবের বিরোধিতার জন্য তারা আমাদের বিপক্ষে চলে যায়। ’ অন্যদিকে ১৯৭১ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক বর্তমান উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম তার বই ‘বাংলাদেশ সর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা শাসক যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব নিজেই তার অপকীর্তিগুলো স্বীকার করে বইও লিখেছে। সে তার বির্তকিত বই দা ডিপার্টেড মেলোডজ-তে লিখেছে, ১৯৭১ সালের ১৬ এপ্রিল সকালে সে (রাজা ত্রিদিব রায়) তার ভগ্নিপতি কর্নেল হিউম, ম্যাজিট্রেট মোনায়েম এবং আরো কয়েকজন রাজাকার নেতাসহ চট্টগ্রামের নতুন পাড়ায় অবস্থিত ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেন্টার-এর পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে। পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হয় যে ম্যাজিস্ট্রেট মোনায়েম এবং ত্রিদিবের সঙ্গে আসা আরো কয়েকজন বাঙালি ঢাকা থেকে আসা জুনিয়র অফিসার বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা শাসক ত্রিদিব এবং বোমাং শাসক অং শৈ প্রু র নাম বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে তৈরি যুদ্ধপরাধীর তালিকায় রয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রর বই ‘যুদ্ধাপরাধ’-এর (ফেব্রু ২০০৮) ৮১ পৃষ্ঠায় এই দুই শাসকের নাম জ্বলজ্বল করছে তাদের সেই সময়ের সহযোগী গো-আযম, আলী আহসান মুজাহিদ বা ফকা চৌধুরীর নামের পাশে। অন্যদিকে ডা. এম এ হাসানের বই ‘যুদ্ধাপরাধীর তালিকা ও বিচার প্রসঙ্গ’তেও (ফেব্রু ২০০৯, তাম্রলিপি, পৃষ্ঠা ১৫২) আছে দুই রাজাকার শাসকের নাম। তাদের রাজাকার নম্বর ৯৪৮ এবং ৯৫২ :
948. Mr. Raja Tridiv Roy, Father Late Raja Nalinakhya Roy, Village Rajbari Rangamati, Thana Kotawli, Chittagong.
952. Mr. Aung Shwe Prue Chowdhury, Father Thwi Aung Prue, Village Ban বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী উপজাতি রাজাকারদের কথা আমাদের নতুন প্রজন্ম জানেই না। এ সুযোগে উপজাতি রাজাকাররা এবং তাদের বংশধররা স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারী নানা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে এবং প্রতিনিধি হিসেবে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও পৌঁছে গেছে, যা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জাজনক।
উপজাতি যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের বিচার না করে উল্টো তাদের পুরস্কৃত করে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিনিধি করা, তাদেরকে সরকারী সুযোগ-সুবিধা দেয়া কি দেশের জন্য অপমানের নয়?
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পার্বত্য চট বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
আফসান চৌধুরী লিখেছেন (বাংলাদেশ ১৯৭১ : প্রথম খ-, ফেব্রু. ২০০৭, মাওলা ব্রাদার্স, পৃষ্ঠা ৪৩২) : ‘উপজাতি অধ্যুষিত পার্বত্য চট্টগ্রামে মিজো এবং চাকমা উপজাতি পাকসৈন্যদের সাহায্য করে’।
অনেকে এসব উপজাতিদের পক্ষে দালালি করে বলে থাকে, তারা মুক্তিযোদ্ধাদের সহচর্য না পেয়ে অথবা অর্থের লোভে পড়ে রাজাকারদের সাথে যোগ দিয়েছে।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, দেশ স্বাধীন করতে আসা কোনো মুক্তিসেনা কি হতাশ হয়ে শক্রপক্ষের থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজ দলের উপর সশস্ত্র হামলা চালাতে পারে বা প্রশিক্ষণও কি নিতে পারে? যদি পারেও তাহলে তাদের সবারই কি স্ব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শুধু শুধু নেতা বা শাসকরাই নয়, চাকমা যুবকরাও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নেয় এবং সিভিল আর্মড ফোর্স (বা সিএএফ) অথবা রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন।
চাকমা যুবকদের রাজাকার বাহিনীতে প্রশিক্ষণ নেওয়া প্রসঙ্গে মে. জে. (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম বীর প্রতীক তার ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি প্রক্রিয়া ও পরিবেশ পরিস্থিতি মূল্যায়ন’ বইয়ের ৭৭ পৃষ্ঠায় লেখেন : ‘উপজাতীয় যুবকদের কিছুসংখ্যক মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলেও অধিকাংশই পকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক গঠিত সিভিল আর্মড ফোর্স বা সিএএফ (রাজাকার বাহিনী হিসেবে পরিচিত)-এ যোগ দিয়ে মুক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতি নেতা ত্রিদিব মুক্তিযুদ্ধের প্রথম থেকে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছে। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বের হওয়া হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র’ (সশস্ত্র সংগ্রাম-১) নবম খ-ের (জুন ২০০৯) ৯৩ পৃষ্ঠায় মে. জে. মীর শওকত আলী (বীর উত্তম) লেখেন : ‘চাকমা উপজাতিদের হয়ত আমাদের সাহায্যে পেতাম। কিন্তু রাজা ত্রিদিবের বিরোধিতার জন্য তারা আমাদের বিপক্ষে চলে যায়।’ অন্যদিকে ১৯৭১ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক বর্তমান উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম তার বই ‘বাংলাদেশ সরক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা শাসক যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব নিজেই তার অপকীর্তিগুলো স্বীকার করে বইও লিখেছে। সে তার বির্তকিত বই দা ডিপার্টেড মেলোডজ-তে লিখেছে, ১৯৭১ সালের ১৬ এপ্রিল সকালে সে (রাজা ত্রিদিব রায়) তার ভগ্নিপতি কর্নেল হিউম, ম্যাজিট্রেট মোনায়েম এবং আরো কয়েকজন রাজাকার নেতাসহ চট্টগ্রামের নতুন পাড়ায় অবস্থিত ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেন্টার-এর পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে। পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হয় যে ম্যাজিস্ট্রেট মোনায়েম এবং ত্রিদিবের সঙ্গে আসা আরো কয়েকজন বাঙালি ঢাকা থেকে আসা জুনিয়র অফিসার বাকি অংশ পড়ুন...












