১. রুটি ফুলো ফুলো করতে আটায় পরিমাণ মতো পানি দিয়ে সাধারণের তুলনায় একটু বেশি সময় ধরে খুব চাপ দিয়ে দিয়ে মাখতে হবে। যত ভাল করে আটা মাখা হবে, রুটি তত ফুলবে।
২. ভাত শক্ত হলে সেই আধসেদ্ধ ভাতের হাঁড়িতে পরিমাণ মতো আরও পানি অল্প গরম করে মিশিয়ে ৫ থেকে ৭ মিনিট ফোটান। শক্ত ভাব চলে গিয়ে খাওয়ার উপযোগী হয়ে যাবে। তবে ভাত গলে গেলে সত্যি বলতে আর কিছু করার নেই। বড়জোর গলা ভাত উনুনে আরও কিছু ক্ষণ গরম করলে ভাতের পানি পানি ভাব কিছুটা কমে যায়। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, তলার দিকটা যেন আবার পুড়ে না যায়!
৩. গোশতে ভাল স্বাদ আনতে রান্নার সময়ে যে পরিমাণ গরম মশলা দিয়েছি বাকি অংশ পড়ুন...
ভরসা রাখুন সহজ কিছু টোটকায়। তারপর দেখুন না কেমন সবাই চেটেপুটে খায় আপনার রান্না!
রাঁধতে রাঁধতে ঘেমে গোসল করে একাক্কার! এ দিকে স্বাদও যে কিছুতেই খুলছে না! অতঃপর? কুছ পরোয়া নেই। ভরসা রাখুন সহজ কিছু টোটকায়। তারপর দেখুন না কেমন সবাই চেটেপুটে খায় আপনার রান্না!
১. কিছু পেঁয়াজ অল্প করে ভেজে তাতে রসুন, কাঁচা মরিচ, অল্প জিরে গুঁড়ো ও সামান্য কাঁচা তেল দিয়ে বেটে একটা পেস্ট করে হাতের কাছে রেখে দিন সব সময়ে। রান্নার পরে যে খাবারে সঠিক স্বাদ হবে না, তাতে ওই পেস্ট মাপ মতো মিশিয়ে আর এক বার গরম করুন। দেখবেন স্বাদ পুরো পাল্টে গিয়েছে।
২. কাবাব বেশি পুড়ে বাকি অংশ পড়ুন...












