আল ইহসান ডেস্ক:
মুজাদ্দিদে আ’যম, আহলু বাইতে রসূল, রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় ও দিক-নির্দেশনায় পরিচালিত “মাজলিসু রুইয়াতিল হিলাল” উনার সংবাদ অনুযায়ী বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের পর পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার চাঁদ দেখা গেছে।
উল্লেখ্য, ১৪৪৭ হিজরী সনের পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা এবং এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার), ২ বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্বের পর্বগুলোতে সুস্পষ্ট দলীলের ভিত্তিতে প্রমাণ করা হয়েছে যে, পবিত্র ক্বাবলাল জুমুয়াহ নামায ৪ রাকায়াত। কোনো হক্ব তালাশী ব্যক্তির বুঝার জন্য যেটা যথেষ্ট। এ পর্বে পবিত্র ক্বাবলাল জুমুয়াহ নামায উনার হুকুম নিয়ে আলোচনা করা হবে। ইনশাআল্লাহ!
৪ রাকায়াত পবিত্র ‘ক্বাবলাল জুমুয়াহ নামায উনার হুকুম:
পবিত্র ‘ক্বাবলাল জুমুয়াহ নামায ৪ রাকায়াত পড়াই সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। যেমন এ বিষয়ে বুখারী শরীফের বিখ্যাত শরাহগ্রন্থ ‘ফাতহুল বারীতে’ উল্লেখ রয়েছে-
وأكثر العلماء على أنها سنة راتبة منهم الأوزاعي والثوري وأبو حنيفة رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وأصحابه وهو ظاهر كلام أحمد رَحْـ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
আজ ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) ২৯ মাহে জুমাদাল ঊখরা শরীফ দিবাগত সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের পর বাংলাদেশে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে।
আজ দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) ২৩শে সাবি’ ১৩৯৩ শামসী (২২শে ডিসেম্বর ২০২৫ খৃঃ) হবে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার ১লা তারিখ।
আর আজ দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা না গেলে, তবে পবিত্র জুমাদাল ঊখরা শরীফ মাস ৩০ দিন পূর্ণ করে আগামী ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) ২৪শে সাবি’ ১৩৯৩ শামসী (২৩শে ডিসেম্বর ২০২৫ খৃঃ) হবে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উ বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আগামীকাল দিবাগত সন্ধ্যায় পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাসের চাঁদ তালাশ করতে হবে। যদি চাঁদ দেখা যায় তবে আগামীকাল দিবাগত রাতটিই হবে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সমস্ত সিলেবাসে ইসলামী বিষয়গুলো পরিকল্পিতভাবে উপেক্ষিত থাকায় সাধারণ মানুষের এমন হয়েছে যে- আরবী মাস কব বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো স্পষ্ট করে বললেন-
إِنَّمَا يُرِيدُ اللهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا
“নিশ্চয়ই যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি চান, মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম আপনাদেরকে পবিত্র করার মতো পবিত্র করতে। সমস্ত প্রকার নাপাকী দূর করে পবিত্র করার মতো পবিত্র করতে। অর্থাৎ আপনাদেরকে পবিত্র করার মতো পবিত্র করেই সৃষ্টি করা হয়েছে। ” সুবহানাল্লাহ!
যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এখানে সব জবাব দিয়ে দিলেন। সুবহান বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করলেন-
يَا نِسَاء النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِّنَ النِّسَاء
অর্থ : হে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, আপনারা কোন মহিলাদের মতো নন। ” সুবহানাল্লাহ!
‘এখন যারা বলে যাচ্ছে প্রকাশ্য ফাহিশাহ কাজ। এর অর্থ ও ব্যাখ্যা অনেক রয়েছে, তবে মূল ব্যাখ্যা হলো, আপনারা যদি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অসন্তুষ্টিমূলক কোন কাজ করেন, তাহলে কি হবে? দ্বিগুণ শাস্তি দেয়া হবে। নাউযুবিল্লাহ! যিনি খ বাকি অংশ পড়ুন...
অর্থাৎ কিছু মুনাফিক ও কাফির, মুশরিক তারা চু-চেরা কীল-কাল করতো যে, উনারা দুনিয়া তালাশী। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! যা কাট্টা কুফরী কথা। এখানে বলা হয়ে থাকে, উনাদের ভাতা মুবারক বৃদ্ধি করার জন্য উনারা বলেছিলেন। আসলে উনাদের জন্য না। উনাদের হাতে যা থাকতো উনারা তা দান-খয়রাত করে শেষ করে দিতেন। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার শান মুবারকে ওয়াক্বিয়া বর্ণিত রয়েছে। হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রত্যেকের শান মুবারকে ওয়াক্বিয়া মুবারক রয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...












