নিজস্ব সংবাদদাতা:
জিয়াউদ্দিন এম চৌধুরী ১৯৮১ সালের ৩০ মে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হত্যাকা-ের সময় চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ছিলেন। জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী জিয়াউদ্দিন এম চৌধুরী বলেছেন, জিয়াউর রহমান হত্যাকা- ছিল একটি গভীর ষড়যন্ত্রের ফসল। এটি ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকা-।
৪৪ বছর আগের জিয়া হত্যাকা- সম্পর্কে এ কথা বলেন জিয়াউদ্দিন এম চৌধুরী।
জিয়াউদ্দিন বলেন, সেদিন (১৯৮১ সালের ৩০ মে) ভোরবেলায় সার্কিট হাউসে গিয়ে সবকিছু দেখে এসে খোঁজ করছিলাম প্রেসিডেন্টের লাশ কোথায় কীভাবে নিয়ে যাওয়া হবে। হঠাৎ জানতে পারলাম লাশ সা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত ঈমান উনার তিনটি স্তর রয়েছে। শরীয়ত বিরোধী কাজ দেখলে হাতে বাধা দেয়া, সেটা না পারলে মুখে প্রতিবাদ করা, এটাও না পারলে অন্তরে খারাপ জেনে সেই স্থান ত্যাগ করা। এ প্রসঙ্গে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ رَأَى مِنْكُمْ مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّرْهُ بِيَدِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِلِسَانِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِقَلْبِهِ وَذَلِكَ أَضْعَفُ الْإِيمَانِ
অর্থ: তোমাদের মধ্যে কেউ যখন কোনো খারাপ কাজ হতে দেখবে তখন তার দায়িত্ব হচ্ছে সে যেন সেটাকে হাত দিয়ে বাধা দেয়, যদি সেই সামর্থ্য না থাকে তাহলে সে যেন মুখ দিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
নোয়াখালী সংবাদদাতা:
কোম্পানীগঞ্জে ১২ শতক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে মায়ের মরদেহ দাফনের আগে ২০ ঘণ্টা আটকে রাখে। এরপর তাকে দাফন করা হয়।
উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শাহজাদপুর গ্রামের এনু মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে, বুধবার সন্ধ্যার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলায় মারা যায় ওই নারী। মৃত নারীর নাম আমেনা বেগম (৬৫)। তিনি একই গ্রামের মৃত মাওলানা সেলামত উল্লাহর স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানান, ছোট ছেলে সাইফুল্লাহ মায়ের মৃত্যুর আগে উত্তরাধিকারীদের সম্পত্তির কিছু জায়গা হতে বেশি হাতিয়ে নেয়। বুধবার সন্ধ্যায় জেলার বেগমগঞ্জ উপজেল বাকি অংশ পড়ুন...
চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা:
দামুড়হুদায় সুদের টাকার দাবিতে লাশ দাফনে বাধা দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। অবশেষে সুদের টাকা বুঝে পেলে লাশ দাফনের অনুমতি দেয়া হয়। দামুড়হুদার চিৎলা গ্রামে এমন অমানবিক ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে গ্রামজুড়ে।
গ্রামবাসী সূত্রে জানা যায়, শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) চিৎলার নতুনপাড়ার বাসিন্দা রাজমিস্ত্রি হারুন (৪৫) হঠাৎ স্ট্রোকজনিত কারণে মারা যান। আসরের নামাজের পর তার জানাজা ও দাফনের প্রস্তুতি চলছিল। ঠিক সেসময় এমন এক অপ্রত্যাশিত কা- ঘটে।
একজন প্রতিবেশী জানান, মৃত হারুনের কাছে তার সুদের ১৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে। তিনি সরাসরি বাকি অংশ পড়ুন...
এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
২নং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ
كَانَ فِىْ بَنِىْ اِسْرَائِيْلَ رَجُلٌ عَصَى اللهَ مِائَتَـىْ سَنَةٍ ثُمَّ مَاتَ فَاَخَذُوْا بِرِجْلِهٖ فَاَلْقَوْهُ عَلـٰى مَزْبَلَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلـٰى حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنِ اخْرُجْ فَصَلِّ عَلَيْهِ قَالَ يَا رَبِّ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ شَهِدُوْا اَنَّهٗ عَصَاكَ مِائَتَىْ سَنَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلَيْهِ نَعَمْ هٰكَذَا كَانَ اِلَّا اَنَّهٗ كَانَ كُلَّمَا نَشَرَ التَّوْرَاةَ وَنَظَرَ اِلَـى اسْمِ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَبَّلَهٗ وَوَضَعَهٗ عَلـٰى عَيْنَيْهِ وَصَلّٰـى عَلَيْهِ فَشَكَرْتُ لَهٗ ذٰلِكَ وَغَفَرْتُ ذُنُوْبَهٗ وَزَوَّ বাকি অংশ পড়ুন...
এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
১নং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ
اِنَّ رَجُلًا عَصَى اللهَ مِائَتَـىْ سَنَةٍ يَّتَمَرَّدُ وَيَجْتَرِئُ عَلَيْهِ فِيْهَا كُلَّهَا فَلَمَّا مَاتَ اَخَذَ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ بِرِجْلِهٖ وَاَلْقَوْهُ عَلـٰى مَزْبَلَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلـٰى حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ الصَّلـٰوةُ وَالسَّلَامُ اَنْ غَسَّلَهٗ وَكَفَّنَهٗ وَصَلَّى عَلَيْهِ فِـىْ جَمْعِ بَنِـىْ اِسْرَائِيْلَ فَفَعَلَ مَا اَمَرَهُ اللهُ تَعَالـٰى بِهٖ فَتَعَجَّبَ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ مِنْ ذٰلِكَ فَاَخْبَرُوْهُ اَنَّهٗ لَـمْ يَكُنْ فِـىْ بَنِـىْ اِسْرَائِيْلَ اَعْتٰى مِنْهُ وَلَا اَكْثَرَ مَعَاصِىْ مِنْهُ فَقَالَ قَدْ عَلِمْتُ وَلٰكِنَّ اللهَ اَمَرَنِـىْ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৪৬. প্রসঙ্গ : আযানের সময় অঙ্গুলী চুম্বন করা মুস্তাহাব সুন্নত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : আযানের সময় নবীজি উনার নাম মুবারক শুনে অঙ্গুলী চুম্বন করে চোখে লাগানো বিদয়াত ও নাজায়িয। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : মারফূ ছহীহ্ হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত যে, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পর সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক আলাইহিস সালাম তিনি স্বয়ং নিজে আযানে হাবীবে খোদা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক শুনে অঙ্গুলী চুম্বন করে চোখে লাগিয়েছেন। তাই এটা খাছ সুন্নতে ছাহাবা। মাসিক আ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে উল্লেখ রয়েছে-
قال رسول الله صلى الله عليه وسلم قال الله عز وجل وعزتى وجلالى لاعذبت احدا يسمى باسمك فى النار.
অর্থ: “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আমার মহাসম্মানিত ইজ্জত ও জালালের ক্বসম করে বলছি যে, আয় আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার মহাসম্মানিত নাম মুবারক যাদের নাম রাখা হবে তাদের কাউকেই দোযখে শাস্তি দান করবো না| ” (মুসনাদুল ফিরদাউস)
উপরোক্ত পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
নারায়ণগঞ্জ সংবাদদাতা:
পরিবারটির সহায় সম্বল বলতে তেমন কিছু ছিল না। বাবার সহায়সম্পদ বিক্রি করে পরিবারের ভাগ্য পরিবর্তনে সৌদি আরবে পাড়ি জমান ২২ বছর বয়সি তরুণ জহিরুল। তবে তার ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা অধরাই রয়ে গেল। জহিরুলের স্বপ্ন শেষ হয়েছে সড়ক দুর্ঘটনায়। গত ৩০ জুন মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি। মৃত্যুর ২৩ দিন পর সেই স্বপ্ন পরিবারের কাছে পৌঁছেছে কফিনে।
ঘটনাটি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পাগলা বৈরাগী বাড়ির এলাকার। নিহত জহিরুল ওই এলাকার আব্দুল লতিফের বাড়ির ভাড়াটিয়া রশিদ মৃধার ছেলে।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বু বাকি অংশ পড়ুন...
সিলেট সংবাদদাতা:
সিলেটে এক ব্যক্তিকে দাফনের আগমুহূর্তে জানা গেছে যে তিনি জীবিত; হাসপাতাল থেকে যে লাশ নিয়ে আসা হয়েছে সেটি তার নয়। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
গত রোববার (২২ জুন) সকালে সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার ৬ নম্বর সুলতানপুর ইউনিয়নের ব্রাহ্মণগ্রাম (এতিছানগর) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
যে ব্যাক্তির দাফন নিয়ে এ ঘটনা ঘটেছে তার নাম সাবু আহমদ। তিনি জকিগঞ্জ জেলার বাসিন্দা।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শনিবার (২১ জুন) রাতে অনলাইনে ছবি দেখে সাবুর ছোট ভাই বাবুল আহমদ জানতে পারেন, তার ভাইয়ের লাশ জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। এরপ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মুহম্মদ ইবনুল হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বাঁদীর মৃত্যুতে খুবই দুঃখিত হলেন। তার কাফন-দাফনের ব্যবস্থার জন্য তিনি বাজারে গেলেন। ফিরে এসে দেখেন তার কাফন পড়ানো হয়ে গেছে, আতর-গোলাপ লাগানো হয়েছে। তার দেহ দু’টি সবুজ রংয়ের বেহেশতী চাদরে ঢাকা। এতে দু’ছতরে দু’টো কথা লিখা আছে। প্রথমে লিখা আছে-
لا اله الا الله محمد رسول الله
তারপর লিখা আছে-
الا ان اولياء الله لا خوف عليهم ولا هم يحزنون.
হযরত ইবনুল হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বন্ধুবর্গকে নিয়ে তার জানাযা এবং দাফন শেষে পবিত্র সূরা ইয়াসীন শরীফ পাঠ করে বাড়ী ফিরে এলেন। বাড়ী ফিরে তিনি দু’রাকাত নাম বাকি অংশ পড়ুন...
বালাকোট- (با لاكور), পাকিস্তানের অন্তর্গত হাযারা জেলার একটি ক্ষুদ্র শহরের নাম। স্থানটি পূর্ব হতেই একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র ছিলো। ১৮৩১ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ও শিখদের মধ্যে সংঘটিত একটি যুদ্ধের কারণে বালাকোট ঐতিহাসিক গুরুত্ব লাভ করে।
বালাকোটের উত্তরাঞ্চলের পার্বত্য এলাকাসমূহে ফল-ফসলাদি উৎপন্নের বিপুল অংশ বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে এখনও বালাকোটেই এসে থাকে এবং এই অঞ্চলের অধিবাসীরা তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য-সামগ্রী এখান থেকেই খরিদ করে নিয়ে যায়। পার্শ্ববর্তী পবর্তসমূহের বাকি অংশ পড়ুন...












