আবূ আফাক:
তাদের এই কথার জবাবে হযরত নাহদিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি নিম্নোক্ত কবিতা পাঠ করেন-
تُكَذّب دِينَ اللّهِ وَالْمَرْءَ أَحْمَدَا ... لَعَمْرُ الّذِي أَمْنَاكَ إذْ بِئْسَ مَا يُمْنَى
حَبَاك حَنِيفٌ آخِرَ اللّيْلِ طَعْنَةً ... أَبَا عَفَكٍ خُذْهَا عَلَى كِبَرِ السّنّ
فَإِنّي وَإِنْ أَعْلَمْ بِقَاتِلِك الّذِي ... أَبَاتَك حِلْسَ اللّيْلِ مِنْ إنْسٍ اوْ جِنّي
‘তুমি মহান আল্লাহ পাক উনার দ্বীনকে মিথ্যা বলো এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দম্ভভরে অস্বীকার করো। সেই মহান সত্তা উনার ক্বসম, যিনি তোমাকে নিরাপত্তা দিয়েছিলেন, কি নিকৃষ্ট সেই নিরাপত্তা।
রাত্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি বাংলাদেশে নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে। কিছু কথিত ইসলামীক দল এবং লেবাসধারী ওলামায়ে সু'গং সেই প্রস্তুতিতে নিজেদের সর্বস্ব বিলীয়ে দিচ্ছে। কাফিরদের প্রবর্তিত কুফরী গণতন্ত্রের জন্য দিন-রাত এককরে রাজনীতির ময়দানে ব্যাপক জান-মাল, সময়, শ্রম ব্যয় করছে।
মসজিদের মিম্বর, মাহফিলের মঞ্চ থেকে শুরু করে প্রতিটি রাজপথে তারা গণতন্ত্রের প্রচারণায় চরম ব্যাস্ত। এ সমস্ত উলামায়ে সু'দের খায়েশ হচ্ছে, তারা সংসদে গিয়ে নাকি ‘ইসলামী হুকমত’ কায়িম করবে। আর এই খায়েশ পূরণের জন্য তারা ভোট চাইতে বির্ধমীদের দারে দারে ধর্ণা দিচ্ছে। হিন্দু বাকি অংশ পড়ুন...
আব্দুল্লাহ ইবনে ক্বামীয়াহর চরম পরিণতি:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- পবিত্র উহুদ যুদ্ধ থেকে আব্দুল্লাহ ইবনে কামিয়াহ পবিত্র মক্কা শরীফে ফিরে আসে। এরপর সে তার মেষপালের খোঁজে পাহাড়ের দিকে যায়। কারণ, তার মেষপাল পাহাড়ে চড়তো। সে দেখতে পায়, মেষপাল পাহাড়ের চূড়ায় চড়ছে। সে পাহাড়ের চূড়া বেয়ে উঠে মেষের পাল তাড়িয়ে আনতে গেলে হঠাৎ করে শক্তিশালী একটা ছাগল তাকে শিং দিয়ে প্রচ- জোরে গুঁতা মারে। গুঁতার ধাক্কা সামলাতে না পেরে সে মাটিতে পড়ে যায়। সে আর মাটি থেকে উঠতে সক্ষম হয়নি। ছাগলটি তাকে একের পর এক গুঁতা মারতে থাকে, আর সে গড়াতে গড়াতে নিচে পড়তে থাকে। ত বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: আমাদের দেশে ও সারা পৃথিবীতে যোগাযোগ মাধ্যমে ও বিভিন্নভাবে, যেমন- পত্র-পত্রিকা, বই-পুস্তুক, কিতাবাদী, কার্টুন, ব্যাঙ্গচিত্র এবং বিভিন্ন অশ্লীল নাটক-সিনেমার মাধ্যমে আমাদের প্রাণ প্রিয় নবী, সারা কায়িনাতের মালিক, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানি করা হচ্ছে। না‘ঊযুুবিল্লাহ! এমনকি নামধারী ইমাম, খতীব, মুফতী, মুহাদ্দিছ, মুফাসসির, ইসলামী চিন্তাবিদরাও উনার শান ম বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
إِنَّ شَرَّ الدَّوَابِّ عِنْدَ اللَّهِ الَّذِينَ كَفَرُوا
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সৃষ্টির সচেয়ে নিকৃষ্ট প্রাণী হচ্ছে যারা কাফির।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা আনফাল : আয়াত শরীফ ৫৫)
মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা। তারা যালিম, ধোঁকাবাজ, মিথ্যাবাদী, লা’নতপ্রাপ্ত, গযবপ্রাপ্ত এবং চির জাহান্নামী। তাদের অনুসরণ করা, তাদের জন্য কল্যাণের দোয়া করা, তাদের প্রশংসা করা এবং তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা প্রত্যেকটাই কাট্টা কুফরী ও চির জাহান্নামী হওয়ার কারণ। অনুরূপভাবে তাদের বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে পবিত্রা বললেও ভুল হবে। উনারা হলেন পবিত্রতা দানকারিণী। সুবহানাল্লাহ! উনারা যদি পবিত্রতা দানকারিণী হয়ে থাকেন তাহলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্রতা কত বেমেছাল তা বলার অপেক্ষায় রাখে না। সুবহানাল্লাহ! অতএব যারা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে চু-চেরা কীল-কাল করবে, উনাদেরকে কোন প্রকার দোষারোপ করবে তাদের একমাত্র শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। তাদের জন্য সম্মানিত শরীয়ত উনার শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। হযরত উম্মাহাতুল মু’মিন বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও উটের গোশত:
বন্টনকৃত উটের গোশতের এক ভাগ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দেয়া হলো। ইহুদী ধর্মের বিধান অনুসারে উটের গোশত খাওয়া ছিলো হারাম। যেহেতু উনারা ইহুদী আলিম ছিলেন, ইহুদী থাকা অবস্থায় এ ধর্মের অনুশাসনগুলি ঠিকভাবেই মেনে চলতেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পর উটের গোশত খাওয়াতে অভ্যস্ত ছিলেন না।
তাই তিনি যখন উটের গোশত খাওয়া থেকে রোখছত চাইলেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চুপ ছিলেন বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার এবং উনার দুই কিশোর আওলাদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমা উনাদের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত আফরা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি ছিলেন বিশিষ্ট আনছার মহিলা ছাহাবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা। উনার ৭জন ছেলে সন্তান ছিলেন। বদরের সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার সময় তিনি জানতে পারলেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যেই নিকৃষ্ট লোকটি সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে, সেই কাট্টা কাফির আবূ জাহিল মুশরিকদেরকে নেতৃত্ব দিয়ে নিয়ে আসতেছে। তখন তিনি উনার দুই বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
“আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ হচ্ছেন জান্নাতী মেহমান, ওলীয়ে মাদারযাদ, আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে এক নিকৃষ্ট লোক সে বদ আক্বীদা পোষণ করায় তার শাস্তি স্বরূপ তাকে ক্বতল করা হয়।
এ প্রসঙ্গে কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
قَالَقَاضِيَ الْقُضَاةِ: كُنْتُ يَوْمًا بِحَضْرَةِ الْحَسَنِ بْنِزَيْدٍ الدَّاعِي بِطَبَرِسْتَانَ، وَكَانَ يَلْبَسُ الصُّوفَ، وَيَأْمُرُ بِالْمَعْرُوفِ، وَيَنْهَى عَنِ الْمُنْكَرِ، وَيُوَجِّهُ فِي كُلِّ سَنَةٍ بِعِشْرِينَ أَلْفَ دِينَارٍ إِلَى مَدِينَةِ السَّلَامِ تُفَرَّقُ عَلَى صَغَائِرِ وَلَدِ الصَّحَابَةِ، وَكَانَ بِحَضْرَتِهِ رَجُلٌ ذَكَرَ عَائِشَةَ بِذِكْرٍ قَبِيحٍ مِنَ الْفَاحِشَةِ, فَقَالَ: يَا غُلَامُ اضْرِبْ عُنُقَهُ، فَقَالَ لَهُ الْ বাকি অংশ পড়ুন...












