অন্যান্য বর্ণনা:
হযরত খাজা নকশবন্দ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, সম্মানিত পীর ছাহিব ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার নির্দেশিত কোন কাজ যদি মুরীদের জন্য কঠিন মনে হয়, কিংবা মনে সন্দেহের উদ্রেক করে, তা হলে সে মুরীদ সবর করবে এবং ভক্তি ও বিশ্বাস নষ্ট করবে না। হয়ত এর রহস্য পরে তার নিকট প্রকাশ হয়ে পড়বে। আর যদি মুরীদের প্রাথমিক অবস্থায় এরূপ ঘটে এবং তার সবর করার শক্তি না থাকে, তাহলে হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার নিকট তা জিজ্ঞাসা করা উচিত। এইরূপ জিজ্ঞাসা হালাল অর্থাৎ যুক্তিসঙ্গত। তবে যদি সালিকের মা’রিফাত হাছিলের মধ্যপথে এইরূপ ঘট বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যান্য বর্ণনা:
হযরত বাবা সাম্মাসী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছাল শরীফের পর হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সমরকন্দে গমন করেন এবং সেখান থেকে বোখারায় উপনীত হন। সেখানে তিনি শাদী মুবারক করেন এবং নিজ গ্রামে প্রত্যাবর্তন করেন। অতঃপর তিনি “নাসাফ” এ গিয়ে হযরত বাবা সাম্মাসী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খলীফা, হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করেন। অতঃপর বোখারার নিকটবর্তী দু’টি গ্রামে কিছুকাল অতিবাহিত করার পর হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একজন খলী বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
এছাড়াও, ফাতেমীয় শাসক আল-আজিজ বিল্লাহ (হিজরী ৩৬৪-৩৮৫; শামসী ৩৪২-৩৬৩, খ্রিস্টাব্দ ৯৭৫-৯৯৬) এর লাইব্রেরির একটি বিশেষ চরিত্র ইবনে কিলিস, যিনি সম্ভবত উজির ছিলেন, তিনি কিতাব সংগ্রহ ও বিন্যাসে ছিলেন। গ্রন্থাগারটিতে শুধুমাত্র ধর্মতত্ত্বের উপর ১৮ হাজার কিতাব অন্তর্ভুক্ত ছিল, ছিল পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ২৪০০ কপি।
মুসলিম স্পেন আল আন্দালুসিয়ায় চতুর্থ হিজরী শতকে লাইব্রেরি সংখ্যা ছিল প্রায় ৭০টি। এর কিছু ছিল টলেডোয় (আল তুলায়তুলাহ) বাকিগুলো কর্ডোভা (আল কুরতুবাহ), মালাগা (আল মালাক্বাহ), সেভিল (আল ইসবিলিয়াহ), গ্রানাডায় (আল বাকি অংশ পড়ুন...
উনার ছাত্র জীবনের কিছু কৃতিত্ব:
তদানিন্তন সময়ের শ্রেষ্ঠতম বিদ্যাপিঠ ছিল সমরকন্দ, বোখারা ও নিশাপুর। সুলত্বানুল আউলিয়া, কুতুবুল মাশায়িখ, সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ইলিম মুবারক হাছিলের লক্ষে সেসকল স্থানসহ আরো অনেক এলাকা সফর করেন। তিনি নিশাপুর থেকে চলে গেলেন বোখারায়। তিনি জানতে পারলেন, বোখারায় অবস্থান করেন সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ বুযূর্গ ও স্বনামধন্য আলিম হযরত মাওলানা হিসামুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি উনার খিদমতে নিজের মনের আশা-আকাঙ্খা ব্যক্ত করলেন। তিনি গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ইলিম হ বাকি অংশ পড়ুন...
উপকরণ:
গোশত দেড় কেজি, পিঁয়াজ বাটা আধা কাপ, বাদাম বাটা ১ টেবিল চামচ, পিঁয়াজ কুচি আধা কাপ, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, টক দই ১ কাপ, লেবুর রস ১ চা চামচ, শুকনা মরিচ টালা গুঁড়া ১ চা চামচ, কাঁচা মরিচ ৪/৫টি, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, আলু বোখারা ১০/১২টি, কিশমিশ বাটা ১ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ ৪/৫টি, ঘি ৩/৪ কাপ, জায়ফল ও জয়ত্রী বাটা আধা চা চামচ।
প্রণালি:
পিঁয়াজ ভেজে আদা, রসুন, পিঁয়াজ বাটা, লবণ দিয়ে কষিয়ে গোশত ঢেলে দই, হলুদ, মরিচ, গোলমরিচ ও সামান্য গরম পানি দিয়ে কষাতে হবে। বাদাম ও কিশমিশ বাটা ও অর্ধেক আলু বোখারা বাটা ও বাকি অর্ধেক আলু বোখারা আস্ত ছিটিয়ে ৫ মিনিট পর নামি বাকি অংশ পড়ুন...












