বাজারের প্রায় সব খাবারেই দেদারছে ব্যবহৃত হচ্ছে কেমিক্যাল। কেক, পাউরুটি, বিস্কুট, চানাচুর, আইসক্রিম, চকোলেটসহ নানা পণ্য মুখরোচক করতে এ কেমিক্যালের ব্যবহার। কিন্তু এসব কেমিক্যাল আদৌ মানসম্পন্ন কিনা বা তা সঠিক মাত্রায় ব্যবহার হয়েছে কিনা, তা যাচাইয়ের কোনো উপায় নেই। প্রস্তুতকারক জানে না, খাবার তৈরিতে তারা যে রঙ মেশাচ্ছে, তা ফুড গ্রেডেড বা খাবারে ব্যবহারের উপযোগী কিনা। বিক্রেতারাও জানে না পণ্যে ব্যবহৃত রঙ মানসম্পন্ন কিনা। এমনকি বিএসটিআইয়ের আইনেও খাবারে ব্যবহৃত কেমিক্যালের মাত্রা পরীক্ষার বিধান রাখা হয়নি।
বিএসটিআইয়ের পরিচাল বাকি অংশ পড়ুন...
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ بْنِ عَابِسٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ أَبِيهِ قَالَ سَأَلْتُ حَضْرَتْ أُمَّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةَ الصَّدِّيقَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ عَنْ لُحُوْمِ الْأَضَاحِيِّ؟ قَالَتْ كُنَّا نَـخْبَأُ الْكُرَاعَ لِرَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَهْرًا ثُـمَّ يَأْكُلُهٗ.
অর্থ: “হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আবিস রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। উনার পিতা বলেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনাকে কুরবানীর গোশত সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করলাম। সাইয়্যিদাতুনা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
উচ্চমূল্যের কারণে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ডাল, ভাত আর সবজি জোগাড় করাই এখন স্বপ্নের মতো। পুষ্টির চাহিদা মেটাতে একমাত্র ভরসা হয়ে উঠেছে ডিম; কিন্তু সেটিও এখন অনেকের নাগালের বাইরে। ক্রমবর্ধমান দামের চাপে নিম্নবিত্তের মতো মধ্যবিত্তরাও পড়েছেন বেকায়দায়।
নিত্যপণ্যের দাম সামলাতে গিয়ে সাধারণ মানুষ এখন তাদের খাদ্যতালিকা ছোট করে ফেলছে। প্রয়োজনের তুলনায় কম কিনে কোনোভাবে বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। শুধু বাজার খরচই নয়, নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে চিকিৎসা, শিক্ষা ও যাতায়াতসহ প্রায় সব খাতে বাকি অংশ পড়ুন...
চট্টগ্রাম সংবাদদাতা:
দেশের বৃহৎ ভোগ্যপণ্যের বাজার চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে ভোজ্যতেলের দাম এখনও অস্থির। পণ্যটির দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। ভোজ্যতেলের দামের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা সাধারণ ভোক্তারা। দীর্ঘ সময় ধরে উত্তপ্ত ভোজ্যতেলের বাজার। সিন্ডিকেট করে খুচরা ও পাইকারি পর্যায়ে বাড়ানো হয়েছে ভোজ্যতেলে দাম। খুচরা পর্যায়ে লিটারপ্রতি ৫ টাকারও বেশি বেড়েছে দাম।
পাইকারিতে প্রতি ড্রামে (২০৪ লিটার) বেড়েছে আড়াই হাজার টাকার বেশি। পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের প্রতি কার্টনে (২০ লিটার) ৬০ থেকে ৭০ টাকা বেড়েছে। চট্টগ্রামের উপজেলাগুলোতে আ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশেহারা। বিশেষ করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম লাগামহীনভাবে বাড়ায় নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। বাজারের এই অস্থিরতা তাদের জীবনযাত্রাকে আরও কঠিন করে তুলেছে।
অতিরিক্ত মুনাফার লোভে এক শ্রেণির অসৎ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে, যার ফলে সাধারণ মানুষের কষ্ট বাড়ছে। বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, শাক-সবজি, ডিম, ব্রয়লার মুরগিসহ প্রায় সব জিনিসের দাম বেশ কয়েকগুণ বেড়েছে।
টানা কয়েক দিনের বৃষ্টির কারণে বাজারে প্রায় সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। শীতে বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই ঝাল খাবারের স্বাদ উপভোগ করেন, তবে মরিচের উপকারিতা শুধু ঝালেই সীমাবদ্ধ নয়। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, নিয়মিত ঝাল খাবার, বিশেষত মরিচ খাওয়ার অভ্যাস হৃদরোগ প্রতিরোধ, বিপাকক্রিয়া সক্রিয়করণ এবং পরিপাকতন্ত্রের সুরক্ষায় ভূমিকা রাখতে পারে।
প্রচলিত ধারণা এবং সাম্প্রতিক ক্লিনিক্যাল গবেষণা বলছে, ঝাল খাবার প্রদাহনাশক কার্যকারিতা, হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা ও হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে। এ সব কিছুর মূল উপাদান হলো ক্যাপসাইসিন যা মরিচের ঝালের জন্য দায়ী।
২০২০ সালের এক মেটা-বিশ্লেষণে দেখা যায়, নিয়মিত মরিচ খাওয়া ব্যক্তিরা য বাকি অংশ পড়ুন...
নওগাঁ সংবাদদাতা:
জেলার মহাদেবপুরের মোমিনপুর বাজারে রয়েছে জেলার সবচেয়ে বড় পাইকারি কাঁচা মরিচের হাট। সেই হাটে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। যা দুই দিন আগে দাম ছিল ১৩০-১৫০ টাকা। হঠাৎ করে দাম কমে যাওয়ায় হতাশায় কৃষকরা। তারা বলছেন, এ রকম দাম থাকলে অনেক লোকসান হবে তাদের। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি হওয়ায় হঠাৎ এ অবস্থা।
মহাদেবপুরের মোমিনপুর কাঁচা মরিচের হাটের দৃশ্য এটি। সপ্তাহের প্রতিদিন বসে এখানে কাঁচা মরিচের হাট। বছরে ৬ থেকে ৭ মাস চলে এ হাট। এখানে প্রতি মাসে দুই থেকে আড়াই কোটি টাকার কাঁচা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীর সবজির বাজারে ক্রেতারা চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন। সবার মুখে একটাই কথা, স্বস্তি নেই বাজারে, সবজি কিনতেই পকেট ফাঁকা!
গত তিন মাস ধরে সবজির দাম ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। বিশেষ করে বরবটি, করলা ও কাঁচা মরিচের দাম প্রতি কেজিতে শতক অতিক্রম করেছে। অন্যান্য সবজির দামও মূলত ৮০ থেকে ১০০ টাকার নিচে নেই।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, প্রতি কেজি পটল ৮০ টাকা, প্রতি কেজি মুলা ৮০ টাকা, প্রতি কজি পেঁপে ৩০ টাকা, বেগুন (গোল) প্রতি কেজি ১০০ টাকা, বেগুন (লম্বা) প্রতি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
এক ডজন ডিমের দাম ১৫০ টাকা ছাড়ালেই আমদানির অনুমতি দেয়ার পাশাপাশি শুল্ক–কর ছাড় দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন গতকাল বৃহস্পতিবার এই সুপারিশ করে বাণিজ্যসচিবকে চিঠি দিয়েছে।
গতকাল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ডজনপ্রতি ডিমের দাম ১৪০ টাকার আশপাশে ঘুরছে। কিছুদিন আগে ডিমের দাম ১৫০ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
শুধু ডিম নয়, পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৯০ টাকা পেরোলে আমদানির অনুমতিসহ শুল্ক-কর ছাড় দেওয়ার সুপারিশ করেছে ট্যারিফ কমিশন। বর্তমানে রাজধানীর বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ৭০ থেকে ৮০ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাজারে আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও আমদানি করা ৮০ টাকার মরিচ খুচরা বাজারে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ১১ট্রাকে ১৬৫ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ আমদানি হয়েছে।
বাজারের খুচরা পর্যায়ে দেখা যায়, গত ১৫ দিন আগেও প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে বাজারে। তবে বর্তমানে তা বেড়ে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায় পৌঁছেছে। অথচ আমদানিকারকের নথিপত্র অনুযায়ী ভারত থেকে প্রতি কেজি মরিচ আমদানির পর সব খরচ মিলিয়ে বেনাপোল বন্দরে দাম দাঁড়াচ্ছে সর্বোচ্চ ৮০ থেকে ৮৫ টাকা।
বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে। রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৩০০ থেকে ৩৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও কিছু এলাকায় বন্যার ফলে উৎপাদন কমেছে দেশের অনেক জেলায়। অনেক জেলায় মরিচের গাছ নষ্ট হয়ে গেছে। তাই বাজারে মরিচের সরবরাহ কমেছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট ও টাউন হল খুচরা বাজারে সর্বোচ্চ ৩৬০ টাকা কেজি দরে মরিচ বিক্রি হয়েছে। সপ্তাহখানেক আগেও বাজারে ১৮০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ কেনা যেত। যদিও কোথাও একটু কম বাকি অংশ পড়ুন...












