ঢিলা-কুলখ ব্যবহার করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনেক। কারণ এ ব্যাপারে উদাসীনতার ফলে শরীর ও কাপড় নাপাক থেকে যায় এবং ওজু ও নামাযও বাতিল হয়ে যায়।
শুকনা মাটির টুকরা, পাথর, নতুন বা পুরাতন কাপড়ের টুকরা, তুলা ইত্যাদি দ্বারা কুলুখ নেয়া জায়িয আছে। হাড়, শুকনা চামড়া, কয়লা ইত্যাদি কুলুখরূপে ব্যবহার করা মাকরূহ। কোন খাদ্যদ্রব্য দ্বারা কুলুখ নেয়া নিষিদ্ধ, হারাম।
পুরুষের ছোট ইস্তিঞ্জা একেবারেই সম্পূর্ণ নির্গত হয় না। খানিকটা সময়ের প্রয়োজন হয়। এই অবস্থায় ইস্তিঞ্জা বন্ধ হওয়া মাত্রই অপেক্ষা না করে পানি ব্যবহার করে উঠে গেলে বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান মাত্রই পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার কথায় আবেগতাড়িত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবায় অনুপ্রাণিত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবার প্রথমদিকেই বর্ণিত হয়েছে, “আজকের এদিন যেমন পবিত্র, তেমনি প্রতিটি মুসলমানের জান-মাল অনেক পবিত্র।” আপন জান-মাল রক্ষার্থে মুসলমান যে যুদ্ধ করবে, তা জিহাদ বলে গণ্য হবে। প্রসঙ্গত, মুসলমানের জান-মাল রক্ষা করা যেমন ফরয, তেমনি তা রক্ষার জন্য জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করাও জরুরী।
‘মুসলিম শরীফ’ ও ‘মুসনাদে আহমদ শরীফ’ উনাদের মধ্যে রয়েছে- হযরত সালমান ইবনে আকওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “মহান বাকি অংশ পড়ুন...
ইস্তিঞ্জার পর ঢিলা-কুলুখ ব্যবহার করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা
ইস্তিঞ্জার পর ঢিলা-কুলুখ ব্যবহার করার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনেক। কারণ এ ব্যাপারে উদাসীনতার ফলে শরীর ও কাপড় নাপাক থেকে যায় এবং ওজু ও নামাযও বাতিল হয়ে যায়।
শুকনা মাটির টুকরা, পাথর, নতুন বা পুরাতন কাপড়ের টুকরা, তুলা ইত্যাদি দ্বারা কুলুখ নেয়া জায়িয আছে। হাড়, শুকনা চামড়া, কয়লা ইত্যাদি কুলুখরূপে ব্যবহার করা মাকরূহ। কোন খাদ্যদ্রব্য দ্বারা কুলুখ নেয়া নিষিদ্ধ, হারাম।
পুরুষের ছোট ইস্তিঞ্জা একেবারেই সম্পূর্ণ নির্গত হয় না। খানিকটা সময়ের প্রয়োজন হয়। এই অবস্থায় ইস্তিঞ্জা বন্ধ হ বাকি অংশ পড়ুন...
ঝগড়া-বিবাদ খুবই ন্যাক্কারজনক ও খারাপ কাজ। নিজের হক্ব ও অধিকার রক্ষা ও লাভের জন্য ন্যায় পন্থায় বিবাদ করা দুরস্ত থাকলেও বিবাদ পরিহার করে চলা সর্বাবস্থায়ই উত্তম। ঝগড়া-বিবাদ করলে কথায় কথায় অশ্লীল, গালিগালাজ ও কটুবাক্য এসে যায় এবং মনের ভিতরে ঘৃণা বিদ্বেষের সৃষ্টি হয়। যার কারণে ভয়াবহ পরিণামেরও সম্মুখীন হতে হয়।
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَاِنْ طَائِفَتَانِ مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ اقْتَتَلُوا فَاَصْلِحُوْا بَيْنَهُمَا ۖ فَاِنْ بَغَتْ اِحْدَاهُـمَا عَلَى الْاُخْرٰى فَقَاتِلُوا الَّتِيْ تَبْغِيْ حَتّٰى تَفِيْءَ اِلٰى اَمْرِ اللهِ ۚ فَاِنْ فَاءَتْ فَاَصْلِحُ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
এক মাসিক পত্রিকায় হজ্জের অজুহাতে ছবি তোলাকে বৈধ বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে দলীল হিসেবে পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ ১৭৩, পবিত্র সূরা আনআম শরীফ ১১৯ ও ১৪৫ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে, তীব্র প্রয়োজন হারাম বস্তুকে সাময়িক হালাল করে দেয়। তাই হজ্জের ফরয আদায় করতে হারাম ছবি তোলা সাময়িক বৈধতা পাবে। নাউযুবিল্লাহ! এ বিষয়ে সঠিক জাওয়াব কি?
জাওয়াব:
একইভাবে পবিত্র সূরা আনআম শরীফ উনার ১৪৫ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
قُلْ لَّا أَجِدُ فِيْ مَاۤ اُوحِيَ اِلَيَّ مُحَرَّمًا عَلٰى طَاعِمٍ يَطْعَمُهٗ إِلَّاۤ اَنْ يَّكُوْنَ مَيْـتَةً اَوْ دَمًا مَّسْفُوْحًا বাকি অংশ পড়ুন...
স্মরণীয় যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে এক নিকৃষ্ট লোক সে বদ আক্বীদা পোষণ করায় তার শাস্তি স্বরূপ তাকে ক্বতল করা হয়।
এ প্রসঙ্গে কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
قَالَقَاضِيَ الْقُضَاةِ: كُنْتُ يَوْمًا بِحَضْرَةِ الْحَسَنِ بْنِزَيْدٍ الدَّاعِي بِطَبَرِسْتَانَ، وَكَانَ يَلْبَسُ الصُّوفَ، وَيَأْمُرُ بِالْمَعْرُوفِ، وَيَنْهَى عَنِ الْمُنْكَرِ، وَيُوَجِّهُ فِي كُلِّ سَنَةٍ بِعِشْرِينَ أَلْفَ دِينَارٍ إِلَى مَدِينَةِ السَّلَامِ تُفَرَّقُ عَلَى صَغَائِرِ وَلَدِ الصَّحَابَةِ، وَكَانَ بِحَضْرَتِهِ رَجُلٌ ذَكَرَ عَائِشَةَ بِذِكْرٍ قَبِيحٍ مِنَ الْفَاحِشَةِ, فَقَالَ: يَا غُلَامُ اضْرِبْ عُنُقَهُ، فَقَالَ لَهُ الْ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “পরবর্তী উম্মতরা যদি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ন্যায় ঈমান আনেন তবে তারা হিদায়েতপ্রাপ্ত হবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বার বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সার আর কীটনাশক দেয়া ফলমূল, সবজিতে এখন বাংলাদেশের বাজার সয়লাব। সেগুলো দেখতে সুন্দর, সহজে পচে না, আকার, আকৃতি একেবারে ক্রেতার মন মতো হয়। ফলে ক্রেতা সেটা কেনেন এবং খুশি মনে খান।
মানবদেহের সহ্য ক্ষমতা অনেক বেশি। তাই ক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক
হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন শুরুর দিকে সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণকারী হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। তিনি তখন উম্মে আম্মার বিনতে সিবা’ খুজাইয়্যাহ্-এর অধীনে ছিলেন। সে যখন জানতে পারলো যে, তিনি সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছেন, তখন উনাকে সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম থেকে ফিরানোর জন্য সে উনার উপর কঠিন যুলুম-নির্যাতন চালাতে লাগলো। সে লোহা গরম করে উনার মাথা ম বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ আশার আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক হচ্ছেন হযরত উম্মে হাবীবা বিনতে আবি সুফিয়ান আলাইহাস সালাম। তিনি কুরাইশ গোত্রের উমাইয়া শাখার অন্তর্ভুক্ত। হযরত হাবীবাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার মেয়ের নাম, সেজন্য হযরত উম্মে হাবীবা আলাইহাস সালাম এই কুনিয়াত মুবারকেই তিনি প্রসিদ্ধ হয়েছেন। উনার প্রকৃত নাম মুবারক ছিল হযরত রমলা আলাইহাস সালাম। উনার পিতা হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। তিনি ইসলাম গ্রহণের পূর্বে কুরাঈশ নেতা ছিলেন।
হযরত আবু সুফিয়ান রদ্ব বাকি অংশ পড়ুন...












