সম্মানিত ইসলামী সভ্যতা শুরুর দিক থেকে সরাইখানার সাথে জড়িত। মুসলমান সভ্যতার সূচনাকাল থেকেই পান্থনিবাস ও সরাইখানা নির্মাণের যে ইতিহাস তা সত্যিকার অর্থেই ইসলামী নগরায়ন ও সভ্যতার উন্নতির সাক্ষ্য দেয়। পথিক, মুসাফির ও আগন্তুকদের অবস্থা কতটা গুরুত্বের সাথে বিবেচিত হতো তাও বোঝা যায়। মুসাফির যদি যাকাতের সম্পদের হক্বদার হতো তাহলে সালতানাত তাদের খাদ্য, পানীয়, বাসস্থান প্রয়োজনীয় সবকিছুর ব্যবস্থা করতো। ফলে পান্থনিবাস ও সরাইখানা ছিলো জনকল্যাণেরই একটি অংশ, আর জনকল্যাণের ধারণাটি দিয়েছেন সম্মানিত দ্বীন ইসলাম। সম্মানিত ইসলামী সভ্ বাকি অংশ পড়ুন...
যেসব ওজরের কারণে তাইয়াম্মুম জায়িয
১. যে ব্যক্তি পানি হতে এক মাইল দূরে থাকে, সে শহরে কিংবা শহরের বাইরে থাকুক, মুসাফির কিংবা মুক্বীম হোক, তার জন্য তাইয়াম্মুম করা জায়িয। আর তা অপেক্ষা কম দূরে পানি থাকলে তাইয়াম্মুম জায়িয হবে না। যদি পানির স্থানে পৌঁছতে পৌঁছতে নামাযের ওয়াক্ত ফউত হবার সম্ভাবনা থাকে, তবে তাইয়াম্মুম করে নামায পড়তে হবে এবং পানির নিকট উপস্থিত হয়ে অজু করে পুনরায় নামায আদায় করতে হবে।
২. যদি লক্ষণ কিংবা পরীক্ষা দ্বারা অথবা কোনো পরহেযগার মুসলমান চিকিৎসকের কথায় দৃঢ় ধারণা হয় যে, পানি ব্যবহার করলে পীড়া বৃদ্ধি কিংবা পীড়া উপশ বাকি অংশ পড়ুন...
দু‘আ কবুলের আলামতসমূহ:
১. ভয় লাগা, ভীতি সঞ্চার হওয়া।
২. অন্তরের পরিবর্তন হওয়া, অসাধারণ অবস্থার সৃষ্টি হওয়া।
৩. শরীরের পশম দাড়িয়ে যাওয়া, শরীর শিউরে উঠা।
৪. অজান্তেই চোখ দিয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়া।
৫. বিকট আওয়াজে ক্রন্দন করা।
৬. অজান্তেই হেসে দেয়া।
৭. অন্তরের পরিবর্তনের পর প্রফুল্লতা অনুভব করা।
৮. হৃদয় ও মনের ক্লান্তি দূর হয়ে যাওয়া।
৯. সব কিছু হালকা পাতলা ও ঝরঝরে মনে হওয়া।
১০. নিজের উপর থেকে কোন বিপদ কেটে গেছে এমনটি মনে হওয়া।
১১. যা দু‘আ করেছে সরাসরি সেটা পাওয়া।
১২. যা চেয়েছে তার থেকে উত্তম কিছু পাওয়া।
১৩. ক্বলব বা অন্তরে ইতমিনান বা প্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- পবিত্র মসজিদের ভিতরে চেয়ার-টেবিল প্রবেশ করানো এবং সেগুলোতে পবিত্র ছলাত বা নামায আদায় করা বিদয়াতে সাই বাকি অংশ পড়ুন...
৯৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুসাফিরী শান মুবারক نُوْرُ الرَّاكِبِ مُبَارَكٌ নূরুর রকিব মুবারক
৯৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুক্বীমী শান মুবারক نُوْرُ النَّعِيْمِ مُبَارَكٌ নূরুন না‘ঈম মুবারক
৯৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’লীম মুবারক نُوْرُ الْوَحْىِ مُبَارَكٌ নূরুল ওয়াহ্ই মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
৯৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুসাফিরী শান মুবারক نُوْرُ الرَّاكِبِ مُبَارَكٌ নূরুর রকিব মুবারক
৯৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুক্বীমী শান মুবারক نُوْرُ النَّعِيْمِ مُبَارَكٌ নূরুন না‘ঈম মুবারক
৯৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’লীম মুবারক نُوْرُ الْوَحْىِ مُبَارَكٌ নূরুল ওয়াহ্ই মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
হির্ছ্ ও আমাল আরবী এ শব্দ দু’টি প্রায় কাছাকাছি অর্থে ব্যবহৃত হয়। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিভিন্ন আয়াত শরীফ উনাদের মধ্যে শব্দ দুটি লোভ-লালসা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَلَتَجِدَنَّهُمْ اَحْرَصَ النَّاسِ عَلٰى حَيَاةٍ وَمِنَ الَّذِيْنَ اَشْرَكُوْا ۚ
অর্থ : আপনি তাদেরকে (ইহুদীদেরকে) জীবনের প্রতি সবার চেয়ে, এমনকি মুশরিকদের চেয়েও অধিক লোভী দেখবেন। (পবিত্র সূরা বাক্বারা : আয়াত শরীফ ৯৬)
ذَرْهُمْ يَأْكُلُوا وَيَتَمَتَّعُوْا وَيُلْهِهِمُ الْاَمَلُ ۖ فَسَوْفَ يَعْلَمُوْنَ ◌
অর্থ : আপনি তাদেরকে ছেড়ে দিন, তারা আহার করুক, ভোগ করুক এবং আশায় মোহগ্রস্ত থাকুক। অত বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি সে নির্দেশ নিয়ে চলে আসলেন। কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, পঞ্চাশ বৎসর এভাবে তিনি উনার পীর ছাহেবের নির্দেশ পালন করলেন। প্রথম দিকে কোন লোক হতো না উনার মাহফিলে। তিনি ক্বিবলামুখী হয়ে ওয়াজ করতেন। একদিন মাহফিলে কোন লোকই ছিলো না। তিনি মনে করলেন, আজকে চলে যাই, লোক যখন নেই। হঠাৎ একটা বৃদ্ধা মহিলা কোথা থেকে এসে বললেন, হে ইউসুফ! আপনি পীর ছাহেবকে যে ওয়াদা দিয়েছেন, সেটা স্মরণ রাখুন। তিনি আবার সেই ক্বিবলামুখী হয়ে ওয়াজ শুরু করে দিলেন।
পঞ্চাশ বৎসর পর তিনি কামালিয়াত হাছিল করলেন। তবে হযরত ইউসুফ বিন হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার জীবনের মূল যে বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৩৭. প্রসঙ্গ: শরীয়তে উমরী ক্বাযা নামায অবশ্যই রয়েছে
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: শরীয়তে উমরী ক্বাযা বলতে কোন ক্বাযা নামায নেই। তাই উমরী ক্বাযা আদায় করা বিদয়াত ও নাজায়িয।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: শরীয়তে উমরী ক্বাযা অবশ্যই রয়েছে। ফিক্বাহ্র বড় বড় সব কিতাবেই দু’প্রকার ক্বাযা নামাযের কথা উল্লেখ আছে। (১) ক্বাযায়ে আদা। অর্থাৎ যে ক্বাযা নামায সম্পর্কে নিশ্চিত জানা রয়েছে। (২) ক্বাযায়ে উমরী। অর্থাৎ যে ক্বাযা নামায সম্পর্কে নিশ্চিত জানা নেই। অর্থাৎ ক্বাযা থাকতেও পারে, নাও থাকতে পারে। তাক্বওয়ার জন্যে উমরী ক্বাযা আদায় কর বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনকাল ছিলো সমকালীন পৃথিবীর সর্বাধিক আলোচিত পবিত্র ই’জায শরীফ।
পবিত্র ই’জায শরীফ উনার সূচনা থেকেই দু’দলে বিভক্ত হয়ে পড়ে সমুদয় আরববাসী। উনাদের মধ্যে যাঁরা ছিলেন পবিত্র, স্বচ্ছ ও অনাবিল চিন্তার অধিকারী উনারা প্রথম সাক্ষাতেই বিষয়টি গভীর বিবেচনায় নেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র ছিরত-ছুরত মুবারকসমূহ উনাদেরকে হক্ব গ্রহণে আন্দোলিত করে।
তবে এ সবকিছু জেনেশুনেও অনেকে চরম সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতো। বাকি অংশ পড়ুন...












