মানবদেহ এক বিস্ময়কর যন্ত্র এবং এর চালক অর্থাৎ মস্তিষ্ক হলো সবচেয়ে রহস্যময় অঙ্গ। আমরা সাধারণত মনে করি মস্তিষ্ক কেবল চিন্তাভাবনা বা স্মৃতি ধরে রাখার কাজ করে, কিন্তু বিজ্ঞানীদের তথ্য বলছে ভিন্ন কথা। গবেষকরা নিশ্চিত করেছেন যে, একজন সুস্থ মানুষ যখন জেগে থাকেন, তখন তার মস্তিষ্ক যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করে, তা দিয়ে একটি ছোট বৈদ্যুতিক বাল্ব অনায়াসেই জ্বালানো সম্ভব।
মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে প্রায় ১০ হাজার কোটি বা ১০০ বিলিয়ন নিউরন রয়েছে যা প্রতিনিয়ত একে অপরের সঙ্গে বৈদ্যুতিক ও রাসায়নিক সংকেত আদান-প্রদান করে। যখন আমরা জেগে থাকি বা কো বাকি অংশ পড়ুন...
মহাকাশ অনুসন্ধানে এমন কিছু মুহূর্ত আসে যখন একটি মাত্র ছবি বিজ্ঞানীদের তাদের জ্ঞান পুনর্বিবেচনা করতে এবং প্রশ্ন করতে বাধ্য করে। ঠিক তাই ঘটেছিলো যখন নাসার পারসিভারেন্স রোভার জেজেরো ক্রেটার অঞ্চলে একা বসে থাকা একটি অদ্ভুত পাথর দেখতে পায়। এর গঠন, রঙ এবং অবস্থান তাৎক্ষণিকভাবে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
প্রাচীন হ্রদের তলদেশে সাধারণত যে ধরণের পাথর প্রত্যাশিত ছিলো তা এটি ছিলো না। কোটি কোটি বছর ধরে মঙ্গল গ্রহ কিভাবে তার ভূদৃশ্য তৈরি করেছিলো তা বোঝার চেষ্টা করা গবেষকদের জন্য আবিষ্কারটি এখন সর্বশেষ ধাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত সপ্তাহে, মিশন দলটি বাকি অংশ পড়ুন...
পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে মঙ্গল গ্রহে ঘুরে বেড়াচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পারসিভারেন্স রোভার। এই রোভার একটা নতুন পাথর দেখে থমকে দাড়িয়েছিলো। এতদিনে গ্রহটির কোথাও এমন পাথর দেখেনি যন্ত্রটি। তাই ওটার পাশে দাঁড়িয়ে ভালোভাবে খুঁটিয়ে দেখেছে। আর তা দেখে বিজ্ঞানীরা চিন্তায় পড়ে গেছে। পাথরটা দেখে মনে হচ্ছে, ওটা আসলে মঙ্গলের পাথর নয়! তাহলে কোথা থেকে এলো এই পাথর?
পাথরটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফিপসাকসলা’। নামের সঙ্গে কোনো যুক্তাক্ষর না থাকলেও উচ্চারণ করতে কষ্ট হয়। মঙ্গলের জেজেরো কার্টারের এক কোণায় পাথরটির খোঁজ মিলেছে। প্রায় বাকি অংশ পড়ুন...
মনে করুন, সৌরজগতের বাইরে থেকে ছুটে আসা রহস্যময় কোনো বস্তু হঠাৎই পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এলো। ঠিক কোথায় আঘাত হানতে পারে? এটা জানতে নতুন এক গবেষণায় উচ্চঝুঁকির অঞ্চল চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির করা এই গবেষণায় বলা হয়েছে, পৃথিবীর নিরক্ষীয় অঞ্চলের (ইকুয়েটর এলাকা) প্রতি আন্তর্মহাজাগতিক বস্তুর আঘাতের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। তুলনামূলকভাবে উত্তর গোলার্ধ যেখানে পৃথিবীর প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ বাস করে, সেখানে আঘাত লাগার সম্ভাবনাও সামান্য বেশি।
গবেষকরা কম্পিউটার সিমুলেশন ব্যবহার করে এসব বস্তু পৃথিবীর দিকে এলে তাদের গ বাকি অংশ পড়ুন...
গুগল ম্যাপে ভারত মহাসাগরের গভীরে তাকালে চোখে পড়ে এক বিচ্ছিন্ন দ্বীপপুঞ্জ-চারপাশে কেবল নীল পানিরাশি, হাজার কিলোমিটার দূরেও কোনো স্থলভাগের অস্তিত্ব নেই। এই অনিন্দ্য সুন্দর দ্বীপপুঞ্জের নাম কোকোস দ্বীপপুঞ্জ, যা আজ অস্ট্রেলিয়ার একটি বাইরের অঞ্চল। প্রকৃতি, ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক অপূর্ব মিশেল এই দ্বীপপুঞ্জকে করে তুলেছে রহস্যময় ও মোহনীয়।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, ১৬০৯ সালে এই দ্বীপ আবিষ্কার করা হয়। দীর্ঘদিন দ্বীপটি জনশূন্যই ছিলো, কারণ ঔপনিবেশিক শক্তিগুলোর কাছে এর তেমন গুরুত্ব ছিলো না।
পরবর্তীতে ১৮২৬ সালে দু’জন স্কটিশ নাবিক ও ব্যব বাকি অংশ পড়ুন...
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা সূর্যের কাছাকাছি এক নতুন গ্রহাণু আবিষ্কার করেছে। এর নাম ২০২৫ এসসি৭৯। প্রায় ৭০০ মিটার ব্যাসের এই গ্রহাণুটি শুক্রগ্রহের কক্ষপথের ভেতর ঘুরছে এবং মাত্র ১২৮ দিনে সূর্য প্রদক্ষিণ সম্পন্ন করে। এ পর্যন্ত জানা গ্রহাণুগুলোর মধ্যে এটি দ্বিতীয় দ্রুততম বলে জানিয়েছে গবেষকরা।
এই গ্রহাণুটি প্রথম শনাক্ত করা হয় যুক্তরাষ্ট্রের কার্নেগি ইনস্টিটিউশন থেকে। সেখানকার বিজ্ঞানীরা চিলির ব্লাঙ্কো ৪ মিটার টেলিস্কোপের ডার্ক এনার্জি ক্যামেরা ব্যবহার করে গত ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে এটি পর্যবেক্ষণ করে। পরে জেমিনি ও মাগেলান বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বজগতের এক দূরবর্তী প্রান্তে বিজ্ঞানীরা এমন এক রহস্যময় অদৃশ্য বস্তুর সন্ধান পেয়েছে, যার ভর সূর্যের চেয়ে প্রায় ১০ লাখ গুণ বেশি। তবে এখনো এর প্রকৃতি বা গঠন ঠিক কি, তা বিজ্ঞানীরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারেনি।
সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় জানানো হয়েছে, বস্তুটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১০ বিলিয়ন (একশ কোটিদ্ধ১০) আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এটি কোনো আলো বিকিরণ করে না, তাই সরাসরি দেখা যায় না। বিজ্ঞানীদের ধারণা, এটি হয়তো ডার্ক মেটার এর ছোট একটি অংশ, অথবা এটি হতে পারে একটি ক্ষুদ্র, নিষ্ক্রিয় ছোট আকারের ছায়াপথ।
গবেষণার ফলাফল দুটি আন্তর্জাতিক বিজ্ বাকি অংশ পড়ুন...
এক রহস্যময় বৈজ্ঞানিক গবেষণা চলছে যুক্তরাষ্ট্রে। ১৪৪ বছর ধরে উদ্ভিদের বীজ নিয়ে চলছে এ গবেষণা। ১৮৭৯ সালে শুরু হওয়া এ গবেষণার শুরুতে মিশিগান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ২০টি কাচের বোতলে ভেজা বালু ও ২৩ প্রজাতির ৫০টি বীজ ভরে মাটিতে পুঁতে রাখেন উদ্ভিদবিদরা। বীজ অঙ্কুরিত হবে কি না, তা দেখতে ২০ বছর পর একটি করে বোতল মাটি থেকে বের করে আনা হয়।
মাঝারি আর্দ্র বালুতে ভালোভাবে মিশিয়ে বোতলে রাখা হয়েছে বীজগুলো।
দীর্ঘদিন ধরে চলা এ বৈজ্ঞানিক প্রকল্পের গবেষক ওয়েবার বলেছে, প্রথম দিকে উদ্ভিদবিদরা প্রতি পাঁচ বছর পর একটি করে বোতল মাটি থেকে ব বাকি অংশ পড়ুন...
সৌরজগতে একটি নতুন বস্তু আবিষ্কৃত হয়েছে। প্লুটোর চেয়েও অনেক দূরে সেটা, ঘুরছে সূর্যকে কেন্দ্র করে। বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছে অ্যামোনাইট।
জাপানি জ্যোতির্বিদেরা হাওয়াইয়ের সুবারু টেলিস্কোপের মাধ্যমে খুঁজে পেয়েছে এই বস্তু। আনুষ্ঠানিকভাবে এর নাম দেওয়া হয়েছে ২০২৩ কেকিউ১৪। কিন্তু সবাই একে ডাকছে অ্যামোনাইট বলে। এই নাম এসেছে এক প্রাচীন সামুদ্রিক প্রাণীর ফসিল থেকে। সেই প্রাণীরা লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিলো। সম্প্রতি এই আবিষ্কারের খবর প্রকাশিত হয়েছে নেচার অ্যাস্ট্রোনমি জার্নালে।
অ্যামোনাইট কিন্তু কোনো বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
‘রহস্যমানব’ এনায়েত করিম চৌধুরীকে গ্রেফতারের পর উঠে আসছে নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য। ঢাকায় তার অপরাধের একটা জাল ছিল। যোগাযোগ ছিল আমলা থেকে শুরু করে পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে। এক সচিবকে দুর্নীতি দমন কমিশনের মামলা থেকে বাঁচাতে দেড়শ কোটি টাকার চুক্তি করেছিলো এনায়েত।
গ্রেফতার এনায়েত করিম চৌধুরীকে গোয়েন্দা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে এসেছে এসব তথ্য।
এদিকে, নিজেকে সিআইএ এজেন্ট দাবি করা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রহস্যময় মার্কিন নাগরিকের একজন বেতনভুক্ত সহযোগী গোলাম মোস্তফা আজাদকে গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। জি বাকি অংশ পড়ুন...
মঙ্গল গ্রহের অভ্যন্তরে বিশাল আকৃতির রহস্যময় কিছু গঠন খুঁজে পেয়েছে বিজ্ঞানীরা। এগুলো প্রাচীন ‘প্রোটোপ্ল্যানেট’ বা ‘অপূর্ণাঙ্গ গ্রহের’ অংশ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, এসব ঘন বস্তু মঙ্গলের অভ্যন্তরে কোটি কোটি বছর ধরে অবিকৃত অবস্থায় টিকে আছে।
প্রোটোপ্ল্যানেট হলো এমন এক মহাজাগতিক বস্তু, যা কোটি কোটি বছর আগে গ্রহে পরিণত হওয়ার পথে ছিলো। সৌরজগতের শুরুর দিকে ধুলো ও পাথরের কণা একত্রিত হয়ে এ ধরনের বস্তু তৈরি হয়। যথেষ্ট উপাদান জোগাড়ের মাধ্যমে একসময় বড় হয়ে পূর্ণাঙ্গ গ্রহে পরিণত হতে পারতো। তবে কখনো কখনো বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিম নামিবিয়ার শুষ্ক মরুভূমিতে, বিজ্ঞানীরা এমন কিছু আবিষ্কার করেছে যা তাদের সম্পূর্ণ অবাক করে দিয়েছে। বিজ্ঞানীরা প্রাচীন পাথরের মধ্যে লুকিয়ে থাকা অত্যন্ত পাতলা, দীর্ঘায়িত সুড়ঙ্গ আবিষ্কার করেছে এবং এর মধ্যে কিছু আছে মানুষের চুলের চেয়েও সরু! কিন্তু ১০ মিটার পর্যন্ত সরলরেখায় প্রসারিত। এই শিলাগুলি, যা প্রায় ৫০ কোটি বছর পুরনো বলে অনুমান করা হয়, যা বড় প্রশ্ন উত্থাপন করেছে। কারণ গবেষকরা এখনও ব্যাখ্যা করতে পারেনি যে এই সুড়ঙ্গগুলি কিভাবে তৈরি হয়েছিলো বা কি কারণে এগুলি তৈরি হয়েছিলো।
জার্মানির জোহানেস গুটেনবার্গ বিশ্ববিদ্যাল বাকি অংশ পড়ুন...












