মুস্তাহাব গোসল:
১. কাফির পাক শরীরে মুসলমান হলে গোসল করা।
২. বালক কিংবা বালিকা ১৫ বৎসর বয়সের মধ্যে বালেগ হওয়ার চিহ্ন না পাওয়া গেলেও গোসল করা।
৩. পাগলের সুস্থ হওয়ার পর গোসল করা।
৪. পীড়া অথবা আঘাতবশতঃ বেহুশ হয়ে হুশ ফেরার পর গোসল করা।
৫. নেশাখোরের নেশা হতে মুক্ত হওয়ার পর গোসল করা।
৬. শরীরে শিঙ্গা লাগানোর পর গোসল করা।
৭. মৃতকে গোসল দেয়ার পরে গোসল করা।
৮. পবিত্র বরাতের (শা’বানের ১৫ই রাতে) রাতে গোসল করা।
৯. পবিত্র আরাফার (৯ই যিলহজ্জ) রাতে গোসল করা।
১০. সম্মানিত মদীনা শরীফ উনার মধ্যে প্রবেশ করার সময় গোসল করা।
১১. পবিত্র ১০ই যিলহজ্জ শরীফ অত বাকি অংশ পড়ুন...
অজু ভঙ্গের কারণসমূহ১. পায়খানা ও পেশাবের রাস্তা হতে কিছু বের হলে, যথা- বাহ্য, প্রশ্রাব, মনি, মজি, ওদি, পাথরী, বায়ু, কিড়া প্রভৃতি।
২. গুহ্যদ্বারে পিচকারী বা অঙ্গুলি প্রবেশ করে বের করতঃ পিচকারী ও অঙ্গুলির অগ্রভাগ ভিজা দেখতে পেলে অজু ভঙ্গ হবে।
৩. শরীরের কোনো স্থান হতে রক্ত, পুঁজ, বদ রস প্রভৃতি এ পরিমাণ নির্গত হয় যে, ক্ষতস্থান হতে গড়িয়ে যায়, না গড়ালে অজু ভঙ্গ হবে না।
৪. স্ত্রী লোকের সন্তান প্রসবের পর রক্তস্রাব না হলেও অজু ভঙ্গ হবে। হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতে এ অবস্থায় গোসলও ফরয হবে।
৫. কর্ণদ্বয়, নাসিকা, নাভিস্থান ও স বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মলমের বর্ণনা:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ الله بْنِ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ مِنْ قَوْلِهٖ اِنَّـمَا الْوُضُوْءُ مِـمَّا خَرَجَ وَلَيْسَ مِـمَّا دَخَلَ وَالْفَطْرُ فِى الصَّوْمِ مِـمَّا دَخَلَ وَلَيْسَ مِـمَّا خَرَجَ.
অর্থ: “হযরত ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে- ওযূর ব্যাপারে নিয়ম হলো- শরীর হতে কিছু বের হলে ওযূ ভঙ্গ হবে, প্রবেশ করলে ভঙ্গ হবেনা। আর রোযার ব্যাপারে নিয়ম হলো- শরীরের ভিতর কিছু প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হবে, বের হলে নয়। ” (বায়হাক্বী শরীফ, ত্ববারানী শর বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে ত্বহারাত অর্থাৎ পবিত্রতা হাছিলের গুরুত্ব অপরিসীম। চুল, গোফ, নখ ইত্যাদি কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। নিয়মিত এসব কেটে পবিত্রতা হাছিল করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। বিশেষ করে, নখ কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা একটি স্বাভাবজাত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক।
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْفِطْرَةُ خَمْسٌ الِاخْتِتَانُ وَالِ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে ত্বহারাত অর্থাৎ পবিত্রতা হাছিলের গুরুত্ব অপরিসীম। চুল, গোফ, নখ ইত্যাদি কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। নিয়মিত এসব কেটে পবিত্রতা হাছিল করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। বিশেষ করে, নখ কেটে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা একটি স্বাভাবজাত মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক।
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْفِطْرَةُ خَمْسٌ الِاخْتِتَانُ وَالِ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرت عَاصِمِ بْنِ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ رضى الله تعالى عنه حَدَّثَهُ أَنَّ حضرت جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللهِ رضى الله عنهما عَادَ الْمُقَنَّعَ ثُمَّ قَالَ لاَ أَبْرَحُ حَتَّى تَحْتَجِمَ فَإِنِّىْ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ إِنَّ فِيْهِ شِفَاءً
অর্থঃ হযরত আছিম বিন উমর বিন ক্বাতাদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। হযরত জাবির বিন আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অসুস্থ হযরত মুক্বন্না’ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে দেখতে যান। এরপর তিনি বলেন, আমি এখান থেকে সরব না; যতক্ষণ না আ বাকি অংশ পড়ুন...
হিজামা (حِجَامَة) বা শিঙ্গা লাগানো একটি খাছ সুন্নতী চিকিৎসা ব্যবস্থা মুবারক। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। হিজামা বা শিঙ্গা লাগানোর মাধ্যমে দূষিত রক্ত বের করা হয়। এতে শরীরের গোশÍ পেশী সমূহের “রক্ত প্রবাহ” দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।
হিজামা খাছ সুন্নতী চিকিৎসা মুবারক :
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি হিজামা। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের আক্বীদা হলো- মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। উনার হুকুম বা নির্দেশেই জগতের সব কিছু পরিচালিত হয়। তবে তিনি জগত পরিচালনার ক্ষেত্রে যেরূপ হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে নিয়োগ করেছেন, তদ্রুপ মানুষের মধ্যে যারা খাছ ওলীউল্লাহ তথা আবদাল, কুতুব, গাউছ রয়েছেন, উনাদের কাছেও তিনি জগত পরিচালনার অনেক দায়িত্ব ন্যস্ত করে থাকেন। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম, হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম ও হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাধ্যমেই জগত পরিচালনা করে বাকি অংশ পড়ুন...












