শাহযাদা সাইয়্যিদুনা তিনি মোর খুবই চেনা
আক্বা আমার, মাওলা আমার, দোজাহানের ঠিকানা!
খেয়ালের খেয়ায় চড়ে, স্বপ্নেরা শূন্যে উড়ে
খামখেয়ালির ভাবনাগুলো সত্যি করেন মাওলানা
খুব সকালের সৌরভে, হৃদয়ের অনুভবে
শিশিরের শুভ্র পরশে খুঁজে পাই ছিফত ছানা
ঘুম হারা এ দু’চোখে, অভাগার সুখে দুখে
কাছে টানেন, কাছে রাখেন, দূর করে দেন যাতনা
নিরাশার অন্ধকারে, হারালে বারেবারে
দু'হাতে খুব আগলে রাখেন, মুছে দেন অশ্রুকণা
রোজ একাকী সিজদাতে, মুনাজাতের কান্নাতে
নিবেদন জানাই সারাক্ষণ হতে চাই ইশকে ফানা
বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বগল মুবারক উনার শুভ্রতা মুবারক:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ اَنَسٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ رَاَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَرْفَعُ يَدَيْهِ فِى الدُّعَاءِ حَتّٰى يُرٰى بَيَاضُ اِبْطَيْهِ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি দেখেছি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত দো‘আ মুবারক উনার মধ্যে উনার উভয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) এমনভাবে উঠাতেন যে, উনার উভয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বগল মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
নাম: সরকারি নাম ওমান সালতানাত। রাজধানী ও বড় শহর মাস্কট। এটি একটি মরুময় দেশ যেখানে সুউচ্চ পর্বতমালার ঠিক পাশেই রয়েছে উজ্জ্বল ও শুভ্র বালুর সৈকত।
অবস্থান: ওমানের পশ্চিমে ইয়েমেন, সৌদি আরব, উত্তর পশ্চিমে সংযুক্ত আরব আমিরাত, পূর্ব-দক্ষিণে আরব সাগর এবং উত্তরে ওমান উপসাগর।
আয়তন ও জনসংখ্যা: ওমানের আয়তন ৩০৯৫০০ বর্গকিলোমিটার। ওমানের জনসংখ্যা ৪২,৯৮,৩৩০ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গমাইলে ৩৪ জন।
প্রধান ভাষা: ওমানের প্রধান ও সরকারী ভাষা আরবী।
প্রধান জাতিগত দল : আরবি, বেলুচি, দক্ষিণ এশীয় ও আফ্রিকান।
প্রধান ধর্ম: দ্বীন ইসলাম। ওমানে বসব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১) গ্রামের উঠান, মসজিদের আঙিনা কিংবা প্রভাতের পথ সবখানেই শিউলি দেখা যায়। বাতাসে ভেসে আসে মিষ্টি সুবাস। শুভ্র পাঁপড়ি আর কমলা ডাঁটের মিশেলে এ ফুলের সৌন্দর্য অনন্য।
২) নদীর তীরে, মাঠের ধারে কিংবা পতিত জমিতে হঠাৎ করেই ঝাঁকে ঝাঁকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায় কাশফুল। কাশফুল শুধু শোভা নয়, শরতের অপরূপ বার্তাবাহকও বটে।
৩) মনোমুগ্ধকর ঘ্রাণে ছোট্ট সাদা ফুল গ্রীষ্মের সন্ধ্যা ও রাতে ফোটে। বেলি শুধু ফুল নয়, সাজের অন্যতম অনুষঙ্গও বটে। কখনো মালা হয়ে গলায়, কখনো হাতে, আবার কখনো চুলে গুঁজে দিয়ে আনে অন্যরকম সৌন্দর্য। বেলি দিয়ে তৈরি হয় চা, আ বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে সাফাবী যুগের বয়নশিল্প:
সাফাবী শাসনের সাথে সাথে ইরানীয় বয়নশিল্পে স্বর্ণযুগের সূত্রপাত ঘটে। সাফাবী সিল্কবস্ত্রকে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় সাদামাটা সিল্কবুনন, বুটিদারসিল্ক ও মখমলসিল্ক। এসব তন্ত্রবস্ত্র রাজ্যের বিশেষ কাজে ব্যবহৃত হওয়া ছাড়াও গৃহের সাজসজ্জাকরণের জন্য কাজে লাগানো হতো। আবার সাফাবী সুলতানগণের পক্ষ হতে সম্মানসূচক উপহার হিসেবে কোনো বিশেষ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রপ্রধানকে এই জাতীয় রেশমীবস্ত্র ও মখমল প্রদান করা হতো। এই জাতীয় রেশমীবস্ত্রের অলঙ্করণে থাকতো বিভিন্ন পুষ্পগুল্মের মটিফ। প্রাসঙ্গিকভাবে ষষ্ঠদ বাকি অংশ পড়ুন...
মিশরে বয়নশিল্প:
বস্ত্রের অন্তর্দিকে লিনেন ব্যবহারের রীতি তখনও বিদ্যমান ছিলো। তবে সিল্কের সাথে বুটিদার (যিনি বুটিক তৈরী করেন) লিনেন ব্যবহারকে অগ্রাধিকার দিতো। ফাতেমীয় যুগে বস্ত্রের প্রান্তে বোটাসহ পুষ্পাদির বুনন মনোরমভাবে সম্পন্ন হতো, কিন্তু মামলুক সালতানাত যুগে অত্যন্ত যতেœর সাথে বয়নসেলাই অব্যাহত রাখা হয়েছিলো যা তার পরিপূর্ণতার ক্ষেত্রে চমক বলে মনে হতো। বুননের চেয়ে বস্ত্রাদির প্রান্তরেখায় প্যাটার্নে সংমিশ্রিত অথচ টিকসই রং ব্যবহৃত হয়েছে।
মামলুক সালতানাত যুগে এই জাতীয় চলমান মটিফের বিভিন্ন প্রকরণ সøাভ ও স্কান্ডিনে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلَاكَ لَمَا خَلَقْتُ الْأَفْلَاكَ
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না।”
আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
সাফাবী যুগের মৃন্ময়শিল্প দু’টি শ্রেণিতে বিন্যাস করা যেতে পারে। একটি শ্রেণিতে কেবলমাত্র সাফারী অলঙ্করণ বন্ধনীযুক্ত যা পা-ুলিপি-দ্যুতিকরণ, কম্বল ও বয়নশিল্পের অলঙ্করণরূপে আমাদের নিকট পরিচিতি লাভ করেছে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে মিং চীনা বাসনের অনুকরণে ষষ্ঠদশ শতাব্দীতে ইরানীয় মৃৎশিল্পীগণ প্রকৃত মৃন্ময়পাত্রের।
উৎপাদনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন এবং এসব মৃৎপাত্র সাফারী শাসকগণ কর্তৃক বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ইরানী স্টাইলের সাথে চৈনিক ডিজাইনকে একীভূত করে তৈরি প্রাথমিক পর্যায়ের দু’টি থালা মেট্রোপলিটান মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছ বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর সংবাদদাতা:
রংপুর ও আশপাশ এলাকায় গত কয়েকদিন ধরে বৃষ্টিপাতের পাশাপাশি প্রচন্ড গরমের সাথে সাথে আকাশে ভাসছে সাদা মেঘের ভেলা। সেই সাথে শরতে শুভ্রতা ছড়াচ্ছে কাশফুল। আগের মত কাশফুল দেখা না গেলেও ঘাঘট নদ-তিস্তানদীর তীরে এখনও প্রচুর পরিমাণে কাশফুলের দেখা মিলছে। বিশেষ করে চরাঞ্চলে মুগ্ধতা ছড়ায় এই কাশফুলে। কাশফুলের সৌন্দর্য দেখতে অনেকেই নদী পাড়ে কিংবা চরে আসছেন।
এই ঋতুতে কাশফুল, মেঘমুক্ত নীল আকাশ আর ফসলের মাঠ সবুজে সবুজে ভরে যায়। প্রতিবছর এমনটা হলেও এবার কিছুটা ব্যতিক্রম দেখা দিয়েছে। এই অঞ্চলে বন্যার রেশ রয়েছে অনেক স্থান বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন স্মৃতি সংরক্ষণাগারে ও ব্যক্তিগত সংগ্রহে রাই মৃন্ময়পাত্রের নিদর্শন সংরক্ষিত আছে। ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতাব্দীর আর একটি গুরুত্বপূর্ণ মৃৎশিল্পের কেন্দ্র হলো কাশান যেখানে স্বনামধন্য ইরানী মৃৎশিল্পীদের মৃৎকারখানা বিদ্যমান ছিলো। মৃৎপাত্র ও টাইলসের জন্য কাশানের খ্যাতি চারিদিকে এমনভাবে ছড়িয়ে পড়েছিলো যে, বিক্রয়ের সুবিধার্থে সব রকম টাইলসকে ‘কাশি’ বা ‘কাশানি’ টাইল হিসেবে আখ্যায়িত করা হতো।
এই দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ছাড়াও সুলতানাবাদ, সাভা ও নিশাপুর প্রভৃতি অঞ্চলে মৃৎশিল্পের বহু কেন্দ্র ছিলো যে স্ বাকি অংশ পড়ুন...
এই দুনিয়া যতই দুঃখ দেয়
শাহযাদাজী বলেন ‘কাছে আয়’
সব হারিয়ে যখন করি হায়হায়
শাহযাদাজী বলেন ‘কাছে আয়’
অসংখ্য অধঃপতন আমার
দু‘চোখে দেখি যে অন্ধকার
এত এত গালিজের এত ভার
আর সইতে পারি না চাই নিস্তার
মুহলিকাতে মোর ঈমান যায় যায়
শাহযাদাজী বলেন ‘কাছে আয়’
হর-হামেশা হয় যে ভুল-ত্রুটি
তাই এলোমেলো ইশকের গুটি
কবে হবে আমার নফসের ছুটি
অজানা ভয়ে কাঁপছে খুটি
কাঁদছি আমি খাদের কিনারায়
শাহযাদাজী বলেন ‘কাছে আয়’
খুব কষ্টে গড়া স্বপ্নের প্রাসাদ
নিমিষে ভেঙে আজ সবই বরবাদ
আর আসবে কি ফিরে শুভ্র চাঁদ
বিনিদ্র অপেক্ষার আর্তনাদ
শেষ আশা নিয়ে অধম কাতরায়
শ বাকি অংশ পড়ুন...












