(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرت عَاصِمِ بْنِ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ رضى الله تعالى عنه حَدَّثَهُ أَنَّ حضرت جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللهِ رضى الله عنهما عَادَ الْمُقَنَّعَ ثُمَّ قَالَ لاَ أَبْرَحُ حَتَّى تَحْتَجِمَ فَإِنِّىْ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ إِنَّ فِيْهِ شِفَاءً
অর্থঃ হযরত আছিম বিন উমর বিন ক্বাতাদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। হযরত জাবির বিন আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অসুস্থ হযরত মুক্বন্না’ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে দেখতে যান। এরপর তিনি বলেন, আমি এখান থেকে সরব না; যতক্ষণ না আ বাকি অংশ পড়ুন...
হিজামা (حِجَامَة) বা শিঙ্গা লাগানো একটি খাছ সুন্নতী চিকিৎসা ব্যবস্থা মুবারক। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। হিজামা বা শিঙ্গা লাগানোর মাধ্যমে দূষিত রক্ত বের করা হয়। এতে শরীরের গোশÍ পেশী সমূহের “রক্ত প্রবাহ” দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।
হিজামা খাছ সুন্নতী চিকিৎসা মুবারক :
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি হিজামা। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...
হিজামা করার স্থানসমূহ-
হযরত আবূ কাবশাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র মাথা মুবারক) উনার মাঝখানে এবং দুই মহাসম্মানিত মহাপবিত্র কাঁধ মুবারক উনার মাঝে হিজামা করতেন এবং ইরশাদ মুবারক করতেন, যে ব্যক্তি নিজ শরীরের এ অংশে হিজামা করাবে, সে তার কোন রোগের চিকিৎসা না করালেও কোন ক্ষতি হবে না।
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
হিজামার গুরুত্ব : হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারকে (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র পা মুবারকে) ইহরাম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন।
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ حضرت ابْنِ مَسْعُودٍ رضى الله تعالى عنه قَالَ حَدَّثَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ لَيْلَةَ أُسْرِىَ بِهِ أَنَّهُ لَمْ يَمُرَّ عَلَى مَلإٍ مِنَ الْمَلاَئِكَةِ إِلاَّ أَمَرُوْهُ أَنْ مُرْ أُمَّتَكَ بِالْحِجَامَةِ
অর্থঃ হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرت عَاصِمِ بْنِ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ رضى الله تعالى عنه حَدَّثَهُ أَنَّ حضرت جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللهِ رضى الله عنهما عَادَ الْمُقَنَّعَ ثُمَّ قَالَ لاَ أَبْرَحُ حَتَّى تَحْتَجِمَ فَإِنِّىْ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ إِنَّ فِيْهِ شِفَاءً
অর্থঃ হযরত আছিম বিন উমর বিন ক্বাতাদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। হযরত জাবির বিন আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অসুস্থ হযরত মুক্বন্না’ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে দেখতে যান। এরপর তিনি বলেন, আমি এখান থেকে সরব না; যতক্ষণ না আপনি শিঙ্গা লাগাবেন। কেননা আমি নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...
হিজামা (حِجَامَة) বা শিঙ্গা লাগানো একটি খাছ সুন্নতী চিকিৎসা ব্যবস্থা মুবারক। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় পঁঢ়ঢ়রহম (কাপিং)। হিজামা বা শিঙ্গা লাগানোর মাধ্যমে দূষিত রক্ত বের করা হয়। এতে শরীরের গোশÍ পেশী সমূহের “রক্ত প্রবাহ” দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।
হিজামা খাছ সুন্নতী চিকিৎসা মুবারক : নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি হিজামা। নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...












