কেমন হওয়া উচিত নবজাতকের গড় ওজন?
এটি শিশুর বর্ণ বা গোত্র অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, পূর্ণ-মেয়াদে জন্মগ্রহণকারী ১০ জন শিশুর মধ্যে ৮ জন ৫ পাউন্ড থেকে ৮ পাউন্ড ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।
আপনার নবজাতকের ওজন যদি উল্লেখিত সীমারেখার মধ্যে থাকে তবে তার আকার নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। যদি তার ওজন এর চেয়ে বেশি বা কম হয় তবে আপনার চিকিৎসক নিশ্চয়ই তার সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য কিছু পরীক্ষা বা পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিতে পারে।
জন্মের পর নবজাতকের ওজন হ্রাস :
হাসপাতাল থেকে ছাড়ার পর যদি আপনার নবজাতকের ওজন ৫ থেকে ১০ শতাংশ কম বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালে প্রকৃতি যেমন শুষ্ক হয়ে ওঠে, তেমনি প্রকৃতির এই শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে আমাদের ত্বকও হয়ে যায় শুষ্ক, খসখসে ও নিষ্প্রভ। আর এই শুষ্ক ও অনুজ্জ্বল ত্বকের জন্য এসময়ে দরকার বাড়তি যতেœর। শীতকালে বিশেষ করে ত্বক ও চুল রুক্ষ হয়ে যায়। মাথার ত্বকে খুশকি জন্মায়। ত্বক ও চুলের যতেœ প্রয়োজন পুষ্টিকর সুষম খাবার। তাই এ সময় পর্যাপ্ত পরিমানে জটিল শর্করা, আমিষ, ভিটামিন ও খনিজ লবণ খাবার তালিকায় রাখতে হবে।
প্রোটিন:
চুল সুন্দর ও মসৃণ রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণির প্রোটিনকে প্রাধান্য দিতে হবে। প্ বাকি অংশ পড়ুন...
জন্মের প্রথম মাস থেকেই শিশুর চেহারা ও শারীরিক বৃদ্ধি ছাড়াও তার ইন্দ্রিয় ও মোটর স্কিল এর উন্নতি হতে থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে একটি চার সপ্তাহ বয়সের শিশুও "মা" এবং "না" শব্দের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারে। এখনই তারা বিভিন্ন ধরণের শব্দের মাধ্যমে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে।
শিশুর জন্মের পর দেখবেন সে সবসময় পা নিজের দিকে একটু বাঁকা করে রাখতে চায় সবসময়। গর্ভকালীন সময়ে এই অবস্থাতে ছিল বলেই সে সবসময় এমনভাবে পা বাঁকিয়ে রাখে। এমনকি তার হাতও পুরোপুরি প্রসারিত থাকেনা। এতে ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই। ধীরে ধীরে সে হাত পা মেলতে শুরু করবে এবং ৬ ম বাকি অংশ পড়ুন...
শিশুদের প্রথম দাঁত উঠার সময়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই ভাবতে পারেন প্রথম যে দাঁত উঠে সেগুলো তো কিছুদিন পরে পড়ে যায়, তাহলে এতো যতœ নেয়ার প্রয়োজন কি? এসময় দাঁতের যত্ন অবহেলা করলে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে। শুধু তাই নয়, প্রথম উঠা দাঁতগুলো যদি দ্রুত পড়ে যায়, তবে প্রাপ্ত বয়সে দাঁত পুনরায় উঠার ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে এবং শিশুর কথা বলার ক্ষেত্রেও সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাই দাঁত উঠার আগে থেকেই শিশুর মুখ ও ভবিষ্যৎ দাঁতের ক্ষেত্রে যতœবান হতে হবে।
১) শিশুর বয়স যখন ০-৬ মাস:
শিশুদের দাঁত উঠার প্রাথমিক সময়সীমা হচ্ছে ০-১২ মাস বা শিশুর জন্মের ১ বাকি অংশ পড়ুন...
এলার্জিক রাইনাইটিস বা এলার্জি সর্দি নাকের একটি সমস্যা যা নাসিকা ঝিল্লীর প্রদাহের ফলে হয়ে থাকে। এটি কোনো মারাত্মক রোগ নয়। এ সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। তবে এই রোগের কারণে স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হয়। অনেক সময় এই এলার্জিজনিত সর্দি ও হাঁচিতে অনেক বেশী হতে পারে। নাকে অসহ্য চুলকানি ও একনাগারে কয়েকটি হাঁচি দেয়ার মত পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে।
যদিও অতিসংবেদনশীলতা এলার্জীর মূল কারণ ব্যক্তি বিশেষে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। কিছু কারণ হল-
১. রাস্তার ধুলা, পুরনো বইপত্র বা পত্রিকায়, বাসার পুরনো ধুলোজমা আসবাবপত্র, ফুলের রেণু ও পশুপাখির লোম থেকে বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের পিঠ বা কোমর অনেকগুলো ছোট ছোট হাড় নিয়ে গঠিত। অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন আঘাতজনিত কারণে, ক্ষয় বৃদ্ধিজনিত কারণে অথবা সঠিক নিয়মে দৈনন্দিন কাজ না করার কারণে লাম্বার ভার্টিব্রার মাঝখানের ডিস্কগুলো বের হয়ে আসলে নার্ভে চাপের সৃষ্টি হয়। তখন এই নার্ভগুলো পায়ের পেশির যেসব অংশে অনুভূতি বহন করে, সেখানেও ব্যথা শুরু হয়।
নার্ভে চাপের পরিমাণ বাড়তে থাকলে কোমরে তীব্র ব্যথার সাথে ধীরে ধীরে পায়ের আঙুল পর্যন্ত ব্যথা, ঝিঁ ঝিঁ করা, অবশ হয়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি হতে পারে। ক্ষেত্রবিশেষে এই ব্যথা কোমরে না থেকে সরাসরি পায়ে চলে যায়।
মাঝে মাঝে দেখা যা বাকি অংশ পড়ুন...
হঠাৎ পেট খারাপ হলেই ভেবে নেবেন না যে, ফুড পয়জনিং হয়েছে। আবার সব খাবার খেলেই ফুড পয়জনিং হয়না। কেবলমাত্র ব্যাকটেরিয়া বা টক্সিনযুক্ত খাবার খেলে ফুড পয়জনিংয়ের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ফুড পয়জনিং এর কারণগুলো :
দুধ ও দুধজাতীয় খাবার : সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু খাবার থেকে ফুড পয়জনিং হতে পারে। প্রথমত যেমন, দুধ ও অন্যান্য মিল্ক প্রডাক্ট। দুধ ভালো করে না ফুটালে তার মধ্যে ব্যাকটেরিয়া থেকে যায়। ফলে ফুড পয়জনিং হতে পারে।
রান্না করা গোশত তুলনামূলকভাবে রান্না গোশতের থেকে কাঁচা গোশত বেশি নিরাপদ। যদি কাঁচা গোশত ভালো করে প্যাক করে ফ্রিজে রেখে দ বাকি অংশ পড়ুন...
হাতে ও পায়ের জ্বালাপোড়া খুবই অস্বস্তিকর একটি অনুভূতি। প্রধানত হাতে-পায়ের স্নায়ু কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে হাতে-পায়ে জ্বালাপোড়া ভাব হতে পারে। এছাড়াও অনিয়ন্ত্রিত ও দীর্ঘ দিনের ডায়াবেটিস, কিডনি ও থাইরয়েডের সমস্যা, শরীরে ভিটামিন বি১২ ও বি১ এর ঘাটতি, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, ছত্রাক সংক্রমণ, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইত্যাদি কারণে হাতে-পায়ে জ্বালাপোড়া হয়ে থাকে।
এই রোগের প্রকোপ হাতের চেয়ে পায়ে বেশি হতে দেখা যায়। পায়ের তালু থেকে শুরু হয়ে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে থাকে। সমস্যা বেশি হলে অনেক সময় পায়ে বাকি অংশ পড়ুন...
কেন হয় :
কিডনিতে পাথর তৈরির কারণ জানার জন্য অনেক গবেষণা হয়েছে এবং চলছে। সাম্প্রতিক ধারণা হলো, মূত্রের দ্রব অত্যধিক ঘন হলে পাথরের কণা বা ক্রিস্টাল তৈরি হয়। এ অবস্থা সৃষ্টি হয় যদি শরীর থেকে প্রতিনিয়ত পানি কমে যায় (ডিহাইড্রেশন)।
পাথর তৈরির প্রধাণ কারণ ডিহাইড্রেশন। যারা গরম আবহাওয়ায় কাজ করেন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করেন না, তাদের শরীরে পানির পরিমাণ কমে পাথর তৈরির আশঙ্কা বেশি।
এ ছাড়া মূত্রে বারবার সংক্রমণ থেকেও পাথর হতে পারে। শরীরের কিছু খনিজ উপাদান, যেগুলো পাথর তৈরিতে বাধা দেয় (ইউরিনারি স্টোন ইনহিবিটরস) সেগুলো মূত্রে কমে গেলেও ক বাকি অংশ পড়ুন...
বয়সজনিত, আঘাতজনিতসহ নানা কারণে হাঁটু হতে পারে। হাঁটু কেবল আমাদের পুরো শরীরের ওজনের ভারই বহন করে না, হাঁটতে, দৌঁড়াতে, বসতে-উঠতে সাহায্য করে। নানা কারণে আমাদের হঠাৎ হাঁটু ব্যথা শুরু হয়ে যেতে পারে। এর মধ্যে আঘাতজনিত সমস্যাই অন্যতম।
হাঁটু ব্যথার আরেকটি বড় কারণ হলো আর্থ্রাইটিস বা হাঁটুর প্রদাহ, সন্ধির ক্ষয় ইত্যাদি। নানা রকম বাতরোগে হাঁটু ফুলে যায়, ব্যথা করে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সন্ধি ক্ষয় বা অস্টিওআর্থ্রাইটিসই হাঁটু ব্যথার অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে। হাটু ব্যথার জন্য শুধু ওষুধ প্রয়োগ ছাড়াও কিছু ব্যায়াম প্রতিদিন কয়েকবার করলে পরিত্রা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা খাও এবং পান করো, তবে অপচয় করো না। (সূরা আ’রাফ : আয়াত শরীফ নং ৩১)
অর্থ্যাৎ আমাদের জীবনধারণের জন্য খাদ্য অপরিহার্য। যা মহান আল্লাহ পাক উনার একটি বিশেষ নিয়ামত। খাদ্য থেকে প্রাপ্ত পুষ্টি উপাদানগুলোই আমাদের দেহে বিভিন্ন কাজ করে থাকে। আমাদের শরীরে খাদ্য গ্রহণের ফলে যে কাজগুলো সম্পন্ন হয় তা হলো-
১। দেহ গঠন ও বৃদ্ধি সাধন
২। ক্ষয় পূরণ
৩। তাপ উৎপাদন ও কর্মশক্তি প্রদান
৪। দেহের অভ্যন্তরীণ কার্যাদি নিয়ন্ত্রণ
৫। রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা তৈরি।
১। দেহ গঠন ও বৃদ্ধি সাধন খাদ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
নার্সিং (Nursing) এমন একটি পেশা যা সাধারণ জনগণের স্বাস্থ্য পরিচর্যা ও স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মকা-ের সাথে সম্পৃক্ত। এ পেশার মাধ্যমে ব্যক্তিগত, পারিবারিক কিংবা সামাজিকভাবে কোন রোগী বা ব্যক্তির স্বাস্থ্য পুণরুদ্ধার এবং জীবনযাত্রার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। এ পেশার সাথে সম্পৃক্ত, দক্ষ কিংবা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তি নার্স বা সেবিকা নামে পরিচিত। প্রধানতঃ নারীরাই নার্সিং পেশার সাথে জড়িত থাকে। বাংলাদেশের নার্সের পোশাক হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে শার্ট প্যান্ট। নাউযুবিল্লাহ!
মূলকথা হলো:
পবিত্র দ্বীন ইসলাম এমন একটি দ্বীন যার মাঝে রয় বাকি অংশ পড়ুন...












