ঈদ মানেই বাহারি খাবারের আয়োজন। সেমাই, মিষ্টি, জর্দা, পোলাও, বিরিয়ানি, তেহারি থেকে শুরু করে বাহারি সব পদ তো থাকেই। এ সময় হঠাৎ বেশি খাবার খেয়ে অসুস্থও হতে পারেন। তাই খাবার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা থাকা দরকার। সেইসাথে বেশি খাবার দাবারের বিষয়ে সতর্কও থাকা দরকার।
কারা বেশি সতর্ক থাকবেন:
যারা মাঝবয়সী বা বয়োবৃদ্ধ বা অন্যান্য শারীরিক সমস্যা আছে, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদরোগ, পেটের সমস্যা, কিডনি রোগ ইত্যাদি, তাদের খাবারের ব্যাপারে বেশি সতর্ক থাকা জরুরি।
১। ডায়াবেটিস রোগীকে মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে বাকি অংশ পড়ুন...
পানিশূন্যতা, ভোজ্য আঁশের অভাব, মানসিক চাপ, অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবার গ্রহণ ইত্যাদিসহ আরও অসংখ্য কারণ আছে এই সমস্যার পেছনে।
আর কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার কারণে যখন অস্বস্তিতে ভুগছেন তখন এমন কিছু নিশ্চয়ই করতে চাইবেন না যা সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনের আলোকে জানানো হলো কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা চলাকালে করা উচিত নয় এমন কাজ সম্পর্কে।
প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া:
প্রক্রিয়াজাত খাবার যেকোনো সময়ই শরীরের জন্য ক্ষতিকর। মল অপসারণে সমস্যা হচ্ছে এমন সময় সেই খাবারগুলো খাওয়া যে ভুল সিদ্ধান্ত হবে ত বাকি অংশ পড়ুন...
উঁচুনিচু দাঁত, ফাঁকা দাঁত, দাঁতের কামড় না পড়া বা দাঁত না মেলা, দাঁত মেলালে নিচের দাঁত ওপরের তালুতে স্পর্শ করা অথবা ওপরের দাঁত দিয়ে ঢেকে থাকা, প্রান্ত থেকে প্রান্ত কামড়, সামনের দাঁত অস্বাভাবিক সামনে, মাড়ির দাঁতের অবস্থানের অস্বাভাবিকতা, ঘোরানো দাঁত ইত্যাদি নানা সমস্যা যেমন গুরুতর মানসিক কষ্টের কারণ তেমনি মুখের মধ্যে নানা রোগের সূত্রপাত ঘটাতে পারে।
কারণ কি
দাঁত ও চোয়ালের হাড়ের আকারের আয়তনের অসামঞ্জস্যতা, হাড় বড় হলে বা দাঁত ছোট হলে অথবা উলটো হলে এমন হতে পারে। দুধ দাঁত সময়ের আগে পড়ে গেলে বা নির্দিষ্ট সময়ের পরও রয়ে গেলে, অস্বাভাবিক বাকি অংশ পড়ুন...
কোন বস্তুর সংস্পর্শে শরীরের অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়াই অ্যালার্জি। অ্যালার্জি বলতে আমরা শরীরের অ্যালার্জিকেই বুঝি। কিন্তু শরীরের অ্যালার্জির মতো চোখেও অ্যালার্জি হতে পারে। চোখের অ্যালার্জি মৃদু থেকে গুরুতর হতে পারে। এই রোগ শিশু বয়স থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত যে কোনো বয়সে হতে পারে। এই রোগের উপসর্গ সাধারণত চোখ চুলকানো, পানি পড়া, চোখ লাল হওয়া ইত্যাদি।
চোখের অ্যালার্জিকে বলে অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিস। চোখের সামনের দিকে কালো অংশের (কর্নিয়া) শেষে দৃশ্যমান সাদা অংশটি একটি স্বচ্ছ ঝিল্লি বা আবরণে আবৃত থাকে, নাম কনজাংটাইভা। অ বাকি অংশ পড়ুন...
পাইলস বা হেমরয়েড কি?
সাধারণত মানুষের মলদ্বার এর দৈর্ঘ্য হচ্ছে ২-৩ ইঞ্চি, এই ২-৩ ইঞ্চির উপরের অংশকে বলা হয় রেক্টাম, রেক্টামের নিচের অংশে তথা মলদ্বারের আশেপাশে কিছু রক্তনালী থাকে, যাকে রেক্টাল ভেইন বলা হয়, এই রেক্টাল ভেইন গুলি যদি কোনো কারণে ফুলে যায়, কিংবা এখাকে যদি কোনো প্রদাহ হয়, যদি ইস্তিঞ্জার সময় (মলত্যাগ) সময় তা থেকে ব্লিডিং হয় তথা রক্ত যায়, এই অবস্থাকে পাইলস বা হেমোরয়েড বলা হয়।
পাইলস বা হেমরয়েড এর প্রকার :
১। এক্সটারনাল হেমোরয়েড: এক্ষেত্রে মলদ্বারের বাহিরের রক্তনালীগুলিতে প্রদাহ হয়, এবং মলত্যাগের সময় ব্যাথা হয়, রক্তও যেতে বাকি অংশ পড়ুন...
জন্ডিস কোনো রোগ নয়, এটি রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ মাত্র। জন্ডিস হল যকৃতের প্রদাহ বা হেপাটাইটিস। জন্ডিস হলে রোগীর পথ্য কী হবে, তা নিয়ে অনেকের ভেতর অনেক ভ্রান্তি রয়েছে, যার কোনো ভিত্তি নেই। জন্ডিস হতে পারে নানা কারণে। ভাইরাস থেকে শুরু করে নানা ধরনের ওষুধ, অ্যালকোহল ইত্যাদি কারণে লিভারে প্রদাহ হতে পারে। আমাদের দেশে লিভার প্রদাহের প্রধান কারণ হেপাটাইটিস ই, এ এবং বি ভাইরাস। হেপাটাইটিস ই, এ হল পানি ও খাদ্যবাহিত । হেপাটাইটিস এ ভাইরাস প্রধানত শিশুদের জন্ডিসের কারণ, তবে যেকোনো বয়সের মানুষই হেপাটাইটিস ই ও বি ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। চ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেকটি অপারেশনের পর সাধারণ কিছু সমস্যা দেখা যায়। যার সমাধানও খুব সহজ আবার কিছু হতে পারে কঠিন। সেগুলো রোগীর এবং রোগীর লোকদের জানা থাকলে তা সহজভাবে ম্যানেজ করা যায়। বড় কোনো অস্ত্রোপচারের পর সেই ক্ষতস্থান বা সেলাইয়ের জায়গাটা বেশ কিছুদিন পর্যন্ত দুর্বল থাকে। যদি এই দুর্বল ফাঁক দিয়ে কোনো কিছু বেরিয়ে আসে, তাকে বলা হয় ইনসিশনাল হার্নিয়া। শরীরের কোনো গঠনগত দুর্বল অংশ দিয়ে যদি ভেতরের কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অংশ বেরিয়ে আসে, তাকে বলা হয় হার্নিয়া।
অস্ত্রোপচারের ধকলের সঙ্গে যদি হার্নিয়া হয়, তাহলে তা অনেক ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এর বাকি অংশ পড়ুন...
শরীরের সার্বিক সুস্থতায় কিডনি জটিল ও কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে। শারীরিক কর্মক্ষমতার জন্য কিডনির গুরুত্ব অপরিহার্য। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। সবাইকেই জানতে হবে কিডনি ভালো রাখার উপায়।
মানবদেহের কোমরের কিছুটা ওপরে দুই পাশে দুটি কিডনি থাকে। পরিণত বয়সে একটি কিডনি ১১-১৩ সেমি লম্বা, ৫-৬ সেমি চওড়া এবং ৩ সেমি পুরু হয়। একটি কিডনির ওজন প্রায় ১৫০ গ্রাম। তবে বাম কিডনিটি ডান কিডনি অপেক্ষা একটু বড় ও কিছুটা ওপরে থাকে। প্রতিটি কিডনি প্রায় ১২ লাখ নেফ্রন দিয়ে তৈরি। নেফ্রন হলো কিডনির কার্যকর ও গাঠনিক একক। কোনো কার বাকি অংশ পড়ুন...
সুনির্দিষ্ট কোনো বস্তুর সংস্পর্শে আসার কারণে দেহের কোন অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়াই হলো অ্যালার্জি। ব্যক্তিভেদে এই বস্তু সুনির্দিষ্ট। অর্থাৎ একজনের যাতে অ্যালার্জি হয়, অন্যজনের তাতে না-ও হতে পারে। অ্যালার্জি যে কারণে হয়, তাকে বলে অ্যালার্জেন। শ্বাস নেওয়ার সময় এটি নাকের ভেতর পৌঁছালে অ্যালার্জির নানা রকম উপসর্গ দেখা যায়।
নাক, কান ও গলার অ্যালার্জি
অ্যালার্জিজনিত কারণে নাকের প্রদাহ হলে তাকে বলে অ্যালার্জিক রাইনাইটিস। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, দেশে ২৫ শতাংশের বেশি মানুষ অ্যালার্জিক রাইনাইটিসে ভোগেন। অনেক ক্ষেত্রেই এমন রোগী বাকি অংশ পড়ুন...
শীতের প্রকোপ কমতে শুরু করেছে। একটু একটু করে টের পাওয়া যাচ্ছে পরিবর্তনের হাওয়া। শীত থেকে গ্রীষ্মে যাওয়ার এই সময়ে আমাদের শরীর দ্রুত খাপ খাইয়ে নিতে পারে না। তখন দেখা দেয় নানা ধরনের অসুখ-বিসুখ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ঠান্ডা লেগে নাক দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা দেখা দেয়। এ নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। নাক দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা দূর করতে চাইলে মেনে চলতে পারেন এই ঘরোয়া উপায়গুলো-
পানি পান করতে হবে:
হেলথলাইন জানাচ্ছে, নাক দিয়ে পানি পড়তে থাকলে শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হওয়া স্বাভাবিক। এসময় শরীরে পানির ভারসাম্য রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করতে হ বাকি অংশ পড়ুন...












