সুন্নত মুবারক তা’লীম
ওযূ করার খাছ সুন্নতী তারতীব মুবারক ও মাসয়ালা-মাসায়িল (৪)
, ১৬ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৯ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সুন্নত মুবারক তা’লীম
পবিত্র ওযূ করার সম্মানিত সুন্নতী তারতীব মুবারক:
ওযূ করার জন্য পবিত্র পাত্রে পাক-পবিত্র পানি নিতে হবে অথবা পাক-পবিত্র পানির স্থানে যেতে হবে। ক্বিবলামুখী হয়ে উঁচু জায়গায় বসতে হবে। পানির পাত্রের আকার যদি এরূপ হয় যে, পাত্রটি তুলে পানি ঢালা সম্ভব, তাহলে পানির পাত্রটি বাম পাশে রাখতে হবে। অন্যথায় পানির পাত্র বা উৎস ডান দিকে থাকবে। ১ মুদ বা ১৪ ছটাক পানি দ্বারা ওযূ করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক। কিন্তু, প্রয়োজনে অতিরিক্ত পানি ব্যবহার করা সম্মানিত সুন্নত মুবারকের খিলাফ হবেনা। তবে অবশ্যই প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি অপচয় করা ঠিক হবেনা। অর্থাৎ সম্মানিত সুন্নত মুবারক হবেনা। ওযূ করার পূর্বে মিসওয়াক করা সম্মানিত সুন্নত মুবারক।
মিসওয়াক ধরার নিয়ম : মিসওয়াক করতে হলে ডান হাতের শাহাদাত, মধ্যমা এবং অনামিকা আঙ্গুল মিসওয়াকের উপরে রেখে এবং বৃদ্ধাঙ্গুল ও কনিষ্ঠা আঙ্গুল মিসওয়াকের নিচে রেখে মিসওয়াকের মাঝামাঝি ধরতে হবে।
মিসওয়াক করার সম্মানিত সুন্নতী তারতীব হলো, প্রথমে উপরের মাড়ির ডান দিকের দাঁতগুলো মিসওয়াক করা। অতঃপর উপরের মাড়ির বামদিকের দাঁতগুলো মিসওয়াক করা। অতঃপর নীচের মাড়ির ডানদিকের দাঁতগুলো মিসওয়াক করা। অতঃপর নীচের মাড়ির বামদিকের দাঁতগুলো মিসওয়াক করা। অনুরূপভাবে ভিতরের অংশের দাঁতগুলো মিসওয়াক করা। অতঃপর জিহ্বা পরিষ্কার করতে হবে। মিসওয়াক করার পর ওযূর জন্য দুই হাতের কব্জি পর্যন্ত ধৌত করতে হবে।
দু’হাত কব্জি পর্যন্ত ধৌত করার নিয়ম: দু’ হাত কব্জি পর্যন্ত ধৌত করা সম্মানিত সুন্নত মুবারক। প্রথমে মহান আল্লাহ পাক উনার দিকে রুজু হয়ে “আউযুবিল্লাহ শরীফ ও বিসমিল্লাহ শরীফ” পাঠ করতঃ ওযূ শুরু করার দোয়া পাঠ করতে হবে। অতঃপর ডান হাতের তালুতে পানি ঢেলে উভয় হাতের কব্জি পর্যন্ত তিনবার ভালোভাবে ধৌত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রথমে ডান হাতের কব্জি পর্যন্ত ৩ বার। অতঃপর বাম হাতের কব্জি পর্যন্ত ৩ বার ধৌত করতে হবে। নখের ভিতরও পানি পৌঁছাতে হবে, যাতে হাতের কোনো স্থানে শুষ্কতা না থাকে। মহিলারা যদি কোন নেইল পলিশ বা অনুরূপ দ্রব্য ব্যবহার করে, তবে তা ওযূর আগেই তুলে ফেলতে হবে অন্যথায় ওযূ হবে না। (উল্লেখ্য, নেইল পলিশ ব্যবহার করা জায়িয নেই)
বাম হাতের আঙ্গুল ডান হাতের আঙ্গুলে প্রবেশ করিয়ে এবং ডান হাতের আঙ্গুল বাম হাতের আঙ্গুলে প্রবেশ করিয়ে আঙ্গুল খিলাল করতে হবে। অতঃপর কুলি করতে হবে।
কুলি করার নিয়ম : কুলি করা সম্মানিত সুন্নত মুবারক। ওযূ করার পূর্বে মিসওয়াক করা যেমন সম্মানিত সুন্নত মুবারক, তেমনি দুই হাত কব্জি পর্যন্ত ধৌত করার পর কুলি করার পূর্বে সংক্ষিপ্তকারে মিসওয়াক করাও সুন্নত মুবারক। মিসওয়াক না থাকলে মিসওয়াকের বিকল্প স্বরূপ ডান হাতের শাহাদত আঙ্গুল ও মধ্যমা আঙ্গুল দ্বারাও মিসওয়াকের কাজ সেরে নেয়া যায়। তবে মিসওয়াক দ্বারা হোক বা ডান হাতের শাহাদত আঙ্গুল কিংবা মধ্যমা আঙ্গুল দ্বারা দাঁত পরিষ্কার করা হোক, উভয়ক্ষেত্রেই উপরে বর্ণিত মিসওয়াক করার সুন্নতী তারতীব অনুসরণ করতে হবে।
মিসওয়াক করা শেষ হলে ডান হাত দ্বারা পানি নিয়ে গড়গড়ার সাথে তিনবার কুলি করতে হবে। রোযা অবস্থায় কুলি করার ক্ষেত্রে গড়গড়া করা যাবে না; বরং গড়গড়া ছাড়াই কুলি করতে হবে। কুলি করার পর নাকে পানি দিতে হবে।
নাকে পানি দেয়ার নিয়ম : নাকে পানি দেয়া সম্মানিত সুন্নত মুবারক। ডান হাত দ্বারা তিনবার নাকের নরম হাড় পর্যন্ত পানি পৌঁছাতে হবে। পানি দেয়ার পর প্রতিবারই বাম হাতের কনিষ্ঠা ও বৃদ্ধাঙ্গুলী দিয়ে নাক পরিষ্কার করতে হবে। যাতে নাকের ভিতরে শুকনা বা আঠালো কোনো ময়লা না থকে। নাকের ভিতর কোন ময়লা বা অন্য কিছু থাকলে, তাহলে নাক ঝেড়ে নিতে হবে। মহিলাদের ক্ষেত্রে যদি নাকে, নাকফুল থাকে তবে তা ভালোভাবে নেড়ে পরিস্কার করতে হবে এবং তার ভিতরে পানি পৌঁছাতে হবে।
রোযাদার ব্যক্তির জন্য, নাকে পানি দেয়ার ক্ষেত্রে ভিতরে নরম হাড় পর্যন্ত পানি পৌঁছাতে হবে না; বরং নাকের ভিতরের কাছাকাছি স্থান ভালোভাবে ধৌত করতে হবে এবং নাকের ভিতরের গভীর অংশ বাম হাতের ভেজা আঙ্গুল দিয়ে যথাসম্ভব ভেজাতে হবে। রোযা অবস্থায় নাকে পানি দেয়ার সময় শ্বাস উপরে টানবে না বরং নিঃশ্বাস ছাড়তে হবে। অতঃপর মুখম-ল ধৌত করতে হবে।
মুখম-ল ধৌত করার নিয়ম : ওযূর ফরযের মধ্যে মুখম-ল ধৌত করা অন্যতম ফরয। মুখম-ল বলতে মাথার চুল গজানোর স্থান হতে থুতনীর নিচ পর্যন্ত এবং এক কানের লতি হতে অপর কানের লতি পর্যন্ত বুঝায়। মুখম-ল ধৌত করা যেহেতু ফরয সেহেতু খুব ভালোভাবে মুখম-ল তিনবার ধৌত করতে হবে। মুখম-ল ধৌত করার সময় মহিলাদেরকে কানের ও নাকের অলঙ্কার নাড়াচাড়া করে পানি পৌঁছাতে হবে। যাতে কোনো স্থান শুকনা না থাকে। যে সকল পুরুষের দাড়ি রয়েছে উনাদেরকে দাড়ি খিলাল করতে হবে।
দাড়ি খিলাল করার সম্মানিত সুন্নতী তারতীব: দাড়ি ঘন হলে খিলাল করা ফরয। আর দাড়ি পাতলা হলে খিলাল করা মুস্তাহাব-সুন্নত। দাড়ি খিলাল করতে হলে ডান হাতে পানি নিয়ে দাড়িতে দিতে হবে। প্রথমে ডান গাল, তারপর থুতনীর নিচে, তারপরে বাম গালে পানি দিতে হবে। এভাবে তিনবার পানি দিতে হবে। তবে দাড়ি অধিক ঘন হলে ঘন দাড়ির স্থানে তিনবারের অধিক বেজোড় সংখ্যকবার পানি দেয়া যেতে পারে। আর পানি দেয়ার পর প্রতিবারই ডান হাতের ভিতরাংশ দ্বারা দাড়ির গোড়াতে পানি পৌঁছানোর পাশাপাশি আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক ফাঁক রেখে অগ্রভাগ দ্বারা দাড়ির গোড়া থেকে শুরু করে সামনের দিকে খিলাল করতে হবে। এক্ষেত্রে আঙ্গুলসমূহের ভিতরাংশ নিচের দিকে থাকবে। দাড়ি খিলালের সময় ডান হাতের পীঠ সীনার দিকে থাকবে।
স্মরণীয় যে, বাম হাত দিয়ে বা ডান হাতের পেট নিজের দিকে রেখে এবং পিঠ বাহির দিকে রেখে দাড়ি খিলাল করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার খিলাফ। দাড়ি খিলাল করার পর দুই হাত কনুই পর্যন্ত ধৌত করতে হবে।
কনুই পর্যন্ত দুই হাত ধৌত করার নিয়ম : ওযূর মধ্যে কনুই পর্যন্ত অর্থাৎ কনুইসহ দুই হাত ধৌত করা ফরয। প্রথমে ডান হাতে পানি নিয়ে আঙ্গুল হতে কনুই’র দিকে পানি ঢেলে বা বহিয়ে দিতে হবে। এরূপ তিনবার করতে হবে। কনুই’র উপর চার আঙ্গুল পর্যন্ত ধৌত করা মুস্তাহাব-সুন্নত। শরীরে তেল মাখানোর ন্যায় পানি ঘষে দিলে ওযূ হবে না। তবে শীতকাল বা শুষ্ক আবহাওয়ার সময় পানি প্রবাহিত করার পাশাপাশি বাম হাত দ্বারা ডান হাতকে ঘষে দিতে হবে। যেন একটি পশমও শুকনা না থাকে। অতঃপর ডান হাতের ন্যায় বাম হাতও ধৌত করতে হবে। হাত ধৌত করার সময় আংটি, চুড়ি, বালা এবং অনুরূপ কিছু থাকলে তা ভালোভাবে নাড়াচাড়া করে সর্বত্র পানি পৌঁছাতে হবে। দুই হাত কনুই পর্যন্ত ধৌত করার পর মাথা মাসেহ করতে হবে।
মাথা মাসেহ করার নিয়ম: মাথা এক চতুর্থাংশ মাসেহ করা ফরয। আর মাথা সম্পূর্ণ মাসেহ করা সম্মানিত সুন্নত মুবারক। ভেজা হাত কোন অঙ্গের উপর সঞ্চালন করাকে মাসেহ বলে।
মাথা মাসেহ করতে হলে প্রথমে মাথার টুপি, পাগড়ী বা অন্য কোনো আবরণ থাকলে, তা খুলে ফেলতে হবে। মাথার আবরণ খোলার পর ডান হাতে ও বাম হাতে পানি নিয়ে ডান হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুলের মাথা বাম হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুলের মাথার সাথে, ডান হাতের অনামিকা আঙ্গুলের মাথার সাথে বাম হাতের অনামিকা আঙ্গুলের মাথার সাথে এবং ডান হাতের মধ্যমা আঙ্গুলের মাথা বাম হাতের মধ্যমা আঙ্গুলের মাথার সাথে আড়াআড়ি বা কোণাকোণি লাগাতে হবে। দুই হাতের শাহাদাত ও বৃদ্ধাঙ্গুলীদ্বয় উঁচু করে রাখতে হবে। এরূপ অবস্থায় তিন আঙ্গুল চুল গজানোর স্থান হতে মাথার উপর দিয়ে পিছন দিক বা চুলের শেষ পর্যন্ত নিয়ে যেতে হবে। দুই হাত মাথার পিছন দিকে নেয়ার সময় শুধুমাত্র তিন আঙ্গুল মাথার সাথে লাগবে, হাতের তালু মাথার সাথে লাগানো যাবে না। অতঃপর দুই হাতের তালু মাথার দু’ পাশ দিয়ে মাথার সাথে লাগিয়ে পিছন দিক হতে সামনের দিকে আনতে হবে। অতঃপর কান মাসেহ করতে হবে।
কান মাসেহ করার নিয়ম: কান মাসেহ করা সম্মানিত সুন্নত মুবারক। কান মাসেহ করার প্রথম নিয়ম হচ্ছে, প্রথমে দুই হাতের শাহাদাত আঙ্গুলের মাথা দুই কানের লতি থেকে শুরু করে উপরের দিক হয়ে কানের প্যাঁচ ঘুরিয়ে কানের ছিদ্র বরাবর এসে থামবে। তারপর দুই হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলের পেট দিয়ে দুই কানের পিঠের দিকের লতি থেকে শুরু করে উপর দিকে শেষ পর্যন্ত মাসেহ করবে। অতঃপর দুই হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুলের মাথা দুই কানের ছিদ্রে প্রবেশ করাতে হবে।
কান মাসেহ করার দ্বিতীয় নিয়ম হচ্ছে, প্রথমে দুই হাতের শাহাদাত আঙ্গুলের মাথা দুই কানের লতি থেকে শুরু করে উপরের দিক হয়ে কানের প্যাচ ঘুরিয়ে কানের ছিদ্র বরাবর এসে থামবে। অতঃপর দুই হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুলের মাথা দুই কানের ছিদ্রে প্রবেশ করাতে হবে। তারপর দুই হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলের পেট দিয়ে দুই কানের পিঠের দিকের লতি থেকে শুরু করে উপর দিকে শেষ পর্যন্ত মাসেহ করবে। অতঃপর ঘাড় মাসেহ করতে হবে। গলার বিপরীত দিককে ঘাড় বলা হয়। ঘাড় মাসেহ করতে ডান হাতের আঙ্গুলের মাথা বাম হাতের আঙ্গুলের মাথার সাথে মিলিয়ে দুই হাতের আঙ্গুলের পীঠের অংশ ঘাড়ের মাঝামাঝি রাখতে হবে। অতঃপর বরাবর সোজাভাবে ডান হাত ডান দিকে এবং বাম হাত বাম দিকে টেনে নিতে হবে। হাতদ্বয় সোজাসুজি টানা না হলে বরং বাঁকা করে নিচের দিকে টেনে নিলে গলা মাসেহ হয়ে যাবে, তা বিদয়াত হবে। মাথা, কান এবং ঘাড় মাসেহ করা হলে দুই পা টাখনু পর্যন্ত ধৌত করতে হবে।
পা ধৌত করার নিয়ম: দুই পা টাখনু পর্যন্ত ধৌত করা ওযূর মধ্যে ফরয। প্রথমে ডান পা তিনবার ধৌত করতে হবে। প্রতিবারই ডান হাত দিয়ে পানি ঢেলে বাম হাত দিয়ে ডান পা টাখনু পর্যন্ত ভালোভাবে ধৌত করতে হবে।
অতঃপর বাম হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুল দ্বারা ডান পায়ের কনিষ্ঠা আঙ্গুল হতে শুরু করে বৃদ্ধাঙ্গুল পর্যন্ত খিলাল করতে হবে। খিলাল করার সময় প্রতিবারই বাম হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুল ডান পায়ের নীচ দিয়ে আঙ্গুলের ফাঁকসমূহে প্রবেশ করিয়ে খিলাল করতে হবে। আঙ্গুল খিলাল করা হলে ডান পায়ের কনিষ্ঠা আঙ্গুল হতে বৃদ্ধাঙ্গুল পর্যন্ত আঙ্গুলের গোড়ায় বাম হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুল দ্বারা টান দিতে হবে। অতঃপর এ নিয়মেই বাম পা তিনবার ধৌত করতে হবে। তবে খিলাল ও সংশ্লিষ্ট কাজগুলো বাম পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুল হতে কনিষ্ঠা আঙ্গুল পর্যন্ত করতে হবে।
উল্লেখ্য, ওযূর পাত্রে থাকা ওযূর অবশিষ্ট পানি পান করতে চাইলে তা দাঁড়িয়ে পান করতে হবে। এর মধ্যে রোগের শিফা রয়েছে।
-আহমদ হুসাইন
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ওযূ করার খাছ সুন্নতী তারতীব মুবারক ও মাসয়ালা-মাসায়িল (৩)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ওযূ করার খাছ সুন্নতী তারতীব মুবারক ও মাসয়ালা-মাসায়িল (২)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ওযূ করার খাছ সুন্নতী তারতীব মুবারক ও মাসয়ালা-মাসায়িল (১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইস্তিঞ্জার আদব ও ঢিলা-কুলুখ ব্যবহার করা সম্পর্কে (২)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইস্তিঞ্জার আদব ও ঢিলা-কুলুখ ব্যবহার করা সম্পর্কে (১)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রয়োজনে ছুরি এবং চাকু দিয়ে খাবার কেটে খাওয়াও মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জুতা-মোজা ঝেড়ে পরিস্কার করে পরিধান করা খাছ সুন্নত মুবারক
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
চামড়ার মোজা পরিধান করা খাছ সুন্নত মুবারক
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
খাছ সুন্নতী না’লাইন বা স্যান্ডেলের বর্ণনা (০৩)
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খাছ সুন্নতী না’লাইন বা স্যান্ডেলের বর্ণনা (০২)
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খাছ সুন্নতী না’লাইন বা স্যান্ডেলের বর্ণনা (০২)
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’ থেকে সংগ্রহ করুন সুন্নতী খাবার ‘পনির’
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












