অপরাধ শনাক্তকরণে আঙ্গুলের ছাপ ব্যবহার:
আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস
কাজ শুরু হলো কলকাতার রাইটার্স বিল্ডিংয়ে। অখ- বাংলায় তখন অ্যানথ্রোপমেট্রি (মানবদেহের আকৃতি) পদ্ধতিতে অপরাধীদের শনাক্ত করার কাজ চলত। ২০০১ সালে কলিন বিভানের প্রকাশিত ‘ফিঙ্গারপ্রিন্টস’ গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে যে, অ্যানথ্রোপমেট্রিক পদ্ধতি নিয়ে কাজ করতে গিয়ে কাজী সাইয়্যিদ আজিজুল হক ভয়ানক অসুবিধার সম্মুখীন হন। ফলে নিজেই আঙ্গুলের ছাপ তথা ফিঙ্গারপ্রিন্টের শ্রেণীবিন্যাসকরণের একটা পদ্ধতি উদ্ভাবন করে সে অনুযায়ী কাজ করতে থাকেন। তিনি উদ্ভাবন করেন গাণিত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَا تَسُبُّوْا اَصْحَابِىْ فَلَوْ أَنَّ اَحَدَكُمْ أَنْفَقَ مِثْلَ أُحُدٍ ذَهَبًا مَا بَلَغَ مُدَّ أَحَدِهِمْ وَلَا نَصِيْفَهُ
অর্থ: তোমরা আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে গালমন্দ করো না। কেননা যদি তোমাদের কেউ উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় দান করে, তবুও ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের এক মুদ (১৪ ছটাক) বা অর্ধ মুদ (৭ ছটাক) গম দান করার ফযীলতের সমপরিমাণ ফযীলতও অর্জন করতে পারবে না। (বুখারী শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বেমেছাল-ফাযায়িল-ফযীলত ও মর্যাদা-মর্তবার অধিকারী। স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের ঈমান, সততা ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্যাবলী বর্ণনা করেছেন। এবং তিনিই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তরে প্রশান্তি দান করেছেন। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি মু’মিনের অন্তরে (অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তরে) প্রশান্তি দান করেন, যেন উনারা উনাদের ঈমানের সহিত ঈমানকে আরো দৃঢ় করে নেন। আর আসমান এবং যম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَإنْ آمَنُوْا بِمِثْلِ مَا آمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا
অর্থ: যদি তারা ওইরূপ ঈমান আনে যেরূপ আপনারা (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম) ঈমান এনেছেন, তাহলে তারা হিদায়েত লাভ করবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
তরবারির ঝনঝন আওয়াজে, তীর বর্শার সাজে সজ্জিত হয়ে অশ্বের উপর আরোহন করে সমস্ত কাফির সৈন্যদের সম্মুখ দিয়ে খন্দক্ব ডিঙ্গিয়ে গিয়ে দাম্ভিকতা এবং অহঙ্কারের সাথে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে আমর ইবনে আব্দ বললো, ‘আপনাদের মধ্যে কোনো মল্লযোদ্ধা আছেন কি?’
সে মনে করেছিলো- এমন কে আছেন যিনি তার সাথে মল্লযুদ্ধ করতে যাবেন। তার সামনে যিনিই মল্লযুদ্ধ করতে যাবেন তিনিই নির্ঘাত মৃত্যুমুখে পতিত হবেন। না‘ঊযুবিল্লাহ!
তার দাম্ভিকতা এবং অহঙ্কারের সমুচিত জবাব দেয়ার জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
‘পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ’ উনার বরকতময় শানে নুযূলে বলা হয়, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চারজন আবনা (ছেলে) ও চারজন বানাত (মেয়ে) আওলাদ আলাইহিমুস সালাম ছিলেন। কোন কোন বর্ণনায় রয়েছে, ইবনু রসূল হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম তিনি যখন বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন।
তবে বিশুদ্ধ বর্ণনায় বর্ণিত রয়েছে, ইবনু রসূল হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম, ইবনু রসূল হযরত আন নূরুছ ছানী আলাইহিস সালাম, ইবনু রসূল হযরত আন নূরুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনারা যখন বিছাল শরীফ লাভ করেন তখন আবূ বাকি অংশ পড়ুন...












