মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
الَّذِينَ يَأْكُلُونَ الرِّبَا لَا يَقُومُونَ إِلَّا كَمَا يَقُومُ الَّذِي يَتَخَبَّطُهُ الشَّيْطَانُ مِنَ الْمَسِّ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَالُوا إِنَّمَا الْبَيْعُ مِثْلُ الرِّبَا ۗ وَأَحَلَّ اللَّهُ الْبَيْعَ وَحَرَّمَ الرِّبَا ۚ فَمَن جَاءَهُ مَوْعِظَةٌ مِّن رَّبِّهِ فَانتَهَىٰ فَلَهُ مَا سَلَفَ وَأَمْرُهُ إِلَى اللَّهِ ۖ وَمَنْ عَادَ فَأُولَٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ ۖ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ
অর্থ: যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতের দিন ঐভাবে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান স্পর্শ করে মোহগ্রস্ত করে দিয়েছে। কারণ তারা বলে যে, ক্রয়-বিক্রয়ও তো সুদ নেয়ারই মত। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহাবী, মদীনা শরীফে বনু মাযিন গোত্রে বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন, উপনাম আবু বুসর অথবা আবু ছাফওয়ান, দুই ক্বিবলার দিকে নামায আদায় করেন অর্থাৎ বায়তুল মুকাদ্দাস ও বায়তুল্লাহ শরীফ। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার পবিত্র নূরুল মাগফিরাহ মুবারক বা হাত মুবারক উনার মস্তকে স্থাপন করে দোয়া মুবারক করেছিলেন। তিনি, উনার পিতা-মাতা, ভ্রাতা হযরত আতিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং ভগ্নী হযরত আছ-ছাম্মা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা সকলেই ছাহাবী ছিলেন। তিনি একশত বছর বয়সে হিজরী ৯৬ সনে বিছাল শরীফ গ্রহণ করে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা মাঊন শরীফ
পবিত্র আয়াত শরীফ-৭, পবিত্র রুকূ মুবারক-১
পবিত্র মক্কা শরীফ উনার বরকতময় স্থানে নাযিল করেছেন।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে এই পবিত্র সূরা মুবারক ১০৭তম নম্বরে উল্লেখ করা হয়েছে।
নাযিলের ধারাবাহিকতায় এই পবিত্র সূরা মুবারক ১৭তম ।
ছহীহ তরজমা
اَعُـوْذُ بِـاللهِ مِـنَ الشَّـيْطَانِ الـرَّجِـيْمِ
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি বিতাড়িত শয়তান থেকে।
بِسْمِ اللهِ الرَّحْـمٰنِ الرَّحِيْمِ.
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে শুরু করছি, যিনি পরম দয়ালু, করুণাময়।
معنى الكلمات الطيبات ( বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ্ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ্্ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا اِنَّـمَا الْـخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنْصَابُ وَالْأَزْلاَمُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوْهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ
অর্থ: হে মু’মিনগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, বেদী, মূর্তি পূজা (অর্থাৎ মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কর্য প্রাণীর ছবি ইত্যাদি। ) ও ভাগ্য নির্ধারক তীরসমূহ ঘৃণ্য অপবিত্র বস্তু, শয়তানী কাজ। সুতরাং তোমরা এগুলো বর্জন কর, এতে তোমরা অবশ্যই সফলকাম হতে পারবে। (সূরা মায়িদাহ্্: আয়াত শরীফ ৯০)
অত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে اَلْأَنْصَابُ শব্দটি দ্বারা মূর্তি, ভাস্কর্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضَرَتْ عُمَرُو بْنِ شُعَيْبِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ اَبِيْهِ عَنْ جَده اَنَّ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَيْسَ مِنَّا مَنْ تَشَبَّهَ بِغَيْرِنَا لاَتَشَبَّهُوْا بِالْيَهُوْدِ وَلا بِالنَّصَارٰى.
অর্থ: “হযরত উমর বিন শুয়াইব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার পিতা হতে উনার পিতা উনার দাদা হতে বর্ণনা করেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমাদের ভিন্ন অন্য জাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করে সে আমাদের দলভুক্ত নয়। কাজেই আপনারা ইয়াহুদী এবং নাছারাদের সা বাকি অংশ পড়ুন...
পর্দা পালন করা সম্পর্কে বহু আয়াত শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ ইরশাদ মুবারক হয়েছে। যেমন আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ لِّلْمُؤْمِنِيْنَ يَغُضُّوْا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوْا فُرُوْجَهُمْ ۚ ذٰلِكَ أَزْكٰى لَهُمْ ۗ اِنَّ اللهَ خَبِيْرٌ بِمَا يَصْنَعُوْنَ. وَقُلْ لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوْجَهُنَّ وَلَا يُبْدِيْنَ زِيْنَتَهُنَّ.
অর্থ: (আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি মু’মিন পুরুষদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং তাদের ইজ্জত-আবরু হিফাযত করে। এটা তাদের জন্য পবিত্রতার কারণ। নিশ্চয়ই বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُونُوْا رَبَّانِيِّيْنَ
“তোমরা সব আল্লাহওয়ালা হয়ে যাও। ”
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “তোমরা সব আল্লাহওয়ালা হয়ে যাও। ” সেজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে লক্ষ্য করে বলেন-
وَذَكِّرْ فَإِنَّ الذِّكْرَى تَنْفَعُ الْمُؤْمِنِيْنَ
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “আয় আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি নছীহত করুন, নিশ্চয়ই আপনার নছীহতগুলো মু’ বাকি অংশ পড়ুন...
বায়ুস্তরে ভাসমান পদার্থের পরিমাণ:
পানীয় বাষ্প, মেঘ-শীত প্রধান অঞ্চলে তুষারপাতের পর অথবা কোন অঞ্চলে বৃষ্টির পর আকাশ থাকে স্বচ্ছ নির্মল। শীত প্রধান দেশসমূহের আকাশ সাধারণত থাকে পরিষ্কার। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার চেয়ে সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলসমূহে আকাশ তুলনামূলকভাবে থাকে বেশী পরিষ্কার। তাই সমুদ্রের ওপারের দিগন্তরেখায় চাঁদ সহজেই দৃষ্টিগোচর হয়।
বিষুবরেখার কাছাকাছি দেশসমূহের আকাশে গড় মেঘের পরিমাণ বেশী থাকে। মেঘের উপস্থিতি চাঁদ দেখাকে বাধাগ্রস্ত করে। যদি কোন স্থানের বাতাস দূষিত থাকে এবং বাতাসের আর্দ্রতা বেশী হয় তবে হিলালের ১ ভাগ বাকি অংশ পড়ুন...












