মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَإِذْ يَرْفَعُ إِبْرَاهِيْمُ الْقَوَاعِدَ مِنَ الْبَيْتِ وَإِسْمَاعِيْلُ رَبَّنَا تَقَبَّلْ مِنَّا إِنَّكَ أَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْمُ. رَبَّنَا وَاجْعَلْنَا مُسْلِمَيْنِ لَكَ وَمِنْ ذُرِّيَّتِنَاۤ أُمَّةً مُّسْلِمَةً لَّكَ وَأَرِنَا مَنَاسِكَنَا وَتُبْ عَلَيْنَاۤ إِنَّكَ أَنْتَ التَّوَّابُ الرَّحِيْمُ.
“হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম, যিনি খলীলুল্লাহ, উনাকে যখন জায়গাটা দেখিয়ে দেয়া হলো, যে এখানে আপনি পবিত্র কা’বা শরীফ নির্মাণ করুন। স্থানটা এরকম ছিলো, এর মাপটা এতটুকু ছিলো ইত্যাদি ইত্যাদি। তিনি উনার ছেলে হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম, হযরত ইসমাঈল আলাইহিস সালাম উনাকে নিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আমর বিন জামূহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন শারীরিকভাবে পঙ্গু। চলাচলের ক্ষেত্রে এক পা ছিলো মাজুর। উনার ছিল চারজন নওজোয়ান পুত্র। উনারা সব সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে জিহাদে শরীক হতেন এবং বীর মুজাহিদের ন্যায় কাফির-মুশরিকদের বিনাশে ঈমানদীপ্ত বীরত্ব প্রকাশ করতেন।
ঐতিহাসিক উহুদ জিহাদের জন্য যখন প্রস্তুতি শুরু হলো, তখন হযরত আমর বিন জামূহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সেই জিহাদে অংশগ্রহণ করার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠলেন। বয়স এবং মাজুরতার কারণে উনার পুত্রগণ উনাক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ঈদুল ফিতর কি?
عِيْدٌ ঈদ’ এবং فِطْرٌ ‘ফিতর’ শব্দ দুটি আরবি, যার অর্থ হচ্ছে আনন্দ, খুশী, রোযা ভেঙে ফেলা ইত্যাদি। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনা ও ইবাদত-বন্দেগির পর বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ পবিত্র শাওয়াল শরীফ মাসের চাঁদের আগমনে রোযা ভেঙে মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ শুকরিয়াস্বরূপ যে আনন্দ-খুশী পালন করেন- শরীয়তের পরিভাষায় তাই ‘ঈদুল ফিতর’।
পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার সূচনা:
ঈদ মানেই আনন্দ। কিন্তু সেই আনন্দ কেন? এমনি এমনিতেই কি কেউ আনন্দিত হয়? না। মানুষ তখনই আনন্দিত হয় যখন আনন্দের কিছু ঘটে। পরীক্ষায় কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হলে আনন্দিত হয়; কঠিন ক বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্বপ্রকাশিতের পর
ইমদাদুল ফতওয়ায় দ্বিতীয়ত বলা হয়েছে যে, “ইনজেকশনের দ্বারা ওষুধ ইত্যাদি শিরার ভিতর পৌঁছানো হয় এবং শারাঈন (অর্থাৎ যে রগ দিয়ে রক্ত চলাচল করে) ও আভেরদা (অর্থাৎ যে রগ দিয়ে রক্ত চলাচল করেনা) এর ভিতর দিয়ে গিয়ে রক্তের সাথে মিশে যায়। মগজ অথবা পেটে ওষুধ প্রবেশ করেনা।”
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার আলোকে খন্ডনমূলক জাওয়াব : ইমদাদুল ফতওয়ার উপরোক্ত বক্তব্যটিও ভুল, কারণ এখানে রগ বলতে কি বুঝিয়েছে তা অস্পষ্ট। কেননা চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় রগ বলতে যেখানে যেটি প্রযোজ্য, সুনির্দিষ্টভাবে সেটাকেই বোঝানো হয়ে থাকে।
যদি ইন্ট্রা বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও মর্যাদা:
একবার হযরত আবদুর রহমান ইবনে আওফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু লোকদের সঙ্গে নামায পড়ছিলেন যেখানে তিনি ইমাম ছিলেন। এমন সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এসে নামায শুরু করলেন। হযরত আবদুর রহমান ইবনে আওফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি পিছনে সরে আসতে চাইলেন, কিন্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে যথাস্থানে থাকার জন্য ইঙ্গিত করলেন। অতঃপর তিনি নামায শেষ করলেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর উনার রাতে জাগ্রত থেকে বিভিন্ন প্রকারের ইবাদত-বন্দেগী করার ব্যাপারে অসংখ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাধ্যমে তারগীব ও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর উনার রাতে ইবাদত-বন্দেগীর ফাযায়িল-ফযীলত সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “এই রাতের ইবাদত বণী ইসরাঈলের জনৈক বুযূর্গের হাজার মাসের দিবা ও রাত্রির ইবাদতের চেয়েও অধিক ফযীলতপূর্ণ। এই বিশেষ রাত্রিতে মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দাদের যাবতীয় দোয়া, নামায-কালাম, ইবাদত-বন্দেগী নির্ঘাত কবুল করে বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল মু’মিনীন হযরত আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পরে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আওলাদ আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের খিদমত মুবারকে আনজাম দেয়ার মতো বাহ্যিকভাবে কেউ ছিলেন না।
আত্মীয়দের মধ্যে হযরত উছমান ইবনে মাজউন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আহলিয়া হযরত খাওলা বিনতে হাকীম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট এসে নিবেদন করেন যে, তিনি হযরত বি বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ বেনিয়াদের পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতবর্ষের সংস্কৃত ভাষার কথিত প-িতসম্প্রদায় তাদের ধর্মীয় ভাষা ‘সংস্কৃত’ কেন্দ্রীক বাংলা ভাষা, সাহিত্য, ব্যাকরণ এবং বাংলা পরিভাষা ও শব্দ তৈরি করে বাংলা ভাষাকে সংস্কৃতের মধ্যে ডুবিয়ে শেষ করে দিতে চেয়েছে। তারা বাংলা ভাষাকে বিপরীত লোকদের ভাষা অর্থাৎ মুসলমানদের ভাষা মনে করতো। এজন্য তারা বাংলাকে কখনও ভালো চোখে দেখেনি। বার বার তারা বাংলা ভাষাকে দাবিয়ে রাখার অপচেষ্টা করেছে। সেনযুগে বাংলা ভাষা নিষিদ্ধকরণ, ব্রিটিশ আমলে বাংলা ভাষার সংস্কৃতকরণ তথা বিকৃতিকরণসহ বাংলা ভাষার উপর নানান রকম নিপীড়ন তার বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও মর্যাদা:
আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি একটি ঘটনা বর্ণনা প্রসঙ্গে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন, হযরত আবদুর রহমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আসমান ও যমীনের বিশ্বাস ভাজন ব্যক্তিত্ব। তিনি অত্যন্ত সৎ ও পবিত্র স্বভাবের অধিকারী ছিলেন। ইসলাম পূর্ব যুগেই তিনি মদ্যপান হতে নিজেকে বিরত রেখেছিলেন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বেমেছাল অকুন্ঠচিত্ত বাকি অংশ পড়ুন...












