আমরা সবাই কম বেশী ঠান্ডায় আক্রান্ত হই, নাক দিয়ে পানি পড়ে, জ্বর আসে তারপর আবার সেরে যায়, এটা ভাইরাসের কারণেই হয়। এখন যদি এই ভাইরাস খুব মারাত্মক হতো তাহলে মানব জাতির বেঁচে থাকাই কঠিন হতো। দেখা যায় একজন শিশু একজন বয়স্ক মানুষের চেয়ে ঠান্ডায় বেশী আক্রান্ত হয় কারণ কি? আসলে লক্ষ লক্ষ ভাইরাস আমাদের প্রতিনিয়ত আক্রমণ করছে কিন্তু কোন ভাইরাস আক্রমণ করার পর শরীরে তার বিরুদ্ধে লড়ার জন্য প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরি হয় তাই একজন মানুষ বড় হতে হতে তার মধ্যে বহু ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়ার মত প্রতিরোধ ব্যবস্থা থাকে কিন্তু একজন শিশুর থাকে না তাই একজন শিশু এ বাকি অংশ পড়ুন...
সবাই কি জারাহ করার যোগ্যতা রাখে?
পবিত্র হাদীছ শরীফ পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণকারীদের অনেক গুণাবলী থাকতে হবে। যেমন তেমন লোক পবিত্র হাদীছ শরীফ নিয়ে বা কোন রাবী নিয়ে কোন মন্তব্য করতে পারবে না।
হযরত আব্দুল হাই লখনবী রহমতুল্লাহি আলাইহি এ বিষয়ে কিতাবে উল্লেখ করেন, “পবিত্র হাদীছ শরীফ বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনাকারীদের জন্য এ গুণাবলী অপরিহার্য যে, তারা নেককার ও নির্ভযোগ্য হবেন। জারাহ ও তা’দীলের বিষয়গুলো ভালোভাবে অবগত হবেন। ন্যায় ও ইনছাফের উপর থাকবেন, কল্যাণকামী হবেন, গোঁড়ামী ও পক্ষপাতিত্ব থেকে মুক্ত হবেন, অহঙ্কার ও আত্মগৌরব থেকে মুক্ত হ বাকি অংশ পড়ুন...
সৌর সন বা ক্যালেন্ডার হচ্ছে- যেখানে দিন, সপ্তাহ, মাসের সমন্বয়ে একটি বছরের সকল তারিখ উল্লেখ থাকে। কিন্তু বছর গণনা করা হয় সূর্যের সাপেক্ষে পৃথিবীর ঘূর্ণন অনুযায়ী।
মুসলমানগণ পূর্ব থেকেই হিজরী সন ব্যবহার করে আসছে। আর হিজরী সন গণনা করা হয় পৃথিবীর চারপাশে চাঁদের আবর্তনের সাপেক্ষে। হিজরী সন ব্যবহার করা (অর্থাৎ চন্দ্র মাস গণনা করা) খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু সৌর সন ব্যবহার করাও শরীয়তসম্মত। বর্তমানে মানুষ যেহেতু খ্রিষ্টাব্দ সনে অভ্যস্ত তাই মুসলমানদের জন্য, মুসলমান রচিত একটি সৌর সনের বিশেষ প্রয়োজন ছিল। কারণ মুসল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরবানী উনার ফযীলত সম্পর্কে বহু পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে। যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ زَيدِ بْنِ اَرْقَمَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ اَصْحَابُ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ! مَا هذِه الْاَضَاحِىْ؟ قَالَ سُنَّةُ اَبِيْكُمْ اِبْرَاهِيْمَ عَلَيْهِ الـسَّلاَمُ قَالُوْا فَمَا لَنَـا فِيْهَا يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ قَالَ بِكُلّ شَعْرَةٍ حَسَنَةٌ قَالُوْا فَالصُّوْفُ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ قَالَ بِكُلِّ شَعْرَةٍ مِّنَ الصُّوْفِ حَسَنَةٌ.
অর্থ : “হযরত যায়িদ ইবনে আরকাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা বাকি অংশ পড়ুন...
সবাই কি জারাহ করার যোগ্যতা রাখে?
পবিত্র হাদীছ শরীফ পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণকারীদের অনেক গুণাবলী থাকতে হবে। যেমন তেমন লোক পবিত্র হাদীছ শরীফ নিয়ে বা কোন রাবী নিয়ে কোন মন্তব্য করতে পারবে না।
হযরত আব্দুল হাই লখনবী রহমতুল্লাহি আলাইহি এ বিষয়ে কিতাবে উল্লেখ করেন, “পবিত্র হাদীছ শরীফ বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনাকারীদের জন্য এ গুণাবলী অপরিহার্য যে, তারা নেককার ও নির্ভযোগ্য হবেন। জারাহ ও তা’দীলের বিষয়গুলো ভালোভাবে অবগত হবেন। ন্যায় ও ইনছাফের উপর থাকবেন, কল্যাণকামী হবেন, গোঁড়ামী ও পক্ষপাতিত্ব থেকে মুক্ত হবেন, অহঙ্কার ও আত্মগৌরব থেকে মুক্ত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমরা মু’মিনের অন্তর্দৃষ্টিকে ভয় করো (বিরত থাক), কেননা উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নূর দ্বারা প্রত্যক্ষ করেন। ”
এ প্রসঙ্গে হযরত আব্দুল হক মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিশ্ববিখ্যাত কিতাব “জেদ্দাতুল আছার”-এ উল্লেখ করেন যে, হযরত হাম্মাদ দাব্বাছ রহমতুল্লাহি আলাইহি নামে একজন বিশিষ্ট মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী ইন্তেকাল করার পর, একদিন সাইয়্যিদুল আউলিয়া, হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার পবিত্র মাজার শরীফ উনার সামনে গিয়ে থেমে গেলেন। অতঃপর অনেকক্ষণ তাসবীহ-তাহলীল ও দোয় বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাই‘আতে আক্বাবাহ্ শরীফ তিন বার অনুষ্ঠিত হয়েছেন। প্রথম বার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী দৃষ্টিতে ৫১তম বছর বয়স মুবারক-এ, দ্বিতীয় বার দুনিয়াবী দৃষ্টিতে ৫২তম বছর বয়স মুবারক-এ এবং তৃতীয় বার দুনিয়াবী দৃষ্টিতে ৫৩তম বছর বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ বেনিয়াদের পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতবর্ষের সংস্কৃত ভাষার কথিত প-িতসম্প্রদায় তাদের ধর্মীয় ভাষা ‘সংস্কৃত’ কেন্দ্রীক বাংলা ভাষা, সাহিত্য, ব্যাকরণ এবং বাংলা পরিভাষা ও শব্দ তৈরি করে বাংলা ভাষাকে সংস্কৃতের মধ্যে ডুবিয়ে শেষ করে দিতে চেয়েছে। তারা বাংলা ভাষাকে বিপরীত লোকদের ভাষা অর্থাৎ মুসলমানদের ভাষা মনে করতো। এজন্য তারা বাংলাকে কখনও ভালো চোখে দেখেনি। বার বার তারা বাংলা ভাষাকে দাবিয়ে রাখার অপচেষ্টা করেছে। সেনযুগে বাংলা ভাষা নিষিদ্ধকরণ, ব্রিটিশ আমলে বাংলা ভাষার সংস্কৃতকরণ তথা বিকৃতিকরণসহ বাংলা ভাষার উপর নানান রকম নিপীড়ন তারা বাকি অংশ পড়ুন...
শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার খিদমত মুবারকের আঞ্জাম:
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মা’রিফাত-মুহব্বত, সন্তুষ্টি, রেযামন্দি, তায়াল্লুক-নিছবত হাছিলের জন্য শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার খাছ ফায়িয-তাওয়াজ্জুহ দরকার। উনার অন্তর নিংড়ানো দোয়া আবশ্যক। যেদিন সেই অন্তর নিংড়ানো খাছ দোয়া পাবে, ফায়িয-তাওয়াজ্জুহ লাভ হবে সেদিনই মা’রিফাত, মুহব্বত, সন্তুষ্টি-রেযামন্দি, তায়াল্লুক নিছবতের দ্বার খুলে যাবে।
আর সেই খাছ-ফায়িয-তাওয়াজ্জুহ ও আন্তরিক দোয়া শায়েখ বা মুর্ বাকি অংশ পড়ুন...












